পরিবারের অভিযোগ : বাংলাদেশ পঞ্চগড়ের দেবীগঞ্জ থানায় নির্যাতন ও মারপিটের মাধ্যমে হত্যা করে ঝুলিয়ে রাখা হয়েছে
লিখেছেন
নিউজ ডেক্স -
সেপ্টেম্বর ২৬, ২০১৮
“ জাগো নিউজ ২৪” সংবাদ সংস্থার বরাতে জানা গেছে, বাংলাদেশ পঞ্চগড়ের দেবীগঞ্জ থানায় পুলিশি হেফাজতে হাসানুর রহমান মিলন (২০) নামের এক যুবকের মৃত্যু হয়েছে। সোমবার সকালে থানার একটি টয়লেট থেকে গলায় কম্বল পেঁচানো অবস্থায় মিলনের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করা হয়।
নির্যাতন ও মারপিটের মাধ্যমে তাকে হত্যা করে ঝুলিয়ে রাখা হয়েছে বলে পরিবারের অভিযোগ। মিলন দেবীগঞ্জ উপজেলা সদরের থানাপাড়া গ্রামের হবিবর রহমানের ছেলে।
এ ঘটনায় পরিবারের লোকজনসহ স্থানীয়রা থানা ঘেরাও করে বিক্ষোভ করেছে। পরে দেবীগঞ্জ-ঢাকা মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করে তারা।
নিহতের পরিবারের সদস্যরা জানায়, পারিবারিক বিবাদের কারণে অভিভাবকরা মিলনকে রোববার গভীর রাতে দেবীগঞ্জ থানায় সোপর্দ করে। দেবীগঞ্জ থানা পুলিশের এসআই কালাম তাকে থানা হেফাজতে নেয়। সোমবার সকাল ১০টার দিকে মিলনের দুই বোন খাবার নিয়ে থানায় গেলে তাকে দেখতে দেয়নি পুলিশ। পরে টয়লেটের মধ্যে গলায় কম্বল পেঁচিয়ে মিলনের আত্মহত্যার কথা জানায় পুলিশ।
এ খবর ছড়িয়ে পড়লে ক্ষুব্ধ হয়ে উঠেন স্থানীয়রা। তারা দেবীগঞ্জ থানা ঘেরাও করে পুলিশের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ করতে থাকেন। ঘটনার সুষ্ঠু তদন্তের মাধ্যমে পুলিশের বিচার দাবি করেন তারা।
তার বাবা জানিয়েছে, স্থানীয়ভাবে মাছ ধরাকে কেন্দ্র করে পুলিশের সঙ্গে তার বিরোধ ছিল। সেই ক্ষোভে তাকে মারপিটের পর হত্যা করে ঝুলিয়ে রেখে ফাঁসির কথা বলছে পুলিশ।
দেবীগঞ্জ পৌরসভার কাউন্সিলর আকসাদুল ইসলাম বলেন, রাতে পুলিশ তাকে থানা হেফাজতে নেয়। সকালে কিভাবে এবং কেন আত্মহত্যা করলো মিলন। আমরা শতভাগ নিশ্চিত পুলিশ তাকে হত্যা করেছে। এখানকার পুলিশ টাকা ছাড়া কোনো কাজ করে না!!
লিখেছেন
নিউজ ডেক্স -
সেপ্টেম্বর ২৬, ২০১৮
“ জাগো নিউজ ২৪” সংবাদ সংস্থার বরাতে জানা গেছে, বাংলাদেশ পঞ্চগড়ের দেবীগঞ্জ থানায় পুলিশি হেফাজতে হাসানুর রহমান মিলন (২০) নামের এক যুবকের মৃত্যু হয়েছে। সোমবার সকালে থানার একটি টয়লেট থেকে গলায় কম্বল পেঁচানো অবস্থায় মিলনের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করা হয়।
নির্যাতন ও মারপিটের মাধ্যমে তাকে হত্যা করে ঝুলিয়ে রাখা হয়েছে বলে পরিবারের অভিযোগ। মিলন দেবীগঞ্জ উপজেলা সদরের থানাপাড়া গ্রামের হবিবর রহমানের ছেলে।
এ ঘটনায় পরিবারের লোকজনসহ স্থানীয়রা থানা ঘেরাও করে বিক্ষোভ করেছে। পরে দেবীগঞ্জ-ঢাকা মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করে তারা।
নিহতের পরিবারের সদস্যরা জানায়, পারিবারিক বিবাদের কারণে অভিভাবকরা মিলনকে রোববার গভীর রাতে দেবীগঞ্জ থানায় সোপর্দ করে। দেবীগঞ্জ থানা পুলিশের এসআই কালাম তাকে থানা হেফাজতে নেয়। সোমবার সকাল ১০টার দিকে মিলনের দুই বোন খাবার নিয়ে থানায় গেলে তাকে দেখতে দেয়নি পুলিশ। পরে টয়লেটের মধ্যে গলায় কম্বল পেঁচিয়ে মিলনের আত্মহত্যার কথা জানায় পুলিশ।
এ খবর ছড়িয়ে পড়লে ক্ষুব্ধ হয়ে উঠেন স্থানীয়রা। তারা দেবীগঞ্জ থানা ঘেরাও করে পুলিশের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ করতে থাকেন। ঘটনার সুষ্ঠু তদন্তের মাধ্যমে পুলিশের বিচার দাবি করেন তারা।
তার বাবা জানিয়েছে, স্থানীয়ভাবে মাছ ধরাকে কেন্দ্র করে পুলিশের সঙ্গে তার বিরোধ ছিল। সেই ক্ষোভে তাকে মারপিটের পর হত্যা করে ঝুলিয়ে রেখে ফাঁসির কথা বলছে পুলিশ।
দেবীগঞ্জ পৌরসভার কাউন্সিলর আকসাদুল ইসলাম বলেন, রাতে পুলিশ তাকে থানা হেফাজতে নেয়। সকালে কিভাবে এবং কেন আত্মহত্যা করলো মিলন। আমরা শতভাগ নিশ্চিত পুলিশ তাকে হত্যা করেছে। এখানকার পুলিশ টাকা ছাড়া কোনো কাজ করে না!!
Comment