আবারো পুলিশ নিরীহ মানুষকে ধরে নিয়ে মিডিয়ার সামনে হিরো সাজার চেষ্টা করছে !
খবরঃ - বগুড়ায় আনসারুল্লা বাংলা টিমের দুজন আটক
---------------------------
বিস্তারিতঃ-
বগুড়ায় আনসারুল্লাহ বাংলা টিমের জেলা কমান্ডারসহ দুজন সক্রিয় সদস্যকে আটক করা হয়েছে বলে দাবি গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি)। তাঁরা হলেন মধ্যপালশার মো. মেহেদী হাসান ওরফে জেহাদ কাজী (২২) ও কাহালু উপজেলার দেওগ্রামের আমিমুল এহসান ওরফে মোদাচ্ছির ওরফে তানজিম (২০)।
পুলিশের দাবি, মেহেদী হাসান আনসারুল্লাহ বাংলা টিমের বগুড়া জেলা কমান্ডার। তাঁদের ১০ দিনের রিমান্ড চেয়ে আদালতে আবেদন করা হয়েছে।
আজ ভোরে বগুড়া শহরতলির পূর্বপালশা ও কাহালু উপজেলার দেওগ্রামে পৃথক অভিযান চালিয়ে তাঁদের আটক করা হয়।
বগুড়ার ডিবি পুলিশের পরিদর্শক আমিরুল ইসলাম প্রথম আলোকে বলেন, ‘গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে অভিযান চালিয়ে প্রথমে মেহেদী হাসানকে আটক করা হয়। এ সময় তাঁর কাছ থেকে উদ্ধার করা হয় তিনটি বড় হাসুয়া, দুটি বিদেশি চাকু, ৭৩২টি জিহাদি বই ও আনসারুল্লা বাংলাটিমের প্রচারপত্র। পরে তাঁর দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে দেওগ্রামে অভিযান চালিয়ে আরেক সদস্যকে আটক করা হয়।’
বগুড়ার পুলিশ সুপার (এসপি) মো. আসাদুজ্জামান প্রথম আলোকে বলেন, মেহেদী জঙ্গি সংগঠন আনসারুল্লার জেলা কমান্ডারের দায়িত্ব পালন করার বিষয়টি স্বীকার করেছেন। আনসারুল্লা বাংলাটিমের কমান্ডারের দায়িত্ব নেওয়ার আগে মেহেদী ইসলামী ছাত্রশিবিরের পালসা ইউনিয়ন (বর্তমানে পৌরসভায় অন্তর্ভুক্ত) কমিটির সভাপতি ছিলেন। তাঁর কাছ থেকে জামায়াতে ইসলামীর অর্থ সংগ্রহের একটি হিসাব খাতাও উদ্ধার করা হয়েছে।
এসপি বলেন, আটক দুজনকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ১০ দিন করে রিমান্ড চাওয়া হয়েছে। এ ছাড়া প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে তাদের দেওয়া তথ্য-উপাত্ত যাচাই করা হচ্ছে।
এদিকে পুলিশি হেফাজতে মেহেদী হাসান সাংবাদিকদের বলেন, ‘ইন্টারনেটের মাধ্যমে নিষিদ্ধঘোষিত আনসারুল্লা বাংলা টিম সংগঠন সম্পর্কে জানতে পারেন তিনি। সংগঠনটির উদ্দেশ্য ও কর্মকাণ্ড ভালো লেগে যাওয়ায় ইন্টারনেট থেকে সংগঠনটির প্রচারপত্র এবং সংগঠনের নানা পুস্তিকা সংগ্রহ করেন। পরে সংগঠনের সঙ্গে যোগাযোগ করে নানা জিহাদী বই-পুস্তক সংগ্রহ করে করে তা অন্যদের মধ্যে বিতরণ করতাম।’
মেহেদী হাসান বলেন, আনসারুল্লাহ বাংলাটিমে যোগ দেওয়ার আগে তিনি ইসলামী ছাত্রশিবিরের রাজনীতির সঙ্গে জড়িত ছিলেন।
বগুড়ায় সংগঠনটির কতজন সদস্য রয়েছে সাংবাদিকেরা এমন প্রশ্ন করলে তিনি বলেন, ‘যা বলার তা পুলিশকে বলব, এ সম্পর্কে আপনাদের কিছু বলব না।’
অন্যদিকে আটক তানজিম সাংবাদিকদের কাছে দাবি করেন, তিনি দেওগ্রাম জামে মসজিদের ইমাম। আনসারুল্লাহ বাংলাটিমের সঙ্গে তাঁর কোনো সম্পৃক্ততা নেই।
==========================
সুত্রঃ- http://www.prothom-alo.com/banglades...A6%9F%E0%A6%95
খবরঃ - বগুড়ায় আনসারুল্লা বাংলা টিমের দুজন আটক
---------------------------
বিস্তারিতঃ-
বগুড়ায় আনসারুল্লাহ বাংলা টিমের জেলা কমান্ডারসহ দুজন সক্রিয় সদস্যকে আটক করা হয়েছে বলে দাবি গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি)। তাঁরা হলেন মধ্যপালশার মো. মেহেদী হাসান ওরফে জেহাদ কাজী (২২) ও কাহালু উপজেলার দেওগ্রামের আমিমুল এহসান ওরফে মোদাচ্ছির ওরফে তানজিম (২০)।
পুলিশের দাবি, মেহেদী হাসান আনসারুল্লাহ বাংলা টিমের বগুড়া জেলা কমান্ডার। তাঁদের ১০ দিনের রিমান্ড চেয়ে আদালতে আবেদন করা হয়েছে।
আজ ভোরে বগুড়া শহরতলির পূর্বপালশা ও কাহালু উপজেলার দেওগ্রামে পৃথক অভিযান চালিয়ে তাঁদের আটক করা হয়।
বগুড়ার ডিবি পুলিশের পরিদর্শক আমিরুল ইসলাম প্রথম আলোকে বলেন, ‘গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে অভিযান চালিয়ে প্রথমে মেহেদী হাসানকে আটক করা হয়। এ সময় তাঁর কাছ থেকে উদ্ধার করা হয় তিনটি বড় হাসুয়া, দুটি বিদেশি চাকু, ৭৩২টি জিহাদি বই ও আনসারুল্লা বাংলাটিমের প্রচারপত্র। পরে তাঁর দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে দেওগ্রামে অভিযান চালিয়ে আরেক সদস্যকে আটক করা হয়।’
বগুড়ার পুলিশ সুপার (এসপি) মো. আসাদুজ্জামান প্রথম আলোকে বলেন, মেহেদী জঙ্গি সংগঠন আনসারুল্লার জেলা কমান্ডারের দায়িত্ব পালন করার বিষয়টি স্বীকার করেছেন। আনসারুল্লা বাংলাটিমের কমান্ডারের দায়িত্ব নেওয়ার আগে মেহেদী ইসলামী ছাত্রশিবিরের পালসা ইউনিয়ন (বর্তমানে পৌরসভায় অন্তর্ভুক্ত) কমিটির সভাপতি ছিলেন। তাঁর কাছ থেকে জামায়াতে ইসলামীর অর্থ সংগ্রহের একটি হিসাব খাতাও উদ্ধার করা হয়েছে।
এসপি বলেন, আটক দুজনকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ১০ দিন করে রিমান্ড চাওয়া হয়েছে। এ ছাড়া প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে তাদের দেওয়া তথ্য-উপাত্ত যাচাই করা হচ্ছে।
এদিকে পুলিশি হেফাজতে মেহেদী হাসান সাংবাদিকদের বলেন, ‘ইন্টারনেটের মাধ্যমে নিষিদ্ধঘোষিত আনসারুল্লা বাংলা টিম সংগঠন সম্পর্কে জানতে পারেন তিনি। সংগঠনটির উদ্দেশ্য ও কর্মকাণ্ড ভালো লেগে যাওয়ায় ইন্টারনেট থেকে সংগঠনটির প্রচারপত্র এবং সংগঠনের নানা পুস্তিকা সংগ্রহ করেন। পরে সংগঠনের সঙ্গে যোগাযোগ করে নানা জিহাদী বই-পুস্তক সংগ্রহ করে করে তা অন্যদের মধ্যে বিতরণ করতাম।’
মেহেদী হাসান বলেন, আনসারুল্লাহ বাংলাটিমে যোগ দেওয়ার আগে তিনি ইসলামী ছাত্রশিবিরের রাজনীতির সঙ্গে জড়িত ছিলেন।
বগুড়ায় সংগঠনটির কতজন সদস্য রয়েছে সাংবাদিকেরা এমন প্রশ্ন করলে তিনি বলেন, ‘যা বলার তা পুলিশকে বলব, এ সম্পর্কে আপনাদের কিছু বলব না।’
অন্যদিকে আটক তানজিম সাংবাদিকদের কাছে দাবি করেন, তিনি দেওগ্রাম জামে মসজিদের ইমাম। আনসারুল্লাহ বাংলাটিমের সঙ্গে তাঁর কোনো সম্পৃক্ততা নেই।
==========================
সুত্রঃ- http://www.prothom-alo.com/banglades...A6%9F%E0%A6%95
Comment