খুব বেশী দিন আগে যাবো না। সেদিনের কথা বলছি, যখন এ জামানার মুসলিমদের সিপালসালার, উম্মাহর নয়নের মনি শেইখ ওসামা বিন লাদেন (রঃ) সৌদি রাজ পরিবারের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করেছিলেন। যার কারন ছিল, পবিত্র ভুমি মক্কাতে ক্রুসেডারদের নেতা আমেরিকার সেনাদের ঘাঁটি গাড়ার অনুমতি দেয় সৌদি রাজ পরিবার।
আজতো সবারই জানা সৌদি রাজ পরিবারের ইসলাম বিরুধী কর্মকাণ্ডসমূহ। ক্রুসেডারদের সাথে সখ্যতা, পরিবর্তনের নামে পশ্চিমা সংস্কৃতি দ্বারা পবিত্র ভুমিতে বেহায়াপনা আর নগ্নতার বিকাশ ঘটনা, ইসলামী আইন বাস্তবায়নের জন্য জানবাজ মুজাহিদদের বিরুধীতা করাসহ গোপনে তাদের কে শহীদ করা, হকপন্থী সম্মানীত আলেমদের কারাগারে আটক ও নির্যাতন ইত্যাদি ইত্যাদি।
রাজ পরিবারের বর্তমান (ডি ফ্যাক্টো) শাসক মুহাম্মাদ বিন সালমানের কয়েকটি বিষয় তুলে ধরলাম -
১) সাম্প্রতিক ৩০,০০,০০০ ফিলিস্তিনিকে হজ করতে দেবে না বলে ঘোষণা করেছে। ট্রাম্পের জেরুজামে ইহুদীদের দুতাবাস স্থানান্তর করাতে সমর্থন করেছে এবং শান্তির জন্য ইজরাইলকে স্বীকৃতি দিতে ফিলিস্তিনিদের প্রতি আহব্বান জানিয়েছে।
২) ইয়েমেনে হাজার হাজার নারী-পুরুষ ও শিশুদের হত্যা করছে এবং লক্ষ লক্ষ ইয়েমেনী আজ ভয়াবহ দুর্ভিক্ষের স্বীকার।
৩) ইরাক ও সিরিয়া তে আমেরিকার সাথে কোঅরডিনেট করে শত শত মুজাহিদদের কে শহীদ করেছে। ইরাক-সিরিয়াসহ মিডল ইস্টের দেশগুলোতে কাফের শিয়াদের মুকাবেলার জন্য যা করছে তা কখনই ইসলামিক কারনে নয় বরং তা রাজনৈতিক।
সাম্প্রতিক সময়ে সাংবাদিক জামাল কাসগজি নামক সিআইএর এজেন্ট কে ইস্তাম্বুলের সৌদি দুতাবাসে হত্যা করে, তার মরদেহ কে করাত দিয়ে টুকরা টুকরা করে কেটে অ্যাসিডে গলিয়ে ৫ টি ব্রিফকেসে সৌদি আরবে নিয়ে গেছে। তার অপরাধ ছিল সে যদিও সিআইএর এজেন্ট ছিল, তবুও মুহাম্মাদ বিন সালমানের একজন সমালোচক ছিল।
তাহলে সৌদি কারাগারে বন্দী হাক্কানী আলেমদের কতই না কষ্ট দিচ্ছে ক্রুসেডারদের দাস এই সৌদি রাজ পরিবার?
আজতো সবারই জানা সৌদি রাজ পরিবারের ইসলাম বিরুধী কর্মকাণ্ডসমূহ। ক্রুসেডারদের সাথে সখ্যতা, পরিবর্তনের নামে পশ্চিমা সংস্কৃতি দ্বারা পবিত্র ভুমিতে বেহায়াপনা আর নগ্নতার বিকাশ ঘটনা, ইসলামী আইন বাস্তবায়নের জন্য জানবাজ মুজাহিদদের বিরুধীতা করাসহ গোপনে তাদের কে শহীদ করা, হকপন্থী সম্মানীত আলেমদের কারাগারে আটক ও নির্যাতন ইত্যাদি ইত্যাদি।
রাজ পরিবারের বর্তমান (ডি ফ্যাক্টো) শাসক মুহাম্মাদ বিন সালমানের কয়েকটি বিষয় তুলে ধরলাম -
১) সাম্প্রতিক ৩০,০০,০০০ ফিলিস্তিনিকে হজ করতে দেবে না বলে ঘোষণা করেছে। ট্রাম্পের জেরুজামে ইহুদীদের দুতাবাস স্থানান্তর করাতে সমর্থন করেছে এবং শান্তির জন্য ইজরাইলকে স্বীকৃতি দিতে ফিলিস্তিনিদের প্রতি আহব্বান জানিয়েছে।
২) ইয়েমেনে হাজার হাজার নারী-পুরুষ ও শিশুদের হত্যা করছে এবং লক্ষ লক্ষ ইয়েমেনী আজ ভয়াবহ দুর্ভিক্ষের স্বীকার।
৩) ইরাক ও সিরিয়া তে আমেরিকার সাথে কোঅরডিনেট করে শত শত মুজাহিদদের কে শহীদ করেছে। ইরাক-সিরিয়াসহ মিডল ইস্টের দেশগুলোতে কাফের শিয়াদের মুকাবেলার জন্য যা করছে তা কখনই ইসলামিক কারনে নয় বরং তা রাজনৈতিক।
সাম্প্রতিক সময়ে সাংবাদিক জামাল কাসগজি নামক সিআইএর এজেন্ট কে ইস্তাম্বুলের সৌদি দুতাবাসে হত্যা করে, তার মরদেহ কে করাত দিয়ে টুকরা টুকরা করে কেটে অ্যাসিডে গলিয়ে ৫ টি ব্রিফকেসে সৌদি আরবে নিয়ে গেছে। তার অপরাধ ছিল সে যদিও সিআইএর এজেন্ট ছিল, তবুও মুহাম্মাদ বিন সালমানের একজন সমালোচক ছিল।
তাহলে সৌদি কারাগারে বন্দী হাক্কানী আলেমদের কতই না কষ্ট দিচ্ছে ক্রুসেডারদের দাস এই সৌদি রাজ পরিবার?
Comment