টঙ্গীর বিশ্ব ইজতেমা ময়দানে তাবলীগ জামাতের দুই গ্রুপের মধ্যে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষে একজন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় উভয় গ্রুপের কমপক্ষে ২ শতাধিক মুসল্লি আহত হয়েছেন।
শনিবার সকাল ৮টার দিকে এ সংঘর্ষ শুরু হয়। চলে দুপুর ১২টা পর্যন্ত।
জানা গেছে, সংঘর্ষে আহতদের উদ্ধার করে আশপাশের বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। তাদের মধ্যে গুরুতর আহত একজন মারা গেছে।
শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত সাদপন্থীরা মাঠের বাটা গেট ও টিনশেট মসজিদসহ মাঠের প্রবেশ পথগুলোতে পাহারা বসিয়েছে তারা। মাঠে সাধারণ সাথী বা অন্য কারো প্রবেশ করতে দিচ্ছে না। মাঠের ভেতরে থেকে সাথীদেরও খুঁজে খুঁজে বের করে দেয়া হচ্ছে সেখান থেকে।
মাঠের ভেতরে অনেক আহত সাথী আটকা পড়ে আছে বলে খবর পাওয়া গেছে। আকস্মিক হামলায় কাফেলা থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছেন অনেকে।
সাদপন্থীদের শনিবারের হামলায় শতাধিক সাধারণ সাথী ও মাদরাসা শিক্ষার্থী আহত হয়েছে। তাদেরকে স্থানীয় বিভিন্ন হাসপাতাল ও ক্লিনিকে ভর্তি করা হয়েছে। এ সময় রক্তাক্ত হয়ে এদিক-সেদিক ছোটাছুটি করতে দেখা গেছে অনেককে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, শনিবার ফজরের পর থেকে ইজতেমা মাঠের গেটগুলো জড়ো হতে থাকে সাদপন্থীরা। বেলা বাড়ার সাথে সাথে তাদের ভীড় বাড়তে থাকে।
বেলা সাড়ে ১০ টার দিকে তারা বাটা গেট ও টিনশেট মসজিদ গেঠ ভাঙ্গতে শুরু করে একই সময় একযোগে সবগুলো গেটে হামলা করে সাদপন্থীরা।
এ সময় পুলিশ রহস্যজনকভাবে নীরব ভূমিকা পালন করে। সকাল থেকে পুলিশ পাহারা থাকলেও তারা গেট ভাঙ্গতে বা মাঠে প্রবেশ করতে কোনো ধরনের বাধা সৃষ্টি করেনি বলে অভিযোগ উঠেছে।
পরিস্থিতি সংঘর্ষের দিকে যাচ্ছে দেখেও পুলিশ কেন তাদের সংগঠিত হওয়ার সুযোগ দিলো তা নিয়ে প্রশ্ন তুলছে অনেকেই।
শনিবার সকাল ৮টার দিকে এ সংঘর্ষ শুরু হয়। চলে দুপুর ১২টা পর্যন্ত।
জানা গেছে, সংঘর্ষে আহতদের উদ্ধার করে আশপাশের বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। তাদের মধ্যে গুরুতর আহত একজন মারা গেছে।
শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত সাদপন্থীরা মাঠের বাটা গেট ও টিনশেট মসজিদসহ মাঠের প্রবেশ পথগুলোতে পাহারা বসিয়েছে তারা। মাঠে সাধারণ সাথী বা অন্য কারো প্রবেশ করতে দিচ্ছে না। মাঠের ভেতরে থেকে সাথীদেরও খুঁজে খুঁজে বের করে দেয়া হচ্ছে সেখান থেকে।
মাঠের ভেতরে অনেক আহত সাথী আটকা পড়ে আছে বলে খবর পাওয়া গেছে। আকস্মিক হামলায় কাফেলা থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছেন অনেকে।
সাদপন্থীদের শনিবারের হামলায় শতাধিক সাধারণ সাথী ও মাদরাসা শিক্ষার্থী আহত হয়েছে। তাদেরকে স্থানীয় বিভিন্ন হাসপাতাল ও ক্লিনিকে ভর্তি করা হয়েছে। এ সময় রক্তাক্ত হয়ে এদিক-সেদিক ছোটাছুটি করতে দেখা গেছে অনেককে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, শনিবার ফজরের পর থেকে ইজতেমা মাঠের গেটগুলো জড়ো হতে থাকে সাদপন্থীরা। বেলা বাড়ার সাথে সাথে তাদের ভীড় বাড়তে থাকে।
বেলা সাড়ে ১০ টার দিকে তারা বাটা গেট ও টিনশেট মসজিদ গেঠ ভাঙ্গতে শুরু করে একই সময় একযোগে সবগুলো গেটে হামলা করে সাদপন্থীরা।
এ সময় পুলিশ রহস্যজনকভাবে নীরব ভূমিকা পালন করে। সকাল থেকে পুলিশ পাহারা থাকলেও তারা গেট ভাঙ্গতে বা মাঠে প্রবেশ করতে কোনো ধরনের বাধা সৃষ্টি করেনি বলে অভিযোগ উঠেছে।
পরিস্থিতি সংঘর্ষের দিকে যাচ্ছে দেখেও পুলিশ কেন তাদের সংগঠিত হওয়ার সুযোগ দিলো তা নিয়ে প্রশ্ন তুলছে অনেকেই।
Comment