চকবাজার অগ্নিকাণ্ড -
১. চকবাজারের অগ্নিকাণ্ড এর উৎস যে কেমিক্যাল এর কারখানা থেকে তা এখন অনেকটাই নিশ্চিত , যদিও বলা হচ্ছিল পিকাপ গাড়ির সিলিন্ডারের কথা কিন্তু সিলিন্ডারের কথা এই কারনেই বলা হচ্ছিল যাতে করে তাগুত সরকারের অবৈধ ইনকাম বন্ধ হয়ে না যায় , কারন কারখানা গুলো থেকে অনেক অবৈধ টাকা তাগুত হাসিনার মন্ত্রী , নেতারা পেয়ে থাকে ।
২. অন্যদিকে ঝুঁকিপূর্ণ ভবন এর কথা বলে ( অবশ্যই ঝুঁকিপূর্ণ ) সেখানে রাজউক চাচ্ছে তা ভেঙ্গে ফেলতে কারন এর পেছনে রয়েছে বেশ কিছু ডেভেলপার কোম্পানি, এই কোম্পানি গুলো থেকে ও তাগুত হাসিনার কিছু মন্ত্রী টাকা নিচ্ছে যে তাদেরকে সেখানে যেন কাজ নিয়ে দেওয়া হয় ।
৩. ২০ শে ফেব্রুয়ারী রাত প্রায় ১০ টা ১২ মিনিটে আগুন এর শুরু অন্যদিকে শাহবাগ এর জাদুঘরের সামনে রাস্তা বন্ধ রাখা হয় , বন্ধ রাখা হয় বঙ্গবাজারের রাস্তা , বন্ধ রাখা হয় পলাশির মোড়ের রাস্তা , বন্ধ রাখা হয় দোয়েল চত্বরের রাস্তা যেগুলো শহীদ মিনার নামক মূর্তির দিকে প্রবেশের রাস্তা একই সাথে ঢাকা মেডিকেলের দিকের রাস্তা । রাত ৯ টার আগের থেকেই সেগুলো বন্ধ হয়ে যায় ।
৪. তাগুত হাসিনা ও তার মন্ত্রী সহযোগীরা যখন প্রবেশ করে ( আগুনের খবর তাগুত হাসিনা ১০ টা ২৫ এর দিকে পায় ) তখন আগুনের স্পটে তাদের গাড়িবহরের জন্য ও বিভিন্ন রাস্তা বন্ধ থাকার কারনে ফায়ার সার্ভিস ও অ্যাম্বুলেন্স পৌঁছাতে অনেক সময় লাগে ।
৫. তাগুত হাসিনা ও তার সহযোগীরা যখন মূর্তির (শহীদ মিনার) সামনে ফুল দিচ্ছে তখন চকবাজার থেকে একের পর এক লাশের খবর পাওয়া যাচ্ছে ।
প্রায় ৮০ জনের ও বেশি মানুষ হত্যার শিকার হয় তাগুত লোভী সরকারের লোভের কারনে । আর তা ধামাচাপা দেওয়ার জন্য শুরু হয় পুরাতন নাটক যা জনগন বলছে - এটা কমন নাটক । তাহল বিমান ছিনতাই নাটক ।
৬. সেনাবাহিনী ব্রিফিং এ বলেছে - কমান্ডো বাহিনী প্রথমে ছিনতাইকারীর সাথে গোলাগুলি বিনিময়ের পর ছিনতাইকারী আহত হয় এবং পরে নিহত হয় । উল্লেখ্য পিস্তলটি নাকি খেলনা পিস্তল ছিল ।
আজব খেলনা পিস্তল দিয়ে ও গোলাগুলি বিনিময় হয়ে থাকে !
সূত্র - গোপন সুত্রে পাওয়া খবর ।
১. চকবাজারের অগ্নিকাণ্ড এর উৎস যে কেমিক্যাল এর কারখানা থেকে তা এখন অনেকটাই নিশ্চিত , যদিও বলা হচ্ছিল পিকাপ গাড়ির সিলিন্ডারের কথা কিন্তু সিলিন্ডারের কথা এই কারনেই বলা হচ্ছিল যাতে করে তাগুত সরকারের অবৈধ ইনকাম বন্ধ হয়ে না যায় , কারন কারখানা গুলো থেকে অনেক অবৈধ টাকা তাগুত হাসিনার মন্ত্রী , নেতারা পেয়ে থাকে ।
২. অন্যদিকে ঝুঁকিপূর্ণ ভবন এর কথা বলে ( অবশ্যই ঝুঁকিপূর্ণ ) সেখানে রাজউক চাচ্ছে তা ভেঙ্গে ফেলতে কারন এর পেছনে রয়েছে বেশ কিছু ডেভেলপার কোম্পানি, এই কোম্পানি গুলো থেকে ও তাগুত হাসিনার কিছু মন্ত্রী টাকা নিচ্ছে যে তাদেরকে সেখানে যেন কাজ নিয়ে দেওয়া হয় ।
৩. ২০ শে ফেব্রুয়ারী রাত প্রায় ১০ টা ১২ মিনিটে আগুন এর শুরু অন্যদিকে শাহবাগ এর জাদুঘরের সামনে রাস্তা বন্ধ রাখা হয় , বন্ধ রাখা হয় বঙ্গবাজারের রাস্তা , বন্ধ রাখা হয় পলাশির মোড়ের রাস্তা , বন্ধ রাখা হয় দোয়েল চত্বরের রাস্তা যেগুলো শহীদ মিনার নামক মূর্তির দিকে প্রবেশের রাস্তা একই সাথে ঢাকা মেডিকেলের দিকের রাস্তা । রাত ৯ টার আগের থেকেই সেগুলো বন্ধ হয়ে যায় ।
৪. তাগুত হাসিনা ও তার মন্ত্রী সহযোগীরা যখন প্রবেশ করে ( আগুনের খবর তাগুত হাসিনা ১০ টা ২৫ এর দিকে পায় ) তখন আগুনের স্পটে তাদের গাড়িবহরের জন্য ও বিভিন্ন রাস্তা বন্ধ থাকার কারনে ফায়ার সার্ভিস ও অ্যাম্বুলেন্স পৌঁছাতে অনেক সময় লাগে ।
৫. তাগুত হাসিনা ও তার সহযোগীরা যখন মূর্তির (শহীদ মিনার) সামনে ফুল দিচ্ছে তখন চকবাজার থেকে একের পর এক লাশের খবর পাওয়া যাচ্ছে ।
প্রায় ৮০ জনের ও বেশি মানুষ হত্যার শিকার হয় তাগুত লোভী সরকারের লোভের কারনে । আর তা ধামাচাপা দেওয়ার জন্য শুরু হয় পুরাতন নাটক যা জনগন বলছে - এটা কমন নাটক । তাহল বিমান ছিনতাই নাটক ।
৬. সেনাবাহিনী ব্রিফিং এ বলেছে - কমান্ডো বাহিনী প্রথমে ছিনতাইকারীর সাথে গোলাগুলি বিনিময়ের পর ছিনতাইকারী আহত হয় এবং পরে নিহত হয় । উল্লেখ্য পিস্তলটি নাকি খেলনা পিস্তল ছিল ।
আজব খেলনা পিস্তল দিয়ে ও গোলাগুলি বিনিময় হয়ে থাকে !
সূত্র - গোপন সুত্রে পাওয়া খবর ।
Comment