গোপালগঞ্জের কোটালীপাড়ায় ৪নং বান্ধাবাড়ী ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যানের নির্দেশ বোরকা, হিজাব ও চুল বেধে স্কুলে আসতে পারবে না । এমনকি অনেক মেয়েদের কে ঐ চেয়ারম্যান নিজ হাতে বোরকা, হিজাব খুলে চুল বাধা ক্লিপ ,ব্যান্ড নিজ হাতে খুলে নেয় । এ ঘটনার অডিও ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে উপজেলাবাসীর মধ্যে ব্যাপক ক্ষোভের সৃষ্টি হয়।
কোটালীপাড়া উপজেলার বান্ধাবাড়ী জগৎবন্ধু পাবলিক উচ্চ বিদ্যালয় এ ঘটনা ঘটে। শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা জানান গত ২৭ ফেব্রুয়ারী ক্লাস চলাকালিন সময় বান্ধাবাড়ী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মিজানুর রহমান মানিক হাওলাদার দশম শ্রেণী কক্ষে প্রবেশ করে ছাত্রীদের উদ্দেশ্যে বলেন বোরকা ,হিজাব এবং চুল বেধে তোমরা স্কুলে আসবা না ও তিনি আমাদের অনেক হামকি ধামকি দেন। এ সময় তিনি কিছু শিক্ষার্থীদের বোরকা ও হিজাব খুলে ফেলেন এবং অনেক ছাত্রীর মাথা থেকে চুলের ক্লিপ, ব্যান্ড টেনে খুলে নেন। শিক্ষার্থীরা এ বিষয়ে বলেন চেয়ারম্যান বলেছেন ছাত্রীরা তোমাদের চুল বাধার দরকার নেই চুল ছেড়ে দিয়ে স্কুলে আসবে আর প্রত্যেকে প্রতি মাসে চুল কাটবে তাহলে তোমাদের চুল লম্বা হয়ে কোমরের নিচে ঝুলে আসবে । কিছু ছাত্ররা জানান আমাদেরকে তিনি মারধর করেন এবং চুল কাটার নির্দেশ দেন । শিক্ষার্থীরা আরো বলেন বোরকা ,হিজাব আমাদের ইসলামের কালচার এটার উপর আঘাত আনায় আমরা তীব্র প্রতিবাদ জানাচ্ছি । এমনকি চেয়ারম্যান আমাদের শিক্ষকদের কোনো মূল্যায়ণ করে না । এ ব্যাপারটি নিয়ে শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের মাঝে ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে এবং তারা চেয়ারম্যানের শাস্তি দাবি করছেন।
স্কুলের সহকারী প্রধান শিক্ষক মাহমুদ হোসেন চেয়ারম্যানের পক্ষ নিয়ে বলেন আমি দেখেছি চেয়ারম্যানকে শ্রেণী কক্ষে। কিন্তু আমি এ বিষয় কিছু বলতে পারবো না ক্লাস শিক্ষকের কাছে জিজ্ঞেস করেন। স্কুলের সহকারী শিক্ষক বাংলা বিভাগের শামীম আহমেদ এর কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন চেয়ারম্যান বলেছেন তোমাদের মাথায় এতো কিছু পড়ার দরকার নাই, এবং তিনি ছাত্রীদের মাথার হিজাব,ব্যান্ড খুলে টেবিলে রাখে । এ ব্যাপারে চেয়ারম্যান মিজানুর রহমান মানিকের কাছে জানাতে চাইলে তিনি সাংবাকিদের সাথে খারাপ আচরণ করে এবং তাদের উপর ক্ষিপ্ত হয়ে ক্যামেরার সামনে কোনো কিছু বলতে রাজি হয়নি
নিউজ লিংকঃ https://dailysokalersomoy.com/news/29596
কোটালীপাড়া উপজেলার বান্ধাবাড়ী জগৎবন্ধু পাবলিক উচ্চ বিদ্যালয় এ ঘটনা ঘটে। শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা জানান গত ২৭ ফেব্রুয়ারী ক্লাস চলাকালিন সময় বান্ধাবাড়ী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মিজানুর রহমান মানিক হাওলাদার দশম শ্রেণী কক্ষে প্রবেশ করে ছাত্রীদের উদ্দেশ্যে বলেন বোরকা ,হিজাব এবং চুল বেধে তোমরা স্কুলে আসবা না ও তিনি আমাদের অনেক হামকি ধামকি দেন। এ সময় তিনি কিছু শিক্ষার্থীদের বোরকা ও হিজাব খুলে ফেলেন এবং অনেক ছাত্রীর মাথা থেকে চুলের ক্লিপ, ব্যান্ড টেনে খুলে নেন। শিক্ষার্থীরা এ বিষয়ে বলেন চেয়ারম্যান বলেছেন ছাত্রীরা তোমাদের চুল বাধার দরকার নেই চুল ছেড়ে দিয়ে স্কুলে আসবে আর প্রত্যেকে প্রতি মাসে চুল কাটবে তাহলে তোমাদের চুল লম্বা হয়ে কোমরের নিচে ঝুলে আসবে । কিছু ছাত্ররা জানান আমাদেরকে তিনি মারধর করেন এবং চুল কাটার নির্দেশ দেন । শিক্ষার্থীরা আরো বলেন বোরকা ,হিজাব আমাদের ইসলামের কালচার এটার উপর আঘাত আনায় আমরা তীব্র প্রতিবাদ জানাচ্ছি । এমনকি চেয়ারম্যান আমাদের শিক্ষকদের কোনো মূল্যায়ণ করে না । এ ব্যাপারটি নিয়ে শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের মাঝে ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে এবং তারা চেয়ারম্যানের শাস্তি দাবি করছেন।
স্কুলের সহকারী প্রধান শিক্ষক মাহমুদ হোসেন চেয়ারম্যানের পক্ষ নিয়ে বলেন আমি দেখেছি চেয়ারম্যানকে শ্রেণী কক্ষে। কিন্তু আমি এ বিষয় কিছু বলতে পারবো না ক্লাস শিক্ষকের কাছে জিজ্ঞেস করেন। স্কুলের সহকারী শিক্ষক বাংলা বিভাগের শামীম আহমেদ এর কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন চেয়ারম্যান বলেছেন তোমাদের মাথায় এতো কিছু পড়ার দরকার নাই, এবং তিনি ছাত্রীদের মাথার হিজাব,ব্যান্ড খুলে টেবিলে রাখে । এ ব্যাপারে চেয়ারম্যান মিজানুর রহমান মানিকের কাছে জানাতে চাইলে তিনি সাংবাকিদের সাথে খারাপ আচরণ করে এবং তাদের উপর ক্ষিপ্ত হয়ে ক্যামেরার সামনে কোনো কিছু বলতে রাজি হয়নি
নিউজ লিংকঃ https://dailysokalersomoy.com/news/29596
Comment