শত শত ইন্দোনেশিয়ান বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্ররা একটি শরণার্থী আশ্রয় কেন্দ্রে হামলা চালায়, জোরপূর্বক রোহিঙ্গা শরণার্থীদের উচ্ছেদ করে এবং তাদের অবিলম্বে নির্বাসনের দাবি জানায়। শরণার্থী শিবিরে হামলার এক ফুটেজে দেখা গেছে, রোহিঙ্গা নারী ও শিশুদের কাঁদতে কাঁদতে মাটিতে বসতে বাধ্য করা হচ্ছে। একই সময়ে, জনতা তাদের জিনিসপত্র পদদলিত করে এবং তাদের উপর হামলার চেষ্টা করে। ছাত্ররা ১৩৭ রোহিঙ্গা শরণার্থীকে অস্থায়ী আশ্রয় থেকে বের করে এবং বিতাড়নের জন্য জোর করে তাদের ট্রাকে উঠায়।
২০১৭ সালে যখন মিয়ানমারের মুসলিম রোহিঙ্গারা মিয়ানমারের সামরিক বাহিনীর দ্বারা গণহত্যার লক্ষ্যবস্তু ছিল তখন সামরিক বাহিনী ২৫০০০ ( ২০১৮ সালের তথ্য অনুযায়ী ) এরও বেশি রোহিঙ্গাকে হত্যা করেছে এবং ৭০০০০০ ( ২০১৮ সালের তথ্য অনুযায়ী ) জনকে তাদের মাতৃভূমি ছেড়ে পালিয়ে যেতে বাধ্য করেছে।
রোহিঙ্গা মানবাধিকার সংস্থা দ্য আরাকান প্রজেক্টের পরিচালক ক্রিস লেওয়া বলেছেন, যারা আর কোনো রোহিঙ্গা শরণার্থী চায় না তারা দাবি করছে যে ইন্দোনেশিয়ার রোহিঙ্গাদের সাহায্য করার বা নেওয়ার কোনো বাধ্যবাধকতা নেই।
তিনি এবিসিকে বলেন, "একই সাথে সোশ্যাল মিডিয়ায় সারাদেশে ঘৃণামূলক প্রচারণা চালানো হচ্ছে, এটা রোহিঙ্গাদের বিরুদ্ধে ভয়ঙ্কর মন্তব্য, যা আগে কখনো ঘটেনি,"
ওয়ারিজা আনিস মুনান্দার ২৩ বছর বয়সী একজন ছাত্র বুধবার একটি প্রতিবাদ সমাবেশে রোহিঙ্গাদের বিতাড়নের জন্য আহ্বান জানিয়েছিলেন, অপর এক ছাত্র, ২০ বছর বয়সী ডেলা মাসরিদা বলেন, "তারা এখানে বিনা আমন্ত্রণে এসেছিল, তারা অনুভব করে যেন এটা তাদের দেশ।"
নভেম্বরের মাঝামাঝি থেকে ১৫০০ এরও বেশি রোহিঙ্গা শরণার্থী ইন্দোনেশিয়ার আচেহ শহরের তীরে এসে পৌঁছেছে যা জাতিসংঘের হিসেবে আট বছরের মধ্যে তাদের সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য অনুপ্রবেশ।
তথ্যসূত্র :
1) https://www.abc.net.au/news/2023-12-...lter/103269442
2) https://www.theguardian.com/world/20...ning-un-report
3) https://twitter.com/redstreamnet/sta...286W7blrg&s=19
[সবগুলোর পূর্ণ লিঙ্ক কাম্য।-মডারেটর]
২০১৭ সালে যখন মিয়ানমারের মুসলিম রোহিঙ্গারা মিয়ানমারের সামরিক বাহিনীর দ্বারা গণহত্যার লক্ষ্যবস্তু ছিল তখন সামরিক বাহিনী ২৫০০০ ( ২০১৮ সালের তথ্য অনুযায়ী ) এরও বেশি রোহিঙ্গাকে হত্যা করেছে এবং ৭০০০০০ ( ২০১৮ সালের তথ্য অনুযায়ী ) জনকে তাদের মাতৃভূমি ছেড়ে পালিয়ে যেতে বাধ্য করেছে।
রোহিঙ্গা মানবাধিকার সংস্থা দ্য আরাকান প্রজেক্টের পরিচালক ক্রিস লেওয়া বলেছেন, যারা আর কোনো রোহিঙ্গা শরণার্থী চায় না তারা দাবি করছে যে ইন্দোনেশিয়ার রোহিঙ্গাদের সাহায্য করার বা নেওয়ার কোনো বাধ্যবাধকতা নেই।
তিনি এবিসিকে বলেন, "একই সাথে সোশ্যাল মিডিয়ায় সারাদেশে ঘৃণামূলক প্রচারণা চালানো হচ্ছে, এটা রোহিঙ্গাদের বিরুদ্ধে ভয়ঙ্কর মন্তব্য, যা আগে কখনো ঘটেনি,"
ওয়ারিজা আনিস মুনান্দার ২৩ বছর বয়সী একজন ছাত্র বুধবার একটি প্রতিবাদ সমাবেশে রোহিঙ্গাদের বিতাড়নের জন্য আহ্বান জানিয়েছিলেন, অপর এক ছাত্র, ২০ বছর বয়সী ডেলা মাসরিদা বলেন, "তারা এখানে বিনা আমন্ত্রণে এসেছিল, তারা অনুভব করে যেন এটা তাদের দেশ।"
নভেম্বরের মাঝামাঝি থেকে ১৫০০ এরও বেশি রোহিঙ্গা শরণার্থী ইন্দোনেশিয়ার আচেহ শহরের তীরে এসে পৌঁছেছে যা জাতিসংঘের হিসেবে আট বছরের মধ্যে তাদের সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য অনুপ্রবেশ।
তথ্যসূত্র :
1) https://www.abc.net.au/news/2023-12-...lter/103269442
2) https://www.theguardian.com/world/20...ning-un-report
3) https://twitter.com/redstreamnet/sta...286W7blrg&s=19
[সবগুলোর পূর্ণ লিঙ্ক কাম্য।-মডারেটর]
Comment