গত কয়েক দিনে রোহিঙ্গাদের উপর চলা ঘটনা প্রবাহ।
.
০২ মে, ২০২৪
.
বুথিডাং-এর ডাব্রু চাউং রোহিঙ্গা গ্রামের কোয়া চুরি গ্রামে আরাকান আর্মির গুলিতে মারা গেছে শত শত রোহিঙ্গা নারী-পুরুষ-শিশু এবং অনেক রোহিঙ্গা নারীকে গনধর্ষন করে আরাকান আর্মি।
.
বুথিডাং এর ৫৫১ সামরিক সেনানিবাস আরাকান আর্মি নিয়ন্ত্রণে নেয়। পরে, আরাকান আর্মি পূর্ব এবং পশ্চিম দিকের রোহিঙ্গাদের গ্রাম ছেড়ে যাওয়ার নির্দেশ দেয় কিন্তু রোহিঙ্গারা গ্রাম ছেড়ে যেতে অস্বীকৃতি জানায়, তখন আরাকান আর্মি জোরপূর্বক সেই রোহিঙ্গাদের বাস্তুচ্যুত করে। পরে আরাকান আর্মি বুথিডাং এর কোয়া চুরি রোহিঙ্গা গ্রামে, রোহিঙ্গাদের ছেড়ে চলে যাওয়া বাড়িগুলোতে আগুন ধরিয়ে দেয় এবং এলোমেলোভাবে পালিয়ে আসা শিশুসহ শত শত রোহিঙ্গাকে হত্যা করে।
.
০৩ মে, ২০২৪
.
আরাকানের মংডু থেকে রোহিঙ্গারা "রোহিঙ্গা জার্নালিস্ট" এর বরাত দিয়ে জানায় যে আরাকান আর্মি অনেক রোহিঙ্গা গ্রামের চেয়ারম্যানদের প্রতি গ্রাম থেকে ১০ জন রোহিঙ্গাকে আরাকান আর্মি এর কাছে হস্তান্তর করতে বলেছে।
.
আরও বলেছে , রোহিঙ্গাদের আরাকান আর্মি এর সাথে যুদ্ধে যোগ দিতে হবে অন্যথায় তাদের গ্রাম ছেড়ে যেতে হবে, নাহলে আরাকান আর্মি "গ্রাম পুড়িয়ে দেবে"। গ্রামগুলো হলো নায়ান চং, কেয়ারে প্রাং এবং মিংলার।
.
আরাকান আর্মি তাদের মালামাল বহন করার জন্য জোরপূর্বক ৩০ রোহিঙ্গাকে তুলে নিয়ে যায়। ঐ সময়, অনেক রোহিঙ্গা মিন গ্লার গি গ্রামে অস্থায়ী আশ্রয় নিয়েছিল।
.
এছাড়াও আরাকান আর্মির দখলে থাকা বুথিডাং, রাথিডাং, মংডু, মিনবিয়া এবং সিত্তওয়ে থেকে রোহিঙ্গারা তাদের নিজেদের গ্রাম ছেড়ে যেতে বাধ্য হয়। . ০৪ মে, ২০২৪
.
মংডুর উত্তরে দরগা পাড়া, মিন গ্লা জিতে আরাকান আর্মি ও জান্তা বাহিনীর মধ্যে যুদ্ধ হয়।
.
আরাকান আর্মি মংডুতে রোহিঙ্গা গ্রামগুলো দখল করে এবং হাজার হাজার রোহিঙ্গাকে জোরপূর্বক বাস্তুচ্যুত করে এছাড়াও অনেক রোহিঙ্গা যুবককে তুলে নিয়ে যায়। ঐ দিন রোহিঙ্গারা মংডুর হেয়ন খালিতে আশ্রয় নেয়।
.
০৬ মে, ২০২৪
.
আরাকান আর্মি রোহিঙ্গাদের চারটি গ্রাম থেকে বাস্তুচ্যুত করে এবং বিশাল বোমা ব্যবহার করে গ্রাম জ্বালিয়ে দেয়। আরাকান আর্মি রোহিঙ্গাদের উপর গুলি চালানোর পাশাপাশি তাদের প্রতি মর্টার বোমা ব্যবহার করে।
.
রোহিঙ্গা ভুক্তভোগীরা এ সময় জাতিসংঘের কাছে সাহায্যের অনুরোধ জানায়। রোহিঙ্গারা বলেছেন, আরাকান রাজ্যে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা বাহিনী প্রয়োজন।
.
রাখাইনের মিলিট্যান্ট গোষ্ঠী অনেক রোহিঙ্গা যুবককে পেটায় ও অপহরণ করে। এসময় কতজন রোহিঙ্গা নিহত হয়েছে এবং কতজন আহত হয়েছে তা জানা যায়নি।
.
বাংলাদেশ বিজিবি রাখাইন রাজ্য থেকে চুরি করে বাংলাদেশে প্রবেশকারী অস্ত্রসহ কিছু রাকিন বাহিনীকে আটক করে।
.
সোর্স - https://x.com/Minshshs?t=jeaOJ-_jST1696DymhZwQQ&s=09
.
০২ মে, ২০২৪
.
বুথিডাং-এর ডাব্রু চাউং রোহিঙ্গা গ্রামের কোয়া চুরি গ্রামে আরাকান আর্মির গুলিতে মারা গেছে শত শত রোহিঙ্গা নারী-পুরুষ-শিশু এবং অনেক রোহিঙ্গা নারীকে গনধর্ষন করে আরাকান আর্মি।
.
বুথিডাং এর ৫৫১ সামরিক সেনানিবাস আরাকান আর্মি নিয়ন্ত্রণে নেয়। পরে, আরাকান আর্মি পূর্ব এবং পশ্চিম দিকের রোহিঙ্গাদের গ্রাম ছেড়ে যাওয়ার নির্দেশ দেয় কিন্তু রোহিঙ্গারা গ্রাম ছেড়ে যেতে অস্বীকৃতি জানায়, তখন আরাকান আর্মি জোরপূর্বক সেই রোহিঙ্গাদের বাস্তুচ্যুত করে। পরে আরাকান আর্মি বুথিডাং এর কোয়া চুরি রোহিঙ্গা গ্রামে, রোহিঙ্গাদের ছেড়ে চলে যাওয়া বাড়িগুলোতে আগুন ধরিয়ে দেয় এবং এলোমেলোভাবে পালিয়ে আসা শিশুসহ শত শত রোহিঙ্গাকে হত্যা করে।
.
০৩ মে, ২০২৪
.
আরাকানের মংডু থেকে রোহিঙ্গারা "রোহিঙ্গা জার্নালিস্ট" এর বরাত দিয়ে জানায় যে আরাকান আর্মি অনেক রোহিঙ্গা গ্রামের চেয়ারম্যানদের প্রতি গ্রাম থেকে ১০ জন রোহিঙ্গাকে আরাকান আর্মি এর কাছে হস্তান্তর করতে বলেছে।
.
আরও বলেছে , রোহিঙ্গাদের আরাকান আর্মি এর সাথে যুদ্ধে যোগ দিতে হবে অন্যথায় তাদের গ্রাম ছেড়ে যেতে হবে, নাহলে আরাকান আর্মি "গ্রাম পুড়িয়ে দেবে"। গ্রামগুলো হলো নায়ান চং, কেয়ারে প্রাং এবং মিংলার।
.
আরাকান আর্মি তাদের মালামাল বহন করার জন্য জোরপূর্বক ৩০ রোহিঙ্গাকে তুলে নিয়ে যায়। ঐ সময়, অনেক রোহিঙ্গা মিন গ্লার গি গ্রামে অস্থায়ী আশ্রয় নিয়েছিল।
.
এছাড়াও আরাকান আর্মির দখলে থাকা বুথিডাং, রাথিডাং, মংডু, মিনবিয়া এবং সিত্তওয়ে থেকে রোহিঙ্গারা তাদের নিজেদের গ্রাম ছেড়ে যেতে বাধ্য হয়। . ০৪ মে, ২০২৪
.
মংডুর উত্তরে দরগা পাড়া, মিন গ্লা জিতে আরাকান আর্মি ও জান্তা বাহিনীর মধ্যে যুদ্ধ হয়।
.
আরাকান আর্মি মংডুতে রোহিঙ্গা গ্রামগুলো দখল করে এবং হাজার হাজার রোহিঙ্গাকে জোরপূর্বক বাস্তুচ্যুত করে এছাড়াও অনেক রোহিঙ্গা যুবককে তুলে নিয়ে যায়। ঐ দিন রোহিঙ্গারা মংডুর হেয়ন খালিতে আশ্রয় নেয়।
.
০৬ মে, ২০২৪
.
আরাকান আর্মি রোহিঙ্গাদের চারটি গ্রাম থেকে বাস্তুচ্যুত করে এবং বিশাল বোমা ব্যবহার করে গ্রাম জ্বালিয়ে দেয়। আরাকান আর্মি রোহিঙ্গাদের উপর গুলি চালানোর পাশাপাশি তাদের প্রতি মর্টার বোমা ব্যবহার করে।
.
রোহিঙ্গা ভুক্তভোগীরা এ সময় জাতিসংঘের কাছে সাহায্যের অনুরোধ জানায়। রোহিঙ্গারা বলেছেন, আরাকান রাজ্যে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা বাহিনী প্রয়োজন।
.
রাখাইনের মিলিট্যান্ট গোষ্ঠী অনেক রোহিঙ্গা যুবককে পেটায় ও অপহরণ করে। এসময় কতজন রোহিঙ্গা নিহত হয়েছে এবং কতজন আহত হয়েছে তা জানা যায়নি।
.
বাংলাদেশ বিজিবি রাখাইন রাজ্য থেকে চুরি করে বাংলাদেশে প্রবেশকারী অস্ত্রসহ কিছু রাকিন বাহিনীকে আটক করে।
.
সোর্স - https://x.com/Minshshs?t=jeaOJ-_jST1696DymhZwQQ&s=09
Comment