২০১৬ সালের ৫ ই জুন চট্টগ্রাম নগরীর জিইসি মোড়ে বাবুর আক্তারের স্ত্রী প্রকাশ্য হত্যাকান্ডের স্বীকার হন, তারপর যার প্রাথমিক দায়ভার জঙ্গিদের উপর চাপানো হয়।এরপর, সারাদেশে জঙ্গি বিরোধী ব্যাপক অভিযান শুরু করে পুলিশ এবং সন্দেহের ভিত্তিতে ১০,০০০ এর উপর গ্রেফতার করা হয়।আনসার আল ইসলামের পক্ষ হতে মুফতি আব্দুল্লাহ আশরাফ এ ধরনের হত্যাকান্ডের নিন্দা জানায় এবং পরে ব্যাপক তদন্তের মাধ্যমে আস্তে আস্তে গোমর ফাঁস হতে শুরু করে।
বর্তমানে, বাবুল আক্তার ৫ দিনের রিমান্ডে আছেন। রিমান্ডে সে তার অবৈধ ব্যাপারে যে তথ্য দেয় সেদিকে আলোচনা করতে চাচ্ছি। তার দেওয়া তথ্য মতে তার গার্লফ্রেন্ডের নাম গায়ত্রী অমর সিং।তিনি ভারতীয় নাগরিক এবং জাতিসংঘের শরণার্থী সংস্থা-ইউএনএইচসিআরের ফিল্ড অফিসার হিসেবে কক্সবাজারে কর্মরত ছিলেন।তখনই তার সঙ্গে বাবুল আক্তারের সম্পর্ক হয়। ব্যক্তিগত জীবনে গায়ত্রী বিবাহিত এবং তার একটি ছেলে রয়েছে।বর্তমানে তিনি সুইজারল্যান্ড বা আফ্রিকার কোন একটি দেশে একই পদে কর্মরত আছেন।বাবুল আক্তার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার হিসেবে কক্সবাজার জেলায় চাকরি করার সময় তার সঙ্গে গায়েত্রীর দেখা হয়। সেখানে তাদের মধ্যে একটি সম্পর্ক গড়ে ওঠে। তারা কক্সবাজারের মারমেইড বিচ রিসোর্টে একান্ত সময় কাটিয়েছেন বলেও পুলিশের তদন্তে বেরিয়ে এসেছে।
সম্পর্কের বিষয়টি জানা যায় ২০১৪ সালে। সেসময় বাবুল সুদানে জাতিসংঘের মিশনে যান। তখন তার বাসায় দুটি বই উপহার পাঠান গায়ত্রী। এছাড়াও বাংলাদেশে রেখে যাওয়া বাবুলের মোবাইলে ২৯টি মেসেজও পাঠান তিনি।সর্বশেষ মিতু হত্যার কয়েকমাস আগে বাবুল একটি ট্রেনিংয়ে থাকা অবস্থায় গায়েত্রী তার বাসায় দুইটি বই উপহার পাঠান। বই দুটির নাম-তালিবান ও বেস্ট কেপ্ট সিক্রেট।
তালিবান বইটির ৩ নম্বর পৃষ্ঠায় গায়েত্রী নিজ হাতে একটি বার্তা লিখে দেন। সেখানে লেখা ছিল, ‘আমাদের ভালো স্মৃতিগুলো অটুট রাখতে তোমার জন্য এই উপহার। আশা করি এই উপহার আমাদের বন্ধনকে চিরস্থায়ী করবে। ভালোবাসি তোমাকে, গায়ত্রী।'একই বইয়ের শেষ পৃষ্ঠায় গায়ত্রী তাদের প্রথম দেখা, প্রথম একসঙ্গে কাজ করা, প্রথম কাছে আসা, মারমেইড হোটেলে ঘোরাফেরা, রামু মন্দিরে প্রার্থনা, রামুর রাবার বাগানে ঘোরাফেরা এবং চকরিয়ায় রাতে সমুদ্রের পাশ দিয়ে হাঁটা ইত্যাদি স্মৃতির কথা উল্লেখ ছিল।এছাড়াও বেস্ট কেপ্ট সিক্রেট নামের বইয়ের ২য় পাতায় গায়েত্রীর নিজ হাতে ‘তোমার ভালোবাসার গায়ত্রী (ইংরেজি থেকে বাংলায় অনুবাদ করা)’।
নারী দিয়ে মুসলমানদের কাবু করার বিষয়টি আজ নতুন নয়।ক্রুসেড যুদ্ধে এটি মুসলমানদের বিরুদ্ধে পরিক্ষীত কৌশল। তাছাড়া, সিআইএ, মোসাদ,র ইত্যাদি গোয়েন্দা সংস্থার কর্মকান্ড সম্পর্কে যারা সামান্য ধারনা রাখে তারা সহজেই বলতে পারবে যে বাইরের দেশে তারা মুলত সাংবাদিক, কিংবা এনজিও কর্মী হিসেবে গোয়েন্দা প্রেরণ করে থাকেন।এখানে ভাবনার বিষয় একজন প্রেমিকা তার প্রেমিককে কিংবা একজন শরনার্থী অফিসার বাংলাদেশের একজন পুলিশ অফিসারকে তালেবান, বেস্ট ক্রেপ্ট সিক্রেট এর মত বই কেন উপহার দিবেন?
নিশ্চয়, গায়ত্রী জি বাবুল আক্তারকে একান্ত সময়ে তাকে জিহাদের বিরুদ্ধে মোটিভেট করার চেস্টা করত।
বর্তমানে, বাবুল আক্তার ৫ দিনের রিমান্ডে আছেন। রিমান্ডে সে তার অবৈধ ব্যাপারে যে তথ্য দেয় সেদিকে আলোচনা করতে চাচ্ছি। তার দেওয়া তথ্য মতে তার গার্লফ্রেন্ডের নাম গায়ত্রী অমর সিং।তিনি ভারতীয় নাগরিক এবং জাতিসংঘের শরণার্থী সংস্থা-ইউএনএইচসিআরের ফিল্ড অফিসার হিসেবে কক্সবাজারে কর্মরত ছিলেন।তখনই তার সঙ্গে বাবুল আক্তারের সম্পর্ক হয়। ব্যক্তিগত জীবনে গায়ত্রী বিবাহিত এবং তার একটি ছেলে রয়েছে।বর্তমানে তিনি সুইজারল্যান্ড বা আফ্রিকার কোন একটি দেশে একই পদে কর্মরত আছেন।বাবুল আক্তার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার হিসেবে কক্সবাজার জেলায় চাকরি করার সময় তার সঙ্গে গায়েত্রীর দেখা হয়। সেখানে তাদের মধ্যে একটি সম্পর্ক গড়ে ওঠে। তারা কক্সবাজারের মারমেইড বিচ রিসোর্টে একান্ত সময় কাটিয়েছেন বলেও পুলিশের তদন্তে বেরিয়ে এসেছে।
সম্পর্কের বিষয়টি জানা যায় ২০১৪ সালে। সেসময় বাবুল সুদানে জাতিসংঘের মিশনে যান। তখন তার বাসায় দুটি বই উপহার পাঠান গায়ত্রী। এছাড়াও বাংলাদেশে রেখে যাওয়া বাবুলের মোবাইলে ২৯টি মেসেজও পাঠান তিনি।সর্বশেষ মিতু হত্যার কয়েকমাস আগে বাবুল একটি ট্রেনিংয়ে থাকা অবস্থায় গায়েত্রী তার বাসায় দুইটি বই উপহার পাঠান। বই দুটির নাম-তালিবান ও বেস্ট কেপ্ট সিক্রেট।
তালিবান বইটির ৩ নম্বর পৃষ্ঠায় গায়েত্রী নিজ হাতে একটি বার্তা লিখে দেন। সেখানে লেখা ছিল, ‘আমাদের ভালো স্মৃতিগুলো অটুট রাখতে তোমার জন্য এই উপহার। আশা করি এই উপহার আমাদের বন্ধনকে চিরস্থায়ী করবে। ভালোবাসি তোমাকে, গায়ত্রী।'একই বইয়ের শেষ পৃষ্ঠায় গায়ত্রী তাদের প্রথম দেখা, প্রথম একসঙ্গে কাজ করা, প্রথম কাছে আসা, মারমেইড হোটেলে ঘোরাফেরা, রামু মন্দিরে প্রার্থনা, রামুর রাবার বাগানে ঘোরাফেরা এবং চকরিয়ায় রাতে সমুদ্রের পাশ দিয়ে হাঁটা ইত্যাদি স্মৃতির কথা উল্লেখ ছিল।এছাড়াও বেস্ট কেপ্ট সিক্রেট নামের বইয়ের ২য় পাতায় গায়েত্রীর নিজ হাতে ‘তোমার ভালোবাসার গায়ত্রী (ইংরেজি থেকে বাংলায় অনুবাদ করা)’।
নারী দিয়ে মুসলমানদের কাবু করার বিষয়টি আজ নতুন নয়।ক্রুসেড যুদ্ধে এটি মুসলমানদের বিরুদ্ধে পরিক্ষীত কৌশল। তাছাড়া, সিআইএ, মোসাদ,র ইত্যাদি গোয়েন্দা সংস্থার কর্মকান্ড সম্পর্কে যারা সামান্য ধারনা রাখে তারা সহজেই বলতে পারবে যে বাইরের দেশে তারা মুলত সাংবাদিক, কিংবা এনজিও কর্মী হিসেবে গোয়েন্দা প্রেরণ করে থাকেন।এখানে ভাবনার বিষয় একজন প্রেমিকা তার প্রেমিককে কিংবা একজন শরনার্থী অফিসার বাংলাদেশের একজন পুলিশ অফিসারকে তালেবান, বেস্ট ক্রেপ্ট সিক্রেট এর মত বই কেন উপহার দিবেন?
নিশ্চয়, গায়ত্রী জি বাবুল আক্তারকে একান্ত সময়ে তাকে জিহাদের বিরুদ্ধে মোটিভেট করার চেস্টা করত।
Comment