আসলে আমাদের মডারেট সুলতান নতুন মডারেট অটোমেনের(অটোম্যানের) স্বপ্ন দেখছেন।এজন্য সে ইলেক্ট্রনিক মিডিয়ায় অটোমেনের(অটোম্যানের) ইতিহাস খুব ঘটা করেই পুরো মুসলিম বিশ্বে প্রচার করেছে এবং বিশ্বের সামনে অটোমেন(অটোম্যান) সম্পর্কে একটা পজেটিভ(পজিটিভ) কৌতুহল(কৌতূহল) সৃষ্টিতে সফল হয়েছে।দিরিলিস আর্তুগুল, কুরুলুস উসমান ইত্যাদি সিরিজ তার অন্যতম উদাহারন।ইলেক্ট্রনিক মিডিয়া ছাড়াও প্রিন্ট মিডিয়া, বিভিন্ন সভা-সেমিনার এমনকি আন্তর্জাতিক অঙ্গনেও হারানো ঐতিহ্যের দিকে এরদোয়ান বার বার ইঙ্গিত করে আসছেন বিগত কয়েক বছর যাবত।
এসবের শুরু মূলত সিরিয়া যুদ্ধে আমেরিকার লজ্জাজনক ব্যার্থতার(ব্যর্থতার) মধ্য দিয়ে। সিরিয়া যুদ্ধে রাশিয়া আসাদের পক্ষাবলম্বন করে এবং এর সাথে যোগ দেয় ইরান, হিজবুল্লাহসহ একাধিক শিয়া সশস্ত্র সংগঠন।আমেরিকা মডারেট বিদ্রোহী সেনা ও যুবকদের নিয়ে সেক্যুলার মতাদর্শে বিদ্রোহী সংগঠন গড়ে তোলেন যারা আসাদ সরকারের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে আসছিলেন।
অপরদিকে, তুরস্ক কিছু সুন্নি মুজাহিদদের সহযোগিতায় আসাদ সরকারের বিরুদ্ধে যুদ্ধে অবতীর্ণ হয়।তুরস্কের সাথে আরব দেশগুলোও যোগ দেয়। এসময় আল কায়েদা তুরস্কের প্রতি নমনীয় এবং আসাদ ও আমেরিকার সাথে কঠোর নীতিতে অবতীর্ণ হন।আইএস সর্বগ্রাসী নীতি অনুসরণ করে সবার চক্ষশূলে(চক্ষুশূলে) পরিণত হন এবং ধ্বংস হয়।পরবর্তীতে, আমেরিকা তুরস্কের এরদোয়ানের বিরুদ্ধে সামরিক অভ্যুথানে(অভ্যুত্থানে) প্রত্যক্ষ সমর্থন করে ব্যার্থ(ব্যর্থ) হন এবং এরদোয়ানের সমর্থন হারান।এরদোয়ান সফলভাবে অভ্যুথান(অভ্যুত্থান) মোকাবিলা করার পর এবার আমেরিকা বিরোধী এবং রাশিয়া ঘেষা(ঘেঁষা) নীতি অনুসরন(অনুসরণ) শুরু করেন। তুরস্ক তার সমস্ত অনুগত দলকে আমেরিকার বিরুদ্ধে লেলিয়ে দেয়।এতে আমেরিকা একই সাথে আল কায়েদা, তুরস্ক এবং আসাদ-ইরান-রাশিয়া জোটের তীব্র হামলার মুখে কোনঠাসা(কোণঠাসা) হয়ে পড়েন এবং প্রকশ্যে(প্রকাশে) সিরিয়া যুদ্ধ হতে সরে যেতে বাধ্য হন। এসময়ে আরব দেশগুলো কাতার বাদে অন্য সবাই আমেরিকাকে সমর্থন এবং তুরস্ক বিরোধী ভুমিকায়(ভূমিকায়) অবতীর্ণ হন।এমনকি তারা মুজাহিদদের প্রতি সকল সাহায্য সমর্থনও তুলে নেয়।
আমেরিকা চলে যাওয়ার পর বর্তমানে সিরিয়ায় তুরস্ক সমর্থিত মুজাহিদ গ্রুপ, আসাদ জোট আর আল কায়েদা সমর্থিত মুজাহিদ গ্রুপের মধ্যে যুদ্ধ চলমান।আসাদ জোট আগে থেকেই আল কায়েদা সাথে কঠোর নীতিতে অবতীর্ণ। তুরস্ক তার সকল অনুগত ও তার প্রতি নমনীয় সকল দলকে আল কায়েদার সাথে সম্পর্ক ছিন্ন করার জন্য চাপ প্রয়োগ করেছে।এ হিসেবে সিরিয়ার যুদ্ধ বর্তমানে আল কায়েদা বনাম তুরস্ক ও আসাদ জোট হিসেবে চলমান যা আল কয়েদা যদি মাঠ ত্যাগ করে তবে তুরস্ক বনাম আসাদ জোট যুদ্ধে রুপ(রূপ) নিতে পারে ।
নাই মামার চেয়ে কানা মামা ভাল। তুরস্ক একদিকে সেক্যুলার অপরদিকে ন্যাটোভুক্ত রাষ্ট্র। তাই বর্তমানে আমেরিকা তুরস্কের সাথে সম্পর্ক স্বাভাবিক করে তুরস্ককে সমর্থন করছে এবং সিরিয়াসহ মুসলিম বিশ্বে আমেরিকার তথাকথিত সন্ত্রাস বিরোধী তথা আল কয়েদা বিরোধী যুদ্ধের দ্বায়িত্ব(দায়িত্ব) তুরস্কের উপর সমর্পণ করছেন।তাই বর্তমানে আমরা তুরস্ককে সোমালিয়াসহ অনেক মুসলিম দেশে আমেরিকার ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়ে মুসলিমদের রক্ত ঝরাতে দেখছি।
এ হিসেবে তুরস্ক আফগানিস্তান হতে কখনই তাদের সৈন্য সরাতে চাইবে না, প্রয়োজনে মুসলমানদের রক্ত ঝড়াতেও কুণ্ঠিত হবে না।
এসবের শুরু মূলত সিরিয়া যুদ্ধে আমেরিকার লজ্জাজনক ব্যার্থতার(ব্যর্থতার) মধ্য দিয়ে। সিরিয়া যুদ্ধে রাশিয়া আসাদের পক্ষাবলম্বন করে এবং এর সাথে যোগ দেয় ইরান, হিজবুল্লাহসহ একাধিক শিয়া সশস্ত্র সংগঠন।আমেরিকা মডারেট বিদ্রোহী সেনা ও যুবকদের নিয়ে সেক্যুলার মতাদর্শে বিদ্রোহী সংগঠন গড়ে তোলেন যারা আসাদ সরকারের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে আসছিলেন।
অপরদিকে, তুরস্ক কিছু সুন্নি মুজাহিদদের সহযোগিতায় আসাদ সরকারের বিরুদ্ধে যুদ্ধে অবতীর্ণ হয়।তুরস্কের সাথে আরব দেশগুলোও যোগ দেয়। এসময় আল কায়েদা তুরস্কের প্রতি নমনীয় এবং আসাদ ও আমেরিকার সাথে কঠোর নীতিতে অবতীর্ণ হন।আইএস সর্বগ্রাসী নীতি অনুসরণ করে সবার চক্ষশূলে(চক্ষুশূলে) পরিণত হন এবং ধ্বংস হয়।পরবর্তীতে, আমেরিকা তুরস্কের এরদোয়ানের বিরুদ্ধে সামরিক অভ্যুথানে(অভ্যুত্থানে) প্রত্যক্ষ সমর্থন করে ব্যার্থ(ব্যর্থ) হন এবং এরদোয়ানের সমর্থন হারান।এরদোয়ান সফলভাবে অভ্যুথান(অভ্যুত্থান) মোকাবিলা করার পর এবার আমেরিকা বিরোধী এবং রাশিয়া ঘেষা(ঘেঁষা) নীতি অনুসরন(অনুসরণ) শুরু করেন। তুরস্ক তার সমস্ত অনুগত দলকে আমেরিকার বিরুদ্ধে লেলিয়ে দেয়।এতে আমেরিকা একই সাথে আল কায়েদা, তুরস্ক এবং আসাদ-ইরান-রাশিয়া জোটের তীব্র হামলার মুখে কোনঠাসা(কোণঠাসা) হয়ে পড়েন এবং প্রকশ্যে(প্রকাশে) সিরিয়া যুদ্ধ হতে সরে যেতে বাধ্য হন। এসময়ে আরব দেশগুলো কাতার বাদে অন্য সবাই আমেরিকাকে সমর্থন এবং তুরস্ক বিরোধী ভুমিকায়(ভূমিকায়) অবতীর্ণ হন।এমনকি তারা মুজাহিদদের প্রতি সকল সাহায্য সমর্থনও তুলে নেয়।
আমেরিকা চলে যাওয়ার পর বর্তমানে সিরিয়ায় তুরস্ক সমর্থিত মুজাহিদ গ্রুপ, আসাদ জোট আর আল কায়েদা সমর্থিত মুজাহিদ গ্রুপের মধ্যে যুদ্ধ চলমান।আসাদ জোট আগে থেকেই আল কায়েদা সাথে কঠোর নীতিতে অবতীর্ণ। তুরস্ক তার সকল অনুগত ও তার প্রতি নমনীয় সকল দলকে আল কায়েদার সাথে সম্পর্ক ছিন্ন করার জন্য চাপ প্রয়োগ করেছে।এ হিসেবে সিরিয়ার যুদ্ধ বর্তমানে আল কায়েদা বনাম তুরস্ক ও আসাদ জোট হিসেবে চলমান যা আল কয়েদা যদি মাঠ ত্যাগ করে তবে তুরস্ক বনাম আসাদ জোট যুদ্ধে রুপ(রূপ) নিতে পারে ।
নাই মামার চেয়ে কানা মামা ভাল। তুরস্ক একদিকে সেক্যুলার অপরদিকে ন্যাটোভুক্ত রাষ্ট্র। তাই বর্তমানে আমেরিকা তুরস্কের সাথে সম্পর্ক স্বাভাবিক করে তুরস্ককে সমর্থন করছে এবং সিরিয়াসহ মুসলিম বিশ্বে আমেরিকার তথাকথিত সন্ত্রাস বিরোধী তথা আল কয়েদা বিরোধী যুদ্ধের দ্বায়িত্ব(দায়িত্ব) তুরস্কের উপর সমর্পণ করছেন।তাই বর্তমানে আমরা তুরস্ককে সোমালিয়াসহ অনেক মুসলিম দেশে আমেরিকার ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়ে মুসলিমদের রক্ত ঝরাতে দেখছি।
এ হিসেবে তুরস্ক আফগানিস্তান হতে কখনই তাদের সৈন্য সরাতে চাইবে না, প্রয়োজনে মুসলমানদের রক্ত ঝড়াতেও কুণ্ঠিত হবে না।
Comment