রাজধানীর প্রতিটি মহল্লায় এবং ওয়ার্ডে স্থানীয় বাসিন্দা ও পেশাজীবীদের নিয়ে সমন্বিত সার্ভেইল্যান্স টিম গঠন করবে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)। প্রতিটি এলাকায় কারা আসা যাওয়া করে সেবিষয়ে এবং অপরিচিত কাউকে দেখা গেলে ওই টিমের সদস্যরা পুলিশকে জানাবে। বুধবার ডিএমপির মিডিয়া সেন্টারে এক সংবাদ ব্রিফিংয়ে ডিএমপি কমিশনার আছাদুজ্জামান মিয়া এই তথ্য জানান।
ডিএমপি কমিশনার বলেন, ‘আমরা নতুন একটি উদ্যোগ নিয়েছি। প্রতিটি মহল্লায়, প্রতিটি ওয়ার্ডে জনপ্রতিনিধি, সাংবাদিক, পুলিশ, রাজনীতিবিদ, পেশাজীবী এবং পুলিশের সমন্বয়ে একটি করে সার্ভেইল্যান্স টিম গঠন করবো। এরইমধ্যে গত সপ্তাহ থেকে এই কার্যক্রম শুরু করেছি। টিমের সদস্যদের কাজ হবে, এলাকায় কারা আসা যাওয়া করে, কার মুভমেন্ট কেমন, কেউ কোনও ধরনের অপরাধে সঙ্গে জড়িত কিনা, কারও আচারণ সন্দেহজনক কিনা তা পর্যবেক্ষণ করবেন। পুলিশকে তা জানাবেন।’
কমিশনার বলেন,‘সন্ত্রাসী কার্যক্রম, চুরি-ডাকাতি, ছিনতাই, মাদক ও ইভটিজিং প্রতিরোধ করার জন্য আমরা এই সার্ভেইল্যান্স টিম গঠন করব। প্রতিটি মহল্লার স্থানীয় জনসাধারণ নিয়ে এই টিমে কাজ করবো। পুলিশের একার পক্ষে জননিরাপত্তা দেওয়া অত্যন্ত কঠিন। এটাকে টেকসই করতে হলে একদিকে আমাদের তথ্যভাণ্ডার গড়ে তুলতে হবে। অন্যদিকে স্থানীয় জনগণকে নিয়ে ঐক্যবদ্ধ হয়ে একটি প্রতিরোধ ব্যবস্থা গড়ে তুলতে হবে। এতে মানুষের মন থেকে অপরাধভীতি দূর হবে, পুলিশভীতি দূর হবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমার মেয়ে স্কুলে যাওয়ার পথে ইভটিজিংয়ের শিকার হবে না, আমার ভাই ব্যবসা করবে কাউকে চাঁদা দিতে হবে না- এমন একটি সমাজ গঠণ করতে চাই। এই পরিবেশ আমরা সৃষ্টি করতে চাই। এক্ষেত্রে সবাইকে সহযোগিতা করতে হবে।’
ডিএমপি কমিশনার বলেন, ‘আমরা নতুন একটি উদ্যোগ নিয়েছি। প্রতিটি মহল্লায়, প্রতিটি ওয়ার্ডে জনপ্রতিনিধি, সাংবাদিক, পুলিশ, রাজনীতিবিদ, পেশাজীবী এবং পুলিশের সমন্বয়ে একটি করে সার্ভেইল্যান্স টিম গঠন করবো। এরইমধ্যে গত সপ্তাহ থেকে এই কার্যক্রম শুরু করেছি। টিমের সদস্যদের কাজ হবে, এলাকায় কারা আসা যাওয়া করে, কার মুভমেন্ট কেমন, কেউ কোনও ধরনের অপরাধে সঙ্গে জড়িত কিনা, কারও আচারণ সন্দেহজনক কিনা তা পর্যবেক্ষণ করবেন। পুলিশকে তা জানাবেন।’
কমিশনার বলেন,‘সন্ত্রাসী কার্যক্রম, চুরি-ডাকাতি, ছিনতাই, মাদক ও ইভটিজিং প্রতিরোধ করার জন্য আমরা এই সার্ভেইল্যান্স টিম গঠন করব। প্রতিটি মহল্লার স্থানীয় জনসাধারণ নিয়ে এই টিমে কাজ করবো। পুলিশের একার পক্ষে জননিরাপত্তা দেওয়া অত্যন্ত কঠিন। এটাকে টেকসই করতে হলে একদিকে আমাদের তথ্যভাণ্ডার গড়ে তুলতে হবে। অন্যদিকে স্থানীয় জনগণকে নিয়ে ঐক্যবদ্ধ হয়ে একটি প্রতিরোধ ব্যবস্থা গড়ে তুলতে হবে। এতে মানুষের মন থেকে অপরাধভীতি দূর হবে, পুলিশভীতি দূর হবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমার মেয়ে স্কুলে যাওয়ার পথে ইভটিজিংয়ের শিকার হবে না, আমার ভাই ব্যবসা করবে কাউকে চাঁদা দিতে হবে না- এমন একটি সমাজ গঠণ করতে চাই। এই পরিবেশ আমরা সৃষ্টি করতে চাই। এক্ষেত্রে সবাইকে সহযোগিতা করতে হবে।’
উৎসঃ বাংলা ট্রিবউন
Comment