রাজধানীর একটি হোটেলে গত বুধবার বৈঠকের পর যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়াবিষয়ক সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী নিশা দেশাই বিসওয়াল ও ভারতীয় হাইকমিশনার হর্ষ বর্ধন
নিরাপত্তা বা অন্য কোনো কারণে বাংলাদেশের বর্তমান সরকার অস্থিতিশীল পরিস্থিতিতে পড়ুক—তা কোনোভাবেই চায় না ভারত। অন্যদিকে যুক্তরাষ্ট্রও চায়, বাংলাদেশের বর্তমান সরকারের সঙ্গে কাজ করতে। যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়াবিষয়ক সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী নিশা দেশাই বিসওয়াল ও ঢাকায় ভারতের হাইকমিশনার হর্ষ বর্ধন শ্রিংলার মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ এক বৈঠকে এ বিষয়টি উঠে এসেছে। সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো জানিয়েছে, নিশা বিসওয়ালের দুই দিনব্যাপী ঢাকা সফরের প্রথম দিন গত বুধবার গুলশানের একটি হোটেলে ভারতীয় হাইকমিশনারের সঙ্গে ওই বৈঠকটি অনুষ্ঠিত হয়। এ বৈঠকের কথা আনুষ্ঠানিকভাবে কোনো পক্ষই গণমাধ্যমকে না জানানোয় তা অনেকটা আড়ালেই থেকে যায়।
এ বিষয়ে কালের কণ্ঠ’র অনুসন্ধানে জানা যায়, গত বুধবার নিশা বিসওয়াল ও হর্ষ বর্ধন শ্রিংলার বৈঠকটি ছিল পূর্বনির্ধারিত। আধাঘণ্টারও বেশি সময় ধরে চলা ওই বৈঠকে তাঁরা দুজন নিজ নিজ প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দিয়েছেন। তবে ওই বৈঠকে ঢাকায় যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত মার্শা বার্নিকাট ছিলেন না।
বৈঠকের শুরুতেই নিশা বিসওয়াল বাংলাদেশে সাম্প্রতিক বিভিন্ন হামলার পেছনে বৈশ্বিক সন্ত্রাসী সংগঠন আল-কায়েদা, আইএস, আনসারুল্লাহ বাংলা টিমের যোগসূত্র থাকার বিষয়ে তথ্য রয়েছে বলে দাবি করেন। তবে ভারতীয় হাইকমিশনার হর্ষবর্ধন শ্রিংলার যুক্তি ছিল, বিভিন্ন সময় উগ্রবাদী গোষ্ঠীর নাম এলেও সেগুলো বৈশ্বিক সন্ত্রাসী গোষ্ঠী নয়। তাদের কারো কারো সঙ্গে বৈশ্বিক যোগসূত্র থাকতে পারে। সেগুলো বিচ্ছিন্ন বিষয়। এত বড় পরিসরে এমন কিছু এখানে নেই।
ভারতের হাইকমিশনার বৈঠকে বলেছেন, বাংলাদেশের জনগণ উগ্রবাদী নয়। এ দেশের জনগণের মধ্যে সুফিবাদের প্রভাব রয়েছে। এ দেশে ধর্মীয় অনুষ্ঠান যেমন সাড়ম্বরে পালন করা হয়, তেমনি ঘটা করে পহেলা বৈশাখও উদ্যাপন করা হয়।
জানা গেছে, বৈঠকে দেশের নিরাপত্তা পরিস্থিতি নিয়েও আলোচনা হয়। ভারতীয় পক্ষ থেকে তাদের দেশের প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের নিরাপত্তা ও স্থিতিশীলতার গুরুত্ব তুলে ধরে জোর দিয়ে বলা হয়,বাংলাদেশে অস্থিতিশীলতা সৃষ্টি হলে ভারতে তার প্রভাব পড়বে। ভারত বাংলাদেশের বর্তমান সরকারের সঙ্গে আছে। এ সরকারের অবস্থা অস্থিতিশীল বা নড়বড়ে হোক তা ভারত কোনোভাবেই চায় না।
এ বিষয়ে নিশা বিসওয়ালের অবস্থান কী ছিল সে ব্যাপারে খোঁজ নিয়ে জানা যায়, তিনিও বর্তমান সরকারের স্থিতিশীলতার ওপর গুরুত্বারোপ করেছেন। বৈঠকের শেষ দিকে উভয় পক্ষের অবস্থান ছিল অভিন্ন। আর তা হলো নিরাপত্তার বিষয়ে কাজ করতে হলে এ সরকারের সঙ্গেই কাজ করতে হবে। সরকার অস্থিতিশীল হলে তা কোনোভাবেই দেশের জন্য মঙ্গল বয়ে আনবে না। বরং পরিস্থিতির আরো অবনতি হতে পারে।
জানা গেছে, বৈঠকে যুক্তরাষ্ট্র ও ভারতীয় প্রতিনিধিদল বাংলাদেশে সাম্প্রতিক সময়ে উগ্রবাদী হামলার শিকার হওয়া ব্যক্তিদের তালিকাও বিনিময় করেছে। ভারতের তালিকা অনুযায়ী নিহতের সংখ্যা ৩২ জনের মতো হলেও যুক্তরাষ্ট্রের তালিকায় ৩৬।
উল্লেখ্য, ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারি দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে ভারত ও যুক্তরাষ্ট্রের অবস্থান ছিল ভিন্ন। যুক্তরাষ্ট্র ওই নির্বাচন নিয়ে গভীর হতাশা প্রকাশ করলেও ভারত ওই নির্বাচনের মাধ্যমে ক্ষমতায় আসা বর্তমান সরকারকে অভিনন্দন জানিয়েছিল। নির্বাচন নিয়ে অবস্থান না বদলালেও যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশের বর্তমান সরকারের সঙ্গে নিবিড়ভাবে কাজ করছে এবং সম্পর্ক আরো এগিয়ে নিতে অগ্রণী ভূমিকা রাখছে।
নিশা বিসওয়াল বাংলাদেশ সফর শেষে যুক্তরাষ্ট্র ফিরে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম টুইটারে তাঁর এ সফরকে ফলপ্রসূ হিসেবে অভিহিত করেছেন। তিনি লিখেছেন, ‘খুনি ও সন্ত্রাসীরা মৌলিক স্বাধীনতা ও গণতন্ত্রকে অবমূল্যায়ন ও ভয়ের বীজ বপন করতে চায় এবং তাদের ঠেকানো আমাদের অভিন্ন লক্ষ্য।’
এ ছাড়া এ সফরে তিনি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাত্ ছাড়াও পররাষ্ট্রমন্ত্রী, পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী, পররাষ্ট্রসচিব, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীসহ ওই মন্ত্রণালয়ের প্রতিনিধিদের সঙ্গে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক করেছেন। এ ছাড়া নাগরিক সমাজের কয়েকজন প্রতিনিধির সঙ্গে তিনি সাক্ষাত্ করলেও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া বা অন্য কোনো রাজনৈতিক প্রতিনিধির সঙ্গে তাঁর দেখা হয়নি।
ভারতের পররাষ্ট্রসচিব আসছেন : এদিকে বাংলাদেশের বর্তমান সরকারের প্রতি ভারতের জোরালো সমর্থন থাকলেও বর্তমান নিরাপত্তা পরিস্থিতিতে ওই দেশটি অত্যন্ত উদ্বিগ্ন। বিশেষ করে সংখ্যালঘুদের ওপর হামলা ও নির্যাতন ভারতেও নেতিবাচক প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করছে। এমন পরিস্থিতিতে ভারতের পররাষ্ট্রসচিব ড. এস জয়শঙ্কর দুই দিনের সফরে পরশু বুধবার ঢাকায় আসছেন। এ সফরে নিরাপত্তা পরিস্থিতিই বিশেষ গুরুত্ব পাবে এবং এ পরিস্থিতিতে করণীয় বিষয়ে ভারত সরকারের পরামর্শ জানাতে তিনি বাংলাদেশ সফরে আসছেন বলে ধারণা করা হচ্ছে। এ সফরে পররাষ্ট্রসচিব মো. শহীদুল হকের সঙ্গে বৈঠক ছাড়াও সংশ্লিষ্ট মন্ত্রী এবং প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গেও তিনি সাক্ষাত্ করতে পারেন।
ভারতীয় হাইকমিশনার হর্ষবর্ধন শ্রিংলা গত মঙ্গলবার সচিবালয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খানের সঙ্গে সাক্ষাত্ করে দেশের নিরাপত্তা পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা করেন। সন্ত্রাস ও উগ্রবাদের উত্থান ঠেকাতে ভারত বাংলাদেশের পাশে আছে বলে তিনি জানান।
নিরাপত্তা বা অন্য কোনো কারণে বাংলাদেশের বর্তমান সরকার অস্থিতিশীল পরিস্থিতিতে পড়ুক—তা কোনোভাবেই চায় না ভারত। অন্যদিকে যুক্তরাষ্ট্রও চায়, বাংলাদেশের বর্তমান সরকারের সঙ্গে কাজ করতে। যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়াবিষয়ক সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী নিশা দেশাই বিসওয়াল ও ঢাকায় ভারতের হাইকমিশনার হর্ষ বর্ধন শ্রিংলার মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ এক বৈঠকে এ বিষয়টি উঠে এসেছে। সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো জানিয়েছে, নিশা বিসওয়ালের দুই দিনব্যাপী ঢাকা সফরের প্রথম দিন গত বুধবার গুলশানের একটি হোটেলে ভারতীয় হাইকমিশনারের সঙ্গে ওই বৈঠকটি অনুষ্ঠিত হয়। এ বৈঠকের কথা আনুষ্ঠানিকভাবে কোনো পক্ষই গণমাধ্যমকে না জানানোয় তা অনেকটা আড়ালেই থেকে যায়।
এ বিষয়ে কালের কণ্ঠ’র অনুসন্ধানে জানা যায়, গত বুধবার নিশা বিসওয়াল ও হর্ষ বর্ধন শ্রিংলার বৈঠকটি ছিল পূর্বনির্ধারিত। আধাঘণ্টারও বেশি সময় ধরে চলা ওই বৈঠকে তাঁরা দুজন নিজ নিজ প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দিয়েছেন। তবে ওই বৈঠকে ঢাকায় যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত মার্শা বার্নিকাট ছিলেন না।
বৈঠকের শুরুতেই নিশা বিসওয়াল বাংলাদেশে সাম্প্রতিক বিভিন্ন হামলার পেছনে বৈশ্বিক সন্ত্রাসী সংগঠন আল-কায়েদা, আইএস, আনসারুল্লাহ বাংলা টিমের যোগসূত্র থাকার বিষয়ে তথ্য রয়েছে বলে দাবি করেন। তবে ভারতীয় হাইকমিশনার হর্ষবর্ধন শ্রিংলার যুক্তি ছিল, বিভিন্ন সময় উগ্রবাদী গোষ্ঠীর নাম এলেও সেগুলো বৈশ্বিক সন্ত্রাসী গোষ্ঠী নয়। তাদের কারো কারো সঙ্গে বৈশ্বিক যোগসূত্র থাকতে পারে। সেগুলো বিচ্ছিন্ন বিষয়। এত বড় পরিসরে এমন কিছু এখানে নেই।
ভারতের হাইকমিশনার বৈঠকে বলেছেন, বাংলাদেশের জনগণ উগ্রবাদী নয়। এ দেশের জনগণের মধ্যে সুফিবাদের প্রভাব রয়েছে। এ দেশে ধর্মীয় অনুষ্ঠান যেমন সাড়ম্বরে পালন করা হয়, তেমনি ঘটা করে পহেলা বৈশাখও উদ্যাপন করা হয়।
জানা গেছে, বৈঠকে দেশের নিরাপত্তা পরিস্থিতি নিয়েও আলোচনা হয়। ভারতীয় পক্ষ থেকে তাদের দেশের প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের নিরাপত্তা ও স্থিতিশীলতার গুরুত্ব তুলে ধরে জোর দিয়ে বলা হয়,বাংলাদেশে অস্থিতিশীলতা সৃষ্টি হলে ভারতে তার প্রভাব পড়বে। ভারত বাংলাদেশের বর্তমান সরকারের সঙ্গে আছে। এ সরকারের অবস্থা অস্থিতিশীল বা নড়বড়ে হোক তা ভারত কোনোভাবেই চায় না।
এ বিষয়ে নিশা বিসওয়ালের অবস্থান কী ছিল সে ব্যাপারে খোঁজ নিয়ে জানা যায়, তিনিও বর্তমান সরকারের স্থিতিশীলতার ওপর গুরুত্বারোপ করেছেন। বৈঠকের শেষ দিকে উভয় পক্ষের অবস্থান ছিল অভিন্ন। আর তা হলো নিরাপত্তার বিষয়ে কাজ করতে হলে এ সরকারের সঙ্গেই কাজ করতে হবে। সরকার অস্থিতিশীল হলে তা কোনোভাবেই দেশের জন্য মঙ্গল বয়ে আনবে না। বরং পরিস্থিতির আরো অবনতি হতে পারে।
জানা গেছে, বৈঠকে যুক্তরাষ্ট্র ও ভারতীয় প্রতিনিধিদল বাংলাদেশে সাম্প্রতিক সময়ে উগ্রবাদী হামলার শিকার হওয়া ব্যক্তিদের তালিকাও বিনিময় করেছে। ভারতের তালিকা অনুযায়ী নিহতের সংখ্যা ৩২ জনের মতো হলেও যুক্তরাষ্ট্রের তালিকায় ৩৬।
উল্লেখ্য, ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারি দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে ভারত ও যুক্তরাষ্ট্রের অবস্থান ছিল ভিন্ন। যুক্তরাষ্ট্র ওই নির্বাচন নিয়ে গভীর হতাশা প্রকাশ করলেও ভারত ওই নির্বাচনের মাধ্যমে ক্ষমতায় আসা বর্তমান সরকারকে অভিনন্দন জানিয়েছিল। নির্বাচন নিয়ে অবস্থান না বদলালেও যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশের বর্তমান সরকারের সঙ্গে নিবিড়ভাবে কাজ করছে এবং সম্পর্ক আরো এগিয়ে নিতে অগ্রণী ভূমিকা রাখছে।
নিশা বিসওয়াল বাংলাদেশ সফর শেষে যুক্তরাষ্ট্র ফিরে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম টুইটারে তাঁর এ সফরকে ফলপ্রসূ হিসেবে অভিহিত করেছেন। তিনি লিখেছেন, ‘খুনি ও সন্ত্রাসীরা মৌলিক স্বাধীনতা ও গণতন্ত্রকে অবমূল্যায়ন ও ভয়ের বীজ বপন করতে চায় এবং তাদের ঠেকানো আমাদের অভিন্ন লক্ষ্য।’
এ ছাড়া এ সফরে তিনি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাত্ ছাড়াও পররাষ্ট্রমন্ত্রী, পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী, পররাষ্ট্রসচিব, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীসহ ওই মন্ত্রণালয়ের প্রতিনিধিদের সঙ্গে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক করেছেন। এ ছাড়া নাগরিক সমাজের কয়েকজন প্রতিনিধির সঙ্গে তিনি সাক্ষাত্ করলেও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া বা অন্য কোনো রাজনৈতিক প্রতিনিধির সঙ্গে তাঁর দেখা হয়নি।
ভারতের পররাষ্ট্রসচিব আসছেন : এদিকে বাংলাদেশের বর্তমান সরকারের প্রতি ভারতের জোরালো সমর্থন থাকলেও বর্তমান নিরাপত্তা পরিস্থিতিতে ওই দেশটি অত্যন্ত উদ্বিগ্ন। বিশেষ করে সংখ্যালঘুদের ওপর হামলা ও নির্যাতন ভারতেও নেতিবাচক প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করছে। এমন পরিস্থিতিতে ভারতের পররাষ্ট্রসচিব ড. এস জয়শঙ্কর দুই দিনের সফরে পরশু বুধবার ঢাকায় আসছেন। এ সফরে নিরাপত্তা পরিস্থিতিই বিশেষ গুরুত্ব পাবে এবং এ পরিস্থিতিতে করণীয় বিষয়ে ভারত সরকারের পরামর্শ জানাতে তিনি বাংলাদেশ সফরে আসছেন বলে ধারণা করা হচ্ছে। এ সফরে পররাষ্ট্রসচিব মো. শহীদুল হকের সঙ্গে বৈঠক ছাড়াও সংশ্লিষ্ট মন্ত্রী এবং প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গেও তিনি সাক্ষাত্ করতে পারেন।
ভারতীয় হাইকমিশনার হর্ষবর্ধন শ্রিংলা গত মঙ্গলবার সচিবালয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খানের সঙ্গে সাক্ষাত্ করে দেশের নিরাপত্তা পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা করেন। সন্ত্রাস ও উগ্রবাদের উত্থান ঠেকাতে ভারত বাংলাদেশের পাশে আছে বলে তিনি জানান।
উৎসঃ কালের কণ্ঠ
Comment