বাংলাদেশে নাস্তিকদের পৃষ্ঠপোষক ও অর্থদাতা !
নাস্তিক ব্লগাররা পশ্চিমা দেশগুলো থেকে প্রেরিত অর্থ বিভিন্ন এনজিও বা দালালের মাধ্যমে সংগ্রহ করে থাকে। নাস্তিক ব্লগার বানাতে যুক্তরাজ্য সরকারের দেওয়া অর্থ বাংলাদেশে নিয়ে আসা এরকম একটি এনজিও’র নাম হচ্ছে “আর্টিকেল ১৯”।
আর্টিকেল-১৯ নামক এনজিও’র অনেক দেশেই অফিস আছে। তবে তারা পুরো দক্ষিণ এশিয়াকে কন্ট্রোল করে ঢাকাস্থ মিরপুর রোডের শ্যামলী অফিস থেকে। ৩০২ শ্যামলী, ঠিকানার বাড়ির 2nd Floor থেকে এই কার্যক্রম পরিচালনা করছে ‘তাহমিনা’ নামক এক মহিলা। (অফিসের টিএনটি নম্বর: 02-9129370)
ব্রিটিশ সরকারের দেওয়া মোটা অর্থ নিয়ে বাংলাদেশে নাস্তিক ব্লগারদের তৈরী কার্যক্রম চলছে সেই অফিস থেকে। বাংলাদেশে নাস্তিকদের একটা বড় অংশের নিয়মিত যাতায়াত আছে ঐ অফিসে। বিভিন্ন কনফারেন্সের নাম দিয়ে প্রথমে যুবক-ছাত্র সংগ্রহ কর হয়। এরপর মুক্তবুদ্ধি চর্চা, ব্লগার অধিকার ইত্যাদি টার্ম দিয়ে শুরু হয়। প্রাথমিক অবস্থায় আগতদের জন্য শুধু খাবারের ব্যবস্থা থাকে। পরবর্তীতে ‘টার্মস এন্ড কন্ডিশন’ মিলে গেলে শুরু হয় অর্থ আদান-প্রদান। দীর্ঘমেয়াদী পরিকল্পনা এবং বিরাট ফান্ডিং এর মাধ্যমে বাংলাদেশে একটা বড় নাস্তিক কমিউনিটি তৈরী করার লক্ষ্যে এগিয়ে যাচ্ছে আর্টিকেল -১৯ নামক এনজিওটি।
আবারো বলতে হচ্ছে, কথিত মুক্তমনা নামধারী নাস্তিক গোষ্ঠী কখন এমনি এমনি তৈরী হয় না, এদের পেছনে কাজ করে বিভিন্ন এনজিও ও দালাল গোষ্ঠী, যারা বিভিন্ন পশ্চিমা দেশ থেকে মোটা টাকা নিয়ে এসে নিজেও বড় অংশ মেরে খায়, বাকিটা খরচ করে কাজে। এরকম বিভিন্ন এনজিও ও দালাল বিভিন্ন নামে-বেনামে আমদের মধ্যেই কাজ করে যাচ্ছে। এদের থেকে আপনার সন্তানকে নিরাপদ রাখাই আপনার দায়িত্ব।
নাস্তিক ব্লগাররা পশ্চিমা দেশগুলো থেকে প্রেরিত অর্থ বিভিন্ন এনজিও বা দালালের মাধ্যমে সংগ্রহ করে থাকে। নাস্তিক ব্লগার বানাতে যুক্তরাজ্য সরকারের দেওয়া অর্থ বাংলাদেশে নিয়ে আসা এরকম একটি এনজিও’র নাম হচ্ছে “আর্টিকেল ১৯”।
আর্টিকেল-১৯ নামক এনজিও’র অনেক দেশেই অফিস আছে। তবে তারা পুরো দক্ষিণ এশিয়াকে কন্ট্রোল করে ঢাকাস্থ মিরপুর রোডের শ্যামলী অফিস থেকে। ৩০২ শ্যামলী, ঠিকানার বাড়ির 2nd Floor থেকে এই কার্যক্রম পরিচালনা করছে ‘তাহমিনা’ নামক এক মহিলা। (অফিসের টিএনটি নম্বর: 02-9129370)
ব্রিটিশ সরকারের দেওয়া মোটা অর্থ নিয়ে বাংলাদেশে নাস্তিক ব্লগারদের তৈরী কার্যক্রম চলছে সেই অফিস থেকে। বাংলাদেশে নাস্তিকদের একটা বড় অংশের নিয়মিত যাতায়াত আছে ঐ অফিসে। বিভিন্ন কনফারেন্সের নাম দিয়ে প্রথমে যুবক-ছাত্র সংগ্রহ কর হয়। এরপর মুক্তবুদ্ধি চর্চা, ব্লগার অধিকার ইত্যাদি টার্ম দিয়ে শুরু হয়। প্রাথমিক অবস্থায় আগতদের জন্য শুধু খাবারের ব্যবস্থা থাকে। পরবর্তীতে ‘টার্মস এন্ড কন্ডিশন’ মিলে গেলে শুরু হয় অর্থ আদান-প্রদান। দীর্ঘমেয়াদী পরিকল্পনা এবং বিরাট ফান্ডিং এর মাধ্যমে বাংলাদেশে একটা বড় নাস্তিক কমিউনিটি তৈরী করার লক্ষ্যে এগিয়ে যাচ্ছে আর্টিকেল -১৯ নামক এনজিওটি।
আবারো বলতে হচ্ছে, কথিত মুক্তমনা নামধারী নাস্তিক গোষ্ঠী কখন এমনি এমনি তৈরী হয় না, এদের পেছনে কাজ করে বিভিন্ন এনজিও ও দালাল গোষ্ঠী, যারা বিভিন্ন পশ্চিমা দেশ থেকে মোটা টাকা নিয়ে এসে নিজেও বড় অংশ মেরে খায়, বাকিটা খরচ করে কাজে। এরকম বিভিন্ন এনজিও ও দালাল বিভিন্ন নামে-বেনামে আমদের মধ্যেই কাজ করে যাচ্ছে। এদের থেকে আপনার সন্তানকে নিরাপদ রাখাই আপনার দায়িত্ব।
—আর্টিকেল-১৯ এরওয়েব সাইট:- https://www.article19.org/
—বাংলাদেশে আর্টিকেল-১৯ থেকে বের হওয়া বইয়ের কয়েকটি পেইজ পিডিএফ আকারে দেওয়া হলো। পিডিএফ’র দ্বিতীয় পৃষ্ঠায় স্পষ্ট করে বলা আছে, এই বইটি তৈরীতে খরচ দিয়েছে যুক্তরাজ্য সরকার:- https://drive.google.com/file/d/0Bx7W8x12hEXBdWpxbms2MWdnZEU/view?pli=1
Comment