ভিন দেশী মিডিয়া কর্মীতে সরগরম হয়ে উঠেছে ঢাকা। মিডিয়া কর্মীর আবরণে কোনো কোনো দেশের গোয়েন্দা সদস্যরাও এখন ঢাকায় অবস্থান করছেন বলে জানা গেছে। তারা আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর শীর্ষ কর্মকর্তাদের সাথেও যোগাযোগ করছেন। কতসংখ্যক মিডিয়া কর্মী এবং বিদেশী গোয়েন্দা সদস্য ঢাকায় অবস্থান করছেন তার সুনির্দিষ্ট হিসাব নেই বলে জানা গেছে। তবে মহানগর পুলিশের ডিসি মিডিয়া মাসুদুর রহমান বলেছেন, মিডিয়া কর্মীদের মধ্যে জাপানের অন্তত ১৫ জন, ইতালির একজন এবং রয়টার্সের একজন ঢাকায় অবস্থান করছেন বলে খবর আছে।
সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, আর্টিজান রেস্টুরেন্টে বন্দুকধারীদের হামলায় নিহতদের মধ্যে জাপানি, ইতালিয় এবং প্রতিবেশী দেশ ভারতের একজন নাগরিক রয়েছেন। ঘটনার পরই জাপান থেকে বেশ কয়েকজন সাংবাদিক ঢাকায় আসেন। অভিযোগ উঠেছে, জাপান, ইতালি ও ভারতসহ অন্তত পাঁচ দেশ গুলশান হামলার ঘটনায় গোপনে তথ্য সংগ্রহ করে চলছে। মিডিয়া কর্মীর আবরণে এ দেশে এলেও তাদের মধ্যে ওই দেশীয় গোয়েন্দা সদস্যও রয়েছে। পুলিশের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা বলেছেন, বিদেশী আইনপ্রয়োগকারী কোনো সংস্থা গুলশান হামলার বিষয়ে তদন্ত করার অনুমতি চায়নি। তবে বিদেশী তদন্ত সংস্থার মধ্যে যাদের সাথে এ দেশের ওয়ার্কিং রিলেশন আছে যেমন- এফবিআই, এনআইএ (ভারতের ন্যাশনাল ইনভেস্টিগেশন এজেন্সি), এএফপি (অস্ট্রেলিয়ান ফেডারেল পুলিশ) তারা গুলশানের ঘটনা সম্পর্কে তথ্য জানতে চেয়েছেন।
মহানগর পুলিশের এক কর্মকর্তা বলেছেন, ঘটনার পর দিনই জাপান ও ইতালি থেকে বিপুলসংখ্যক নাগরিক এসেছেন। এ ছাড়া সংশ্লিষ্ট দেশগুলোর নাগরিকেরা দূতাবাসে কাজের সুবাদে ঢাকায় অবস্থান করছেন। তাদের মধ্যে অনেকেই গুলশান ঘটনার তথ্য সংগ্রহ করছেন। নিজেদের মতো করে অনুসন্ধান চালাচ্ছে।
৪ জুলাই ইতালির পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, জঙ্গি হামলায় ইতালি ও জাপান নিজ দেশের নাগরিক নিহতের ঘটনায় বাংলাদেশে সমন্বিত গোয়েন্দা তৎপরতা পরিচালনার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। ইতালির পররাষ্ট্রমন্ত্রী পাওলো জেনতিলিনি ও জাপানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফুমো কিসিদার টেলিফোন আলোচনা করে ওই সিদ্ধান্ত নেন। তারা সন্ত্রাস দমনে বাংলাদেশের সাথে যৌথভাবে কাজ করার প্রস্তাব দেন। বাংলাদেশ এ ইস্যুতে জাপান, ইতালিসহ বিভিন্ন দেশের সাথে কাজ করবে। মূলত এই প্রস্তাবের আগেই দুই দেশের প্রতিনিধিদল ঢাকায় অবস্থান করছে।
এর আগে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি) কমিশনার আছাদুজ্জামান মিয়া বলেন, ‘গুলশানে জঙ্গি হামলার ঘটনা তদন্তে আমরাই যথেষ্ট। আমাদের গোয়েন্দারা এ বিষয়ে তদন্ত করতে সম। তবে তদন্তের প্রয়োজনে বিদেশী আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলোর কাছ থেকে কারিগরি সহায়তা নেয়া যেতে পারে। পুলিশ কী ধরনের সহযোগিতা নেবে এ বিষয়টি তিনি পরিষ্কার না করে বলেন, তদন্তের পর্যায়ে যখন যে সহযোগিতা দরকার সেটি চাওয়া হবে।
ঘটনার পরপরই কয়েকটি দেশের বেশ কয়েকজন সাংবাদিক ঢাকায় এসে পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সাথেও কথা বলেন। তারা কয়েকজন পুলিশ কর্মকর্তার সাথে দেখা করেছেন বলে জানা গেছে। তাদের সাথে কী ধরনের কথা হয়েছে এবং কোন ধরনের তথ্য তারা এ দেশের পুলিশের কাছ থেকে সংগ্রহ করেছেন তা জানা যায়নি। এ দিকে বিদেশী মিডিয়া কর্মীদের এ দেশে অবস্থানের ব্যাপারে মহানগর পুলিশের মিডিয়া সেলের ডিসি মাসুদুর রহমান বলেন, জাপানের অন্তত ১৫ জন সাংবাদিক রয়েছে বলে জানা গেছে। এ ছাড়া ইতালির একজন ও রয়টার্সের একজন সাংবাদিক রয়েছে বলে তথ্য আছে। তিনি বলেন, বিদেশী গোয়েন্দা সংস্থার সদস্য রয়েছেন বলে কোনো তথ্য নেই। তারা অবস্থান করলে তথ্য থাকার কথা। কেননা সেখানে ভিসা ও পাসপোর্টের বিষয় রয়েছে।
নয়া দিগন্ত
সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, আর্টিজান রেস্টুরেন্টে বন্দুকধারীদের হামলায় নিহতদের মধ্যে জাপানি, ইতালিয় এবং প্রতিবেশী দেশ ভারতের একজন নাগরিক রয়েছেন। ঘটনার পরই জাপান থেকে বেশ কয়েকজন সাংবাদিক ঢাকায় আসেন। অভিযোগ উঠেছে, জাপান, ইতালি ও ভারতসহ অন্তত পাঁচ দেশ গুলশান হামলার ঘটনায় গোপনে তথ্য সংগ্রহ করে চলছে। মিডিয়া কর্মীর আবরণে এ দেশে এলেও তাদের মধ্যে ওই দেশীয় গোয়েন্দা সদস্যও রয়েছে। পুলিশের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা বলেছেন, বিদেশী আইনপ্রয়োগকারী কোনো সংস্থা গুলশান হামলার বিষয়ে তদন্ত করার অনুমতি চায়নি। তবে বিদেশী তদন্ত সংস্থার মধ্যে যাদের সাথে এ দেশের ওয়ার্কিং রিলেশন আছে যেমন- এফবিআই, এনআইএ (ভারতের ন্যাশনাল ইনভেস্টিগেশন এজেন্সি), এএফপি (অস্ট্রেলিয়ান ফেডারেল পুলিশ) তারা গুলশানের ঘটনা সম্পর্কে তথ্য জানতে চেয়েছেন।
মহানগর পুলিশের এক কর্মকর্তা বলেছেন, ঘটনার পর দিনই জাপান ও ইতালি থেকে বিপুলসংখ্যক নাগরিক এসেছেন। এ ছাড়া সংশ্লিষ্ট দেশগুলোর নাগরিকেরা দূতাবাসে কাজের সুবাদে ঢাকায় অবস্থান করছেন। তাদের মধ্যে অনেকেই গুলশান ঘটনার তথ্য সংগ্রহ করছেন। নিজেদের মতো করে অনুসন্ধান চালাচ্ছে।
৪ জুলাই ইতালির পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, জঙ্গি হামলায় ইতালি ও জাপান নিজ দেশের নাগরিক নিহতের ঘটনায় বাংলাদেশে সমন্বিত গোয়েন্দা তৎপরতা পরিচালনার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। ইতালির পররাষ্ট্রমন্ত্রী পাওলো জেনতিলিনি ও জাপানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফুমো কিসিদার টেলিফোন আলোচনা করে ওই সিদ্ধান্ত নেন। তারা সন্ত্রাস দমনে বাংলাদেশের সাথে যৌথভাবে কাজ করার প্রস্তাব দেন। বাংলাদেশ এ ইস্যুতে জাপান, ইতালিসহ বিভিন্ন দেশের সাথে কাজ করবে। মূলত এই প্রস্তাবের আগেই দুই দেশের প্রতিনিধিদল ঢাকায় অবস্থান করছে।
এর আগে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি) কমিশনার আছাদুজ্জামান মিয়া বলেন, ‘গুলশানে জঙ্গি হামলার ঘটনা তদন্তে আমরাই যথেষ্ট। আমাদের গোয়েন্দারা এ বিষয়ে তদন্ত করতে সম। তবে তদন্তের প্রয়োজনে বিদেশী আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলোর কাছ থেকে কারিগরি সহায়তা নেয়া যেতে পারে। পুলিশ কী ধরনের সহযোগিতা নেবে এ বিষয়টি তিনি পরিষ্কার না করে বলেন, তদন্তের পর্যায়ে যখন যে সহযোগিতা দরকার সেটি চাওয়া হবে।
ঘটনার পরপরই কয়েকটি দেশের বেশ কয়েকজন সাংবাদিক ঢাকায় এসে পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সাথেও কথা বলেন। তারা কয়েকজন পুলিশ কর্মকর্তার সাথে দেখা করেছেন বলে জানা গেছে। তাদের সাথে কী ধরনের কথা হয়েছে এবং কোন ধরনের তথ্য তারা এ দেশের পুলিশের কাছ থেকে সংগ্রহ করেছেন তা জানা যায়নি। এ দিকে বিদেশী মিডিয়া কর্মীদের এ দেশে অবস্থানের ব্যাপারে মহানগর পুলিশের মিডিয়া সেলের ডিসি মাসুদুর রহমান বলেন, জাপানের অন্তত ১৫ জন সাংবাদিক রয়েছে বলে জানা গেছে। এ ছাড়া ইতালির একজন ও রয়টার্সের একজন সাংবাদিক রয়েছে বলে তথ্য আছে। তিনি বলেন, বিদেশী গোয়েন্দা সংস্থার সদস্য রয়েছেন বলে কোনো তথ্য নেই। তারা অবস্থান করলে তথ্য থাকার কথা। কেননা সেখানে ভিসা ও পাসপোর্টের বিষয় রয়েছে।
নয়া দিগন্ত
Comment