জঙ্গিবাদ-সন্ত্রাসবাদ রুখতে মুসলিম দেশগুলোকে ঐক্যবদ্ধ ও সক্রিয় করতে ওআইসিকে মহাসচিবকে আহবান জানিয়েছেন বিশিষ্ট তাহাজ্জুতি প্রধানমন্ত্রী, মদিনা সনদের বাস্তবায়নকারী শেখ হাসিনা
বৃহস্পতিবার ওআইসির মহাসচিব ইয়াদ বিন আমিন মাদানির সঙ্গে সাক্ষাতে একথা বলেন তিনি।
গণভবনে সাক্ষাতের পর প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব ইহসানুল করিম এ বিষয়ে সাংবাদিকদের জানান।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, বাইরের হস্তক্ষেপ ছাড়াই মুসলিম দেশগুলোর একসঙ্গে বসে তাদের সমস্যার সমাধান করা উচিৎ।
সন্ত্রাসবাদকে বৈশ্বিক সমস্যা আখ্যায়িত করে এর বিরুদ্ধে বাংলাদেশ সরকারের ‘জিরো টলারেন্স’ নীতির কথা তুলে ধরেন শেখ হাসিনা।
“প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, আমার পরিবারও সন্ত্রাসবাদের শিকার,” বলেন প্রেস সচিব।
জঙ্গি-সন্ত্রাসবাদ প্রতিরোধে ওআইসি ভূমিকা রাখতে পারে উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ইসলামের নামে যারা সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড ও মানুষ হত্যা করছে তাদের কারণেই ইসলামের বদনাম হচ্ছে, ইসলাম হেয়-প্রতিপন্ন হচ্ছে।
আগে দরিদ্র পরিবারের সন্তানদের সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে যুক্ত হতে দেখা গেলেও বর্তমানে উচ্চবিত্ত, শিক্ষিত পরিবারের সন্তানদের জড়িত হতে দেখা যাচ্ছে বলেও জানান তিনি।
সন্ত্রাসবাদ রুখতে ওআইসির নেওয়া ভূমিকারও প্রশংসা করেন শেখ হাসিনা।
প্রেস সচিব বলেন, সৌজন্য সাক্ষাতে গত মাসে গুলশানের ক্যাফেতে সন্ত্রাসী হামলায় নিহতদের প্রতি শোক প্রকাশ করেন ওআইসির মহাসচিব ইয়াদ বিন আমিন মাদানি।
“তিনি বলেছেন, সন্ত্রাসবাদ প্রতিরোধে ওআইসি কার্যকর ভূমিকা নিতে প্রতিজ্ঞাবদ্ধ। ১৯৯০ সাল থেকে সন্ত্রাসবাদ বেড়েছে, আমরা এ অবস্থার পরিবর্তন ঘটাতে চাই।”
তরুণরা কেন সন্ত্রাসবাদে ঝুঁকছে তার উৎস খুঁজে বের করার ওপর গুরুত্ব দেন ওআইসি মহাসচিব।
সাক্ষাতে পল্লী সঞ্চয় ব্যাংক সম্পর্কে ওআইসি মহাসচিবকে প্রধানমন্ত্রী জানালে এ বিষয়ে তিনি আগ্রহ দেখান বলে প্রেস সচিব জানান।
বৃহস্পতিবার ওআইসির মহাসচিব ইয়াদ বিন আমিন মাদানির সঙ্গে সাক্ষাতে একথা বলেন তিনি।
গণভবনে সাক্ষাতের পর প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব ইহসানুল করিম এ বিষয়ে সাংবাদিকদের জানান।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, বাইরের হস্তক্ষেপ ছাড়াই মুসলিম দেশগুলোর একসঙ্গে বসে তাদের সমস্যার সমাধান করা উচিৎ।
সন্ত্রাসবাদকে বৈশ্বিক সমস্যা আখ্যায়িত করে এর বিরুদ্ধে বাংলাদেশ সরকারের ‘জিরো টলারেন্স’ নীতির কথা তুলে ধরেন শেখ হাসিনা।
“প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, আমার পরিবারও সন্ত্রাসবাদের শিকার,” বলেন প্রেস সচিব।
জঙ্গি-সন্ত্রাসবাদ প্রতিরোধে ওআইসি ভূমিকা রাখতে পারে উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ইসলামের নামে যারা সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড ও মানুষ হত্যা করছে তাদের কারণেই ইসলামের বদনাম হচ্ছে, ইসলাম হেয়-প্রতিপন্ন হচ্ছে।
আগে দরিদ্র পরিবারের সন্তানদের সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে যুক্ত হতে দেখা গেলেও বর্তমানে উচ্চবিত্ত, শিক্ষিত পরিবারের সন্তানদের জড়িত হতে দেখা যাচ্ছে বলেও জানান তিনি।
সন্ত্রাসবাদ রুখতে ওআইসির নেওয়া ভূমিকারও প্রশংসা করেন শেখ হাসিনা।
প্রেস সচিব বলেন, সৌজন্য সাক্ষাতে গত মাসে গুলশানের ক্যাফেতে সন্ত্রাসী হামলায় নিহতদের প্রতি শোক প্রকাশ করেন ওআইসির মহাসচিব ইয়াদ বিন আমিন মাদানি।
“তিনি বলেছেন, সন্ত্রাসবাদ প্রতিরোধে ওআইসি কার্যকর ভূমিকা নিতে প্রতিজ্ঞাবদ্ধ। ১৯৯০ সাল থেকে সন্ত্রাসবাদ বেড়েছে, আমরা এ অবস্থার পরিবর্তন ঘটাতে চাই।”
তরুণরা কেন সন্ত্রাসবাদে ঝুঁকছে তার উৎস খুঁজে বের করার ওপর গুরুত্ব দেন ওআইসি মহাসচিব।
সাক্ষাতে পল্লী সঞ্চয় ব্যাংক সম্পর্কে ওআইসি মহাসচিবকে প্রধানমন্ত্রী জানালে এ বিষয়ে তিনি আগ্রহ দেখান বলে প্রেস সচিব জানান।
Comment