আমেরিকার বিমান বাহিনীর অন্যতম অত্যাধুনিক সামরিক বিমান ইউ-২তে এবার আসতে চলেছে লেজার অস্ত্রের প্রযুক্তি৷ জানা গেছে এই ইউ-২ বিমানকেই স্নায়ুযুদ্ধের সময় স্পাই প্লেন হিসেবে ব্যবহার করেছিল আমেরিকা৷ বিমানটির নির্মাতা সংস্থা লকহেড মার্টিনের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, স্নায়ু যুদ্ধের সময় মার্কিন সামরিক দফতর পেন্টাগনকে শত্রুপক্ষের বহু গোপন তথ্য পাচার করেছিল৷ ফলে মার্কিন বিমানবাহিনীর কাছে থাকা এটি অন্যতম প্রধান অস্ত্র৷
এভিয়েশন উইকের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, ইউ-২ ড্রাগন লেডি নামের এই সামরিক বিমানটির মধ্যে এবার প্রতিস্থাপন করা হচ্ছে একধরনের শক্তিশালী লেজার অস্ত্র৷ ফলে আকাশের বহু উঁচু থেকেও শত্রুর উপর ঘাত আনতে সক্ষম হবে এটি৷
জানা গিয়েছে, এই সামরিক বিমানটি প্রথম তৈরি হয় ১৯৫৫ সালে৷ এরপরে ১৯৬২ সালে কিউবায় রাশিয়ার তৈরি করা গোপন পরমাণু কেন্দ্রের ছবি প্রথম বিশ্বের সামনে এনেছিল ইউ-২৷ আকাশে প্রায় সত্তর হাজার ফুট উপর থেকে ছবি তুলতে সক্ষম এই বিমান৷ আফগানিস্তানে ও ইরাকে লড়াইয়ের সময়ও এই সামরিক অস্ত্রের সাহায্য নিয়েছিল আমেরিকা৷
এভিয়েশন উইকের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, ইউ-২ ড্রাগন লেডি নামের এই সামরিক বিমানটির মধ্যে এবার প্রতিস্থাপন করা হচ্ছে একধরনের শক্তিশালী লেজার অস্ত্র৷ ফলে আকাশের বহু উঁচু থেকেও শত্রুর উপর ঘাত আনতে সক্ষম হবে এটি৷
জানা গিয়েছে, এই সামরিক বিমানটি প্রথম তৈরি হয় ১৯৫৫ সালে৷ এরপরে ১৯৬২ সালে কিউবায় রাশিয়ার তৈরি করা গোপন পরমাণু কেন্দ্রের ছবি প্রথম বিশ্বের সামনে এনেছিল ইউ-২৷ আকাশে প্রায় সত্তর হাজার ফুট উপর থেকে ছবি তুলতে সক্ষম এই বিমান৷ আফগানিস্তানে ও ইরাকে লড়াইয়ের সময়ও এই সামরিক অস্ত্রের সাহায্য নিয়েছিল আমেরিকা৷
Comment