সম্প্রতি বাংলাদেশের তাগুত-মুরতাদ-কাফির গোষ্ঠী জিহাদ এবং মুজাহিদীন দের কে লক্ষ করে কিছু কথা বলেছে এবং তাদের দালাল মিডিয়ার মাধ্যমে তা প্রচার করেছে!এই প্রেক্ষিতে আমি একজন সাধারন মুসলিম হিসেবে তাগুত-কুফফার-মুরতাদ দের কিছু উক্তির জবাব পর্যায়ক্রমে দিচ্ছি ইংশাআল্লাহ।
তাগুত-কুফফার-মুরতাদ দের উক্তি-১ঃ জঙ্গিদের প্রতি কোন দয়া দেখানো হবে না । (সুত্রঃদৈনিক দালাল পত্রিকা সমুহ !)
মুমিনদের জবাবঃ একটু পরেই আমাদের জবাব দিচ্ছি।প্রথমে আসমান ও জমিনের মালিক আল্লাহ্*র কিতাব থেকে অল্প কয়েকটি আয়াত এর অনুবাদ দেখে নিন।
“অতএব,আজকের দিন এখানে তার কোন দয়া দেখানোর মত কোন বন্ধু নাই”। (সূরাঃহাক্কা,আয়াতঃ৩৫)
“নিশ্চয় অপরাধীরা জাহান্নামের আযাবে চিরকাল থাকবে।তাদের থেকে আযাব লাঘব করা হবে না এবং তারা তাতেই থাকবে হতাশ হয়ে।” (সুরাঃযুখরুফ,আয়াতঃ৭৩-৭৪)
সে দিন যালেমদের ওযর-আপত্তি কোন উপকারে আসবে না, তাদের জন্যে থাকবে অভিশাপ এবং তাদের জন্যে থাকবে মন্দ গৃহ। (সূরাঃগাফির,আয়াতঃ৫২)
“আর যারা কাফের হয়েছে,তাদের জন্যে রয়েছে জাহান্নামের আগুন। তাদেরকে মৃত্যুর আদেশও দেয়া হবে না যে,তারা মরে যাবে এবং তাদের থেকে তার শাস্তিও লাঘব করা হবে না। আমি প্রত্যেক অকৃতজ্ঞকে এভাবেই শাস্তি দিয়ে থাকি”। (সুরাঃফাতির,আয়াতঃ৩৬)
"যারা তাদের পালনকর্তাকে অস্বীকার করেছে তাদের জন্যে রয়েছে জাহান্নামের শাস্তি। সেটা কতই না নিকৃষ্ট স্থান। যখন তারা তথায় নিক্ষিপ্ত হবে, তখন তার উৎক্ষিপ্ত গর্জন শুনতে পাবে। ক্রোধে জাহান্নাম যেন ফেটে পড়বে। যখনই তাতে কোন সম্প্রদায় নিক্ষিপ্ত হবে তখন তাদেরকে তার সিপাহীরা জিজ্ঞাসা করবে। তোমাদের কাছে কি কোন সতর্ককারী আগমন করেনি?তারা বলবেঃ হ্যাঁ আমাদের কাছে সতর্ককারী আগমন করেছিল, অতঃপর আমরা মিথ্যারোপ করেছিলাম এবং বলেছিলামঃ আল্লাহ তা’আলা কোন কিছু নাজিল করেননি। তোমরা মহাবিভ্রান্তিতে পড়ে রয়েছ। তারা আরও বলবেঃ যদি আমরা শুনতাম অথবা বুদ্ধি খাটাতাম, তবে আমরা জাহান্নামবাসীদের মধ্যে থাকতাম না। অতঃপর তারা তাদের অপরাধ স্বীকার করবে। জাহান্নামীরা দূর হোক।" (সুরাঃমুলক,আয়াতঃ৬-১১)
...............
...............
আলহামদুলিল্লাহ। আমাদের রবের কিতাবে এরকম অসংখ্য আয়াত রয়েছে। (আমি আর কি জবাব দিব !)
ওহে তাগুত-কুফফার-মুরতাদ এর দল !! তোরা তো জাহান্নামের মধ্যে আজীবন চিৎকার-আর্তনাদ করতে থাকবি, তোদের চোখের পানি জাহান্নামের মধ্যে নদী এবং সাগর এর মত প্রবাহিত হতে থাকবে। কিন্তু সেদিন তোদের এই আর্তনাদ এবং চোখের পানি কোন কাজে আসবে না। নিধারুন যন্ত্রণায় তোরা মৃত্যুবরন করতে চাইবি কিন্তু তোদের মৃত্যু ও হবে না। তোরা আমাদের রব আল্লাহ্* এর নিকট সেদিন প্রার্থনা করতে থাকবি কিন্তু তোদের প্রার্থনা কবুল করা হবে না।
সেসময় তোদের প্রতি আমাদের রব আল্লাহ্* সুবহানাহু ওয়া তায়ালা ও কোনরূপ দয়া দেখাবেন না।
(চলবে...)
তাগুত-কুফফার-মুরতাদ দের উক্তি-১ঃ জঙ্গিদের প্রতি কোন দয়া দেখানো হবে না । (সুত্রঃদৈনিক দালাল পত্রিকা সমুহ !)
মুমিনদের জবাবঃ একটু পরেই আমাদের জবাব দিচ্ছি।প্রথমে আসমান ও জমিনের মালিক আল্লাহ্*র কিতাব থেকে অল্প কয়েকটি আয়াত এর অনুবাদ দেখে নিন।
“অতএব,আজকের দিন এখানে তার কোন দয়া দেখানোর মত কোন বন্ধু নাই”। (সূরাঃহাক্কা,আয়াতঃ৩৫)
“নিশ্চয় অপরাধীরা জাহান্নামের আযাবে চিরকাল থাকবে।তাদের থেকে আযাব লাঘব করা হবে না এবং তারা তাতেই থাকবে হতাশ হয়ে।” (সুরাঃযুখরুফ,আয়াতঃ৭৩-৭৪)
সে দিন যালেমদের ওযর-আপত্তি কোন উপকারে আসবে না, তাদের জন্যে থাকবে অভিশাপ এবং তাদের জন্যে থাকবে মন্দ গৃহ। (সূরাঃগাফির,আয়াতঃ৫২)
“আর যারা কাফের হয়েছে,তাদের জন্যে রয়েছে জাহান্নামের আগুন। তাদেরকে মৃত্যুর আদেশও দেয়া হবে না যে,তারা মরে যাবে এবং তাদের থেকে তার শাস্তিও লাঘব করা হবে না। আমি প্রত্যেক অকৃতজ্ঞকে এভাবেই শাস্তি দিয়ে থাকি”। (সুরাঃফাতির,আয়াতঃ৩৬)
"যারা তাদের পালনকর্তাকে অস্বীকার করেছে তাদের জন্যে রয়েছে জাহান্নামের শাস্তি। সেটা কতই না নিকৃষ্ট স্থান। যখন তারা তথায় নিক্ষিপ্ত হবে, তখন তার উৎক্ষিপ্ত গর্জন শুনতে পাবে। ক্রোধে জাহান্নাম যেন ফেটে পড়বে। যখনই তাতে কোন সম্প্রদায় নিক্ষিপ্ত হবে তখন তাদেরকে তার সিপাহীরা জিজ্ঞাসা করবে। তোমাদের কাছে কি কোন সতর্ককারী আগমন করেনি?তারা বলবেঃ হ্যাঁ আমাদের কাছে সতর্ককারী আগমন করেছিল, অতঃপর আমরা মিথ্যারোপ করেছিলাম এবং বলেছিলামঃ আল্লাহ তা’আলা কোন কিছু নাজিল করেননি। তোমরা মহাবিভ্রান্তিতে পড়ে রয়েছ। তারা আরও বলবেঃ যদি আমরা শুনতাম অথবা বুদ্ধি খাটাতাম, তবে আমরা জাহান্নামবাসীদের মধ্যে থাকতাম না। অতঃপর তারা তাদের অপরাধ স্বীকার করবে। জাহান্নামীরা দূর হোক।" (সুরাঃমুলক,আয়াতঃ৬-১১)
...............
...............
আলহামদুলিল্লাহ। আমাদের রবের কিতাবে এরকম অসংখ্য আয়াত রয়েছে। (আমি আর কি জবাব দিব !)
ওহে তাগুত-কুফফার-মুরতাদ এর দল !! তোরা তো জাহান্নামের মধ্যে আজীবন চিৎকার-আর্তনাদ করতে থাকবি, তোদের চোখের পানি জাহান্নামের মধ্যে নদী এবং সাগর এর মত প্রবাহিত হতে থাকবে। কিন্তু সেদিন তোদের এই আর্তনাদ এবং চোখের পানি কোন কাজে আসবে না। নিধারুন যন্ত্রণায় তোরা মৃত্যুবরন করতে চাইবি কিন্তু তোদের মৃত্যু ও হবে না। তোরা আমাদের রব আল্লাহ্* এর নিকট সেদিন প্রার্থনা করতে থাকবি কিন্তু তোদের প্রার্থনা কবুল করা হবে না।
সেসময় তোদের প্রতি আমাদের রব আল্লাহ্* সুবহানাহু ওয়া তায়ালা ও কোনরূপ দয়া দেখাবেন না।
(চলবে...)
Comment