Announcement

Collapse
No announcement yet.

মূফতি তকি উসমানি সাহেব সম্পর্কে কিছু তথ্য জানতে চাই...

Collapse
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • মূফতি তকি উসমানি সাহেব সম্পর্কে কিছু তথ্য জানতে চাই...

    আসসালামু আলাইকুম,

    কয়েক মাস আগে ফোরামে একটি পোস্ট দেখেছিলাম, যেখানে এই দাবি করা হয়েছিলো যে তকি উসমানি সাহেব নাকি শাইখ উসামা বিন লাদেনকে আমেরিকার হাতে তুলে দেবার পক্ষে ছিলেন। উনি চেয়েছিলেন ইসলামি ইমারাত যেন টিকে থাকুক। আমি বিষয়টা নিয়ে লোকাল কিছু আলেমদের কাছে জানতে যাই, উনারা বললেন যে, উনি নাকি এমন কাজ করেন নাই। বরং যিনি করেছেন তিনি নাকি তাবলীগের একজন খুব বড় বুজুর্গ (আব্দুল ওয়াহহাব সাহেব)।

    মূল ঘটনার ব্যাপারে একটু বিস্তারিত জানতে চাই। কোন আলেমের দোষ ধরার জন্য নয়, শুধু প্রকৃত ঘটনাটা জানতে চাই। প্রয়োজনে আমাকে ইনবক্স করতে পারেন।
    ------------------------------------------------------------------------------------------
    রাব্বুল আলামিন আমাদের সকলকে ক্ষমা করুক এবং জান্নাতুল ফেরদাঊস দান করুক। আমিন।

  • #2
    ভাই ভয় পাচ্ছেন কেন? তারাকি রব নাকি (নাউযুবিল্লাহ) তারাকি নবী নাকি, উলামায়ে সুদের জানতে হবে, না হয় তাদের সাথে আমরাও জাহান্নামে যেতে হবে। তারাকি ভুলের উর্দে নাকি,

    Comment


    • #3
      Originally posted by mohammod bin maslama View Post
      ভাই ভয় পাচ্ছেন কেন? তারাকি রব নাকি (নাউযুবিল্লাহ) তারাকি নবী নাকি, উলামায়ে সুদের জানতে হবে, না হয় তাদের সাথে আমরাও জাহান্নামে যেতে হবে। তারাকি ভুলের উর্দে নাকি,
      হুম, জি ভাই আপনার সাথে আমি একমত...
      ভাই কিছু মনে করবেন না। সত্যি বলতে কি আমার মন খারাপ থাকলে আমি ফোরামে আপনার কোন কমেন্ট বা লিখা আশা করবো ইংশা আল্লাহ...কারণ আপনার লিখাগুলো পড়লে মনটা ভালো হয়ে যায়...
      আপনাকে আমি আল্লাহর জন্য ভালোবাসি ভাই...
      "তুমি রবের বান্দার প্রতি দয়া কর
      বান্দার রবও তোমার প্রতি দয়া করবেন।"

      Comment


      • #4
        Originally posted by Gulista View Post
        আসসালামু আলাইকুম,

        কয়েক মাস আগে ফোরামে একটি পোস্ট দেখেছিলাম, যেখানে এই দাবি করা হয়েছিলো যে তকি উসমানি সাহেব নাকি শাইখ উসামা বিন লাদেনকে আমেরিকার হাতে তুলে দেবার পক্ষে ছিলেন। উনি চেয়েছিলেন ইসলামি ইমারাত যেন টিকে থাকুক। আমি বিষয়টা নিয়ে লোকাল কিছু আলেমদের কাছে জানতে যাই, উনারা বললেন যে, উনি নাকি এমন কাজ করেন নাই। বরং যিনি করেছেন তিনি নাকি তাবলীগের একজন খুব বড় বুজুর্গ (আব্দুল ওয়াহহাব সাহেব)।

        মূল ঘটনার ব্যাপারে একটু বিস্তারিত জানতে চাই। কোন আলেমের দোষ ধরার জন্য নয়, শুধু প্রকৃত ঘটনাটা জানতে চাই। প্রয়োজনে আমাকে ইনবক্স করতে পারেন।
        ঘৃণাকরি মুরজিয়াদেরকে। কিন্তু মুরজিয়াদের পাল্লা্ই এখন ভারী । আশ পাশে যে দিকে তাকাই শুধুই মুরজিয়া। মুরজিয়াদের সম্পর্কে কিছু বললে এখন হিতে বিপরীত হয়ে যায়। তাই জেনেও চুপ থাকতে হচ্ছে কৌশল হিসেবে। আল্লাহ তাআলা যখন আমাদেরকে তামকীন দিবেন তাদের মন্দ কর্মের উচিত জবাব দেওয়া হবে ইনশাআল্লাহ। ।
        কিতাল যখন ফরযে আইন তখন যারা কিতাল ছেড়ে অন্য কিছু নিয়ে ব্যস্ত এবং আরাম আয়েশে এসি রুমে থেকে আর বিমানে বিশ্ব ঘুরে জীবন পার করতেছে তাদের ভ্রান্তির জন্য আর কী চান ?
        আমরা যখন পাহাড়ের গর্তে লুকিয়েও নিস্তার পাচ্ছি না , ড্রোন দ্বারা আমাদেরকে খুঁজে বের করছে, তথন তাগুতরা যাদেরকে গ্রেফতার করতে ইচ্ছুক নয় বরং তাদেরকে আরো হাদিয়া তোহফা দেয়, বুঝে নিবেন তারা তাগুতের পাঁ চাটা গোলাম।

        নির্বোধরা এদেরকে অনেক শ্রদ্ধা করতে পারে ,...
        আমার অন্তরে এদের প্রতি কোনো শ্রদ্ধাবোধ নেই.....
        বিড়িখোর মুজাহিদদের জুতা বহন করতে আমি প্রস্তুত ..
        কিন্তু মুফতী, মুহাদ্দিস, পীর, শায়খুল ইসলাম ইত্যাদি লকবদ্বারী মুরজিয়াদেরকে পানিটা এগিয়ে দেওয়ার মতো শ্রদ্ধাও আমার অন্তরে নেই।
        এদের চেয়ে দাড়ীবিহীন, প্যান্টশার্ট পরা, একজন মুজাহিদ আমার নিকট অনেক ভালবাসার পাত্র।
        কতো ভিডিওতে দেখলাম - দাড়ীবিহীন প্যান্টশার্ট পরা মুজাহিদ হাসতে হাসতে শহিদী সুধা পান করে জান্নাতের দিকে চলে যাচ্ছে ........
        সফল কোন কাফেলা ?
        মুরজিয়াদের কাফেলা নাকি মুকাতিলদের কাফেলা ?
        Last edited by polashi; 09-22-2016, 08:57 AM.
        কাঁদো কাশ্মিরের জন্য !..................

        Comment


        • #5
          লাল মসজিদের ঘটনার পর পাকিস্তানের আলেমরা দুই ভাগে ভাগ হয়ে যান। একভাগ মুজাহিদীনদের পক্ষে আরেক ভাগ তাগুত সরকারের পক্ষে।
          একভাগ আমেরিকার বিরুদ্ধে জিহাদের পক্ষে, আরেকভাগ বিপক্ষে।

          তাকী উসমানী সাহেব কোন পক্ষে সেটা বুঝাই যাচ্ছে। আল্লাহু আ'লাম।

          Comment


          • #6
            ভাই সব ভাইরা তদন্ত করে সবাইকে জানিয়ে দেন ইনশাআল্লাহ।
            “মাছের জন্য যেমন পানি প্রয়োজন
            তেমনি মুজাহিদিনের জন্য জনগণের সমর্থন প্রয়োজন'

            Comment


            • #7
              Originally posted by polashi View Post
              ঘৃণাকরি মুরজিয়াদেরকে। কিন্তু মুরজিয়াদের পাল্লা্ই এখন ভারী । আশ পাশে যে দিকে তাকাই শুধুই মুরজিয়া। মুরজিয়াদের সম্পর্কে কিছু বললে এখন হিতে বিপরীত হয়ে যায়। তাই জেনেও চুপ থাকতে হচ্ছে কৌশল হিসেবে। আল্লাহ তাআলা যখন আমাদেরকে তামকীন দিবেন তাদের মন্দ কর্মের উচিত জবাব দেওয়া হবে ইনশাআল্লাহ। ।
              কিতাল যখন ফরযে আইন তখন যারা কিতাল ছেড়ে অন্য কিছু নিয়ে ব্যস্ত এবং আরাম আয়েশে এসি রুমে থেকে আর বিমানে বিশ্ব ঘুরে জীবন পার করতেছে তাদের ভ্রান্তির জন্য আর কী চান ?
              আমরা যখন পাহাড়ের গর্তে লুকিয়েও নিস্তার পাচ্ছি না , ড্রোন দ্বারা আমাদেরকে খুঁজে বের করছে, তথন তাগুতরা যাদেরকে গ্রেফতার করতে ইচ্ছুক নয় বরং তাদেরকে আরো হাদিয়া তোহফা দেয়, বুঝে নিবেন তারা তাগুতের পাঁ চাটা গোলাম।

              নির্বোধরা এদেরকে অনেক শ্রদ্ধা করতে পারে ,...
              আমার অন্তরে এদের প্রতি কোনো শ্রদ্ধাবোধ নেই.....
              বিড়িখোর মুজাহিদদের জুতা বহন করতে আমি প্রস্তুত ..
              কিন্তু মুফতী, মুহাদ্দিস, পীর, শায়খুল ইসলাম ইত্যাদি লকবদ্বারী মুরজিয়াদেরকে পানিটা এগিয়ে দেওয়ার মতো শ্রদ্ধাও আমার অন্তরে নেই।
              এদের চেয়ে দাড়ীবিহীন, প্যান্টশার্ট পরা, একজন মুজাহিদ আমার নিকট অনেক ভালবাসার পাত্র।
              কতো ভিডিওতে দেখলাম - দাড়ীবিহীন প্যান্টশার্ট পরা মুজাহিদ হাসতে হাসতে শহিদী সুধা পান করে জান্নাতের দিকে চলে যাচ্ছে ........
              সফল কোন কাফেলা ?
              মুরজিয়াদের কাফেলা নাকি মুকাতিলদের কাফেলা ?


              মুহতারাম পলাশি! আপনার লেখাগুলো বেশ চমৎকার হয়...

              إِنَّا إِذَا نَزَلْنَا بِسَاحَةِ قَوْمٍ فَسَاءَ صَبَاحُ الْمُنْذَرِينَ ‏

              "যখন আমরা কোন সম্প্রদায়ের নিকট পৌছি যুদ্ধের জন্য, এটি তাদের জন্য দুর্বিষহ সকাল যাদেরকে পূর্বে সতর্ক করা হয়েছিল।"

              (সহিহ বুখারি, ৩৭১)

              Comment


              • #8
                Originally posted by Abu Khubaib View Post


                মুহতারাম পলাশি! আপনার লেখাগুলো বেশ চমৎকার হয়...

                সে তো পাকিস্তানের আর আমাদের দেশের শায়েখ নামদারী লোকদের নিয়ে আছি অনেক বিপদে
                ওনারা তো কিছু হওয়ার পরে ডিগবাজী মেরেছেন আর এনারা আগে থেকেই পল্টিবাজ.
                আল্লাহ আমাদের এই শায়েখ দের ছায়া থেকে হেফাজত করুন।
                আল্লাহ যেন তাদের সঠিক বুঝদান করুন .
                আমরাও হেদায়েত প্রার্থী .
                অবশেষে তারাই আমাদের সম্মানিত আলেম . কি যে করি।
                اب شریعت یا شہادت ہر زباں پر ہے صدا

                Comment


                • #9
                  আসসালামু আলাইকুম
                  اب شریعت یا شہادت ہر زباں پر ہے صدا

                  Comment


                  • #10
                    The flesh of the scholar is poison...and Allaah (exposing) removing the cover from the one who belittles the scholar, this is well known. And talking about them in a manner in which they are innocent is a tremendous (horrendous) affair. And to eat of their honor with lies is a matter that is shameful. It is known that Allaah causes the heart (of the one who does this) to die before their body dies Hafidh Ibn As-Saakir (rahimahullaah)

                    Comment


                    • #11
                      ভাই আমরা যদি সমলচার দিকগুলো তুলে ধরে গঠনমুলক সমালচনা করেন তাহলে মনে হয় ভাল হয়।
                      যেমন
                      ১ যখন আফগানে বিশ্ব কুফর আসে তখন তিনি নিরব দর্শকের ভুমিকা পালন করেছেন।
                      ২ যখন গাজি আব্দুর রশীদ (র কে যখন হক কথা বলার কারণে শহিদ তখন তিনি নিরব দর্শকের ভুমিকা পালন করেছেন। কিন্তু এই বহিনীর ব্যপারে কথা বলতে সরব দেখা যায়।
                      ৩ যখন মাদরাসায়ে হাফচাতে এই নাপাক বাহিনী আমাদের ছোট বোনদের নির্মম ভাবে হত্মা করেছে সুধু এই অপরাধে যে তারা "আল্লাহর শরীয়াহ চেয়েছিল।তখন তিনি নিরব ছিল।
                      ৪ যখন এই বাহিনী ওয়াজিরিস্থানে,সোয়াতে এবং পাকিস্থানের বিভিন্ন জায়গায় তারা আক্রমন করেছে তখন তিনি চুপ ছিল।
                      ৫ সবচেয়ে ভয়ংকর হল যখন পাক ভুমিতে সুধু মুজাহিদদের কে নয় বরং হাজার হাজার নিরপরাধ নারি,শিশু,বৃদ্ধদের ড্রোনের নিশানা বানিয়েছে তখন তিনি চুপ ছিল।এ অবস্থায় তাগুত গনতন্ত্রিরাও সমালোচনায় সরব ছিল। কিন্তু উনার কোন বানী নজরে আসেনি।
                      কোন দেশে জিহাদ ফরজ হওয়ার জন্য এর চেয়ে বড় আর কি কারণ হতে পারে???যে কুফ্ফাররা মুসলিম ভুমিতে এসে মুসলিমদের হত্মা করে।

                      Comment


                      • #12
                        আমাদের দেশের দেওবন্দি আলেমদের একটা সমস্যা হলো যখন এরা দেখে কেও দেওবন্দ পাশ বড় আলেম সে যত ভুল করুক তার সাত খুন মাফ।এরা অত্যাধিক আস্যাবিয়া আক্রান্ত।আল্লাহ তাদের অন্তর খুলে দিক।আমিন
                        বিজয় তো এসেই গেছে

                        Comment

                        Working...
                        X