বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকার গুলশানে সেনা অভিযানের সময় নিহত পাঁচজন জঙ্গি ও একজন রেস্তোরা কর্মীর মরদেহ আজ (বৃহস্পতিবার ) দাফন করা হয়েছে।
কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, পরিবারগুলোর পক্ষ থেকে এগিয়ে না আসায় ঘটনার প্রায় তিনমাস পর মরদেহগুলো স্বেচ্ছাসেবী প্রতিষ্ঠান আঞ্জুমানে মুফিদুল ইসলামের মাধ্যমে ঢাকার জুরাইন গোরস্থানে দাফন করা হয়।
পরিবারের অনাগ্রহের কথা বলা হলেও, অন্তত একজন নিহত জঙ্গির পরিবার বলছে তারা তাদের ছেলের মৃতদেহ চেয়েছিলেন।
নিহত খায়রুজ্জামানের মা পেয়ারা বেগম বিবিসিকে বলেছেন, তদন্ত কর্মকর্তারা বিভিন্ন সময় তাদের বাড়িতে গেলে তিনি ছেলের মরদেহ ফেরত চেয়েছিলেন।
কুরবানির ইদের আগেও তাকে বগুড়া থেকে ঢাকায় আনা হয়েছিলো। সে সময়ও তিনি তার ইচ্ছা জানিয়েছিলেন।
"আমি বলেছিলাম ছেলে দোষ করছে, ফল পেয়েছে।এখন দয়াধর্ম করে যদি লাশটা দেন, আমি নেব।"
পেয়ারা বেগম বলেন, তাকে মরদেহ ফেরত দেওয়ার আশ্বাসও দেয়া হয়েছিলো, কিন্তু পরে কিছু জানানো হয়নি।
ছেলের দাফনের কথাও তিনি জানতে পেরেছেন সাংবাদিকদের মাধ্যমে।
বিবিসির কাছে পেয়ারা বেগম জানতে চাইছিলেন তার ছেলেকে ঠিক কোথায় দাফন করা হয়েছে। সেনা অভিযানে নিহতদের মরদেহগুলো প্রায় তিনমাস ঢাকার সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে রক্ষিত ছিল। - See more at: http://www.kalerkantho.com/online/na...6/09/22/408127
কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, পরিবারগুলোর পক্ষ থেকে এগিয়ে না আসায় ঘটনার প্রায় তিনমাস পর মরদেহগুলো স্বেচ্ছাসেবী প্রতিষ্ঠান আঞ্জুমানে মুফিদুল ইসলামের মাধ্যমে ঢাকার জুরাইন গোরস্থানে দাফন করা হয়।
পরিবারের অনাগ্রহের কথা বলা হলেও, অন্তত একজন নিহত জঙ্গির পরিবার বলছে তারা তাদের ছেলের মৃতদেহ চেয়েছিলেন।
নিহত খায়রুজ্জামানের মা পেয়ারা বেগম বিবিসিকে বলেছেন, তদন্ত কর্মকর্তারা বিভিন্ন সময় তাদের বাড়িতে গেলে তিনি ছেলের মরদেহ ফেরত চেয়েছিলেন।
কুরবানির ইদের আগেও তাকে বগুড়া থেকে ঢাকায় আনা হয়েছিলো। সে সময়ও তিনি তার ইচ্ছা জানিয়েছিলেন।
"আমি বলেছিলাম ছেলে দোষ করছে, ফল পেয়েছে।এখন দয়াধর্ম করে যদি লাশটা দেন, আমি নেব।"
পেয়ারা বেগম বলেন, তাকে মরদেহ ফেরত দেওয়ার আশ্বাসও দেয়া হয়েছিলো, কিন্তু পরে কিছু জানানো হয়নি।
ছেলের দাফনের কথাও তিনি জানতে পেরেছেন সাংবাদিকদের মাধ্যমে।
বিবিসির কাছে পেয়ারা বেগম জানতে চাইছিলেন তার ছেলেকে ঠিক কোথায় দাফন করা হয়েছে। সেনা অভিযানে নিহতদের মরদেহগুলো প্রায় তিনমাস ঢাকার সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে রক্ষিত ছিল। - See more at: http://www.kalerkantho.com/online/na...6/09/22/408127
Comment