মাদরাসা গেটে তালা; গভীর ষড়যন্ত্রের অংশ বলছে হেফাজত

[Ustad Sayed Qutub]

Date: নভেম্বর ০৩, ২০১৬
ইনসাফ টোয়েন্টিফোর ডটকম | মাহিরজান

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বড় হুজুর আল্লামা সিরাজুল ইসলাম রহ. প্রতিষ্ঠিত ঐতিহ্যবাহী জামিয়া সিরাজিয়া দারুল উলুম ভাদুঘর মাদরাসা গেটে দুর্বৃত্তদের তালা দেয়ার মত ঘৃণ্য ঘটনার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক মাওলানা আজিজুল হক ইসলামাবাদী।

ইনসাফ টোয়েন্টিফোর ডটকমের পক্ষ থেকে প্রতিক্রিয়া জানতে চাইলে মাওলানা ইসলামাবাদী এ ঘটনাকে গভীর ষড়যন্ত্রের অংশ উল্লেখ করে বলেন, আমরা গত কয়দিন আগে দেখতে পেলাম ব্রাক্ষণবাড়িয়ার নাসির নগরে এক হিন্দু যুবক পবিত্র কাবা শরীফকে অবমাননা করে ফেইসবুকে পোস্ট দিলো। তখন ধর্মপ্রাণ মুসলমানরা যখন প্রশাসনের কাছে এই ঘটনার বিচারের দাবি জানিয়ে সমাবেশ করছিলো, ঠিক ঐ সময়ে একদল দুর্বৃত্ত হিন্দুদের বাড়ি ঘর ও মন্দিরে হামলা চালায়। ঐ ঘটনার রেশ এখনো কাটেনি, এর মধ্যেই আজকে ভাদুঘর মাদরসার মত একটা প্রসিদ্ধ দ্বীনি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের গেটে তালা দেয়া এবং পবিত্র কাবা শরীফের ওপর হিন্দুদের দেবতার ছবি দিয়ে পোষ্টার করে তা মাদরাসার গেটে সেঁটে দেয়া হয়েছে। পর পর এসব ঘটনা থেকে আন্দাজ করা যাচ্ছে যে, কোন একটা বিশেষ মহল সুপরিকল্পিত ভাবে গভীর ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে এসব ঘটনা ঘটিয়ে চলছে।

আমরা প্রশাসনের কাছে জোর দাবি জানাচ্ছি যে, অনতিবিলম্বে এসব ঘটনার মুলে থাকা কুচক্রীদের খুঁজে বের করুন। তাদের শাস্তির ব্যবস্থা করুন। অন্যথায় দেশের ধর্মপ্রাণ মুসলমানরা কুচক্রী মহলকে দাঁত ভাঙ্গা জবাব দেবে ইনশা আল্লাহ্*।

[Ahmad Faruq M]

এসব "দাতভাঙ্গা জবাব" নামক রাজনৌতিক বয়ানে কিছুই হবে না। তরবারিই একমাত্র সমাধান। শাতেমে রাসুলদের হত্যা করলে যখন এই আলেমরা মুজাহিদদের বিরুদ্ধে কথা বলে ফত্বওয়া দেয়। তখন তাদের জন্য কাফেররা এটাই ঘোটালো ! তারপর ও মন্দিরে হামলার বিপক্ষে কেনো আপনারা ? ইবরাহীম আঃ তো একাই মুর্তি ভেঙ্গে দিয়েছিলেন । এটা তো পালটা আক্রমণ দিফায়ী- এর বিরুধীতা কেন তাহলে ? নাকি দিফায়ী জিহাদ ও না জায়েজ বলবেন !!!

এসব পিঠ বাঁচানোর প্রচেস্টা ? দেওয়া পিঠ ঠেকবে তখন বুঝে আসবে জিহাদ ফরজ হয়ে গেছে অনেক আগেই।

গাজ্বওয়া হিন্দের ফাত্বওয়া দেওয়ার সময় হয়ে গেছে। এটা আগে দেন তারপর বাকী কাজ। বাংলা আর ইন্ডিয়ার সেনাবাহিনীর যৌথ মহড়া কিসের ইঙ্গিত করছে !!?
হুশ ফিরবে কবে মোদের বেহুশ বেহাল জাতির !

[s_forayeji]

আসলেই কি উনারা এটা বিশ্বাস করেন? চোরের কাছে কেউ চুরির বিচার চায়! এটাই কি অবে বিশ্বাস করতে হবে যে "ইনিল হু'কমু ইল্লা ইল্লাহ" এর সমস্ত অর্থ বুঝে জেনেও উনারা এই কথা বলছেন!

প্রশাসন!

আল্লাহ বান্দা দের উপর জুলুম করেন না বরং বান্দা নিজেই বান্দার উপরে জুলুম করে!

[mohammod bin maslama]

চান্দুরা (হেফাজত) মাত্র শুরু হয়ছে,, সামনে বিপদ আছে। হেফাজতের এই জালাময়ী বকতব্য কোন কাজে আসবেন।

[ইলিয়াস গুম্মান]

হযরত! মাইকের সামনে দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে এসব "দাঁতভাঙ্গা" কেন "তালাভাঙ্গা" জাবাব দিলেও তো কোন কাজ হবে না।

[আবুল ফিদা]

আরে.......... কাজতো দুরের কথা !!! কাফেররা খুশিতে আত্মহারা হয়ে যায় যে, হুজুরগরে ফালাইছি ধোকায়।।।

[ইলিয়াস গুম্মান]

এখন তো মাত্র তালা মেরেছে, আরো কত কিছু যে অপেক্ষা করছে... তাতো বলা মুশকিল।
তাই বলি হযরত! হাতে সিলাহ নিন, জবাবের মত জবাব একবার-ই দিন! (আবার ভয়ও লাগছে, জঙ্গি বলে ফতোয়া দেন কিনা!!!)

[mohammod bin maslama]

মুসলিম মানেই জঙ্গি, মুসলিম, আল্লার ইবাদত করে মুসলিম রাসূলের অনুসরণ করে চলে। মুসলিম যুদ্ব করে। মুসলিম সেতু জিনা করেনা করলে শাস্তি মেনে নেই। মুসলিম সেতু সুদ খাইনা। মুসলিম সেতু মুসলিমকেই বিবাহ করে। মুসলিম কুরয়ান পড়ে। মুসলিম সেতু নামায পড়ে। মুসলিম স্রতু হাদিস পড়ে। মুসলিম জিহাদ ক্রে। মুসলিম সেতু মা বাবার খেদমত করে। মুসলিম সেতু হজ্ব করে।

[salahuddin aiubi]

আশ্চর্য! তাদের উপর অত্যাচারের স্টীম রোলার চলছে, তারা একটু উহ্ করতেও পারছে না, চূড়ান্ত মৃত্যুর বিভীষিকা চলছে, তাদেরকে হাত পা বেঁধে সমূলে উৎপাটিত করছে.... আর তারা বলছে, আরো এরকম হলে, তারা সামনে দাঁতভাঙ্গা জবাব দিবে! গণতন্ত্র এরকমই! মূমূর্ষ অবস্থায়ও হুমকি ধমকি ই সব। আহ! কত বড় পাগল!
আবার যখন ঈমানদ্বীপ্ত ভাইয়েরা চাপাতি দিয়ে জাহান্নামের কীটগুলো থেকে প্রতিশোধ নেয়, তখন এরাই তাদের বিরোধিতা করে জালিম সরকারের কাছে ভাল সাজে। তখন সরকারের বন্ধু হয়ে যায়।
হে আলেম নামধারী দল! এই বন্ধু বিশ্বস্ত নয়, এই বন্ধু তোমাকে ছাড় দিবে না। যতক্ষণ না তুমি পরিপূর্ণরূপে তোমার দ্বীন ত্যাগ করে তাদের ধর্মের অনুসরারী হয়ে না যাও।
তোমাদেরই না এত দিনের বন্ধু? এখন তো তোমাদেরকেও জঙ্গী বলছে! তোমরাই নাকি উস্কানীমূলক বক্তব্য দিচ্ছো? তোমরা যারা সরকারের কাছে নির্দোষ ও ভাল সাজতে চাও, তোমাদেরই তো মাদ্রাসা বন্ধ করল! তোমাদের ই তো ছাত্রদেরকে বন্দী করল, তোমাদের মিছিলে অংশগ্রহণকারী সাধারণ জনতাকেই তো জেলে ভরল! হ্যাঁ তোমরা যদি এখনও তাদের চামচামি করতে, মূর্তির উপর কাবা ঘরের ছবি রাখা সত্ত্বেও কিছু না বলে বরং বলতে মন্দিরে হামলা করা কোন সমাধান নয়; এগুলো জঙ্গীবাদী, তাহলে তারা এখন তোমাদেরকে কিছু বলত না; তোমদের মাদ্রাসা বন্ধ করত না। যেমন ফরিদ মাসুদকে কিছু বলে না।
আহ উম্মাহ! আহ উম্মাহ!

[Abdullah Ibnu Usamah]

আশ্চর্য! তাদের উপর অত্যাচারের স্টীম রোলার চলছে, তারা একটু উহ্ করতেও পারছে না, চূড়ান্ত মৃত্যুর বিভীষিকা চলছে, তাদেরকে হাত পা বেঁধে সমূলে উৎপাটিত করছে.... আর তারা বলছে, আরো এরকম হলে, তারা সামনে দাঁতভাঙ্গা জবাব দিবে! গণতন্ত্র এরকমই! মূমূর্ষ অবস্থায়ও হুমকি ধমকি ই সব। আহ! কত বড় পাগল!
আবার যখন ঈমানদ্বীপ্ত ভাইয়েরা চাপাতি দিয়ে জাহান্নামের কীটগুলো থেকে প্রতিশোধ নেয়, তখন এরাই তাদের বিরোধিতা করে জালিম সরকারের কাছে ভাল সাজে। তখন সরকারের বন্ধু হয়ে যায়।
হে আলেম নামধারী দল! এই বন্ধু বিশ্বস্ত নয়, এই বন্ধু তোমাকে ছাড় দিবে না। যতক্ষণ না তুমি পরিপূর্ণরূপে তোমার দ্বীন ত্যাগ করে তাদের ধর্মের অনুসরারী হয়ে না যাও।
তোমাদেরই না এত দিনের বন্ধু? এখন তো তোমাদেরকেও জঙ্গী বলছে! তোমরাই নাকি উস্কানীমূলক বক্তব্য দিচ্ছো? তোমরা যারা সরকারের কাছে নির্দোষ ও ভাল সাজতে চাও, তোমাদেরই তো মাদ্রাসা বন্ধ করল! তোমাদের ই তো ছাত্রদেরকে বন্দী করল, তোমাদের মিছিলে অংশগ্রহণকারী সাধারণ জনতাকেই তো জেলে ভরল! হ্যাঁ তোমরা যদি এখনও তাদের চামচামি করতে, মূর্তির উপর কাবা ঘরের ছবি রাখা সত্ত্বেও কিছু না বলে বরং বলতে মন্দিরে হামলা করা কোন সমাধান নয়; এগুলো জঙ্গীবাদী, তাহলে তারা এখন তোমাদেরকে কিছু বলত না; তোমদের মাদ্রাসা বন্ধ করত না। যেমন ফরিদ মাসুদকে কিছু বলে না।
আহ উম্মাহ! আহ উম্মাহ!

....Zajakallah akhee!

[ঘোড় সাওয়ার]

তাদের দাঁত ভাঙ্গার আগে যে আমাদের মুখে তালা মেরে দিয়েছে ! এখনো আমাদের সুবুদ্ধির প্রতিফল হবে না! আসল কথা তো আল্লাহ তায়ালা বলেই দিয়েছেন। কিন্তু আমরা শুনেও বোবা হয়ে আছি, বরং বোবা সেজে আছি। আল্লাহ তায়ালা কি বলেননি- ولن ترضى عنك اليهود ولا النصارى حتى تتبعو ملتهم
আল্লাহ তায়ালা কি বলেন নি -فاقتلوا المشركين حيث وجدتم তারপরও কেন আমরা এখনো হাতে সিলাহ নিচ্ছি না
এখানে কি আমাদের জন্য নববী আদর্শ নেই! কেন আমরা এখনো চুপ করে বসে আছি।
অনেকে তো আবার আল্লাহর চেয়ে বেশি দরদী হয়ে যায়। বলে- জিহাদ করে কি হয়? মানুষকে জাহান্নামে পাঠানো হয় আর দাওয়াতের মাধ্যমে একজন মানুষ দীন পেলে সে চীরকাল জান্নাতী হয়ে যায়!!!
উম্মতের জন্য আল্লাহ ও রাসূলের চেয়ে তাদের অন্তর যেন দরদে উথলে উঠে । রাসূল উম্মতের কান্ডারী হয়েও কেন জিহাদ করেছেন। রাসূল কি বুঝেন নি? দিল্লির মসনদে মুসলিম গভর্নর থাকার পরও কেন ভারত উপমহাদেশকে দারুর হরব ঘোষণা করলেন! তরাঁ কি মুরব্বী ছিলেন না উনারা কি বুঝেন নি। তাঁরা কি আমাদের বড় না ? তাঁরা কি আমাদের আকাবির না? আল্লাহ যেন আমাদের সুবুদ্ধি দান করেন। এ কামনায়_.......[/size][/size][/b][/b]

[আরাকানের পথে]

আরে আকাবির তো হলো বর্তমানের ফরিদ লিল হাসিনা
উনি হলেন জিন্দা আকুবের, ওরে এখনো সাইজ করে না কেন? দেশে কি চাপাতি প্রডাকশান বন্ধ নাকি?