ভাই,আমার মনে হচ্ছে, কওমীর অধিকাংশ আলেম'ই তাগুদের গুলামি করছে।কিন্তু হক পথের আলেমও আছে।
কিছু দিন আগে এক মাদ্রাসার হাফেজি হুজুরের সাথে দেখা হয়েছে,যিনি ছাত্রদের হেফজ শিক্ষাদেন।অনেক কথার মধ্যে তিনি বল্লেন,জঙ্গিরা অনেক খারাপ,তাদের জন্য আজ মুসলমানরা কাফেরদের টার্গেটে,আল কায়েদা,তালেবান, আইএস আমেরিকার সৃষ্টি। এরা ইসলামের বদনাম করছে।বলেছি,শাপলা চত্তরে আপনারা তো এই তাগুতদের হাতে মার খেয়েছেন,নাস্তিকদের জন্য কিন্তু ইসলাম ও রাসূল(সাঃ)কে গালি দেওয়া ও অন্যান্য কর্মকান্ড আরো বৃদ্ধি পেয়েছিল।
কিন্তু এই জঙ্গিরা'ই রাসূল(সাঃ)এর সুন্নাহ কিতালের মাধ্যমে নাস্তিকদের হামহুম বন্দ করে দিয়েছিল।সমকামিদের হইচই কে বন্দ করেছিল? এই জঙ্গিওয়ালারা'ই।আর দেখুন কিতালে মাধ্যমে কাফেরদের নোংরামি বন্ধ হয়েগিয়েছে।আচ্ছা আপনারা কি করতেন, তাগুতের নিকট বিচার চাইতেন।
তাগুরা বলত মামলা করুন, আর মনে মনে বলত মামলা চলানো হওক বছরের পর বছর।এ সময়ের মধ্যে সমকামি এবং নাস্তিকরা ঐক্যবদ্ধ হবে যার অন্য পাশে থাকবে মৌলানারা।তখন কিন্তু সমস্যা আরো বৃদ্ধিপেত।তখন সমকামিরা বলত আমরা বিয়ে করতে চাই,ইহা হল আমাদের অধিকার।নাস্তিকরা বলত মুক্ত চিন্তা করা, মক্ত কথা বলা আমাদের অধিকার। তখন সমকামি এবং নাস্তিকরা বলত ইহা হল আমাদের সংস্কৃতি।এখন বলেন তো,আমরা ভাল, আমরা শান্তিবাদী বল্লে সমস্যা বন্দ হত? নাকি জঙ্গিদের মত রাসূলের সুন্নার অনুসরন করলে সমস্যা কত সুন্দর করে বন্দ করে দেওয়া হয়েছে । বলুন ভাই, কোন আলেমরা উত্তম যারা তাগুতের কাছে বিচার চাইবে তারা নাকি যারা রাসূলের সুন্নার অনুসরন করে তারা ? দেখুন ভাই, জঙ্গিদের মধ্যে কিন্তু আপনাদের কওমী আলেমরা'ই শরিয়ার দিকনির্দেশনা গুলো দিয়ে থাকে।আপনারা যারা তাগুতের কাছে বিচার দাবি করেন এই বিশাল কওমী ওয়ালারা তাদের সকল ক্ষমতা দিয়ে যা করতে পারেনি,হাতে গুনা কয়েক জন মিলে তাই দেখাতে পেরেছে।
আল্লাহর আইন অনুসারে কোন কাজ করলে, অনেক কঠিন কাজ কত সহজ ভাবে সমাধান হয়ে যায়।
কিছু দিন আগে এক মাদ্রাসার হাফেজি হুজুরের সাথে দেখা হয়েছে,যিনি ছাত্রদের হেফজ শিক্ষাদেন।অনেক কথার মধ্যে তিনি বল্লেন,জঙ্গিরা অনেক খারাপ,তাদের জন্য আজ মুসলমানরা কাফেরদের টার্গেটে,আল কায়েদা,তালেবান, আইএস আমেরিকার সৃষ্টি। এরা ইসলামের বদনাম করছে।বলেছি,শাপলা চত্তরে আপনারা তো এই তাগুতদের হাতে মার খেয়েছেন,নাস্তিকদের জন্য কিন্তু ইসলাম ও রাসূল(সাঃ)কে গালি দেওয়া ও অন্যান্য কর্মকান্ড আরো বৃদ্ধি পেয়েছিল।
কিন্তু এই জঙ্গিরা'ই রাসূল(সাঃ)এর সুন্নাহ কিতালের মাধ্যমে নাস্তিকদের হামহুম বন্দ করে দিয়েছিল।সমকামিদের হইচই কে বন্দ করেছিল? এই জঙ্গিওয়ালারা'ই।আর দেখুন কিতালে মাধ্যমে কাফেরদের নোংরামি বন্ধ হয়েগিয়েছে।আচ্ছা আপনারা কি করতেন, তাগুতের নিকট বিচার চাইতেন।
তাগুরা বলত মামলা করুন, আর মনে মনে বলত মামলা চলানো হওক বছরের পর বছর।এ সময়ের মধ্যে সমকামি এবং নাস্তিকরা ঐক্যবদ্ধ হবে যার অন্য পাশে থাকবে মৌলানারা।তখন কিন্তু সমস্যা আরো বৃদ্ধিপেত।তখন সমকামিরা বলত আমরা বিয়ে করতে চাই,ইহা হল আমাদের অধিকার।নাস্তিকরা বলত মুক্ত চিন্তা করা, মক্ত কথা বলা আমাদের অধিকার। তখন সমকামি এবং নাস্তিকরা বলত ইহা হল আমাদের সংস্কৃতি।এখন বলেন তো,আমরা ভাল, আমরা শান্তিবাদী বল্লে সমস্যা বন্দ হত? নাকি জঙ্গিদের মত রাসূলের সুন্নার অনুসরন করলে সমস্যা কত সুন্দর করে বন্দ করে দেওয়া হয়েছে । বলুন ভাই, কোন আলেমরা উত্তম যারা তাগুতের কাছে বিচার চাইবে তারা নাকি যারা রাসূলের সুন্নার অনুসরন করে তারা ? দেখুন ভাই, জঙ্গিদের মধ্যে কিন্তু আপনাদের কওমী আলেমরা'ই শরিয়ার দিকনির্দেশনা গুলো দিয়ে থাকে।আপনারা যারা তাগুতের কাছে বিচার দাবি করেন এই বিশাল কওমী ওয়ালারা তাদের সকল ক্ষমতা দিয়ে যা করতে পারেনি,হাতে গুনা কয়েক জন মিলে তাই দেখাতে পেরেছে।
আল্লাহর আইন অনুসারে কোন কাজ করলে, অনেক কঠিন কাজ কত সহজ ভাবে সমাধান হয়ে যায়।
Comment