কি কারণে হাওরের মাছের মড়ক ?
গত কয়েকদিন ধরে খবর পাওয়া যাচ্ছে হাওর অঞ্চলে মাছের মড়ক ঘটেছে। ইতিমধ্যে আশঙ্কা উঠেছে বাংলাদেশে সীমানা থেকে মাত্র ৩ কিলো দূরে উন্মুক্ত খনি থেকে ইউরেনিয়াম সংগ্রহ করে ভারতের মেঘালয় রাজ্য। সেখান থেকেই দূষিত পানি বয়ে এসে হাওর পানিকে দূষিত করেছে এবং মাছের মড়ক ঘটিয়েছে। এই তত্ত্বের অবশ্য বিরোধীতাও হয়েছে। বাংলাদেশ আনবিক শক্তি কমিশনের দীলিপ কুমার সাহা এবং দেবাশীষ পাল। তারা পরীক্ষা করে দাবি করেছে- হাওরের পানিতে তেজস্ক্রিয়তা নেই। আজকে বাংলাদেশ মন্ত্রী পরিষদের মিটিং এ বিষয়টি হাস্যরসও করেছে সরকার প্রধানরা। তারা বলেছে এটা শুধুমাত্র ভারত বিরোধীদের গুজব। মন্ত্রীরা হাসাহাসি করে এও বলেছে- ইউরেনিয়াম পাওয়া গেলে তো ভালো, ইউরেনিয়াম অনেক দামি, এটা সংগ্রহ করা যেতে পারে- এ বলে মন্ত্রীরা বৈঠকে হাসাহাসি করেন।
হাওরের পানিতে তেজস্ক্রিয়তা আছে না নেই, এটা নিয়ে আলোচনা সমালোচনা চলছে এবং চলবে। তবে যে দেবাশীষ ও দিলীপ কুমারকে পাঠানো হয়েছে আনবিক শক্তি কমিশনের পক্ষ থেকে তা নিয়ে একটু কিন্তু আছে।১) এরা উভয়ে হিন্দু , কোন হিন্দু ভারতের স্বার্থের বাইরে কোন কিছু কখনো করে না । ২) আনবিক শক্তি কমিশন একটি সরকারী প্রতিষ্ঠান, আবার বর্তমান বাংলাদেশ সরকার ভারতের ঘনিষ্ঠ বন্ধু। মেঘালয় রাজ্যে ঐ উন্মুক্ত ইউরেনিয়াম খনির কারণে মেঘালয়ে বহুদিন যাবত আন্দোলন চলছে। আমরা জানি, মেঘালয় রাজ্য ভারতের স্বাধীনতা পাওয়ার জন্য উন্মুখ একটি রাজ্য। ঐ সরকার অনুমোদিত খনির কারণে বাংলাদেশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে, এই খবর বাংলাদেশের আওয়ামী সরকারের অবস্থান যতটুকু না ক্ষতি করবে, তার থেকে ঢের ক্ষতি করবে ভারত ইউনিয়নকে, মেঘালয় রাজ্যে স্বাধীনতাকামীদের আন্দোলন আরো জোরদার করবে, তারা তখন বলবে- বাংলাদেশ যদি ক্ষতিগ্রস্ত হয় তবে মেঘালয় রাজ্য কতবিরাট ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে? তাই ‘বাংলাদেশের হাওর অঞ্চলে ভারত থেকে দূষিত পানি এসেছে’- এই রহস্য তাগুত সরকার কখনই স্বীকার করবে না, অন্তত ভারতের সাথে তাদের বন্ধুত্বের খাতিরে নয়।
গত কয়েকদিন ধরে খবর পাওয়া যাচ্ছে হাওর অঞ্চলে মাছের মড়ক ঘটেছে। ইতিমধ্যে আশঙ্কা উঠেছে বাংলাদেশে সীমানা থেকে মাত্র ৩ কিলো দূরে উন্মুক্ত খনি থেকে ইউরেনিয়াম সংগ্রহ করে ভারতের মেঘালয় রাজ্য। সেখান থেকেই দূষিত পানি বয়ে এসে হাওর পানিকে দূষিত করেছে এবং মাছের মড়ক ঘটিয়েছে। এই তত্ত্বের অবশ্য বিরোধীতাও হয়েছে। বাংলাদেশ আনবিক শক্তি কমিশনের দীলিপ কুমার সাহা এবং দেবাশীষ পাল। তারা পরীক্ষা করে দাবি করেছে- হাওরের পানিতে তেজস্ক্রিয়তা নেই। আজকে বাংলাদেশ মন্ত্রী পরিষদের মিটিং এ বিষয়টি হাস্যরসও করেছে সরকার প্রধানরা। তারা বলেছে এটা শুধুমাত্র ভারত বিরোধীদের গুজব। মন্ত্রীরা হাসাহাসি করে এও বলেছে- ইউরেনিয়াম পাওয়া গেলে তো ভালো, ইউরেনিয়াম অনেক দামি, এটা সংগ্রহ করা যেতে পারে- এ বলে মন্ত্রীরা বৈঠকে হাসাহাসি করেন।
হাওরের পানিতে তেজস্ক্রিয়তা আছে না নেই, এটা নিয়ে আলোচনা সমালোচনা চলছে এবং চলবে। তবে যে দেবাশীষ ও দিলীপ কুমারকে পাঠানো হয়েছে আনবিক শক্তি কমিশনের পক্ষ থেকে তা নিয়ে একটু কিন্তু আছে।১) এরা উভয়ে হিন্দু , কোন হিন্দু ভারতের স্বার্থের বাইরে কোন কিছু কখনো করে না । ২) আনবিক শক্তি কমিশন একটি সরকারী প্রতিষ্ঠান, আবার বর্তমান বাংলাদেশ সরকার ভারতের ঘনিষ্ঠ বন্ধু। মেঘালয় রাজ্যে ঐ উন্মুক্ত ইউরেনিয়াম খনির কারণে মেঘালয়ে বহুদিন যাবত আন্দোলন চলছে। আমরা জানি, মেঘালয় রাজ্য ভারতের স্বাধীনতা পাওয়ার জন্য উন্মুখ একটি রাজ্য। ঐ সরকার অনুমোদিত খনির কারণে বাংলাদেশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে, এই খবর বাংলাদেশের আওয়ামী সরকারের অবস্থান যতটুকু না ক্ষতি করবে, তার থেকে ঢের ক্ষতি করবে ভারত ইউনিয়নকে, মেঘালয় রাজ্যে স্বাধীনতাকামীদের আন্দোলন আরো জোরদার করবে, তারা তখন বলবে- বাংলাদেশ যদি ক্ষতিগ্রস্ত হয় তবে মেঘালয় রাজ্য কতবিরাট ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে? তাই ‘বাংলাদেশের হাওর অঞ্চলে ভারত থেকে দূষিত পানি এসেছে’- এই রহস্য তাগুত সরকার কখনই স্বীকার করবে না, অন্তত ভারতের সাথে তাদের বন্ধুত্বের খাতিরে নয়।
Comment