বাজেটে শুকরের মাংশে ট্যাক্স ফ্রি ! এ সিদ্ধান্তের পেছনে সরকারের উদ্দেশ্য কি ?
বাংলাদেশের সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষ ইসলাম ধর্মের অনুসারী। ইসলাম ধর্ম অনুসারে শুকরের মাংশ নিষিদ্ধ। শুকরের মাংশ শরীরের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকরও। অনেক দিক বিবেচনা করেই এতদিন বাজেটে শুকরের মাংশ আমদানি নিষিদ্ধ ছিলো। কিন্তু এবার বাজটে বিষ্ময়করভাবে নিষিদ্ধ শুকরের মাংশে শুল্ক ফ্রি করে দেয়া হয়েছে । বিষয়টি যে ভুল করে ঘটেছে তা নয়। অর্থ বিলে তিনটি আলাদা এইচএস কোডে শুকরের মাংসের বিষয়টি আলাদাভাবে তিনবার উল্লেখ রয়েছে । (http://bit.ly/2tGjVL6)
কিন্তু সরকারের হঠাত শুকরমুখী হওয়ার কারণ কি ?
এর পেছনে অনেক কারণ থাকতে পারে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হতে পারে –
১) নাস্তিক তথা ইসলামবিদ্বেষীদের মূল কাজ ইসলামের বিরোধীতা করা। যেহেতু মুসলমানদের ধর্মগ্রন্থ কোরআনে শূকরের মাংশের বিরুদ্ধে বলা আছে, তাই শুকরের মাংশের পক্ষ নিয়ে ইসলামের বিরোধীতা করা। আর নাস্তিকদের সেই এজেন্ডাই বাস্তবায়ন করা হয়েছে বাজেটে।
২) হিন্দুদের অনেকদিন ধরে টার্গেট ছিলো মুসলমানদের শুকরের মাংশ দিয়ে কষ্ট দিবে। শুকরের মাংশ একবার নিয়ে আসতে পারলে মুসলমানরা সেটার বিরোধীতা করবে। আর মুসলমানরা বিরোধীতা করলে তারা বলার সুযোগ পাবে- “শুকরের মাংশ নিষিদ্ধ হলে বাংলাদেশের গরুর মাংশ নিষিদ্ধ করতে হবে।“ হিন্দুদের সেই প্ল্যান বাস্তবায়নের প্রাথমিক উদ্যোগ হতে পারে বাজেটের এ সিদ্ধান্ত।
৩) মুসলমানরা সব সময় `হালাল‘ খাবার খোঁজে। বিশ্বজুড়ে মুসলমানদের হালাল খাবারের বিরোধীতা করা ইসলামবিদ্বেষীদের অন্যতম কাজ। বিভিন্ন রেস্ট্রুরেন্টে শুকরের মাংশের আইটেম রেখে মুসলমানদের কষ্ট দেয়া ইসলামবিদ্বেষীদের অনেক দিনের কাজ । এবারের বাজেটে শুকরের মাংশে ট্যাক্স ফ্রি করার পেছনে সে ধরনের কোন অসত উদ্দেশ্য অবশ্যই থাকতে পারে।
ইসলাম বিদ্বেষ কত প্রকার ? ও কি ? কি ? এর উদহারণসহ যাবতীয় ব্যাখ্যা আওয়ামী সরকারের আমলে এ দেশের জনগণ দেখতে পাচ্ছে। এর সর্বশেষ বড় উদহারণ মনে হয় শুকরের মাংশে ট্যাক্স ফ্রি হওয়া। সত্যিই বাংলাদেশের মুসলমানদের জন্য এক কঠিন সময়ে এসে পড়েছে।
তাওহিদবাদীদের জেগে উঠতে হবে।
বাংলাদেশের সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষ ইসলাম ধর্মের অনুসারী। ইসলাম ধর্ম অনুসারে শুকরের মাংশ নিষিদ্ধ। শুকরের মাংশ শরীরের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকরও। অনেক দিক বিবেচনা করেই এতদিন বাজেটে শুকরের মাংশ আমদানি নিষিদ্ধ ছিলো। কিন্তু এবার বাজটে বিষ্ময়করভাবে নিষিদ্ধ শুকরের মাংশে শুল্ক ফ্রি করে দেয়া হয়েছে । বিষয়টি যে ভুল করে ঘটেছে তা নয়। অর্থ বিলে তিনটি আলাদা এইচএস কোডে শুকরের মাংসের বিষয়টি আলাদাভাবে তিনবার উল্লেখ রয়েছে । (http://bit.ly/2tGjVL6)
কিন্তু সরকারের হঠাত শুকরমুখী হওয়ার কারণ কি ?
এর পেছনে অনেক কারণ থাকতে পারে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হতে পারে –
১) নাস্তিক তথা ইসলামবিদ্বেষীদের মূল কাজ ইসলামের বিরোধীতা করা। যেহেতু মুসলমানদের ধর্মগ্রন্থ কোরআনে শূকরের মাংশের বিরুদ্ধে বলা আছে, তাই শুকরের মাংশের পক্ষ নিয়ে ইসলামের বিরোধীতা করা। আর নাস্তিকদের সেই এজেন্ডাই বাস্তবায়ন করা হয়েছে বাজেটে।
২) হিন্দুদের অনেকদিন ধরে টার্গেট ছিলো মুসলমানদের শুকরের মাংশ দিয়ে কষ্ট দিবে। শুকরের মাংশ একবার নিয়ে আসতে পারলে মুসলমানরা সেটার বিরোধীতা করবে। আর মুসলমানরা বিরোধীতা করলে তারা বলার সুযোগ পাবে- “শুকরের মাংশ নিষিদ্ধ হলে বাংলাদেশের গরুর মাংশ নিষিদ্ধ করতে হবে।“ হিন্দুদের সেই প্ল্যান বাস্তবায়নের প্রাথমিক উদ্যোগ হতে পারে বাজেটের এ সিদ্ধান্ত।
৩) মুসলমানরা সব সময় `হালাল‘ খাবার খোঁজে। বিশ্বজুড়ে মুসলমানদের হালাল খাবারের বিরোধীতা করা ইসলামবিদ্বেষীদের অন্যতম কাজ। বিভিন্ন রেস্ট্রুরেন্টে শুকরের মাংশের আইটেম রেখে মুসলমানদের কষ্ট দেয়া ইসলামবিদ্বেষীদের অনেক দিনের কাজ । এবারের বাজেটে শুকরের মাংশে ট্যাক্স ফ্রি করার পেছনে সে ধরনের কোন অসত উদ্দেশ্য অবশ্যই থাকতে পারে।
ইসলাম বিদ্বেষ কত প্রকার ? ও কি ? কি ? এর উদহারণসহ যাবতীয় ব্যাখ্যা আওয়ামী সরকারের আমলে এ দেশের জনগণ দেখতে পাচ্ছে। এর সর্বশেষ বড় উদহারণ মনে হয় শুকরের মাংশে ট্যাক্স ফ্রি হওয়া। সত্যিই বাংলাদেশের মুসলমানদের জন্য এক কঠিন সময়ে এসে পড়েছে।
তাওহিদবাদীদের জেগে উঠতে হবে।
Comment