Announcement

Collapse
No announcement yet.

[B][COLOR="#B22222"][SIZE=4]রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ ঠেকাতে সীমান্তে সতর্ক বিজিবি । [/SIZE][/COLOR][/B]

Collapse
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • [B][COLOR="#B22222"][SIZE=4]রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ ঠেকাতে সীমান্তে সতর্ক বিজিবি । [/SIZE][/COLOR][/B]

    মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্য আবারও উত্তপ্ত হয়ে উঠেছে। বৃহস্পতিবার গভীর রাতে সে দেশের সীমান্ত পুলিশের ২০টি ক্যাম্পে হামলা চালিয়েছে রোহিঙ্গাদের বিদ্রোহী সংগঠন ‘আল ইয়াকিন’। এতে অর্ধশতাধিক ব্যক্তি নিহত ও কয়েকশ’ আহত হয়েছেন। এ হামলার পর রোহিঙ্গা অধ্যুষিত কয়েকটি গ্রামে ঘরবাড়ি জ্বালিয়ে দিয়েছেন সেনা ও পুলিশ সদস্যরা। এ কারণে আতঙ্কিত রোহিঙ্গারা আশ্রয়ের আশায় দলে দলে বাংলাদেশ সীমান্ত অতিক্রমের চেষ্টা করছেন। উখিয়া-টেকনাফ ও নাইক্ষ্যংছড়ির সীমান্তের চোরাই পথ দিয়ে তারা সীমান্তের কাছে অবস্থান নিয়েছেন। তবে বিজিবি, পুলিশ ও স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের প্রতিরোধের মুখে শুক্রবার সন্ধ্যা পর্যন্ত কোনো রোহিঙ্গা স্থলসীমান্ত দিয়ে অনুপ্রবেশ করতে পারেননি। তবে নাফ নদী পার হয়ে আসেন ১৪৬ রোহিঙ্গা। বিজিবি তাদের আটকের পর মানবিক সহায়তা দিয়ে মিয়ানমারে আবার ফেরত পাঠিয়েছে।

    উখিয়া থানার ওসি মো. আবুল খায়ের জানান, স্থলসীমান্ত পয়েন্টগুলোতে বিজিবি সতর্ক অবস্থানে রয়েছে। সেখানে অতিরিক্ত সদস্য মোতায়েন করেছে বিজিবি। রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ ঠেকাতে পালংখালী ইউনিয়নের রহমতের বিল সীমান্তে বিজিবির সঙ্গে যোগ দিয়েছে পুলিশ, স্থানীয় জনপ্রতিনিধি ও সাধারণ জনতা। বিজিবি কক্সবাজার সেক্টর কমান্ডার (ভারপ্রাপ্ত) লে. কর্নেল আনোয়ারুল আজিম জানান, ওপারে সংঘটিত বিচ্ছিন্ন ঘটনার জেরে আতঙ্কিত রোহিঙ্গারা বাংলাদেশে অনুপ্রবেশের আশায় সীমান্তের জিরো পয়েন্টে অবস্থান করছেন। কিন্তু বিজিবির কঠোর অবস্থানের কারণে তারা সীমান্ত অতিক্রম করতে পারেননি। ৩৪ বিজিবির অধিনায়ক মনজুরুল হাসান খান ও টেকনাফ বিজিবি অধিনায়ক মো. এসএম আরিফুল ইসলামও এলাকায় কঠোর অবস্থান নিয়েছেন। সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে আমরা সীমান্ত থেকে ফিরেছি। দিনের মতো রাতেও সীমান্ত পাহারা অব্যাহত রাখা হবে বলে জানান তিনি। টেকনাফ ২নং বিজিবির উপ-অধিনায়ক মেজর সাইফুল ইসলাম জমাদ্দার বলেন, বৃহস্পতিবার মধ্যরাত থেকে শুক্রবার ভোর পর্যন্ত নাফ নদী পার হয়ে বাংলাদেশে প্রবেশের চেষ্টা চালান রোহিঙ্গারা। এ সময় বিজিবি সদস্যরা ১৪৬ নারী, পুরুষ ও শিশুকে আটক করে মানবিক সহায়তা দিয়ে আবার সে দেশে ফেরত পাঠিয়েছেন। তবে ফেরত পাঠানো ওই দলে কোনো যুবক ছিলেন না। মিয়ানমারের বুছিদং ও রাছিদং জেলার ময়্যু পর্বতমালা সংলগ্ন রোহিঙ্গা গ্রামগুলোতে কারফিউ জারি করেছে সেনারা। এসব এলাকার লোকজনদের ময়্যু পর্বতমালার দিকে অগ্রসর না হওয়ার নির্দেশ দেয়া হয়েছে। এ কারণে রোহিঙ্গারা অনুপ্রবেশের চেষ্টা করছেন। রোহিঙ্গাদের ওপর অত্যাচার, নির্যাতনের আশঙ্কায় রোহিঙ্গা মুসলিমরা আবারও বাংলাদেশে অনুপ্রবেশের চেষ্টা অব্যাহত রেখেছেন। এক সপ্তাহে সীমান্তের বিভিন্ন পয়েন্ট দিয়ে প্রায় ১১ হাজার রোহিঙ্গা নতুন করে অনুপ্রবেশ করে উখিয়ার বালুখালী ও কুতুপালং এবং টেকনাফের লেদা ও মুছনি ক্যাম্পে আশ্রয় নিয়েছেন। একটি এনজিও সংস্থার রিপোর্টে বলা হলেও সরকারিভাবে এর কোনো পরিসংখ্যান পাওয়া যায়নি। রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ আগের চেয়ে বৃদ্ধি পেয়েছে বলে কুতুপালং নতুন ক্যাম্পে অবস্থানকারী রোহিঙ্গা সিরাজুল হক, বালুখালী নতুন বস্তির আয়ুব মাঝি ও লালু মাঝি জানান।

  • #2
    মিয়ানমারের পরিবেশ বাংলাদেশে তৈরী করার পূর্বেই আমাদের গাজওয়া হিন্দে অংশ গ্রহন করতে হবে ইনশাআল্লাহ
    জাযাকাল্লাহু খাইরান
    ( গাজওয়া হিন্দের ট্রেনিং) https://dawahilallah.com/showthread.php?9883

    Comment


    • #3
      হে বাংলাদেশী মুসলিমগন! যারা জিহাদের চিন্তা ছেড়ে দিয়েছ৷ আর একটু অপেক্ষা কর এবার তোমাদের উপর নির্যাতনের পালা আসছে৷ ভবিশ্যতের সমূহ বিপদ থেকে বাঁচার জন্য খুব দ্রুত "জিহাদ ফী সাবিলিল্লাহ"তে ঝাপিয়ে পড়৷
      মনে রেখ! এই দুনিয়া তোমাকে কিছুই দিতে পারবেনা৷
      আর যদি জিহাদে ঝাপিয়ে পড়, তাহলে শাহাদাতের মহান মর্যাদা লাভের আশা রয়েছে৷ আফগানিস্তানের জিহাদে এমন অনেক নিদর্শন আছে যে, অনেক মুসলমান ভাইরা হঠাৎ ঘুম থেকে জাগার মত গুনাহ ছেড়ে জিহাদে ঝাপ দিতেই আল্লাহ তাদেরকে জান্নাতের দুলহান হিসেবে কবুল করলেন৷ সুবহানাল্লাহ৷

      সুতরাং, হে মুসলিম ভাইরা ! কিসে তোমাদেরকে জান্নাতের এই উচু মাকাম থেকে বিরত রাখলো৷ যদি আল্লাহর সন্তুষ্টি পেতে চাও, তবে আর দেরি কিসের? আজ থেকেই প্রস্তুত নিতে থাকুন৷
      আল্লাহ আমাদেরকে কবুল করুন৷ আমীন!
      অভিযানের প্রস্তিতি নিকটেই ৷ আমার প্রিয় মজলুম উম্মতের জখম উপশম করতে, প্রিয় রবের দ্বীনকে বুলন্দ করার খাতিরে কাফেলা রওনা হয়ে যাওয়ার পথে৷ আবারো, আমার হৃদয়ের আবেগ জেগে উঠেছে ৷ এটাই জীবনের মধুর সময়,এটাই মহাব্বতের মৌসুম ৷ তোমারই জন্য নিজের মস্তক বিসর্জন হবার মৌসুম ৷

      এইবার আপনি আমাকে কবুল করুন,ইয়া রব ৷
      শাহাদাতের মৌসুম আবার আমাকে ফেলে চলে যাবার আগেই ৷

      Comment


      • #4
        তাহলে কি বাংলাদেশে এরূপ অবস্থা না হলে রুহিঙ্গাদের ব্যপারে আল্লাহর জিজ্ঞাসাবাদ থেকে আমরা বাংলাদেশিরা রেহাই পেয়ে যাব?
        ومالكم لاتقاتلون... কিহলো তোমাদের যে যুদ্ধ করছোনা অসহায়...দের জন্য
        انفروا خفافاوثقالا...যুদ্ধে বেরিয়ে পড়ো যে অবস্থাই হোক না কেন জান মালের বাজি লাগিয়ে দাও
        اذا لقيتم الذين كفروا فلا تولوهم الادبار যুদ্ধেআবস্থার সন্মুখিন হলে ভাগবেনা ,
        و من يولهم يولهم يومئذ دبره الا متحرفا لقتال او متحيزا الى فئة فقد باء بغضب من যে ভাগবে সে গজবে পড়বে।
        আমার ছেলে সন্তান ভাইবোন আত্নিয় সজনের উপর এখনো হামলা হয়নি শুধু এই কারনে আল্লাহ তায়ালার নগদ এই সব আহবান উপেক্ষা করে আমরা ছাড় পেয়ে যাব? কস্মিন কালেওনা, সুতরাং এখনই ঝাপিয়ে না পড়লে দুনিয়া আখিরাত উভয় হারাতে হবে।
        মদিনার আনিছারদের ন্যয় তাদের কে আশ্রয় উপকরন দিয়ে তাদের সাথে মিলে মগদের বিরোদ্ধে আমাদের যুদ্ধ করতে হবে।
        হাবশার অমুসলিম বাদশার মত শুধু আশ্রয় দিলে দায়িত্ব থেকে মুক্ত হওয়া যাবেনা।

        Comment


        • #5
          হে বাংলাদেশী মুসলিমগন! যারা জিহাদের চিন্তা ছেড়ে দিয়েছ৷ আর একটু অপেক্ষা কর এবার তোমাদের উপর নির্যাতনের পালা আসছে৷ ভবিশ্যতের সমূহ বিপদ থেকে বাঁচার জন্য খুব দ্রুত "জিহাদ ফী সাবিলিল্লাহ"তে ঝাপিয়ে পড়৷
          মনে রেখ! এই দুনিয়া তোমাকে কিছুই দিতে পারবেনা৷
          আর যদি জিহাদে ঝাপিয়ে পড়, তাহলে শাহাদাতের মহান মর্যাদা লাভের আশা রয়েছে৷ আফগানিস্তানের জিহাদে এমন অনেক নিদর্শন আছে যে, অনেক মুসলমান ভাইরা হঠাৎ ঘুম থেকে জাগার মত গুনাহ ছেড়ে জিহাদে ঝাপ দিতেই আল্লাহ তাদেরকে জান্নাতের দুলহান হিসেবে কবুল করলেন৷ সুবহানাল্লাহ৷

          Comment

          Working...
          X