সিরিয়ার রাজধানী দামেস্কের কাছে বিদ্রোহী নিয়ন্ত্রিত ছিটমহল পূর্ব ঘৌতায় টানা চতুর্থ দিনের মতো তীব্র বোমাবর্ষণ অব্যাহত রয়েছে। গতকাল বোমা হামলায় অঞ্চলটিতে অন্তত ২২ জন বেসামরিক নাগরিকের মৃত্যু হয়েছে বলে একটি পর্যবেক্ষক সংস্থা জানিয়েছে। এদিকে সিরিয়ার ইদলিব ও ঘৌতায় সরকারি ও মিত্র রুশ বাহিনীর বিমান হামলায় চারদিনে নিহতের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে অন্তত ১৮০। খবর এএফপি ও আল জাজিরা।
গতকাল সকালে প্রাথমিকভাবে বেসামরিক নয়জন নাগরিকের নিহতের কথা জানা গেলেও কিছুক্ষণ পরেই অন্যান্য দিনের মতো সংখ্যাটি বেড়ে যায়। এর আগে বুধবার পূর্ব ঘৌতার অন্তত ছয়টি পৃথক স্থানে বিমান হামলা চালানো হয় বলে যুক্তরাজ্যভিত্তিক সিরিয়ান অবজারভেটরি ফর হিউম্যান রাইটসের প্রধান রামি আবদেল রাহমান জানিয়েছেন।
সরকারি ও রুশ বাহিনীর বোমা হামলায় জিসরিন শহরে সবচেয়ে বেশি বেসামরিক নাগরিক প্রাণ হারিয়েছে। শহরের আটজন বেসামরিক নাগরিক নিহত হয়েছে। বার্তা সংস্থা এএফপির এক সংবাদদাতা জানান, একটি বিদ্যালয়, বাজার ও মসজিদের কাছাকাছি বিমান হামলা চালানো হয়েছে। হামলার পর পরই উদ্ধারকারী দলগুলোকে ঘটনাস্থলগুলোয় ছুটে যেতে দেখা গেছে। উদ্ধারকারীরা ধ্বংসস্তূপের নিচ থেকে তিনটি শিশু ও একজন নারীকে বের করে আনতে সক্ষম হয়েছেন।
এদিকে জিসরিনে উদ্ধারকাজ চলার সময়ও বিমান হামলা চালানো হয়েছে বলে উদ্ধারকর্মী মোয়ায়েদ আল-হাফি জানান। তিনি বলেন, আটকে পড়া শিশু ও মৃত ব্যক্তিদের বের করে আনার সময় সরাসরি আমাদের লক্ষ্য করে পাঁচটি রকেট ছোড়া হয়েছে।
জিসরিন ছাড়াও সাকবা শহরে দুই শিশু ও এক নারী বোমা হামলায় নিহত হয়েছে। শহরের রাস্তাগুলো মানুষের দেহাবশেষ ও ধ্বংস হয়ে যাওয়া গাড়িতে ভরে গেছে। আহতদের চিকিৎসার জন্য কাছাকাছি স্বাস্থ্যশিবির বসানো হয়েছে।
বিদ্রোহী দলগুলো দামেস্কের পূর্বদিকে অবস্থিত ঘৌতা নিয়ন্ত্রণ করছে। চারদিন ধরে অঞ্চলটি অবরোধ করে হামলা চালাচ্ছে সরকারি বাহিনী। এতে অঞ্চলটির প্রায় চার লাখ মানুষ অবরুদ্ধ হয়ে পড়েছে। অবরোধের কারণে তাদের কাছে খাদ্য ও প্রয়োজনীয় ওষুধ সরবরাহ প্রায় দুঃসাধ্য হয়ে পড়েছে।
বুধবারের হামলায় শিশু ও নারীসহ অন্তত ৩৮ জন বেসামরিক নাগরিক প্রাণ হারিয়েছে বলে সিরিয়ান অবজারভেটরি ফর হিউম্যান রাইটস জানিয়েছে। এর আগে মঙ্গলবার বিমান হামলায় পূর্ব ঘৌতায় অন্তত ৮০ জন বেসামরিক নাগরিক প্রাণ হারায়। রাজধানীর কাছাকাছি পূর্ব ঘৌতা বিদ্রোহীদের শেষ শক্ত ঘাঁটি।
অন্যদিকে সরকারি বাহিনী নিয়ন্ত্রিত হারাস্তা শহরে বিদ্রোহীদের ছোড়া মর্টারের আঘাতে একজন নিহত হয়েছে বলে রাষ্ট্রীয় সংবাদ সংস্থা সানা জানিয়েছে।
গতকাল সকালে প্রাথমিকভাবে বেসামরিক নয়জন নাগরিকের নিহতের কথা জানা গেলেও কিছুক্ষণ পরেই অন্যান্য দিনের মতো সংখ্যাটি বেড়ে যায়। এর আগে বুধবার পূর্ব ঘৌতার অন্তত ছয়টি পৃথক স্থানে বিমান হামলা চালানো হয় বলে যুক্তরাজ্যভিত্তিক সিরিয়ান অবজারভেটরি ফর হিউম্যান রাইটসের প্রধান রামি আবদেল রাহমান জানিয়েছেন।
সরকারি ও রুশ বাহিনীর বোমা হামলায় জিসরিন শহরে সবচেয়ে বেশি বেসামরিক নাগরিক প্রাণ হারিয়েছে। শহরের আটজন বেসামরিক নাগরিক নিহত হয়েছে। বার্তা সংস্থা এএফপির এক সংবাদদাতা জানান, একটি বিদ্যালয়, বাজার ও মসজিদের কাছাকাছি বিমান হামলা চালানো হয়েছে। হামলার পর পরই উদ্ধারকারী দলগুলোকে ঘটনাস্থলগুলোয় ছুটে যেতে দেখা গেছে। উদ্ধারকারীরা ধ্বংসস্তূপের নিচ থেকে তিনটি শিশু ও একজন নারীকে বের করে আনতে সক্ষম হয়েছেন।
এদিকে জিসরিনে উদ্ধারকাজ চলার সময়ও বিমান হামলা চালানো হয়েছে বলে উদ্ধারকর্মী মোয়ায়েদ আল-হাফি জানান। তিনি বলেন, আটকে পড়া শিশু ও মৃত ব্যক্তিদের বের করে আনার সময় সরাসরি আমাদের লক্ষ্য করে পাঁচটি রকেট ছোড়া হয়েছে।
জিসরিন ছাড়াও সাকবা শহরে দুই শিশু ও এক নারী বোমা হামলায় নিহত হয়েছে। শহরের রাস্তাগুলো মানুষের দেহাবশেষ ও ধ্বংস হয়ে যাওয়া গাড়িতে ভরে গেছে। আহতদের চিকিৎসার জন্য কাছাকাছি স্বাস্থ্যশিবির বসানো হয়েছে।
বিদ্রোহী দলগুলো দামেস্কের পূর্বদিকে অবস্থিত ঘৌতা নিয়ন্ত্রণ করছে। চারদিন ধরে অঞ্চলটি অবরোধ করে হামলা চালাচ্ছে সরকারি বাহিনী। এতে অঞ্চলটির প্রায় চার লাখ মানুষ অবরুদ্ধ হয়ে পড়েছে। অবরোধের কারণে তাদের কাছে খাদ্য ও প্রয়োজনীয় ওষুধ সরবরাহ প্রায় দুঃসাধ্য হয়ে পড়েছে।
বুধবারের হামলায় শিশু ও নারীসহ অন্তত ৩৮ জন বেসামরিক নাগরিক প্রাণ হারিয়েছে বলে সিরিয়ান অবজারভেটরি ফর হিউম্যান রাইটস জানিয়েছে। এর আগে মঙ্গলবার বিমান হামলায় পূর্ব ঘৌতায় অন্তত ৮০ জন বেসামরিক নাগরিক প্রাণ হারায়। রাজধানীর কাছাকাছি পূর্ব ঘৌতা বিদ্রোহীদের শেষ শক্ত ঘাঁটি।
অন্যদিকে সরকারি বাহিনী নিয়ন্ত্রিত হারাস্তা শহরে বিদ্রোহীদের ছোড়া মর্টারের আঘাতে একজন নিহত হয়েছে বলে রাষ্ট্রীয় সংবাদ সংস্থা সানা জানিয়েছে।
Comment