ইসলামিক স্টেটের শক্তিশালী ঘাঁটি সিনাই উপদ্বীপসহ বেশকিছু এলাকায় শুক্রবার বড়সড় অভিযান শুরু করেছে মিসরের সেনাবাহিনী। খবর এএফপি।
এক বিবৃতিতে মিসরের সেনাবাহিনী জানায়, অপারেশন সিনাই ২০১৮ নামের এ অভিযানের সময় পুলিশ ও সেনাসদস্যদের ‘সর্বোচ্চ সতর্কাবস্থায়’ রাখা হয়েছে এবং এ অভিযানে আরো অংশ নিচ্ছে বিমান ও নৌবাহিনী।
নিরাপত্তা বাহিনী সূত্রে জানা গেছে, জিহাদিদের লুকিয়ে থাকা স্থানে বোমারু বিমান থেকে বোমা নিক্ষেপ করা হবে এবং সেনাবাহিনী, ট্যাংক ও সাঁজোয়া যানগুলো স্থলভাগে প্রস্তুত থাকবে।
এ অভিযানটি এমন একসময় সংঘটিত হতে যাচ্ছে, যার পরের মাসে দেশটিতে সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা আছে। নির্বাচনে ক্ষমতাসীন প্রেসিডেন্ট ফাত্তাহ আল সিসি পুনর্নির্বাচিত হওয়ার জন্য লড়াই করবেন।
গত বছরের এপ্রিল থেকে মিসরে জরুরি অবস্থা চলছে। তানতা ও আলেক্সান্দ্রিয়া শহরে আইএসের দুটি বোমা হামলায় অন্তত ৪৫ জন নিহত হওয়ার পর এ জরুরি অবস্থা ঘোষণা করা হয়।
এক টেলিভিশন সাক্ষাত্কারে সেনাবাহিনীর মুখপাত্র তামের আল রিফাই বলেন, অপারেশন সিনাই ২০১৮-এর উদ্দেশ্য— সীমান্তের জেলাগুলোর নিরাপত্তা আরো কঠোর এবং জঙ্গিআস্তানাগুলো পরিষ্কার করা।
পরে আরো একটি বিবৃতিতে তিনি বলেন, বিমানবাহিনী সিনাইয়ের উত্তর ও পশ্চিমে বেশকিছু বাড়ি এবং অবস্থানকে লক্ষ্য নির্ধারণ করেছে। নৌবাহিনী জলসীমান্তে নিরাপত্তা বৃদ্ধি করছে, যাতে জঙ্গিদের যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন করা যায়।
সেনাবাহিনীর বেশকিছু সূত্র ও প্রত্যক্ষদর্শীরা নিশ্চিত করেছেন যে, নীল নদের বদ্বীপে এবং উত্তর সিনাই প্রদেশে এরই মধ্যে অভিযান শুরু হয়েছে।
এক বিবৃতিতে মিসরের সেনাবাহিনী জানায়, অপারেশন সিনাই ২০১৮ নামের এ অভিযানের সময় পুলিশ ও সেনাসদস্যদের ‘সর্বোচ্চ সতর্কাবস্থায়’ রাখা হয়েছে এবং এ অভিযানে আরো অংশ নিচ্ছে বিমান ও নৌবাহিনী।
নিরাপত্তা বাহিনী সূত্রে জানা গেছে, জিহাদিদের লুকিয়ে থাকা স্থানে বোমারু বিমান থেকে বোমা নিক্ষেপ করা হবে এবং সেনাবাহিনী, ট্যাংক ও সাঁজোয়া যানগুলো স্থলভাগে প্রস্তুত থাকবে।
এ অভিযানটি এমন একসময় সংঘটিত হতে যাচ্ছে, যার পরের মাসে দেশটিতে সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা আছে। নির্বাচনে ক্ষমতাসীন প্রেসিডেন্ট ফাত্তাহ আল সিসি পুনর্নির্বাচিত হওয়ার জন্য লড়াই করবেন।
গত বছরের এপ্রিল থেকে মিসরে জরুরি অবস্থা চলছে। তানতা ও আলেক্সান্দ্রিয়া শহরে আইএসের দুটি বোমা হামলায় অন্তত ৪৫ জন নিহত হওয়ার পর এ জরুরি অবস্থা ঘোষণা করা হয়।
এক টেলিভিশন সাক্ষাত্কারে সেনাবাহিনীর মুখপাত্র তামের আল রিফাই বলেন, অপারেশন সিনাই ২০১৮-এর উদ্দেশ্য— সীমান্তের জেলাগুলোর নিরাপত্তা আরো কঠোর এবং জঙ্গিআস্তানাগুলো পরিষ্কার করা।
পরে আরো একটি বিবৃতিতে তিনি বলেন, বিমানবাহিনী সিনাইয়ের উত্তর ও পশ্চিমে বেশকিছু বাড়ি এবং অবস্থানকে লক্ষ্য নির্ধারণ করেছে। নৌবাহিনী জলসীমান্তে নিরাপত্তা বৃদ্ধি করছে, যাতে জঙ্গিদের যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন করা যায়।
সেনাবাহিনীর বেশকিছু সূত্র ও প্রত্যক্ষদর্শীরা নিশ্চিত করেছেন যে, নীল নদের বদ্বীপে এবং উত্তর সিনাই প্রদেশে এরই মধ্যে অভিযান শুরু হয়েছে।
Comment