Announcement

Collapse
No announcement yet.

আফগান বিজয় মক্কা বিজয়ের-ই প্রতিচ্ছবি

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • আফগান বিজয় মক্কা বিজয়ের-ই প্রতিচ্ছবি

    আফগান বিজয় মক্কা বিজয়ের-ই প্রতিচ্ছবি




    এ বিজয় যেন মক্কাবিজয়েরই নমূনা। যার সূচনা হয়েছিল তালেবানদের মতোই সন্ধির মাধ্যমে। ইনশাআল্লাহ ফাতহে মক্কার মতো এ বিজয়ও ভবিষ্যত ইসলামী পরাশক্তির ভিত্তি হবে।
    রাসূল ﷺ মক্কায় প্রবেশ করছেন বিজয়ী হয়ে। তাঁকে কুচকাওয়াজের মাধ্যমে সংবর্ধনা দেওয়া হচ্ছে না, জাতীয় সঙ্গীত বাজছে না, নেই কোনো লাল গালিচা, আর তাঁর মাঝেও নেই কোনো অহংকারের ছাপ। তিনি বুক উঁচু করে, অবনত মস্তকে, আল্লাহর প্রতি বিনম্র চিত্তে সেখানে প্রবেশ করছেন। তিনি উটের পিঠে, ঢোকার সময় তিনি আল্লাহর কাছে সাজদারত, তিনি এতোটাই নিচু হয়ে আছেন যে তাঁর দাড়ি উটের সাথে লেগে আছে। তাঁর মধ্যে ঔদ্ধত্য নেই, আছে নম্রতা, নেই উত্তেজনা, আছে সাকিনাহ, প্রশান্তি।"
    .
    সীরাহ মুহাম্মাদ ﷺ থেকে। ফাতহে মক্কা। আজও ফাতহ হচ্ছে। সাকিনাহ ঝরে পড়ছে। নম্রতা, অহংকারহীনতার এই ধারা আজও বহমান। নিশ্চয়ই একক ক্ষমতার অধিকারী শুধুই একজন, সমস্ত প্রশংসা ও কৃতিত্ব শুধু তাঁর জন্যই নিবেদিত।




    খুলাফায়ে রাশেদার খেলাফত কাল দেখিনি!
    উমর ইবনে আব্দুল আজিজের খেলাফত কাল দেখিনি!
    পরবর্তীতে ভারত উপমদেশের খেলাফত কাল দেখিনি!
    কিন্তু হয়ত এখন দেখতে পাবো খুলাফায়ে রাশেদার প্রতিচ্ছবি,উমর ইবনে আব্দুজ আজিজ এর প্রতিচ্ছবি-তাদের রুহানী সন্তানদের খেলাফত!
    দেখিনি রাসুল সা: এর মক্কা বিজয়,কিন্তু আজ দেখতে পাচ্ছি উনার উম্মতের কাবুল বিজয়।
    এ বিজয় আমাদের কাঙ্খিত বিজয়,এ বিজয় শুধু তালেবানের বিজয় নয়,এ বিজয় ইসলামের বিজয়। জয় হোক ইসলামের।
    প্রতিটি কোনায় কোনায় যেন ইসলামের পকাকা উণ্ডিত হয় সে কামনাই করি।





    وَ لَا تَہِنُوۡا وَ لَا تَحۡزَنُوۡا وَ اَنۡتُمُ الۡاَعۡلَوۡنَ اِنۡ کُنۡتُمۡ مُّؤۡمِنِیۡنَ
    আর তোমরা নিরাশ হয়ো না ও বিষন্ন হয়ো না এবং তোমরাই বিজয়ী হবে যদি তোমরা মুমিন হও ।
    যত কঠিন সংঘর্ষ হবে,বিজয়ের আনন্দ ততই মধুর হবে।
    অবশেষে বিজয়!দীর্ঘ ২০ বছরের সংগ্রামের সমাপ্তি।






    সেদিনের শিকল পড়া সেই মাজলুম লোকটিই আজ আফগান তালেবানদের বিশেষ ব্যক্তিত্বের একজন।
    ছবি দুটি বিশ্বের সকল মজলুম আলেম ওলামাদের অনুপ্রেরণার প্রতিক হবে বলে আমি আশা করি । ( ইনশাআল্লাহ)
    আল্লাহ তা'আলা বলেন,আর তোমরা নিরাশ হয়ো না এবং দুঃখ করো না;যদি তোমরা মুমিন হও তবে, তোমরাই জয়ী হবে।(সূরা আলে ইমরান-১৩৯)
    বিজয়ের এই সুবাতাস ছড়িয়ে পড়ুক বিশ্বময়।
    মহান রবের কাছে আমাদের এই কামনা।

    অবিশ্বাস্য হলেও উভয় ছবির ব্যক্তি এক ও অভিন্ন। সবকটা ছবি একই ব্যক্তির। হ্যাঁ; মাঝখানে অনেক সময় বয়ে গেছে। কিন্তু তারা আল্লাহর রাস্তা থেকে সটকে পড়েন নি। পাহাড়ের মতো অবিচল থেকেছেন। সবরের পরীক্ষায় তারা আজ উত্তীর্ণ হয়েছেন।
    আল্লাহ সুবহানাহু তা'আলা তার ওয়াদা বাস্তবায়ন করে দেখিয়ে দিচ্ছেন। নিঃসন্দেহে এ ঘটনাসমূহ মুমিনগণের ঈমানকে বহুগুণে বৃদ্ধি করে দেবে।
    সময়ে সবকিছুই বদলে দেয়।





    আর কিছু বুঝেন, চাই না বুঝেন, "তা/লে/বা/ন ইসলামি রাষ্ট্র চায়। তাঁরা আল্লাহর পৃথিবীতে আল্লাহর কালেমার পতাকাকে উড্ডীন করার জন্য দুনিয়ার সব সুখ শান্তি নিশ্চয়তাকে পায়ে ঠেলেছেন"- এতটুকু বুঝ থেকে ই তাঁদের সমর্থন করুন। তাঁদের বিজয় মানে আমাদের সকল মুসলিমদের বিজয়। আজকের দিন আমাদের জন্য সবচেয়ে আনন্দের। এতে অবশ্যই মন থেকে শুকরিয়া আদায় করুন "আল হামদুলিল্লাহ "। দুআ করুন প্রাণ খুলে।

    এ যুগে আল্লাহর খাঁটি বান্দা ও ওলি দেখতে হলে ঐ তা/লে/বান ভাইদের দেখুন। তাঁরা শ্রেষ্ঠ। তাঁরা সত্য। তাঁরা সঠিক চিন্তা লালন করেন, সে অনুযায়ী কাজ করেন। তাঁরা সাহসী। তাঁরা বীর মুজাহিদ। তাঁরা রসূল সাল্লল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ও সাহাবাদের যোগ্য উত্তরসূরি। বর্তমানে তাঁদের তুলনা তাঁরা নিজেরাই।

    দাজ্জালি মিডিয়া এতদিন যাদের জঙ্গি বলেছে। তারাই তাদের মুক্তিযোদ্ধা বলবে।
    এতদিন বহু নামধারী মুসলিম ও মুনাফিক তা/লে/বানদের বিরোধিতা ও বিপক্ষে ছিল। আজ তারাই সুযোগ বুঝে খুব অভিনন্দন জানাবে। তাই সময় এসেছে ঐসব মুনাফিক চিনার। যারা সুযোগসন্ধানী। সময়ে সময়ে রূপ বদলায়। মানুষকে ধোঁকা দেয়। তাদের থেকে সাবধান। দূরত্ব বজায় রাখুন। সত্য সন্ধান করুন।সত্যের পক্ষে থাকুন। অন্ধ অনুসরণ ছাড়ুন।

    একটি অনুরোধ, নিজেদের মাঝে কাঁদাছুড়াছুড়ি বন্ধ করুন। মিডিয়া সন্ত্রাস বা কোনো অজ্ঞ ব্যক্তির দলীলবিহীন কথায় আমাদের ভাই তা/লে/বানদের বিরোধিতা করবেন না।তাঁদের জন্য দুআ করুন।সমর্থন করুন।তাঁদের থেকে শিক্ষা গ্রহণ করুন।





    মক্কা বিজয়ের নমুনার আরেকদিক

    নয়াদিগন্ত: সুহাইল শাহিন বলেন, 'আমরা আফগানিস্তান ও আফগান জনগণের খাদেম। আফগানিস্তানের কোনো মানুষের সাথে প্রতিশোধমূলক আচরণ করা হবে না। আমরা আফগান নাগরিকদের বিশেষ করে কাবুলের লোকদের আশ্বস্ত করছি যে তাদের সম্পদ ও জীবন নিরাপদ। কারো প্রতি প্রতিশোধ নেয়া হবে না।'

    onebd.news: তালেবান যোদ্ধারা আফগানিস্তানের রাজধানী কাবুলে প্রবেশের পর ‘সাধারণ ক্ষমা’ ঘোষণা করেছে। তালেবানের রাজনৈতিক মুখপাত্র সুহাইল শাহিন এক ঘোষণায় পুরো আফগানিস্তানে ‘সাধারণ ক্ষমা’ ঘোষণা করেন। তিনি বলেন, ইসলামী ইমারত আফগানিস্তানের দরজা ওই ব্যক্তিদের জন্যও উন্মুক্ত থাকবে যারা আমাদের বিরুদ্ধে হামলায় সহযোগিতা করেছে। খবর জিয়ো নিউজ উর্দূর।

    সুহাইল শাহিন আরও বলেন, কাবুলের দুর্নীতিগ্রস্থ সরকারের সঙ্গে জড়িত কর্মকর্তাদের জন্যও ইসলামী ইমারত আফগানিস্তানের সব দরজা খোলা থাকবে।


    সাধারণত বিবেকের ওপর আবেগকে কখনো জয়ী হতে দিই না। কিন্তু আজ আমি ব্যর্থ হলাম। আবেগের কাছে হেরেও আখেরে জয়ী হলাম। কান্নাগুলো কোনো বাঁধ মানতে চাইছে না। সালাতুশ শুকরের পর কেমন যেনো আবেগাপ্লুত হয়ে পড়লাম! স্মৃতিকাতর হয়ে উঠলাম!! মনে পড়ল কত কথা, কত ব্যথা, কত ইতিহাস!!!
    আজকের দিনটি আমার জীবনের অন্যতম শ্রেষ্ঠ দিন। আজকের দিনটি মুসলিমদের অন্তরে লালিত স্বপ্ন পূরণ হওয়ার দিন। শেষরাতের কান্নায় কিংবা অন্য যেকোনো সময়ের দুয়ায় কখনো ভুলিনি তাঁদের। কিন্তু আজকের কান্না ছিল ভিন্ন রকমের। কারণ, এ কান্না ছিল প্রাপ্তি ও শোকরের। এ কান্না ছিল বিজয় ও আনন্দের।

    সংগৃহীত পোস্টসমূহ
    গোপনে আল্লাহর অবাধ্যতা থেকে বেঁচে থাকার মধ্যেই রয়েছে প্রকৃত সফলতা ৷

  • #2
    রাজধানী কাবুলের নিয়ন্ত্রণ নিল তালিবান, পালিয়েছে আশরাফ গনি

    রাজধানী কাবুলের নিয়ন্ত্রণ নিল তালিবান, পালিয়েছে আশরাফ গনি

    দীর্ঘ ২০ বছর ক্রুসেড বিরুধী যুদ্ধের পর প্রথমবারের মত আফগানিস্তানের রাজধানী কাবুলে দলে দলে প্রবেশ করতে শুরু করেছেন তালিবান মুজাহিদিনরা।

    ১৫ আগস্ট রবিবার দুপুরের আগেই তালিবানরা তাদের নিয়ন্ত্রণের বাহিরে থাকা ৯টি প্রদেশ বিজয় করে নিয়েছেন, এরপর থেকেই রাজধানী কাবুলকে চতুর্দিক থেকে ঘিরে ফেলেন মুজাহিদরা। এসময় তালিবান মুখপাত্র জাবিহুল্লাহ মুজাহিদ এক বার্তায় ইমারতে ইসলামিয়ার সামরিক বিভাগের সকল সদস্যদেরকে রাজধানীর গেটগুলোতে অবস্থান নেওয়ার এবং ভিতরে প্রবেশ না করার আদেশ জারি করেন।

    কেননা এসময় ইমারতে ইসলামিয়ার পক্ষহতে বিরুধী দলগুলোকে আত্মসমর্পণ এবং শান্তিপূর্ণভাবে রাজধানী কাবুল তালিবানদের কাছে হস্তান্তর করার নির্দেশ দেওয়া হয়। ফলে মুজাহিদগণ দিনভর রাজধানী কাবুল চতুুর্দিক থেকে অবরোধ করে রাখেন।

    এই নির্দেশ ও সিদ্ধান্তের পর কাবুলের পুতুল সরকারি কর্মকর্তারা প্রশাসনিক এলাকাগুলো ও মন্ত্রণালয় খালি করে দেয়। পরে পুলিশ ও কাবুল প্রশাসনের নিরাপত্তা কর্মীরা রাজধানী ছেড়ে পালিয়ে যায়।

    এরপর সন্ধ্যায় ইমারতে ইসলামিয়ার পক্ষহতে কাবুলের গেটে অবস্থানরত তালিবানদের সব সামরিক ইউনিটকে রাজধানী কাবুলে প্রবেশের নির্দেশ দেওয়া হয়। সেই সাথে অবিলম্বে রাজধানীর নিরাপত্তা নিশ্চিত ও কাবুলে যেন কেউ কোন প্রকারে লুটপাট করতে না পারে সেই নির্দেশ দেওয়া হয়।

    এই নির্দেশনার পর কাবুলের গেটে অবস্থান নেওয়া হাজার হাজার মুজাহিদ দলে দলে সাঁজোয়া যান নিয়ে রাজধানীতে প্রবেশ করতে থাকেন।

    অপরদিকে ইমারতে ইসলামিয়ার পক্ষহতে কাবুলবাসীকে মুজাহিদিনদের ভয় না পাওয়ার আহ্বান জানিয়ে বলা হয়েছে, আমাদের বাহিনী শান্তির বার্তা নিয়ে কাবুলে প্রবেশ করবে। আমরা আপনাদের আশ্বস্ত করছি যে, কেউ আপনাদের কোন ক্ষতি করবে না। কেননা কোন মুজাহিদকে কারও বাড়িতে প্রবেশ কিংবা কাউকে হয়রানি করার বা কারো ক্ষতি করার অনুমতি দেওয়া হয় নাই।

    সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, তালিবান রাজধানী কাবুল পুরোপুরি নিজেদের নিয়ন্ত্রণে নিয়েছেন এবং মুজাহিদগণ কাবুলের প্রেসিডেন্ট প্রাসাদে প্রবেশ করেছেন। রাষ্ট্রপতি ভবনে বর্তমানে তালিবানদের সামরিক কমিশনের নেতারা রয়েছেন। খুব শীগ্রই ইসলামিক ইমারাত অফ আফগানিস্তান ঘোষণা করা হবে বলেও জানিয়েছেন তালিবান মুখপাত্র।

    অপরদিকে রাজধানীর গুরুত্বপূর্ণ স্থানের নিরাপত্তার নিশ্চিতের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে তালিবানদের বদরী-৩১৩ কমান্ডো বাহিনীকে।

    এদিকে ক্রুসেডার আমেরিকার পালিত কাবুলের পুতুল সরকার আশরাফ গনি তালিবান মুজাহিদদের এই অভূতপূর্ব অগ্রগতি দেখে প্রেসিডেন্ট থেকে পদত্যাগ করে এবং এদিনই রাজধানী কাবুল ছেড়ে প্রতিবেশি দেশ তাজিকিস্তানে পালিয়ে যায়। আফগান ন্যাশনাল রিকনসিলিয়েশন কাউন্সিলের প্রধান আবদুল্লাহ আবদুল্লাহ অনলাইনে প্রকাশিক এক ভিডিওতে এই তথ্য নিশ্চিত করেছে৷

    রাতের রাজধানী কাবুলে তালিবান….




    তথ্যসূত্র: আল ফিরদাউস নিউজ
    গোপনে আল্লাহর অবাধ্যতা থেকে বেঁচে থাকার মধ্যেই রয়েছে প্রকৃত সফলতা ৷

    Comment


    • #3
      আলহামদুলিল্লাহ সুম্মা আলহামদুলিল্লাহ। এরাই তো প্রকৃত আল্লাহর সৈনিক। আল্লাহ তায়ালা আমাদেরও কবুল করুন। আমিন।

      Comment


      • #4
        ভাই আপনারা বিজয় পেয়ে আমাদেরকে কখনো ভুলে যাবেন না মনে রাখবেন আমরা আপনাদের ভই।।।
        পৃথিবীর রঙ্গে রঙ্গিন না হয়ে পৃথিবীকে আখেরাতের রঙ্গে রাঙ্গাই।

        Comment


        • #5
          ভাইজান! আফগানিস্তান বিজয় নিয়ে যতগুলো পোষ্ট ফোরামে আপলোড হয়েছে সব গুলো পোষ্টের লেখা আর পোষ্টের ভিতর যে ছবি আছে এই সব ছবি সহ পিডিএফ করে দিতে পারবেন...!? খুবই উপকৃত হবো ভাইজান! আল্লাহ তায়া’লা আপনাকে সহজ করে দিন,আমিন।

          Comment


          • #6
            বিষয়টি ক্লিয়ার করলে ভালো হয়

            @ মুহতারাম ইবরাহীম আল-হিন্দী ভাই!

            আপনার কয়েকটি পোস্টে ও ফেইসবুকের বিভিন্ন ভাইদের পোস্টে “মোল্লা আব্দুল গনী বারাদার” হাফি.-কে আমীরুল মু'মিনীন হিসেবে উল্লেখ করা হচ্ছে! তাহলে শাইখুল হাদীস হিবাতুল্লাহ আখুন্দযাদাহ হাফি. কি আমীরুল মু'মিনীন নন!?

            বিষয়টি নিয়ে সংশয়ে পড়ে গেছি। দাজ্জালী মিডিয়াতে মোল্লা আব্দুল গনী বারাদার হাফি.-কে আমীরুল মু'মিনীন বলে হচ্ছে, মুজাহিদ ভাইদের সাইটেও একই বলা হচ্ছে। তাই কোনো ভাই অনুগ্রহ করে বিষয়টি ক্লিয়ার করে দিলে উপকার হতো।

            আল্লাহ তাআলা মুজাহিদ ভাইদের এই বিজয়কে হক্বের উপর দীর্ঘায়িত করুন, আমীন ইয়া রাব্বাল আলামীন।
            বিবেক দিয়ে কোরআনকে নয়,
            কোরআন দিয়ে বিবেক চালাতে চাই।

            Comment


            • #7
              বিষয়টি নিয়ে সংশয়ে পড়ে গেছি। দাজ্জালী মিডিয়াতে মোল্লা আব্দুল গনী বারাদার হাফি.-কে আমীরুল মু'মিনীন বলে হচ্ছে, মুজাহিদ ভাইদের সাইটেও একই বলা হচ্ছে। তাই কোনো ভাই অনুগ্রহ করে বিষয়টি ক্লিয়ার করে দিলে উপকার হতো।
              শাইখুল হাদীস হিবাতুল্লাহ আখুন্দযাদাহ হাফি.-ই আমীরুল মু'মিনীন! মিডিয়া ও ফেইসবুকে ভুল প্রচার করা হচ্ছে। আমাদের অনেকের অসর্কতার কারণে সংগ্রহীত পোস্টগুলোতে ভুল থেকে গিয়েছিল। এডিট করে দেওয়া হয়েছে। জাযাকাল্লাহ খাইরান।
              গোপনে আল্লাহর অবাধ্যতা থেকে বেঁচে থাকার মধ্যেই রয়েছে প্রকৃত সফলতা ৷

              Comment


              • #8
                সারা জীবন দেখে এসেছি যারা সামরিক বাহিনী হয় তারা শুধু খারাপ হয়, তারা মুসলমানদের জন্য শুধু বিপদজনক হয়, তাদের কাজই হয় মুসলমানদের জান মাল লুন্টন করা, তখন মনে করতাম সামরিক বাহিনী মানেই আতংকের নাম। কিন্তু যখন দেখলাম একটি সামরিক বাহিনী আমাদের মত। আমাদের ব্যথায় ব্যথিত। আমাদের জন্য সর্বদা সতর্ক থেকে নিরলসভাবে ভাবে লড়াই করে শত্রুর মনে আতঙ্ক তৈরি করে রাখে; যারা ন্যায়ের আঁধার, তখন মনে করলাম আল্লাহ আমাদেরকে সৃষ্টি করে ফেলে দেননি, বরং তিনি আমাদের জন্য এসব সামরিক বাহিনী সৃষ্টি করে আমাদেরকে তার নিয়ামতের উপর নিয়ামত দান করেছেন।
                পৃথিবীর রঙ্গে রঙ্গিন না হয়ে পৃথিবীকে আখেরাতের রঙ্গে রাঙ্গাই।

                Comment


                • #9
                  আল্লাহু আকবার , ওয়া লিল্লাহিল হামদ।

                  আল্লাহ ইসলামি ইমারাত আফগানিস্তান কে কায়েম রাখুন , আমাদের ভাই-বোনদের কুরবানি কবুল করুন। আমিন।
                  দাওয়াত এসেছে নয়া যমানার,ভাঙ্গা কেল্লায় ওড়ে নিশান।

                  Comment

                  Working...
                  X