Announcement

Collapse
No announcement yet.

খোরাসান থেকে কালো পতাকা – জেরুজালেমের দিকে যাত্রা করবে বাংলাদেশের মুরতাদ বাহিনী পারল&#

Collapse
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • খোরাসান থেকে কালো পতাকা – জেরুজালেমের দিকে যাত্রা করবে বাংলাদেশের মুরতাদ বাহিনী পারল&#

    আরবের পূর্ব দিকে অবস্থিত খোরাসান (গ্রেটার খোরাসান) থেকে সৈন্যরা বের হয়ে আসবে। উপরোক্ত মানচিত্রতে খোরাসান থেকে জেরুজালেমের দিকে যাত্রার বিভিন্ন ধাপ দেখানো হয়েছে এবং আমি সংক্ষিপ্তভাবে কিছু ব্যাখ্যা দিয়েছি যে প্রত্যেক ধাপে কি কি ঘটতে পারে।


    ১ – আফগানিস্তান :
    পশ্চিমা নেতৃত্বাধীন বেশীরভাগ ফোর্স আমেরিকাপন্থী আফগান ও পাকিস্তানিরা এটা বুঝতে পারছে যে খোরাসানের বাহীনীর সাথে তাদের মোকা্বেলা করার অসম্ভব হয়ে যাচ্ছে । তাই তারাও আর্মিদের সাথে আফগানিস্তানে লড়াই করার আকাংখা থেকে নিজেদের মুক্ত করার চেস্টা করছে যদিও খোরাসানে এখন যুদ্ধ চলছে--------------- (খোরাসানের যুদ্ধের খবর পেতে ভিজিট করুন https://alemarah-english.com/ )

    আফগানিস্তানেরসর্বশেষদখলকৃতএলাকাসমূহেরমানচিত্র।।২৫ডিসেম্বর২০১৭ইংরেজি



    ২ – পাক-আফগান মৈত্রীত্ব :
    পাকিস্তান ও আফগানিস্তানের তালিবানরা এক হয়ে পাকিস্তানীদের নিয়ে সামনে মার্চ করবে। পশ্চিমা বাহিনী প্রত্যাখ্যানের ফলে পাকিস্তানের আর্মির উপর চাপ কমে যাবে এবং তারা এই শর্তে আল কায়েদা ও তালিবানদের সাথে এক হয়ে জিহাদ করবে যে তারা তাদের কমন শত্রু ইন্ডিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধ করবে।

    ২.৫ – বাংলাদেশে আল কায়েদা ইন্সপায়ারড গ্রুপগুলো পাক-আফগান মৈত্রীর সাথে ঐক্যবদ্ধ হবে। বাংলাদেশের আনসার আল ইসলাম হচ্ছে তার একটি প্রমাণ
    বাংলাদেশের আল কায়েদার অফিসিয়াল সাইট হচ্ছে

    https://82.221.139.217
    www.dawahilallah.com



    ৩ –ইন্ডিয়ার (আসাম) মুসলিমরা ও মায়ানমারের রোহিঙ্গা মুসলিমরা ইন্ডিয়ান সরকারের কারনে এক কঠিন অবস্থার মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। তারা ইন্ডিয়ার সরকারের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হবে এবং তাদের গুরুত্বপূর্ণ মানুষদের বন্দী করবে। বর্তমানে এই রকম একটা পরিস্থিতি চলছে আল্লাহ তায়ালা মুসলিমদের হেফাজত করুন আমিন

    ৪ – ইরান : ইরানের শিয়ারা মুসলিমদের মধ্যে নতুনরূপে গড়ে উঠা মৈত্রীত্বকে বাধা দিবে (যা আল কায়েদার নেতৃত্বে চলছে)। গত কয়েক বছরে তালিবানদের সাথে বিশ্বাসঘাতকতা করার কারনে ইরানীরা বিলুপ্ত হবে। বর্তমানে ইরানে অাল কায়েদার একটি শাখা তাদের ট্রেনিং সম্পূর্ন করেছে আল্লাহু আকবার

    ৫ – ইরাক :
    ইসলামিক স্টেট অফ ইরাক অন্যান্য আল কায়েদা শাখাগুলোর সাথে একত্রিত হয়ে তাদেরকে ইরানের বিরুদ্ধে সাহায্য করবে (যারা ইরাকের সুন্নিদের জন্য প্রতবন্ধক হয়ে দাঁড়িয়েছে)। বর্তমানে আল কায়েদার শাখা সেখানে সক্রিয় আছে

    ৬ – সিরিয়া : সিরিয়ার আল কায়েদা আর বিদ্রোহীরা আল কায়েদার শাখাগুলোর সাথে একত্রিত হয়ে তাদের সৈন্য সংখ্যা আরও বৃদ্ধি করবে। এমন হতে পারে যে এটি আধুনিক ইউরোপীয় ক্রুসেডারদের বিরুদ্ধে মালাহামা (আরমাগেডন) যুদ্ধ চলাকালীন সময়ে ঘটবে। বর্তমানে আল- কায়েদা শামে ফিরে গিয়াছে সিরিয়া আল-কায়েদার জাবাতুন-নুসরা সক্রিয় আছে

    ৭ – তুরস্ক :
    মালাহামা যুদ্ধে আধুনিক ইউরোপীয় ক্রুসেডাররা মুসলিমদের কাছে পরাজিত হওয়ার মাধ্যমে তুরস্ক কোন যুদ্ধ ছাড়াই মুসলিম সৈন্য কতৃক জয় করা হবে। কামাল আতাতুরক এর সময় থেকে তুর্কিরা ইউরোপীয় প্রভাবের নিচে দীর্ঘ সময় থাকার পর ইসলামে ফিরে যাবে।

    রাসুলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আ’লাইহি ওয়া সাল্লাম) এর হাদিস থেকে জানা যায়, কোন এক ব্যক্তি চিৎকার করে বলে উঠবে যে দাজ্জালের আবির্ভাব হয়েছে। যখন লোকেরা তাদের ভুমিতে ফিরে যাবে তখন তারা বুঝবে যে এটা মিথ্যা ঘোষণা ছিল।

    ৮ – আরব : মুসলিমরা ইমাম মাহদিকে খোঁজার জন্য মক্কায় যাবেন এবং ইমাম মাহদিকে আনুগত্যের শপথ (বাইয়াত) দিবেন।

    ৯ – ইয়েমেন :
    ইয়েমেনিরা ১২,০০০ মুজাহিদ নিয়ে আবিয়ান-‘আদন প্রদেশ (aqap) থেকে আবির্ভূত হবেন, যাদের ব্যাপারে রাসুলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আ’লাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেন তারা হবে “আমার এবং তাদের মধ্য থেকে সর্বোত্তম মানুষ”। তারা সদ্য গঠিত মাহদি আর্মিকেও সমর্থন করবে। বর্তমানে ইয়েমেনের ১২ হাজার একটা বাহিনী তৈরী হয়ে গেছে যারা তাদের কার্যক্রম চালাচ্ছে

    ৯.৫ – মিসর, সোমালিয়া এবং লিবিয়ার
    আল কায়েদা গ্রুপগুলো মাহদি আর্মির সাথে ঐক্যবদ্ধ হবে। উক্ত শাখায় আল-কায়েদা শক্ত পজিশন তৈরী করতে সক্ষম হয়েছে আল্লাহু আকবার

    ১০ – ইসরাইল : সদ্য গঠিত আল কায়েদা মাহদি আর্মি জেরুজালেমের দিকে মার্চ করবে এবং সেখানে গিয়ে তারা সত্যিই দাজ্জালকে দেখবে, সে তাদেরকে একটি দুর্গে অবরোধ করে রাখবে (আল্লাহই ভাল জানেন সেটা কত বড়)।

    দাজ্জাল পুরো বিসশে আধিপত্য করার সময় মুসলিমরা সত্যিকারের মাসিয়াহ ঈসা (আ’লাইহি ওয়া সালাম) এর অবতরণের জন্য অপেক্ষা করবেন। তিনি সিরিয়াতে অবতরণ করবেন এবং লুদ বিমানবন্দরে মিথ্যা মাসিয়াহ দাজ্জালকে হত্যা করবেন (যেমনটা রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আ’লাইহি ওয়া সাল্লাম আমাদের জানিয়েছেন হাদিসের মাধ্যমে)। লুদ বিমানবন্দরটি ইসরাইলে অবস্থিত একটি মিলিটারি এয়ার ফোর্স ঘাঁটি (যাকে বলা হয় লায়দ্দা)।

    বদরের দ্বিতীয় মুজাহিদকে স্বপ্নে ঈসা (আ’লাইহি ওয়া সাল্লাম) এর অতি নিকটেই আগমনের সংবাদে আমরা আশা করতে পারছি যে শীঘ্রই এই ঘটনাগুলো সামনের বছরগুলোতে ঘটতে যাচ্ছে। এক্ষেত্রে আমাদের পথে তীব্র প্রতিবন্ধকতা বেশ সাচ্ছন্দেই আসবে – যে জেরুজালেমকে শাসন করে, সে যেন পুরো বিশ্বকে শাসন করলো। মুসলিমরা ঈসা (আ’লাইহি ওয়া সাল্লাম) এর শাসনকালে পুরো বিশ্বে ইসলামের শাসন দেখতে পাবে ফলে পুরো বিশ্বে শান্তি ও সমৃদ্ধি বিরাজ করবে।


    কিন্তু আমরা কি পারব তাদের মধ্যকার লোকদের অন্তর্ভুক্ত হতে হবে যাদের এই যুদ্ধে সফলতার ব্যাপারে আগেরকার ধর্মীয় গ্রন্থগুলোতেও উল্লেখ করা আছে ? আমরা আল্লাহর কাছে দুয়া করি যেন আল্লাহ্ আমাদের ইমাম মাহদি ও ঈসা (আ’লাইহি ওয়া সাল্লাম) এর নেতৃত্বে যুদ্ধের জন্য নিজেদের তৈরি করতে পারি এবং তাদের সাথে কুফফারদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করতে পার, আমীন।
    লক্ষনীয় ব্যাপার হল এই যে, সব আল কায়েদা শাখা (তালিবান সহ) এই ঘটনাগুলো পর্যবেক্ষণ করার মাধ্যমে পরবর্তী বছরগুলোতে তাদের আক্রমণের পরিকল্পনাগুলো ঠিক করে রাখছে ও এর প্রস্তুতি নিচ্ছে।
    Last edited by কালো পতাকা; 01-04-2018, 08:07 AM.
    ( গাজওয়া হিন্দের ট্রেনিং) https://dawahilallah.com/showthread.php?9883

  • #2
    খোরাসান থেকে কালো পতাকা – জেরুজালেমের দিকে যাত্রা করবে বাংলাদেশের মুরতাদ বাহিনী পারলে ওদের ঠেকাও
    মুসলিমদের উপর হিন্দু বৌদ্ধদের নির্যাতন বাংলাদেশের মুরতাদ বাহিনী পারলে ওদের ঠেকাও
    ইসরাইলের আগ্রাসন বাংলাদেশের মুরতাদ বাহিনী পারলে ঠেকাও
    গজওয়াতুল হিন্দ বাংলাদেশের মুরতাদ বাহিনী পারলে ঠেকাও

    মুরতাদ বাহিনী এগুলো খুব ভালো করেই জানে যে তাদের সক্ষমতা শুধুমাত্র কিছু জঙ্গি ধরা ও হত্যা করার মধ্যেই সীমাবদ্ধ। তারা খুব ভালো করেই জানে যে, মুসলিমদের জিহাদের জন্য জেগে ওঠাকে তারা ঠেকাতে পারবে না।
    তারা খুব ভালো করেই জানে যে, শেষ পর্যন্ত আমেরিকা, ভারত বাংলাদেশ সরকারে পা চাটা গোলামী করতে করতে এই জঘন্য আমল নামা নিয়েই তারা আল্রাহর সামনে দাড়াবে।
    এর চেয়ে এক সিকি পরিমাণও বেশি কিচু করার ক্ষমতা ওদের নেই।

    টাকলা মনিরুলকে বলে দাও, হেদায়েত গ্রহণ না করলে তার ভবিষ্যত অন্ধকার।
    Last edited by khalid-hindustani; 12-30-2017, 10:41 AM.

    Comment


    • #3
      বর্তমান বিশ্বে যে লড়াইগুলো চলছে তার মূলকেন্দ্র হল আফগানিস্তান। ওসামা বিন লাদেনের অনুসরণে আল কায়েদা নেতারা হাইবাতুল্লাহ আখুন্দজাদাহ তাদের আনুগত্যের শপথ (বাইয়াত) দিয়েছেন।

      আল কায়েদা ও তালিবানের মধ্যে যে স্বতন্ত্রতা ছিল তা দূর হয়ে যেতে লাগলো এবং তালিবানের নতুন প্রজন্ম বৈশ্বিক সংগ্রামের জন্য আল কায়েদার কাছে তাদের আনুগত্যের শপথ দিল।

      তারা সবাই একই পতাকার নিচে – একটি কালো পতাকা, যেখানে আরবিতে লেখা আছে “লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ”। এই ট্রেন্ড শুধু আফগানিস্তানে সীমাবদ্ধ নয় বরং আল কায়েদার সাথে সম্পৃক্ত সকল দলের একটি কালো পতাকা আছে যাতে শাহাদাহ বাক্য লেখা রয়েছে।

      কালো এবং সাদা উভয় পতাকাই রাসুলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আ’লাইহি ওয়া সাল্লাম) যুদ্ধক্ষেত্রে মুসলিম আর্মিকে একটি কেন্দ্রীয় কম্যান্ডের অধীনে ঐক্যবদ্ধ করার কাজে যুদ্ধের মানদণ্ড হিসেবে ব্যাবহার করেছিলেন।

      পরবর্তী ইসলামিক প্রজন্মগুলোও কালো ও সাদা পতাকার ব্যাবহার চালু রাখে। (সেই সৈন্যবাহিনীর অনুকরনে যাদের ব্যাপারে হাদিসে জানিয়ে দেওয়া হয়েছিলো)। আব্ববাসিরা এটা করার চেষ্টা করেছিলো এবং তাদের প্রথম দিকের খলিফাগুলোর কোন একজনকে মাহদি বলে সম্বোধন করতেন (মুসলিমদের সেই বহু প্রতীক্ষিত নেতা যিনি মুসলিমদেরকে বিজয়ের দিকে নিয়ে যাবেন।)

      ১৯২৪ সালে আনুষ্ঠানিকভাবে খিলাফাহ’র পতন ঘটলো এবং সহজেই ‘বিভাজন এবং জয় সূত্র’ (Divide and conquer rule) বাস্তবায়নের জন্য একত্রে যুক্ত থাকা মুসলিম রাষ্ট্র বিভক্ত করে বিভিন্ন জাতীয়তাবাদী রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করা হল। প্রত্যেক রাষ্ট্রের জন্য বিভিন্ন বর্ণের বিভিন্ন পতাকা নির্ধারণ করা হল এবং দালাল শাসকদের চাপিয়ে দেয়া হল যারা সাম্রাজ্যবাদীদের সমর্থন করে। কিন্তু তাদের কেউই সেই কালো পতাকা বহন করে না। সেই কালো পতাকা পুনরায় ফিরে আসলো যেমনভাবে রাসুলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আ’লাইহি ওয়া সাল্লাম) যুদ্ধের সময় সেই পতাকা আবির্ভূত করতেন।
      আল কায়েদার লক্ষ্য

      আল কায়েদার লক্ষ্য হল সকল মুসলিমকে প্রতিরোধ আন্দোলনে কালো পতাকার নিচে এক করা এটা নিশ্চিত করার মাধ্যমে যে সব প্রতিরোধ আন্দোলনের লক্ষ্য যে কোন জাতীয়তাবাদের এবং সীমান্তের সীমা ছাড়িয়ে যায়। যাতে করে যখন কোন মুসলিম কোন এক ভূখণ্ড থেকে অপর মুসলিমদের ভূখণ্ডে জিহাদ করতে যায় তখন যেন তার গায়ে জাতীয়তাবাদী রং না লাগিয়ে বলা হয় সে অমুক ভূখণ্ড থেকে এসেছে। সবশেষে বলা যায়, জিহাদ বিশ্বব্যাপী এমনভাবে পুনর্জাগরিত হয়েছে যা বলার বাইরে, কেউ এটাকে আটকাতে পারবে না।
      প্রতিরোধের ক্ষমতা অর্জন

      আল কায়েদার লক্ষ্য কোন সাধারণ ইসলামিক প্রতিরোধ করা নয় বরং তা হল পুরো বিশ্বব্যাপী জিহাদ ছড়িয়ে দেওয়ার এজেন্ডা বাস্তবায়ন করা। সশস্ত্র সংগ্রামের ক্ষেত্রে তারা যেকোন মুসলিমের (অনেক সময় অমুসলিমদের সাথেও) সাথে ঐক্যবদ্ধ হয়, তারা তাদের অর্থ,অস্ত্র,মানুষ ও গেরিলা কৌশল শিখানোর মাধ্যমে সাহায্য করেন, তাদের মন-প্রান জয় করেন এবং ধীরে ধীরে একটি সংগঠনকে ইসলামকে বিজয়ী করার জন্য তৈরি করা। তারা এমনটি আফগানিস্তানে তালিবানদের ক্ষেত্রেও করেছিলেন এবং বর্তমানে তারা চীন (তুর্কমেনিস্তানে উইঘুর মুসলিম), ফিলিপাইন, সিরিয়া, আফ্রিকা, চেচনিয়া, উজবেকিস্তানসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে পৌঁছে গেছেন।
      অস্থায়িত্ব বেঁধে রাখার কৌশল

      ( গাজওয়া হিন্দের ট্রেনিং) https://dawahilallah.com/showthread.php?9883

      Comment


      • #4
        বর্তমান পরিস্থিতি

        বর্তমানে মধ্যপ্রাচ্য যা কিনা অস্থিতিশীল, আল কায়েদার দ্বারা অনুপ্রাণিত নতুন প্রজন্মের দ্বারা পূর্ণ, সাম্রাজ্যবাদী এজেন্ডা সমর্থন করে এমন শাসকদের পতন এবং নিয়মিত ভাবে আল কায়েদা কতৃক সাম্রাজ্যবাদীদের বিভিন্ন ইন্টারেস্ট যেমন পাইপলাইন (যার পরিবহন খরচ কম) হামলা, তেল ও গ্যাসের রিসোর্স গুলোতে হামলা – পশ্চিমা বিশ্ব ও ইসরাইল বিশ্বব্যাপী ইসলামের পুনরজাগরনের কারনে উভয়সঙ্কটে পড়েছে। ইউরোপীয় ইউনিয়ন ধীরে ধীরে আরও গরীব হচ্ছে এবং ক্রমাগতভাবে এর জনগণ মুসলিমদের প্রতি শত্রুভাবাপন্ন হচ্ছে।
        এরপর কি হতে পারে –আধুনিক ক্রুসেড ?

        শেষ দিবসের ভবিষৎবাণীগুলো থেকে জানা যায় ইউরোপিয়ানরা খ্রিস্টান হিসেবে বৃদ্ধি পেতে থাকবে (কারন যখন কিছুই করার থাকে না তখন গরিব লোকেরা তাদের ধর্ম থেকে ফিরে আসে )



        বামে – ১০০০ বছর পূর্বে একজন ক্রুসেডার, ডানে – ইউরোপের একটি দেশ ইংল্যান্ডের ও ইউরোপিয়ান পতাকাগুলোতে এখনও ক্রস দেখা যায়, যদিও তারা নিজেদের ধর্ম নিরপেক্ষ জাতি হিসেবে দাবী করে। এটি থেকে বুঝা যায় তারা এখনও প্রস্তুত ভবিষ্যতে আগত ক্রুসেড যুদ্ধের জন্য।

        মুসলিম নেতৃত্বের উপর পুরো প্রভাব হারিয়ে ফেললে আধুনিক ক্রুসেড যুদ্ধ শুরু হবে ইউরোপীয় ইউনিয়নের ব্যানারের নিচে। এবং এই যুদ্ধ মালাহামার যুদ্ধের [ মাংসের যুদ্ধ (যুদ্ধে প্রচুর নিহতের সংখ্যার কারনে) ] দিকে বিশ্বকে গরিয়ে নিয়ে যাবে, যা খ্রিস্টানদের ধর্মগ্রন্থে আরমাগাডন যুদ্ধ হিসেবেও পরিচিত, যেখানে সিরিয়ার দামাস্কাসে মুসলিম ও খ্রিস্টানদের মধ্যে বড় ধরনের একটি যুদ্ধ হবে। ইসলামিক ভবিষৎবাণী অনুযায়ী, ব্যাপক ক্ষতির সম্মুখীন হওয়ার পর অবশেষে মুসলিমরা যুদ্ধে জয় লাভ করবে।
        ( গাজওয়া হিন্দের ট্রেনিং) https://dawahilallah.com/showthread.php?9883

        Comment


        • #5
          ফিরআউন বনি ইসরায়েলের বালকদের হত্যাকরে মুসা আলাহিচ্ছালামের আবির্ভাব থেকিয়ে রাখতে পারেনি। ইহুদিরা রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের আগমন আটকাতে পাড়েনি। সউদিরা হাশেমি বংশের মুহাম্মাদ বিন আব্দুল্লাহ নামিয় লোকদের টার্গেট ক্লিন করে ও স্বস্থি পাচ্ছেনা। ইসা মাছীহ আলাইহিচ্ছালামের অবতরন ও কেহ রোখতে পারবেনা, শত্রুরা মুজাহিদীনের কাফেলা নিয়ন্ত্রন করতে পারচ্ছেনা।

          Comment


          • #6
            যাজাকুমুল্লাহ

            Comment


            • #7
              দিনদিন মুজাহিদিনদের সংখ্যা বৃদ্ধিই পাচ্ছে। ইনশাআল্লাহ মেহদির বাহিনী তৈরি হচ্ছে। শুত্রুরা সাবধান।

              Comment


              • #8
                ইনশাআল্লাহ

                Comment


                • #9
                  জাযাকাল্লাহ !!!

                  Comment


                  • #10
                    পাক-আফগান মৈত্রীত্ব :
                    পাকিস্তান ও আফগানিস্তানের তালিবানরা এক হয়ে পাকিস্তানীদের নিয়ে সামনে মার্চ করবে। পশ্চিমা বাহিনী প্রত্যাখ্যানের ফলে পাকিস্তানের আর্মির উপর চাপ কমে যাবে এবং তারা এই শর্তে আল কায়েদা ও তালিবানদের সাথে এক হয়ে জিহাদ করবে যে তারা তাদের কমন শত্রু ইন্ডিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধ করবে।
                    বর্তমানে পাকিস্তানের সাথে আমেরিকান সম্পর্ক খুব একটা ভালো নেই
                    দেথুন:যুক্তরাষ্ট্রের হুমকির পরোয়া করি না: নওয়াজ শরিফ


                    এই গুলো ভারতের সাথে মুজাহদিনদের যুদ্ধের পথ সুগম হচ্ছে আলহামদুলিল্লাহ

                    কালো পতাকা
                    Last edited by কালো পতাকা; 01-04-2018, 07:49 AM.
                    ( গাজওয়া হিন্দের ট্রেনিং) https://dawahilallah.com/showthread.php?9883

                    Comment


                    • #11
                      জাযাকুমুল্লাহু খাইরান *ফিদ্দারইন।
                      ফিরে এসো দ্বীনের পথে।

                      Comment


                      • #12
                        আল্লাহ আমাদের মেহদী আ: এর বাহিনীতে কবুল করুন, আমিন।
                        আল্লাহ আমাদের ঈমানী হালতে মৃত্যু দান করুন,আমিন।
                        আল্লাহ আমাদের শহিদী মৃত্যু দান করুন,আমিন।

                        Comment


                        • #13
                          আল্লাহ তায়ালা মুজাহিদ ভাইদের বিজয় দান করুক। আমিন।
                          ফিরে এসো দ্বীনের পথে।

                          Comment


                          • #14
                            জাজাকাল্লাহ ইয়া আখি।

                            Comment


                            • #15
                              আমীন ইয়্যা রব্বাল আলামীন

                              Comment

                              Working...
                              X