Announcement

Collapse
No announcement yet.

পাঠচক্র- ৩৯ || কুদসের মুক্তির পথ! ।। উস্তাদ উসামা মাহমুদ হাফিযাহুল্লাহ || চতুর্থ পর্ব

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • পাঠচক্র- ৩৯ || কুদসের মুক্তির পথ! ।। উস্তাদ উসামা মাহমুদ হাফিযাহুল্লাহ || চতুর্থ পর্ব


    আন নাসর মিডিয়া পরিবেশিত
    “কুদসের মুক্তির পথ!”
    ।। উস্তাদ উসামা মাহমুদ হাফিযাহুল্লাহ ||
    এর থেকে - চতুর্থ পর্ব​





    ১৯৪৮ সালের যুদ্ধ

    ইসরাঈল প্রতিষ্ঠার (১৯৪৮) সঙ্গে সঙ্গেই ইখওয়ানুল মুসলিমিন জিহাদের ডাক দিল। এর জবাবে আরব বিশ্ব থেকে স্বেচ্ছাসেবকরা ইখওয়ানের দিকে ঝুঁকল। এই দৃশ্য দেখে আরব দেশগুলির সংগঠন আরব লীগও (আল-জামাআতুদ দাওয়াহ লিল আরাবিয়াহ, যা ১৯৪৫ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল) ময়দানে নেমে এল। তারা ঘোষণা করল যে, ফিলিস্তিনের স্বাধীনতার জন্য তারা ‘জায়শুল ইনকাজ’ নামে নিজেদের একটি বাহিনী কুদসে পাঠাবে। সঙ্গে এও ঘোষণা করল যে, যারা জিহাদ করতে চায়, তারা যেন বেসরকারি লোকদের সঙ্গে না গিয়ে জায়শুল ইনকাজেই স্বেচ্ছাসেবক হিসেবে যোগ দেয়। ইখওয়ান এই ঘোষণাকে সন্দেহের চোখে দেখল, তবে তা সত্ত্বেও তারা নিজেদের সংগঠন থেকে সরাসরি ভর্তি না করে সেনাবাহিনীর ব্যবস্থাপনায় নিজেদের সহযোগীদের জড়ো করা শুরু করল। অল্প সময়ের মধ্যেই সেনাবাহিনীর প্রশিক্ষণ, আদর্শ ও নৈতিক চরিত্র দেখে তারা গভীরভাবে বিচলিত হলো। একবার জায়শুল ইনকাজের একজন কেন্দ্রীয় অফিসার ডক্টর মুস্তাফা আস-সিবাঈকে ডেকে বললেন: “তোমরা শিক্ষিত ও দক্ষ লোকদের সঙ্গে নেওয়া বন্ধ করো। ফুলের মতো এমন তরুণদের আমরা সেখানে মরতে পাঠাব না। বরং অপরাধী ও সাজাপ্রাপ্ত লোকদের ভর্তি করো, তারা যুদ্ধের জন্য বেশি উপযুক্ত।”
    এটি শুনে শায়খ মুস্তাফা আস-সিবাঈ-কে জবাব দিয়ে বলতে হয়েছিল যে, এই যুদ্ধ শারীরিক শক্তি ও পেশীর দৃঢ়তার চেয়ে বেশি চেতনা, ত্যাগ ও ঈমানের দৃঢ়তার। আর ইহুদীরা এই বিবেচনা থেকেই তাদের সেরা লোকদের যুদ্ধে পাঠিয়েছে।

    ইখওয়ানি নেতৃত্ব শেষ পর্যন্ত সরকারি ব্যবস্থা থেকে আলাদা সংগঠন চালানোর অনুমতি চাইল। অনুমতি দেওয়া হলো, কিন্তু সঙ্গে এও জানিয়ে দেওয়া হলো যে, এখন থেকে তোমাদের নিজেদের অস্ত্রের ব্যবস্থা নিজেদেরই করতে হবে! ডক্টর মুস্তাফা আস-সিবাঈর মতে, আরব লীগ এই কাজের জন্য বিপুল তহবিল বরাদ্দ করেছিল। আমাদের অস্ত্র সরবরাহ করা তাদের জন্য কোনো সমস্যা ছিল না, কিন্তু উদ্দেশ্য ছিল আমাদের পথ রোধ করা। তাই আমাদের অস্ত্র থেকে শুরু করে খাদ্য ও বস্ত্র— প্রয়োজনীয় সব জিনিসের ব্যবস্থা নিজেদেরই করতে হয়েছিল, আর তা করা ছিল প্রায় অসম্ভব রকমের কঠিন। অন্যদিকে, যেসব স্বেচ্ছাসেবক সেনাবাহিনীর কাছে গিয়েছিল, তাদের সবকিছুই উচ্চমানের দেওয়া শুরু করা হয়েছিল।

    ফিলিস্তিনে মুজাহিদরা যুদ্ধের পর যুদ্ধ করতে থাকল, অথচ আরব লীগের জায়শুল ইনকাজ ও তাদের অধীনস্থ স্বেচ্ছাসেবকরা খুব কমই কোনো অভিযান পেত। তাদের প্রতিটি ছোট-বড় কাজের জন্য বাইরের নেতৃত্ব থেকে অনুমতি নিতে হতো।

    অন্যদিকে, মুজাহিদদের অভিযানের সময় যেখানেই ইহুদীরা আত্মসমর্পণ করতে বাধ্য হতো, তারা মুজাহিদদের বদলে জায়শুল ইনকাজের হাতে আত্মসমর্পণের শর্ত রাখত, কারণ এতে তাদের সুবিধা দেখা যেত।

    একবার শহরে (বায়তুল মুকাদ্দাস) গোলাবারুদের মারাত্মক ঘাটতি দেখা দিল। ডক্টর মুস্তাফাকে গুলি সংগ্রহ করতে সেনা ক্যাম্পে যেতে হলো। সেখানে সংশ্লিষ্ট সেনা জেনারেলের সামনে বায়তুল মুকাদ্দাসের সংকটাপন্ন অবস্থা বর্ণনা করে আসন্ন ঝুঁকির কথা জানালেন। জেনারেল তাদের গুলি দেওয়া থেকে বিরত থাকলেন এই বলে যে, “আপনাদের অস্ত্র জার্মানিতে তৈরি, আর আমাদের গুলি ব্রিটিশ।”

    শায়খ মুস্তাফা সিরিয়ার প্রেসিডেন্টের কাছে গেলেন। প্রেসিডেন্ট সংশ্লিষ্ট অফিসারকে গুলি দেওয়ার নির্দেশ দিলেন। অফিসার মাত্র পাঁচ হাজার গুলি শেখের হাতে দিয়ে বললেন, “আমাদের কাছে গুলি কম, তবে প্রেসিডেন্টের সুপারিশ থাকায় বাধ্য হয়ে দিলাম!”

    শায়খ মুস্তাফা অফিসারকে জবাব দিলেন, “এই গুলি যদি আমি মুজাহিদদের মধ্যে বণ্টন করি, তাহলে প্রতি মুজাহিদের ভাগে মাত্র দশটি করে পড়বে। এই কঠিন যুদ্ধে একজন মুজাহিদ এই দশটি গুলি দিয়ে কী করবে?”

    বায়তুল মুকাদ্দাসের পতনের আশঙ্কা একবার তীব্র হয়ে উঠল এবং স্পষ্ট হয়ে গেল যে, যদি এমন হয় তবে সাধারণ মানুষের উপর ব্যাপক হত্যাকাণ্ড ঘটবে। তাই শায়খ মুস্তাফা জায়শুল ইনকাজের স্থানীয় দায়িত্বশীলের মাধ্যমে একটি আরব রাজধানীতে ফোন করালেন, তাদের সামনে পরিস্থিতির ভয়াবহতা তুলে ধরলেন, তাৎক্ষণিক সামরিক সহায়তা পাঠানোর দাবি জানালেন এবং সতর্ক করলেন যে যদি সাহায্য না আসে, তাহলে নারী ও শিশুদের নির্মম হত্যার শিকার হতে হবে।

    নেতৃত্ব ভুল বুঝে বসে ধারণা করল যে বায়তুল মুকাদ্দাসে যুদ্ধরতরা তাদের নিজস্ব সেনাবাহিনী। ফলে তিনি সংশ্লিষ্ট অফিসারকে সাথে সাথে নির্দেশ দিলেন:
    أنا أمرك بالإنسحاب وأنتم عندنا أغلی
    (“আমি তোমাকে অবিলম্বে সেখান থেকে সৈন্যদের নিয়ে সরে আসার আদেশ দিচ্ছি। তোমরা আমাদের কাছে বেশি মূল্যবান।”)
    অর্থাৎ, ফিলিস্তিনি মুসলিমদের রেখে যাও, তাদের হত্যা হতে দাও, শুধু তোমরা নিরাপদে ফিরে আসো!

    অল্প সম্পদ ও সৈন্য সংখ্যা সত্ত্বেও মুজাহিদরা অবিচল থাকলেন। এমনকি যখন আরব লীগ ১৯৪৯ সালের চুক্তি স্বাক্ষর করল— যার মাধ্যমে বায়তুল মুকাদ্দাস জায়শুল ইনকাজের হাতে ছেড়ে দিতে এবং মুজাহিদদের দামাস্কাসে ফিরে যাওয়ার নির্দেশ দেওয়া হলো— তবুও তারা সংগ্রাম চালিয়ে গেলেন।

    ডক্টর মুস্তাফা আল-সিবাঈ তাঁর বইয়ের শেষে নিম্নলিখিত পয়েন্টগুলো লিখে আরব বাহিনীর ভূমিকার সারসংক্ষেপ উপস্থাপন করেছেন:

    “প্রথমত: আরব লীগের ফিলিস্তিনে সেনা প্রেরণের একমাত্র উদ্দেশ্য ছিল তাদের ক্রুদ্ধ জনগণকে শান্ত করা। তাদের লক্ষ্য কখনোই যুদ্ধ করা বা ফিলিস্তিনি জনগণ ও ভূমির প্রতিরক্ষা ছিল না।

    দ্বিতীয়ত: জায়শুল ইনকাজের যে সামরিক নেতৃত্ব যুদ্ধে বাহিনীকে পরিচালনা করেছিল, তারা ফিলিস্তিনের ভেতরে কোনো যুদ্ধে অংশগ্রহণ তো দূরের কথা, বরং ফিলিস্তিনে প্রবেশই করেনি। তাদের ফিলিস্তিনি অঞ্চলগুলোর কোনো ধারণাই ছিল না। তারা পুরো সময়টা আরব ভূমিতে তাঁবু খাটিয়ে বসে থাকত এবং দামেস্ক ও কায়রোর মধ্যে ঘুরে বেড়াত।

    তৃতীয়ত: জাইশুল ইনকাজের মূল কাজ ছিল মুজাহিদদের ব্যর্থ করা। ফিলিস্তিনি মুজাহিদদের আমীর শহীদ আব্দুল কাদির হুসাইনি একদম শেষ মুহূর্তে জাইশুল ইনকাজের কাছে গিয়ে অস্ত্র চেয়েছিলেন, কিন্তু সেনাবাহিনী তাকে তা দিতে অস্বীকৃতি জানায়। শহীদ আব্দুল কাদির এ ঘটনায় আমাদের উদ্দেশ্যে বলেছিলেন: ‘আমি তাদের কাছে মাত্র একটি কামান চেয়েছিলাম, তারা তা দিতে অস্বীকার করল এবং এমন সব অকেজো রাইফেল আমার হাতে তুলে দিল যা শুধু পুড়িয়ে ফেলাই যায়।’”

    ড. মুস্তাফার মতে, এগুলো ছিল প্রথম বিশ্বযুদ্ধে ব্যবহৃত রাইফেল যা সম্পূর্ণ নষ্ট হয়ে গিয়েছিল। রাইফেলগুলো দেখানোর পর আব্দুল কাদির বলেছিলেন, “আমি আমার মৃত্যু পর্যন্ত ফিলিস্তিনে লড়াই করব এবং শত্রুর জন্যে এটাকে কখনোই সহজ শিকার হতে দেব না।”

    আব্দুল কাদির কায়রোতে অবস্থিত আরব লিগের কেন্দ্রীয় নেতৃত্বের নামে আবারও চিঠি লিখেন। তিনি তাতে লিখেছিলেন: “আপনারা বেঞ্চ যুদ্ধে আমার মুজাহিদদেরকে কোনো সাহায্য ও অস্ত্র ছাড়াই ফেলে রেখেছিলেন, আমি এর সম্পূর্ণ দায়িত্ব আপনাদের উপর বর্তাই।” এই চিঠির দুই দিন পর তিনি শহীদ হন, এরপর দির ইয়াসিন পতন হয় এবং ইসরাঈল সেখানে ভয়াবহ গণহত্যা চালায়।


    তোমাদের সেনাবাহিনীই তোমাদের হত্যাকারী!

    ১৯৫২ সালে বাইতুল মুকাদ্দাসে অনুষ্ঠিত আল-কুদস কনফারেন্সে শহীদ সাইয়েদ কুতুব রহিমাহুল্লাহ অংশগ্রহণ করেছিলেন। সেখানে তিনি এই সেনাবাহিনী সম্পর্কে বলেছিলেন: “তোমরা কি মনে করো যে এই আরব সেনাবাহিনী ইসলাম ও মুসলমানদের রক্ষার জন্য লড়াই করবে? কখনোই না! এগুলো তোমাদেরই হত্যার জন্য গঠন করা হয়েছে। মনে রেখো! এরা ইহুদীদের বিরুদ্ধে একটি গুলিও চালাবে না।”[ ]

    সাইয়েদ কুতুব রহিমাহুল্লাহর এই বক্তব্য অক্ষরে অক্ষরে সত্য প্রমাণিত হয়েছে। তাদের পুরো ইতিহাসই এ বিষয়ে সাক্ষ্য দেয়। আর এখন গাজা যুদ্ধে আবারও তা স্পষ্ট হয়েছে যে, এই বাহিনীগুলো ইসরাঈলের বিরুদ্ধে শুধু বাচালতা, সম্মেলন ও প্রস্তাবের নাটকই ভালোভাবে করে, কিন্তু বাস্তবে তারা ইসরাঈল ও পশ্চিমেরই স্বার্থ রক্ষা করে যায়। তাদের দায়িত্ব হলো নিজেদের জনগণকে দমন করা এবং ইসরাঈল রাষ্ট্রকে মুসলিম জনসাধারণের প্রতিক্রিয়া থেকে সুরক্ষিত রাখা।

    এই যুদ্ধে সংযুক্ত আরব আমিরাত, সৌদি আরব ও জর্ডানের পক্ষ থেকে যুদ্ধ চলাকালীন ইসরাঈলকে সরঞ্জাম ও তেল সরবরাহ অব্যাহত ছিল। ইসরাঈলি মিডিয়া[ ] খবর দিয়েছে যে, আরব সরকারগুলো হামাসকে নির্মূল করার পূর্ণ সমর্থন দেয়। [ ] পুরো যুদ্ধের সময় মিশরীয় সেনা গাজার অবরোধ বজায় রেখেছে। মিশরীয় প্রতিরক্ষামন্ত্রী এ কথা বলতে লজ্জা বোধ করেননি যে, “সীমান্ত খোলা বা বন্ধ করার সিদ্ধান্ত আমরা নিই না, ইসরাঈল নেয় এবং তারা আমাদেরকে জানিয়ে দেয়।”

    ক্যামেরায় ধরা পড়েছে আরও মর্মান্তিক একটি দৃশ্য—গাজার এক যুবক যখন ক্ষুধা ও বোমাবর্ষণ থেকে বাঁচতে মিশরের দিকে দেয়াল টপকাতে যায়, মিশরীয় সেনারা তাকে গালিগালাজ করে এবং মারধর করে অচেতন করে ফেলে।[ ]

    ইসরাঈলের প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহু তার প্রকাশিত ডায়েরিতে (প্রকাশিত গ্রন্থ) [ ] লিখেছেন, ১৯৯৬ সালে তিনি জর্ডানের রাজা হুসেইনের সাথে সাক্ষাৎ করেছিলেন। তিনি তাকে বলেছিলেন, “আপনার সরকারের সুরক্ষা আমাদের দায়িত্ব। যদি আপনি কোনো অভ্যন্তরীণ বা বাহ্যিক হুমকির সম্মুখীন হন, ইসরাঈলি সেনা জর্ডানে প্রবেশ করে আপনার সরকারকে রক্ষা করবে।”

    ইসরাঈলের সামনে এই সরকারগুলো নতজানু হওয়ার রহস্য কী? ২০১৭ সালে কাতারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী হামাদ বিন জাসিম একটি সাক্ষাৎকারে এর উত্তর দিয়েছিলেন। তিনি বলেছিলেন: “স্পষ্ট করে বলবো? আমেরিকার সাথে সম্পর্ক রাখা সবারই আকাঙ্ক্ষা। সবাই এজন্য চেষ্টা করে, আর আমেরিকা হোয়াইট হাউসের দরজা ইসরাঈলের হাতে রেখেছে।”[ ]
    অর্থাৎ, আমেরিকা কেবল তখনই কাউকে কাছে টানে এবং তার জন্য নিজের দরজা খোলে, যখন সে ইসরাঈলের সামনে মাথা নত করে।

    উল্লেখ্য, ইসরাঈল প্রতিষ্ঠার আগেই আমেরিকা আরব বিশ্বে সামরিকভাবে পা রাখার জায়গা করে নিয়েছিল। ১৯৪৫ সালে সৌদি আরবের ধাহরান এলাকায় ‘ধাহরান এয়ার বেস’ নামে একটি সামরিক ঘাঁটি স্থাপন করেছিল। [ ] অর্থাৎ, ইসরাঈল প্রতিষ্ঠার আগে থেকেই আমেরিকা এখানে কার্যত উপস্থিত ছিল। আর আজ তার এই পরিশ্রমের ফল হলো—সমস্ত আরব দেশ ইসরাঈলকে অঞ্চলের শাসক হিসেবে মেনে নিয়েছে এবং নিজ নিজ দেশে ইসরাঈল প্রস্তাবিত পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করছে।
    “বোঝা যাচ্ছে, এই শাসকদের ইসরাঈলের সামনে আমেরিকা নত করেছে, কিন্তু কোনো জিনিস তাদের নিজেদের আমেরিকার দাস বানিয়েছে? তাদের নিজের স্বার্থপরতা ও বিলাসিতাই তাদেরকে আমেরিকার দাস বানিয়েছে। এর জন্যই তারা পবিত্র স্থানগুলোর বাণিজ্য করেছে এবং এর কারণেই এই উম্মাহর সম্পদ লুট করতে তারা সেই ডাকু ও চোরদের সহায়ক হয়ে উঠেছে। ট্রাম্প আজ প্রকাশ্যে বলে...
    সৌদি বাদশাহকে বলা হয়েছিল: “মহারাজ! আপনার কাছে ট্রিলিয়ন ডলার আছে, কিন্তু আমরা না থাকলে এগুলো আপনার কোনো কাজে আসবে না। আমাদের সুরক্ষা ছাড়া আপনার সরকার দুই সপ্তাহও টিকতে পারবে না। আপনাকে আমাদের অংশ দিতেই হবে।”[ ]​



    আরও পড়ুন
    তৃতীয় পর্ব​ --------------------------------------------------------------------------------------------------------- পঞ্চম পর্ব
    Last edited by tahsin muhammad; 2 days ago.

  • #2
    জাযাকুমুল্লাহু খাইরান কাসিরান আহসানুল জাযা মুহতারাম ভাই।

    দু‘আ করি মুহতারাম ভাইয়ের ধারাবাহিক এই খেদমতগুলো আল্লাহ সুবহানাহু ওয়াতাআ'লার কবুল করে নিন, উম্মাহর জন্য কল্যানের উসিলা বানিয়ে দিন।

    কোন কারণে হয়ত পোস্টে রেফারেন্সগুলো আসছে না, অনুগ্রহ করে প্রতি পোস্টের সাথে তার রেফারেন্সসমূহ উল্লেখ করলে ভালো হতো, কপি করে সহজে পোস্ট করা যেতো, দলিলের জন্য আবার কিতাবে যাওয়ার প্রয়োজন হতো না।
    জাযাকুমুল্লাহু।
    Last edited by Rakibul Hassan; 5 days ago.

    Comment

    Working...
    X