Announcement

Collapse
No announcement yet.

কমেন্ট এবং কমিটমেন্ট...

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • কমেন্ট এবং কমিটমেন্ট...

    কমেন্ট এবং কমিটমেন্ট...

    দাওয়া ইলাল্লাহতে আলহামদুলিল্লাহ সৃজনশীল পোস্ট এবং কমেন্টের সংখ্যা এখন অনেক বেড়েছে।মান এবং পরিমাণ দুই দিক থেকেই দৃশ্যমান উন্নতি হয়েছে আলহামদুলিল্লাহ।ধারাবাহিক মাশওয়ারা এবং নসীহা যেহেতু আমাদের দায়িত্বের অংশ এবং উত্তরোত্তর উন্নতির পথে সহায়ক-তাই আল্লাহর উপর ভরসা করে কিছু কথা লিখছি।

    কমেন্ট করার আগে...
    .যে কোন কমেন্ট করার আগেই খেয়াল করে নিতে হবে-কি জন্য করছি? কি উদ্দেশ্যে করছি? ফায়দা কী হবে? শরীয়তের দৃষ্টিকোণ থেকে ঠিক আছে কি না?
    অর্থাত-ইখলাস ও নিয়তের শুদ্ধতা, শরীয়তের দৃষ্টিতে বৈধতা এবং লাভ ক্ষতির বাস্তবতা।
    এটা শুধু কমেন্ট করার ক্ষেত্রেই না-আমাদের জীবনের সকল কথা ও কাজের ক্ষেত্রেই।ইমাম বুখারী রহঃ আলাদা অধ্যায় এনেছেন-باب العلم قبل القول والعمل

    কেন কমেন্ট করবঃ
    শুধু মাত্র কমেন্ট করার জন্যই আমরা কমেন্ট করি না।কোনো না কোনো ফায়েদা থাকতে হবে, তাইনা?
    কমেন্টের ফায়দাগুলোর মধ্যে একটা হল-
    ১.এতে পোস্টকারী ভাই উৎসাহ বোধ করেন।এটা অবশ্যই গুরুত্বপূর্ণ একটি কারণ, তবে একমাত্র কারণ না।
    আরো যেসব বিষয় লক্ষ রেখে আমরা কমেন্ট করতে পারি তা হল-
    ২.পোস্টে বা কমেন্টে কোন ভুল থাকলে নসীহার অংশ হিসেবে শুধরে দেওয়া।এটা কমেন্ট করার সবচে গুরুত্বপূর্ণ ফায়েদাগুলোর একটি।ব্যক্তিগত ভাবে আমার ওই ভাইদের কমেন্টগুলোই বেশি মনে আছে যেগুলোতে আমার কোন ভুল ধরে দেয়া হয়েছিল।(জাযাহুমুল্লাহু খাইরান)

    ৩.যখন পোস্টের আলোচ্য বিষয়ের সাথে সংশ্লিষ্ট উপকারী কোন বিষয় জানা থাকে সেটা কমেন্টে নিয়ে আসা।
    বিশেষ করে উক্ত বিষয়ে লেখা কোনো রিসালাহ-বই-পত্র-আর্টিকেল বা অডিও ভিডিও থাকলে লিংক দেওয়া যেতে পারে।
    প্রাসঙ্গিক উপকারী কোনো তথ্য জানা থাকলে দেওয়া যেতে পারে-যা লেখাকে শক্তিশালী করে।

    ৪.খুব গুরুত্বপূর্ণ কোন লেখা, সবারই পড়া উচিত-কিন্তু পেছনে চলে গেছে।সেটা কমেন্ট করে সামনে নিয়ে আসা যায় মাঝে মাঝে।ওই কমেন্টটাতেও অতিরিক্ত উপকারী কিছু থাকলে ভালো।
    বিশেষ করে বিভিন্ন উপলক্ষে অনেক লেখা হয় যে উপলক্ষগুলো নিয়মিত ফিরে আসে।যেমন-রমাদান,ইদ।তো সময়টা আবার আসলে পোস্টটাকে আবার সামনে আনা যায়।

    ৫.কোন লেখায় আলাদা গুরুত্বপূর্ণ কিছু ছিল-কিন্তু ঘটনা ক্রমে পর্যাপ্ত ভিউ হবার আগেই পেছনে চলে গেছে।সেখানে কমেন্ট করে দৃষ্টি আকর্ষণ করা যেতে পারে।খুব ইম্পর্টেন্ট মনে হলে বা ভালো লাগলে রেটিং করা যেতে পারে বা মডারেটর ভাইদের কাছে important এ অন্তর্ভুক্ত করার অাবেদন করা যেতে পারে।

    কেমন হবে কমেন্টঃ
    ১ সৃজনশীলতা
    কমেন্টে অবশ্যই সৃজনশীলতা কাম্য।যেন তাকরার এবং তাকীদ না হয়ে তাসিসের ফায়েদা হয়।পুনরাবমত্তির বদলে নতুন কিছু আসে।পর্যাপ্ত উৎসাহব্যাঞ্জক কমেন্ট এসে গেলে নতুন করে প্রশংসা সূচক কমেন্ট না করাই ভালো।নতুন কোন লেখায় বা নতুন কোন মেম্বারের কোন সম্ভাবনার আলো ফুটে ওঠলে সেখানে অবশ্যই উৎসাহমূলক কমেন্ট করা।
    মোটকথা কমেন্ট যেন হয় সৃজনশীল,কমেন্ট যেন হয়ে ওঠে সুন্দর একটি দক্ষতা ও শিল্প।

    ২.সচেতনতা,শালীনতা ও দায়িত্ববোধঃ
    এটা সবচে গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্ট।কমেন্টকারী ভাইকে অবশ্যই সংযত হতে হবে।কারণ-মনে রাখতে হবে কমেন্টকারী ভাইয়ের জন্য খুবই স্বাভাবিক একটি ব্যাপার হল- ইনফিআল এবং তাআছছুর। আলোড়িত হওয়া এবং প্রভাবিত হওয়া।
    হৃদয়ের গভীর থেকে লেখা অথবা প্রচুর দলীল আদিল্লা তথ্য-উপাত্ত দিয়ে সাজানো একটি লেখা পাঠকের উপর প্রভাব ফেলতেই পারে।এ ছাড়াও পাঠকের নিজস্ব আবেগ অনুভূতি ও চিন্তার নিজস্ব প্রতিক্রিয়া আছে।
    কিন্তু এ প্রভাব যেন আমাদেরকে অসংযত না করে।আমরা যেন শরীয়ার সীমারেখা কে ছাড়িয়ে না যাই।আমরা যেন অশালীন না হই।
    এখন থেকেই এই সচেতনতার ব্রান্ডিং করা উচিত।সবার মধ্যে ব্যাপক সচেতনতা ছড়িয়ে দেওয়া উচিত এই ব্যাপারটায়।কারণ অনলাইন ও অফলাইনের বিভিন্ন প্ল্যাটফর্মে এখন বিষয়টা গুরুত্বপূর্ণ হয়ে ওঠেছে।সুতরাং আপনার আমার কথা ও কাজগুলো যেন ভালো মেসেজ বহন করে অন্যের জন্য, উপকার বয়ে আনে দ্বীনের জন্য।
    যেটা ফরজ সেটা তো করতেই হবে।কিন্তু যেটা জায়েজ,শুধুই মুবাহ-সেখানে তাফাক্কুহের পরিচয় হল-লাভ ক্ষতির হিসাব করা।মাসলাহা-মাফসাদার বিবেচনা করা।এবং ভেবে চিন্তে কাজ করা-কিভাবে করব, কোন স্টাইলে করব..

    আল্লাহ তায়ালা আমাদের সকলকে কবুল করুন,ভুল ত্রুটিগুলো ক্ষমা করে দিন।আমীন।

  • #2
    قال الشیخ أبو الفضل عمر الحدوشی المحدث الکبیر المجاهد حفظه الله عن کتاب تهذیب التهذیب : و قد عالج بذلك التطويل الممل في مواطن التطويل بالاختصار، والاختصار المخل في مواطن الاختصار بزيادة البيان، والتحقيق الجيد فيما يلزمه التحقيق من الأقوال.
    وأظن أن هذا الجزء اللطيف، والسفر الحصيف بينت فيه ما كان خطأ في بعض الكتب، وجمعت ما كان مفترقاً، وكملت ما كان ناقصاً، وفصّلت ما كان مجملاً، وهذبت ما كان مُسهباً، ورتبت ما كان مخلطاً، وعينت ما كان مبهماً.
    وهي من الأشياء الثمانية التي يصنف فيها العلماء، وهي المجموعة في قول القائل-كما جاء في: (قواعد التحديث) (ص:36)-:
    أخَا الذكاء والفطن * وُقِيتَ أَحْداثَ الزَّمَنْ
    إن رُمتَ أن تعرف ما* صَنَّفَ فِيه العُلما
    فهـــــــاكها ثمـــــانيهْ* من نفحة يمانيـــــــــــــهْ
    وهي فقيد اخترع*وذُو افتراق قد جمع
    وناقصٌ قد كمّل* ومجملٌ قد فَصّل
    ومسهب قد هذَبا*ومخلَّطٌ قد رَتَّبا
    ومبهم قد عينا*وخطأ قد بَيَّنــا
    خدمة عبدٍ مغترف*عن رسمكم لم ينحرف).
    انتهى من كتابي: (كيف تصير عالماً في زمن النت؟) (ص:964/965).

    Comment


    • #3
      পর্যাপ্ত উৎসাহব্যান্জক কমেন্ট এসে গেলে নতুন করে প্রশংসা সূচক কমেন্ট না করাই ভালো।
      এখানে উৎসাহব্যঞ্জক হবে প্রিয় ভাই।

      ব্যাক্তিগত ভাবে আমার ওই ভাইদের কমেন্টগুলোই বেশি মনে আছে যেগুলোতে আমার কোন ভুল ধরে দেয়া হয়েছিল।
      ব্যক্তিগত লিখতে আ-কার লাগেনা ভাই।

      অন্তর্ভূক্ত করার অাবেদন করা যেতে পারে।
      এখানে শুদ্ধটা হবে অন্তর্ভুক্ত করার আবেদন

      মাশাআল্লাহ! ভাই, আপনার লিখা অনেক উত্তম এবং যথেষ্ট উপকারী। আলহামদুলিল্লাহ।

      তবে আরেকটা জিনিস খেয়াল করলে লিখার মান ও সৌন্দর্যটা আরো অনেকাংশেই বৃদ্ধি পাবে। আর সেটা হলো- "স্পেস ও বিন্যাস" মেইন্টেইন করা। যেমন: প্রতিটা বাক্যের শেষে দাড়ি দেয়ার পর একটি স্পেস দেয়া। যেটি আপনার লিখায় কিছুটা অনুপস্থিত।

      আমি এডিট করে দেখাচ্ছি...

      জাযাকাল্লাহু আহসানাল জাযা প্রিয় ভাই।
      হে মু'মিনগণ! তোমরা আল্লাহর সাহায্যকারী হও।

      Comment


      • #4
        আলহামদুলিল্লাহ, ছুম্মাহ আলহামদুলিল্লাহ।
        অনেক সুন্দর ও খুবই উপকারি পোষ্ট করেছেন।
        এই পোষ্ট থেকে সকলেই উপকৃত হতে পারবে,ইনশাআল্লাহ।
        আল্লাহ তায়ালা আপনার সকল কাজে বারাকাহ দান করুন,আমিন।
        ’’হয়তো শরিয়াহ, নয়তো শাহাদাহ,,

        Comment


        • #5
          জাঝাকাল্লাহ ভাই খুব সুন্দর ও উপকারী পোষ্ট । আল্লাহ আমাদের আমলে আনার তাওফীক দান করুন আমীন।
          আমরা গড়তে চাই, ধ্বংস নয়; আমরা ঐক্যবদ্ধ হতে চাই, বিভক্তি নয়; আমরা সামনে এগিয়ে যেতে চাই, পিছনে নয়! শাইখুনা আবু মোহাম্মাদ আইমান হাফিঃ

          Comment


          • #6
            কমেন্ট এবং কমিটমেন্ট

            দাওয়াহ ইলাল্লাহতে আলহামদুলিল্লাহ সৃজনশীল পোস্ট এবং কমেন্টের সংখ্যা এখন অনেক বেড়েছে। মান এবং পরিমাণ দুই দিক থেকেই দৃশ্যমান উন্নতি হয়েছে, আলহামদুলিল্লাহ। ধারাবাহিক মাশওয়ারা এবং নাসীহা যেহেতু আমাদের দায়িত্বের অংশ এবং উত্তরোত্তর উন্নতির পথে সহায়ক, তাই আল্লাহর উপর ভরসা করে কিছু কথা লিখছি।

            কমেন্ট করার আগেঃ
            যে কোন কমেন্ট করার আগেই খেয়াল করে নিতে হবে– কি জন্য করছি? কি উদ্দেশ্যে করছি? ফায়দা কী হবে? শরীয়তের দৃষ্টিকোণ থেকে ঠিক আছে কি না? অর্থাৎ ইখলাস ও নিয়তের শুদ্ধতা, শরীয়তের দৃষ্টিতে বৈধতা এবং লাভ–ক্ষতির বাস্তবতা। এটা শুধু কমেন্ট করার ক্ষেত্রেই না– আমাদের জীবনের সকল কথা ও কাজের ক্ষেত্রেই। ইমাম বুখারী রহ. আলাদা অধ্যায় এনেছেন-باب العلم قبل القول والعمل

            কেন কমেন্ট করবঃ
            শুধুমাত্র কমেন্ট করার জন্যই আমরা কমেন্ট করিনা। কোন না কোন ফায়েদা থাকতে হবে, তাইনা?। কমেন্টের ফায়দাগুলোর মধ্যে একটা হল—
            ১. এতে পোস্টকারী ভাই উৎসাহ বোধ করেন। এটা অবশ্যই গুরুত্বপূর্ণ একটি কারণ, তবে একমাত্র কারণ না।

            আরো যেসব বিষয় লক্ষ রেখে আমরা কমেন্ট করতে পারি তা হল–
            ২. পোস্ট বা কমেন্টে কোন ভুল থাকলে নাসীহার অংশ হিসেবে শুধরে দেওয়া। এটা কমেন্ট করার সবচে গুরুত্বপূর্ণ ফায়েদাগুলোর একটি। ব্যক্তিগতভাবে আমার ঐ ভাইদের কমেন্টগুলোই বেশি মনে আছে, যেগুলোতে আমার কোন ভুল ধরিয়ে দেওয়া হয়েছিল। (জাযাহুমুল্লাহু খাইরান)

            ৩. যখন পোস্টের আলোচ্য বিষয়ের সাথে সংশ্লিষ্ট উপকারী কোন বিষয় জানা থাকে সেটা কমেন্টে নিয়ে আসা। বিশেষ করে উক্ত বিষয়ে লেখা কোনো রিসালাহ, বই–পত্র, আর্টিকেল বা অডিও–ভিডিও থাকলে লিংক দেওয়া যেতে পারে। প্রাসঙ্গিক উপকারী কোনো তথ্য জানা থাকলে দেওয়া যেতে পারে– যা লেখাকে শক্তিশালী করে।

            ৪. খুব গুরুত্বপূর্ণ কোন লেখা– সবারই পড়া উচিত, কিন্তু পেছনে চলে গেছে। সেটা কমেন্ট করে সামনে নিয়ে আসা যায় মাঝে মাঝে। ঐ কমেন্টটাতেও অতিরিক্ত উপকারী কিছু থাকলে ভালো। বিশেষ করে বিভিন্ন উপলক্ষ্যে অনেক লেখা হয়, যে উপলক্ষ্যগুলো নিয়মিত ফিরে আসে। যেমন: রমাদান, ঈদ। তো সময়টা আবার আসলে পোস্টটাকে আবার সামনে আনা যায়।

            ৫. কোন লেখায় আলাদা গুরুত্বপূর্ণ কিছু ছিল– কিন্তু ঘটনাক্রমে পর্যাপ্ত ভিউ হবার আগেই পেছনে চলে গেছে। সেখানে কমেন্ট করে দৃষ্টি আকর্ষণ করা যেতে পারে। খুব ইম্পর্টেন্ট মনে হলে বা ভালো লাগলে রেটিং করা যেতে পারে বা মডারেটর ভাইদের কাছে important এ অন্তর্ভুক্ত করার আবেদন করা যেতে পারে।

            কেমন হবে কমেন্টঃ
            ১. সৃজনশীলতা
            কমেন্টে অবশ্যই সৃজনশীলতা কাম্য। যেন তাকরার এবং তাকীদ না হয়ে তাসিসের ফায়েদা হয়। পুনরাবৃত্তির বদলে নতুনত্ব কিছু আসে। পর্যাপ্ত উৎসাহব্যঞ্জক কমেন্ট এসে গেলে নতুন করে প্রশংসাসূচক কমেন্ট না করাই ভালো। নতুন কোন লেখায় বা নতুন কোন মেম্বারের কোন সম্ভাবনার আলো ফুটে ওঠলে সেখানে অবশ্যই উৎসাহমূলক কমেন্ট করা। মোটকথা: কমেন্ট যেন হয় সৃজনশীল, কমেন্ট যেন হয়ে ওঠে সুন্দর একটি দক্ষতা ও শিল্প।

            ২.সচেতনতা, শালীনতা ও দায়িত্ববোধঃ
            এটা সবচে গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্ট। কমেন্টকারী ভাইকে অবশ্যই সংযত হতে হবে। কারণ, মনে রাখতে হবে– কমেন্টকারী ভাইয়ের জন্য খুবই স্বাভাবিক একটি ব্যাপার হলো ইনফিআল এবং তাআছছুর। আলোড়িত হওয়া এবং প্রভাবিত হওয়া। হৃদয়ের গভীর থেকে লেখা অথবা প্রচুর দলীল আদিল্লা ও তথ্য–উপাত্ত দিয়ে সাজানো একটি লেখা পাঠকের উপর প্রভাব ফেলতেই পারে। এছাড়াও পাঠকের নিজস্ব আবেগ–অনুভূতি ও চিন্তার নিজস্ব প্রতিক্রিয়া আছে। কিন্তু এ প্রভাব যেন আমাদেরকে অসংযত না করে। আমরা যেন শরীয়াহর সীমারেখাকে ছাড়িয়ে না যাই। আমরা যেন অশালীন না হই। এখন থেকেই এই সচেতনতার ব্রান্ডিং করা উচিত। সবার মধ্যে ব্যাপক সচেতনতা ছড়িয়ে দেওয়া উচিত এই ব্যাপারটায়। কারণ, অনলাইন ও অফলাইনের বিভিন্ন প্ল্যাটফর্মে এখন বিষয়টা গুরুত্বপূর্ণ হয়ে ওঠেছে। সুতরাং আপনার–আমার কথা ও কাজগুলো যেন ভালো মেসেজ বহন করে অন্যের জন্য, উপকার বয়ে আনে দ্বীনের জন্য।

            যেটা ফরজ সেটা তো করতেই হবে। কিন্তু যেটা জায়েজ– শুধুই মুবাহ, সেখানে তাফাক্কুহের পরিচয় হলো লাভ–ক্ষতির হিসাব করা। মাসলাহা–মাফসাদার বিবেচনা করা। এবং ভেবে চিন্তে কাজ করা– কিভাবে করব, কোন স্টাইলে করব।...

            আল্লাহ তায়ালা আমাদের সকলকে কবুল করুন, ভুল–ত্রুটিগুলো ক্ষমা করে দিন। আমীন।
            হে মু'মিনগণ! তোমরা আল্লাহর সাহায্যকারী হও।

            Comment


            • #7
              মাশাআল্লাহ, মুহতারাম ubada ibnus samit ভাই অনেক গুরুত্বপূর্ণ ও আমলযোগ্য কিছু বিষয়ের প্রতি আমাদের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছেন।
              আশা করি মুহতারাম ভাইয়েরা এদিকে সবিশেষ মনোযোগী হবেন এবং পোস্টকারী ভাই এ জাতীয় লেখার ধারাবাহিকতা রক্ষা করবেন।
              দ্বিতীয়ত: আহমাদ সালাবা ভাইয়ের শুকরিয়া আদায় করছি। কারণ, আমি এই পোস্টটি পড়ার সময় এ ক্রটিগুলো নজরে এসেছিল। তো ভেবেছিলাম এ বিষয়ে একটি কমেন্ট করব। আলহামদুলিল্লাহ, নিচে এসে দেখি মুহতারাম আহমাদ সালাবা ভাই সেই কাজটি আমার আগেই করে ও বলে রেখেছেন।
              আল্লাহ তা‘আলা আমাদের সকলের মেহনতকে কবুল করুন ও উত্তম বিনিময় দান করুন। আমীন ইয়া রাব্বাল আলামীন
              “ধৈর্যশীল সতর্ক ব্যক্তিরাই লড়াইয়ের জন্য উপযুক্ত।”-শাইখ উসামা বিন লাদেন রহ.

              Comment


              • #8
                Originally posted by Munshi Abdur Rahman View Post
                আহমাদ সালাবা ভাইয়ের শুকরিয়া আদায় করছি।
                আলহামদুলিল্লাহ ভাই, বহুত শুকরিয়া।

                আল্লাহ তাআলা আমাদের সব ভাইকে কবুল করে নিন, ভুল গুলো মাফ করে দিন এবং দ্বীনের জন্য যোগ্য ও উপযুক্ত বানিয়ে দিন। আল্লাহুম্মা আমীন।
                হে মু'মিনগণ! তোমরা আল্লাহর সাহায্যকারী হও।

                Comment


                • #9
                  মুহতারাম ভাই আপনি বেশ চমৎকার একটি পোস্ট করেছেন, কারন আমাদের সকলেরই উচিত হবে যে পোস্ট ও কমেন্ট
                  করার আগে খেয়াল করতে হবে ইহার মাধ্যমে দ্বীনের ফায়দা হবে কিনা।
                  আল্লাহ আপনাকে সর্বোত্তম জাযায়ে খায়ের দান করুন, আমিন।
                  ইমাম মাহদির সৈন্য মোরা, ভয় করিনা কাউকে আল্লাহ ছাড়া।

                  Comment

                  Working...
                  X