অঙ্গীকারপালন,মুমিনের অপরির্হায গুণ।
একজ আদর্শ মুমিন কখনো অঙ্গীকার ভঙ্গ করেনা, কারো কাছে কোন ওয়াদা করলে যে কোন মূল্যে তা পূর্ণ করার চেষ্টা করে, ইসলামি শরিয়ায় ওয়াদা পূর্ণের আনেক গুরুত্ব রয়েছে,আল্লাহ তায়ালা ইরশাদ করেন।
وَأَوفُوابِالعَهدِإنَّ العَهدَکَانَ مَسٶولًا .
"আর অঙ্গীকার পূর্ণ করো, নিশ্চয় অঙ্গীকার সম্পর্কে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে, (সূরা ইসরা,১৭:৩৪)
অঙ্গীকার পালন একজন মুমিনের অপরির্হায গুণ,আর ওয়াদা ভঙ্গ করা মুনাফিকের আলামত,সহিহ বুখারীতে বর্ণিত হয়েছে, রসূল(সাইরশাদ করেন,
ايَةُالمُنَافِقِ ثلَاثٌ:إِِذَاحَدَّثَ کَذَبَ،وَاإِذَاوَعَدَأَخلَفَ،وَإِذَااٶتُمِنَ خَانَ.
রসূল (সাইরশাদ করেন :মুনাফিকের আলামত তিনটি :যখন কথা বলে, মিথ্যা বলে:অঙ্গীকার করলে, পালন করে না, তার কাছে কোন কিছু আমানত রাখা হলে খেয়ানত করে।(সহিহুল বুখারী:৩)
রসূল (সাজীবনে কোন দিন অঙ্গীকার ভঙ্গ করেননি,নবুয়ত লাভ করার পূর্বেও তিনি মানুষের কাছে এতটাই অাস্থাবাঝন ছিলেন সবাই তাকে আল আমিন বলে ডাকত,বাদশা হিরাক্লিয়াস আবু সুফিয়ানের কাছে রাসূল (সাসম্পর্কে যেসব প্রশ্ন জিজ্ঞাস করেছিলেন,তার মধো অন্যতম হল তিনি কি ওয়াদা ভঙ্গ করেন? রাসূল (সামের পরম শত্রু হওয়ার সত্যেও আবু সুফিয়ান সে দিন শিখার করেছিলেন মুহাম্মাদ ওয়াদাহ ভঙ্গ করে না।
প্রিয় ভাই!কাউকে কথা দেওয়ার আগে চিন্তা করে দেখুন আপনি কথাটি রাখতে পার্ববেন কিনা? কারোর সঙ্গে এমন ওয়াদা করবেন না, যা আপনি পূর্ণ করতে পারবেন না। আনেক দূর্বাগা আছেন যারা যেনে শুনে প্রতারনা করার জন্য ওয়াদা করে।এটা কোন মুমিনের শান হতে পারেনা, আবার এমন একদল মুমিন আছেন যারা কারো কথা ফেলতে পারে না,যে কোন সাহায্য চায় তাকে কথা দিয়ে দেন, কাউকে তারা ফেরত দেন না,পরে দেখা যায় এত ওয়াদা তারা পূর্ণ করতে পারে না, এটা মারাক্তক একটি দুর্বলতা, যে কাজটি করতে পারবেন না তা করার ওয়াদাহ, করা কখনো ঠিক হবেনা, আপনার সাহায্য করার সামর্থ্য না থাকলে তাকে সুজা বলে দিন, ভাই আমার খুব ইচ্ছা আপনাকে সাহায্য করি কিন্তু আমি অক্ষম।কাউকে সাহায্য করার আশা দিয়ে রাখলে, সে আপনার ভরসায় বসে থাকবে। তার চেয়ে আপনার অক্ষমতা কথা তাকে জানিয়ে দিলে সে অন্য কোন ব্যবস্থা নিতে পারবে। পবিত্র কোরআনের অসংখ্য জায়গায় ওয়াদা পালনের প্রতি কঠিন ভাবে ঝোর দেওয়া হয়েছে, আল্লাহ তায়ালা বলেন,
وَأَوفُوابِعَهدِاللّٰهِ إِذَاعَاهَدتُم وَلَاتَنقُضُواالأَيمانَ بَعدَتَوکِيدِهَاوَقَدجَعَلتُمُ اللّٰهَ عَليَکُم کَفيِلًاإنَّ اللّٰهَ يَعلَمُ مَاتَفعَلُونَ.
"তোমরা যখন অঙ্গীকার করো তখন আল্লাহর অঙ্গীকার পূর্ণ কর।তোমরা পাকাপোক্ত অঙ্গীকার করার পর তা ভঙ্গ করো না এবং তোমরা প্রকৃত পক্ষে নিজেদের জন্য আল্লাহকে জিম্মাদার বানিয়েছ।নিশ্চয় আল্লাহ জানেন,তোমরা জান না। (সূরা নাহল,১৬:৯১)
আল্লাহ তায়ালা আমাদের সবাইকে আমল করার তাওফিক দিন আমিন,ইয়ারব্বাল আলামিন।
একজ আদর্শ মুমিন কখনো অঙ্গীকার ভঙ্গ করেনা, কারো কাছে কোন ওয়াদা করলে যে কোন মূল্যে তা পূর্ণ করার চেষ্টা করে, ইসলামি শরিয়ায় ওয়াদা পূর্ণের আনেক গুরুত্ব রয়েছে,আল্লাহ তায়ালা ইরশাদ করেন।
وَأَوفُوابِالعَهدِإنَّ العَهدَکَانَ مَسٶولًا .
"আর অঙ্গীকার পূর্ণ করো, নিশ্চয় অঙ্গীকার সম্পর্কে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে, (সূরা ইসরা,১৭:৩৪)
অঙ্গীকার পালন একজন মুমিনের অপরির্হায গুণ,আর ওয়াদা ভঙ্গ করা মুনাফিকের আলামত,সহিহ বুখারীতে বর্ণিত হয়েছে, রসূল(সাইরশাদ করেন,
ايَةُالمُنَافِقِ ثلَاثٌ:إِِذَاحَدَّثَ کَذَبَ،وَاإِذَاوَعَدَأَخلَفَ،وَإِذَااٶتُمِنَ خَانَ.
রসূল (সাইরশাদ করেন :মুনাফিকের আলামত তিনটি :যখন কথা বলে, মিথ্যা বলে:অঙ্গীকার করলে, পালন করে না, তার কাছে কোন কিছু আমানত রাখা হলে খেয়ানত করে।(সহিহুল বুখারী:৩)
রসূল (সাজীবনে কোন দিন অঙ্গীকার ভঙ্গ করেননি,নবুয়ত লাভ করার পূর্বেও তিনি মানুষের কাছে এতটাই অাস্থাবাঝন ছিলেন সবাই তাকে আল আমিন বলে ডাকত,বাদশা হিরাক্লিয়াস আবু সুফিয়ানের কাছে রাসূল (সাসম্পর্কে যেসব প্রশ্ন জিজ্ঞাস করেছিলেন,তার মধো অন্যতম হল তিনি কি ওয়াদা ভঙ্গ করেন? রাসূল (সামের পরম শত্রু হওয়ার সত্যেও আবু সুফিয়ান সে দিন শিখার করেছিলেন মুহাম্মাদ ওয়াদাহ ভঙ্গ করে না।
প্রিয় ভাই!কাউকে কথা দেওয়ার আগে চিন্তা করে দেখুন আপনি কথাটি রাখতে পার্ববেন কিনা? কারোর সঙ্গে এমন ওয়াদা করবেন না, যা আপনি পূর্ণ করতে পারবেন না। আনেক দূর্বাগা আছেন যারা যেনে শুনে প্রতারনা করার জন্য ওয়াদা করে।এটা কোন মুমিনের শান হতে পারেনা, আবার এমন একদল মুমিন আছেন যারা কারো কথা ফেলতে পারে না,যে কোন সাহায্য চায় তাকে কথা দিয়ে দেন, কাউকে তারা ফেরত দেন না,পরে দেখা যায় এত ওয়াদা তারা পূর্ণ করতে পারে না, এটা মারাক্তক একটি দুর্বলতা, যে কাজটি করতে পারবেন না তা করার ওয়াদাহ, করা কখনো ঠিক হবেনা, আপনার সাহায্য করার সামর্থ্য না থাকলে তাকে সুজা বলে দিন, ভাই আমার খুব ইচ্ছা আপনাকে সাহায্য করি কিন্তু আমি অক্ষম।কাউকে সাহায্য করার আশা দিয়ে রাখলে, সে আপনার ভরসায় বসে থাকবে। তার চেয়ে আপনার অক্ষমতা কথা তাকে জানিয়ে দিলে সে অন্য কোন ব্যবস্থা নিতে পারবে। পবিত্র কোরআনের অসংখ্য জায়গায় ওয়াদা পালনের প্রতি কঠিন ভাবে ঝোর দেওয়া হয়েছে, আল্লাহ তায়ালা বলেন,
وَأَوفُوابِعَهدِاللّٰهِ إِذَاعَاهَدتُم وَلَاتَنقُضُواالأَيمانَ بَعدَتَوکِيدِهَاوَقَدجَعَلتُمُ اللّٰهَ عَليَکُم کَفيِلًاإنَّ اللّٰهَ يَعلَمُ مَاتَفعَلُونَ.
"তোমরা যখন অঙ্গীকার করো তখন আল্লাহর অঙ্গীকার পূর্ণ কর।তোমরা পাকাপোক্ত অঙ্গীকার করার পর তা ভঙ্গ করো না এবং তোমরা প্রকৃত পক্ষে নিজেদের জন্য আল্লাহকে জিম্মাদার বানিয়েছ।নিশ্চয় আল্লাহ জানেন,তোমরা জান না। (সূরা নাহল,১৬:৯১)
আল্লাহ তায়ালা আমাদের সবাইকে আমল করার তাওফিক দিন আমিন,ইয়ারব্বাল আলামিন।
Comment