শায়েখ মুফতি আবু যর আযযাম হাফিজাহুল্লাহ। জামেয়া ফারুকিয়া করাচীতে লেখাপড়া করেছেন। ইফতা শেষ করেছিলেন, কিন্তু পরীক্ষা দেওয়ার পূর্বেই পাকিস্তানের সীমান্তবর্তী অঞ্চলে ২০০৪ সালে মুজাহিদদের সাথে মিলিত হন। জিহাদের মিশন নিয়ে যিনি বিশ্বের নানা ভূমি চষে বেড়িয়েছেন। শায়েখ একই সাথে মুফতি আবু যর বর্মী নামেও পরিচিত ছিলেন। উপমহাদেশ ও খোরাসানীয় অঞ্চলে শায়েখের জিহাদি পদচারনা কেমন ছিল, তা আমরা দেখতে পাই যে, শায়েখের বিভিন্ন অডিও, ভিডিও বয়ান কখনো উজবেকিস্তানের মুজাহিদদের জুন্দুল্লাহ স্টুডিও থেকে রিলিজ হয়েছে, কখনো তেহরিকে তালেবান পাকিস্তানের উমার মিডিয়া থেকে রিলিজ হয়েছে, কখনো হিজবে ইসলামী তুরকিস্তানের ভয়েস অফ ইসলাম থেকে বের হয়েছে ও কখনো বার্মায় অবস্তানরত মুজাহিদদের মিডিয়া থেকে বের হয়েছে। সেই হিসেবে এটা নিশ্চিত যে, পাকিস্তান, ভারত, বাংলাদেশ, বার্মা, তুর্কিস্তান ও উজবেকিস্তানের মুজাহিদগণ শায়েখের সোহবত ও মেহমানদারিতে ধন্য হয়েছেন। শায়েখ বিভিন্ন ভূমিতে জিহাদ জারি করার ক্ষেত্রে সফর করলেও মূলত হারাকাতুল ইসলামিয়্যাহ, উজবেকিস্তানের সাথে সম্পর্কযুক্ত।
আইএসের কথিত খিলাফত ঘোষণার পর তিনিও কিছুটা প্রভাবান্বিত হয়ে গিয়েছিলেন। এবং আমরা জানি উজবেকিস্তানের মুজাহিদগণ আইএসকে বাইয়াহ দিয়েছিলেন। এর পর থেকে শায়েখ মিডিয়ার অন্তরালে চলে গিয়েছিলেন। শায়েখের কাছে সব পরিষ্কার হয়ে গিয়েছে, তাই শায়েখ আইএস থেকে বারাআত ঘোষণা করে একটি অডিও বিবৃতি দিয়েছেন, যা ইমানদারদের উৎসাহিত করবে। কোন ভাই পারলে অনুবাদ করে দিয়েন, এটা খুবই উপকারী। আমি অত্যান্ত আনন্দিত যে শায়েখ আবারো জিহাদি ময়দানগুলোতে দেখা যাবে।
https://www.youtube.com/watch?v=8aVA...ature=youtu.be
আইএসের কথিত খিলাফত ঘোষণার পর তিনিও কিছুটা প্রভাবান্বিত হয়ে গিয়েছিলেন। এবং আমরা জানি উজবেকিস্তানের মুজাহিদগণ আইএসকে বাইয়াহ দিয়েছিলেন। এর পর থেকে শায়েখ মিডিয়ার অন্তরালে চলে গিয়েছিলেন। শায়েখের কাছে সব পরিষ্কার হয়ে গিয়েছে, তাই শায়েখ আইএস থেকে বারাআত ঘোষণা করে একটি অডিও বিবৃতি দিয়েছেন, যা ইমানদারদের উৎসাহিত করবে। কোন ভাই পারলে অনুবাদ করে দিয়েন, এটা খুবই উপকারী। আমি অত্যান্ত আনন্দিত যে শায়েখ আবারো জিহাদি ময়দানগুলোতে দেখা যাবে।
https://www.youtube.com/watch?v=8aVA...ature=youtu.be
Comment