বাইয়াত সম্পর্কে একটা প্রশ্ন সাধারণত থেকেই যাচ্ছে। তা হলো, জেএমবি আলকায়েদাকে কিংবা আলকায়েদা জেএমবিকে বাইয়াত দিয়ে একসাথে হয়ে গেলেই তো হয়। একদলের উপর আরেক দলের যদিও কোন কর্তৃত্ব নেই, তবুও উম্মাহর স্বার্থে এক সাথে হয়ে যেতে তো নিষেধ নেই; বরং ইজতিমায়ে কালিমার ব্যাপারে কুরআন হাদিসে অনেক তারগীব দেয়া হয়েছে।
এটা একটা সার্বজনীন প্রশ্ন। বিশেষ করে নতুনদের কাছে।
উত্তরে বলবো, আমাদের দেশের বর্তমান পরিস্থিতি একদল আরেক দলের সাথে সাংগঠনিকভাবে মিলিত হয়ে যাওয়ার জন্য যথেষ্ট উপযোগী নয়। ব্যক্তিগতভাবে কোন কোন ভাইয়ের জন্য সম্ভব হলেও সাংগঠনিকভাবে একদল আরেক দলের সাথে মিলে যাওয়া উভয় দলের নিরাপত্তার জন্যই যথেষ্ট হুমকিজনক। আমাদের দেশ সিরিয়া নয় যে, এখানে একদল আরেক দলের সাথে মিলে গেলেও তাগুতরা তাদের সদস্যদেরকে শনাক্ত করে তাদের কোন ক্ষতি করতে পারবে না।
এটা উভয় দলের পারস্পরিক সাংগঠনিক বাইয়াত না দেয়ার একটা বড় কারণ।
দ্বিতীয়ত উভয় দলের কর্মপন্থার মাঝে বেশ কিছু পার্থক্য রয়েছে। অতি অল্প সময়ে সেগুলো দূর করে কর্মপন্থায় ঐক্যে পৌঁছাও একেবারে সহজ ব্যাপার নয়। ইত্যাদী....।
এটা একটা সার্বজনীন প্রশ্ন। বিশেষ করে নতুনদের কাছে।
উত্তরে বলবো, আমাদের দেশের বর্তমান পরিস্থিতি একদল আরেক দলের সাথে সাংগঠনিকভাবে মিলিত হয়ে যাওয়ার জন্য যথেষ্ট উপযোগী নয়। ব্যক্তিগতভাবে কোন কোন ভাইয়ের জন্য সম্ভব হলেও সাংগঠনিকভাবে একদল আরেক দলের সাথে মিলে যাওয়া উভয় দলের নিরাপত্তার জন্যই যথেষ্ট হুমকিজনক। আমাদের দেশ সিরিয়া নয় যে, এখানে একদল আরেক দলের সাথে মিলে গেলেও তাগুতরা তাদের সদস্যদেরকে শনাক্ত করে তাদের কোন ক্ষতি করতে পারবে না।
এটা উভয় দলের পারস্পরিক সাংগঠনিক বাইয়াত না দেয়ার একটা বড় কারণ।
দ্বিতীয়ত উভয় দলের কর্মপন্থার মাঝে বেশ কিছু পার্থক্য রয়েছে। অতি অল্প সময়ে সেগুলো দূর করে কর্মপন্থায় ঐক্যে পৌঁছাও একেবারে সহজ ব্যাপার নয়। ইত্যাদী....।
Comment