Announcement

Collapse
No announcement yet.

বাংলা || আন নাফির বুলেটিন -ইস্যু ০১-১৭ || pdf + word + image || আন নাসর মিডিয়া

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • #16
    আন নাফির বুলেটিন -ইস্যু-১৬
    যারা নিজের হাত দিয়ে যুদ্ধ করবে তারা মুমিন, যারা নিজের মুখ দিয়ে যুদ্ধ করবে তারা মুমিন!


    আস সাহাব মিডিয়া কর্তৃক প্রকাশিত ও আন নাসর মিডিয়া কর্তৃক বাংলায় অনূদিত
    যুলহিজ্জাহ || ১৪৩৮ হিজরী






    অনলাইনে পড়ুন- https://justpaste.it/AnNafirBulletin-16

    ডাউনলোড করুন
    ওয়ার্ড (১০৪.১ কেবি)








    পিডিএফ (৩৯৪.৬ কেবি)







    কথিত ‘সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে যুদ্ধ’ শুরু হবার পর থেকেই মুজাহিদগণ বারবার বলে আসছেন যে, এই যুদ্ধ শুধুমাত্র ইহুদী-ক্রুসেডরদের বিরুদ্ধে রক্তক্ষয়ী যুদ্ধে লিপ্ত কতিপয় মুজাহিদের বিরুদ্ধে নয়, প্রকৃতপক্ষে এটা ইসলামের বিরুদ্ধে এক চলমান যুদ্ধ, এটি চলমান যুদ্ধ সেই সম্মানিত মুসলিমদের জন্য যারা উম্মাহর নির্যাতিত হওয়া সম্মান এবং গৌরবকে ফেরত চায়, এটা দায়িত্বশীল উলামায়ে কেরাম এবং আল্লাহ্*র দিকে আহ্বানকারীদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ, যারা কিনা এই উম্মাহর সর্বোচ্চ ভালো কামনা করেন এবং উম্মাহর প্রাকৃতিক সম্পদ এবং ধনসম্পদ চৌর্যবৃত্তের মাধ্যমে হাতিয়ে নেয়ার জন্যই চলমান এই যুদ্ধের অবতারনা।
    এই উম্মাহর জন্য এটা আল্লাহ্* তায়ালার রহমত স্বরূপ, বিভিন্ন দেশে যুদ্ধের উম্মুক্ত ক্ষেত্রগুলোতে যুবা সম্প্রদায়, সম্মানিত উলামা এবং ইসলামের জ্ঞানের আলোয় উদ্ভাসিত যুবকদের দ্বারা আলোয় ভরপুর। এটা তাদের দ্বারা সম্ভব হয়েছে যে তারা নিজেদের ধর্মকে প্রতিরক্ষার জন্য, নিজ উম্মাহর হেফাজতের জন্য, ইসলামের পবিত্রতা অটুট রাখার জন্য জিহাদের আলোর পথে উঠে এসেছেন। তারপরেও, কিছু উলামাদের দল এবং দাঈ’রা এই পথের কঠিনতার কারণে এবং এই পথের ভয়ঙ্কর ত্যাগ স্বীকার এর কথা চিন্তা করে নিজেদেরকে অন্ধকারের সীমানার মধ্যে রেখেই কাজ করাকেই ভালো মনে করেছেন।
    যাহোক, উম্মাহর উপর চেপে বসা অত্যাচারী শাসকবর্গ, বিশেষ করে সৌদি শাসকবর্গের দল এটাও সহ্য করতে পারে নি। তারা উলামা এবং দ্বীনের ছাত্রদের কাছ থেকে সরকারী সব ধরণের কার্যক্রমকে সমর্থন করা ব্যতিত আর কিছুই আশা করে না, যদিও সেটা উম্মুক্ত কুফরিও হয়। এবং যে-ই এই সমান্তরাল কুফরির রাস্তায় চলতে অস্বীকার করেন, তাকেই পুরোপুরি ভাবে লোহার শিকের পিছনে শেষ করে দেয়া হয়।
    সুতরাং, ওহে উলামায়ে কেরাম এবং দ্বীনের দাঈ’গণ! নিশ্চুপ থাকা, নিজেকে বাইরে থেকে একজন মধ্যমপন্থী হিসেবে উপস্থাপন করা আর মুজাহিদিনদের কার্যক্রমকে অস্বীকার করা আমাদের কখনও এসব অত্যাচারী তাগুত সন্ত্রাসীদের হাত থেকে বাঁচাতে পারবে না, বরং এটা শুধুমাত্র এদের স্বৈরতান্ত্রিক মনোভাব এবং দাম্ভিকতার প্রকোপ বাড়াবে। এটা তাই মুজাহিদদের পক্ষ থেকে আমাদের শাইখ এবং জেলে বন্দী ভাইদের জন্য বার্তা-
    ‘আমরা এক আল্লাহ্*র ইবাদাহ করি; নির্যাতিত এবং পরাধিন মুসলিমদের সহায়তা করার মাধ্যমে, আমাদের মত এবং অবস্থানের বিন্দুমাত্র ছাড় না দিয়ে।’
    এবং এরাবিয়ান পেনিন্সুলার আমাদের লোকদের আমরা বলতে চাই -কিভাবে আল্লাহ্*র রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এঁর দৌহিত্র এবং তাদের সাথীরা আল সাউদ পরিবার এবং তাদের মাথা মোটা তাগুত অত্যাচারী প্রভুদের গোলাম হতে পারে? এটাই কি সময় নয়, যে এখন তুমি তোমার ধর্ম, তোমার জেলে বন্দি উলামা এবং দাঈ’দের সমর্থনে মাথা তুলে দাঁড়াবে?
    পরিশেষে, আমরা আবারও ইসলাম এবং মুসলিমদের পক্ষে যারা কাজ করছে তাদের স্মরণের জন্য ইসলামের পক্ষে আমাদের সমর্থনের দলিল পুনরায় পেশ করলাম। তাই, এখনই সময়, আসুন, আমরা কুফর এবং তার দোসরদের বিরুদ্ধে এক কাতারে ঐক্যবদ্ধ হই।
    আপনাদের দোয়ায় মুজাহিদ ভাইদের ভুলবেন না!

    Comment


    • #17
      আন নাফির বুলেটিন -ইস্যু-১৭
      শাইখ মাহদি আকিফ রহঃ আল্লাহর কাছে চলে গেলেন!


      আস সাহাব মিডিয়া কর্তৃক প্রকাশিত ও আন নাসর মিডিয়া কর্তৃক বাংলায় অনূদিত
      মুহাররম || ১৪৩৯ হিজরী




      অনলাইনে পড়ুন- https://justpaste.it/AnNafirBulletin-17

      ডাউনলোড করুন
      ওয়ার্ড (১০০.৭ কেবি)








      পিডিএফ (৭৯৯.৫০ কেবি)







      শাইখ মাহদি আকিফ নয় দশক ধরে নানা ধরণের জুলুম ও পরীক্ষা ভোগ করেছেন। তাকে কারাগারে বন্দির নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল (রাজা ফারুকের) ক্ষয়িষ্ণু রাজত্বের সময়কালে। অতঃপর ঘৃণিত জামাল নাসেরের শাসনকাল অতিবাহিত হয়, ধ্বংসপ্রাপ্ত আনোয়ার সাদাতের সময়কালও চলে যায়, এবং বিচ্যুত মুবারকের যুগও শেষ হয় (আল্লাহ তাআলা তাকে পাকড়াও করুন!), সর্বশেষ তাগুত সিসির যুগও চলে যায় (আল্লাহ তাআলা তাকে ধ্বংস করুন!), যে কিনা উনার বার্ধক্যেকেও গ্রাহ্য করেনি, গ্রাহ্য করেনি তার শারীরিক অসুস্থতা এবং তার খ্যাতির পরিমাণকেও। শাইখ মাহদি আকিফ রহঃ হকের উপর অটলতার দৃষ্টান্ত তৈরি করেছেন ক্ষমা ভিক্ষাকে প্রত্যাখ্যান করে, তিনি এই দৃষ্টান্ত তৈরি করেছেন এভাবে যে তিনি এমন কোন আবেদন করেননি যা তাকে নিরাপদ মুক্তি দিতে পারত। তিনি সজ্ঞানে একজন বন্দি হিসেবে নিজের জন্যে মৃত্যুকে বেছে নিয়েছেন। যেন আল্লাহ্* তায়ালার কাছে তার আত্মা পৌঁছে যেতে পারে। এমন এক স্থানে যেখানে কোন অন্যায় নেই, আল্লাহ্* শাইখ মাহদি আকিফ রহঃকে ক্ষমা করে দিন, এবং জান্নাতের উচ্চ স্থান তাকে দান করুন। আমীন।
      শাইখ রহঃ এর সাথে আমাদের ইখতিলাফ সত্ত্বেও ইসলামী ভ্রাতৃত্ব অটুট রয়েছে, সুতরাং যে দুঃখজনক বাস্তবতার মাঝে উম্মাহ জীবন যাপন করছে, এবং যে জুলুম ও পশ্চিমাকরনের মধ্য দিয়ে উম্মাহ অতিবাহিত হচ্ছে, তা মুকাবিলা করার জন্যে দরকার সবার একতাবদ্ধ হয়ে প্রচেষ্টা এবং একে অপরকে সহযোগিতা করা, যাতে আমরা এই কঠিন শাস্তি ও বিপর্যয় অতিক্রম করতে পারি, এবং আমরা পৌঁছতে পারি সেই লক্ষ্যে, যেখানে আল্লাহর শরীয়ত ও তাঁর কিতাবের বাস্তবায়ন হয়েছে। আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তাআলা আমাদেরকে ঐক্যবদ্ধ থাকা এবং তাঁর রজ্জুকে আঁকরে ধরার নির্দেশ দিয়েছেন-
      وَاعْتَصِمُوا بِحَبْلِ اللَّهِ جَمِيعًا وَلَا تَفَرَّقُوا ۚ
      “তোমরা এক যোগে আল্লাহর রজ্জুকে আঁকরে ধর এবং পৃথক হইয়ো না!” (সুরা আলে ইমরান-১০৩)
      وَالْمُؤْمِنُونَ وَالْمُؤْمِنَاتُ بَعْضُهُمْ أَوْلِيَاءُ بَعْضٍ ۚ يَأْمُرُونَ بِالْمَعْرُوفِ وَيَنْهَوْنَ عَنِ الْمُنكَرِ وَيُقِيمُونَ الصَّلَاةَ وَيُؤْتُونَ الزَّكَاةَ وَيُطِيعُونَ اللَّهَ وَرَسُولَهُ ۚ أُولَٰئِكَ سَيَرْحَمُهُمُ اللَّهُ ۗ إِنَّ اللَّهَ عَزِيزٌ حَكِيمٌ
      “আর ঈমানদার পুরুষ ও ঈমানদার নারী একে অপরের সহায়ক। তারা ভাল কথার শিক্ষা দেয় এবং মন্দ থেকে বিরত রাখে। নামায প্রতিষ্ঠা করে, যাকাত দেয় এবং আল্লাহ ও তাঁর রসূলের নির্দেশ অনুযায়ী জীবন যাপন করে। এদেরই উপর আল্লাহ তাআলা দয়া করবেন। নিশ্চয়ই আল্লাহ পরাক্রমশীল, সুকৌশলী।
      (সুরা তাওবা-৭১)”
      বাতিল শক্তি বাতিল হওয়া সত্ত্বেও, ফাসাদ সৃষ্টিকারী হওয়া সত্ত্বেও তাদের কাতারগুলোকে ঐক্যবদ্ধ করা, তাদের শক্তিগুলোকে একত্রিত করা এবং তাদের মতানৈক্য গুলোকে পাশ কাটিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করছে, যাতে তারা তাঁদের টার্গেট বাস্তবায়ন করতে পারে, এবং উদ্দিষ্ট লক্ষ্যে পৌঁছাতে পারে, তাই জিহাদের অপরিহার্যতার উপর গুরুত্ব/ তাকিদ প্রদানের পাশাপাশি আমাদের কাতারগুলোকে ঐক্যবদ্ধ করা এবং মতানইক্যের বীজগুলোকে উপড়িয়ে ফেলার কাজ করা আমাদের কর্তব্য। এবং নিশ্চই শান্তিপূর্ণ পথগুলো/আন্দোলন গুলোতে কোন সমাধান নেই!
      ধর্মনিরপেক্ষ সংগঠন/ প্রতিষ্ঠানের অধিনে নির্বাচনগুলোতের মাধ্যমে ইসলাম প্রতিষ্ঠার মুলনীতি হল শরিয়ত কর্তৃক বাতিল এবং আকল কর্তৃক প্রত্যাখ্যাত একটি বিষয়।
      হে আল্লাহ! আপনি আরব ও আজমের তাগুতদের ধ্বংস করুন! হে আল্লাহ! আপনি আমাদেরকে তাদের ব্যাপারে আপনার আশ্চর্য কুদরত দেখান! নিশ্চই তারা আপনাকে অক্ষম করতে পারবে না হে শক্তিধর! হে প্রতাপ ও প্রতিপত্তির অধিকারী!
      হে আল্লাহ! আমাদের সর্দার মুহাম্মাদ, তাঁর পরিবার-পরিজন ও সাহাবায়ে কেরামের উপর রহমত ও পরিপূর্ণ শান্তি বর্ষণ করুন! আমিন।

      আপনাদের দোয়ায় মুজাহিদ ভাইদের ভুলবেন না!

      Comment


      • #18
        জাযাকাল্লাহু খাইরান। আল্লাহ আপনাদের মেহনত কবুল করুন।
        ভাই সবগুলো পর্বের শুধু লিঙ্কগুলো আলাদা করে একটা আলাদা পোস্ট করতে পারেন।

        Comment


        • #19
          Originally posted by Khalid Islambuli View Post
          জাযাকাল্লাহু খাইরান। আল্লাহ আপনাদের মেহনত কবুল করুন।
          ভাই সবগুলো পর্বের শুধু লিঙ্কগুলো আলাদা করে একটা আলাদা পোস্ট করতে পারেন।
          মাশাআল্লাহ, উত্তম মশওয়ারাহ।
          সংশ্লিষ্ট ভাইদের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।
          “ধৈর্যশীল সতর্ক ব্যক্তিরাই লড়াইয়ের জন্য উপযুক্ত।”-শাইখ উসামা বিন লাদেন রহ.

          Comment


          • #20
            আন-নাফির বুলেটিনকে আল্লাহ কাময়াব করেন। আমীন!

            Comment


            • #21
              - দুঃখ জমে পাহাড় হয়ে যাচ্ছে। কী করবো মুহতারাম?
              - আগে নিজের সাড়ে তিন হাত দেহে দ্বীনকে প্রতিষ্ঠিত করো।
              - করেছি। এটা করতে আর কয় দিনই বা লাগে? কিন্তু এরপর কী করবো?
              - নিজের ইমান আক্বিদা বিশুদ্ধ করো।
              - এটা করতেও তো এতো সময় লাগে না। আপনিই কয়েকটা দিন সময় দিন। এরপর?
              - ইলম অর্জন করো। আত্নশুদ্ধি করো ছেলে।
              - আত্নশুদ্ধি তো মৃত্যুর আগ পর্যন্ত চলবে। শুধু এটা নিয়েই কি বসে থাকলে চলবে? আর কি কিছুই নেই? ইলম অর্জন করে সেটা যদি আমলই না করতে পারি, এই ইলমের কী মূল্য? আমরা আর কী করবো মুহতারাম?
              - দোয়া করো আর ধৈর্য ধরো।
              - আর কি কিছুই করার নেই?
              - আহ! অধৈর্য হয়ো না। তোমাদের মতো আবেগীদের জন্যই ক্ষেত্রটা নষ্ট হয়। এই পথ বড়ই ধৈর্যের পথ।
              - মুহতারাম।
              - বলো।
              - আপনার পিতা, মাতা, স্ত্রী, পুত্র, কন্যাদের কাউকে যদি এখন ধরে গুম করা হতো আপনার প্রতিক্রিয়া কী হতো? কিংবা আপনার পরিবারের নারীদের যদি গণধর্ষণ করা হতো আপনি এই মুহুর্তে কী করতেন? যদি আপনার পিতা কিংবা পুত্রকে চোখের সামনেই হত্যা করা হতো, আপনি বিচার পেতে কীভাবে ছুটতেন? সমগ্র মুসলিম উম্মাহ কি একটা দেহ নয়? উম্মাহর বাকি সদস্যরা আমাদের পরিবার নয়? আপনার নিজ পরিবারের সাথে যদি সেসব ঘটতো, তবে কি আপনি এখন আমাকে যেই কথা বলছেন, তখনও সেই একই কথাই বলতেন?
              - (নিরুত্তর।)
              - কেন দিনগুলো এভাবে কাটিয়ে দিচ্ছি? যেখানে উম্মাহর অন্যান্য নির্যাতিত সদস্যরা মুক্ত মুসলিম ভাই বোনদের দিকে কত আশা নিয়ে তাকিয়ে আছে? আমাদের খামখেয়ালিপনায় কতটা অভিমান জমে আছে তাদের বুকে?
              - (নিরুত্তর।)
              - মুহতারাম? আমাদের করার কি কিছুই নেই?
              - সত্যি বলতে আমার জানা নেই। আমাদের পূর্ববর্তীরাও আমাদের ভাবা শেখায় নি। আমাদেরকে শেখানো হয়েছে শুধুই বসে থাকতে, বসে থাকার বৈধতা দিতে দলিল আর যুক্তি রেডি করতে। আমাদের শেখানো হয়েছে শুধুই নিজেদের মাঝে ঝগড়া বাহাস নিয়ে ব্যস্ত থাকতে। আমরা ভাবতে শিখি নি। আমরা তাকিয়ে আছি কখন আমাদের জন্য সব কিছু পরিবেশ করে দিয়ে একজন নেতা আসবে। যার নেতা হওয়ার যোগ্যতা রয়েছে, সে নিজেও আরেকজন নেতার আগমনের অপেক্ষায় বসে আছে। দিনগুলো কেটে যাচ্ছে এভাবেই। আর তাই একটা যুক্তিই রেডি থাকে দিন শেষ, "যখন ডাক আসবে, তখন আমরা ছুটে যাবো।"
              - "আমরা যদি না জাগি, কেমনে সকাল হবে?"
              - (নিরুত্তর)।

              #কর্মালোপন_০১

              - সংগৃহীত🖤

              Comment

              Working...
              X