Announcement

Collapse
No announcement yet.

পাঠচক্র- ৩৭ || “ফিলিস্তিনের স্মৃতি ” ।। শহীদ ড. আবদুল্লাহ আযযাম রহ. || উনবিংশ পর্ব

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • পাঠচক্র- ৩৭ || “ফিলিস্তিনের স্মৃতি ” ।। শহীদ ড. আবদুল্লাহ আযযাম রহ. || উনবিংশ পর্ব

    ফিলিস্তিনের স্মৃতি
    ।।শহীদ ড. আবদুল্লাহ আযযাম রহ. ||
    এর থেকে – উনবিংশ পর্ব




    ফাতাহ

    গেরিলা ও কমান্ডো কার্যক্রম পরিচালনার জন্যে ১৯৬৫ সালে ফাতাহ প্রতিষ্ঠিত হয়। ফাতাহর শুরুটা ছিলো খুব উৎকর্ষপূর্ণ। একদল দুঃসাহসী যুবক এই মর্মে শপথ করে যে মৃত্যু পর্যন্ত অথবা আল্লাহর ফয়সালা আসা পর্যন্ত আমরা ফিলিস্তিনে লড়াই চালিয়ে যাবো। ১৯৬৫ সালেই তারা দামেস্কের হাম এলাকায় প্রশিক্ষণগ্রহণ শুরু করে। তারা ছিলো পৌরুষ ও সাহসিকতার বাস্তব দৃষ্টান্ত। আমরা যখন তাদের সামনে দাঁড়াতাম সমীহ ও সম্মানের সঙ্গে দাঁড়াতাম। যারা এই সংগঠনটি শুরু করেছিলো তাদের একজনের কথা না বললেই নয়। সে তার পরনের কাপড়ের নিচে করে দামেস্কের হাম থেকে পূর্বতীরে মাইন নিয়ে যেতো। সারাদিন ঘুমাতো এবং সারারাত হাঁটতো। পূর্বতীরে যেভাবে প্রবেশ করতো পশ্চিমতীরেও সেভাবে প্রবেশ করতো। একসময় সে ১৯৪৮ সালে দখল করা ইসরাইলের একেবারে ভেতরের ভূখণ্ডে প্রবেশ করে। সে ঘাপটি মেরে থাকতো এবং যখনই কোনো ইহুদি বা তাদের গাড়ির দেখা পেতো তাদের সামনে মাইন পুঁতে রাখতো।

    যখনই তারা এর ওপর দিয়ে অতিক্রম করতো, মাইনটি বিস্ফোরিত হতো। এভাবে চলতে থাকে। অবশেষে আরব ও ইসরাইলের গোয়েন্দা সংস্থার লোকেরা হন্যে হয়ে তাদের পেছনে লাগে। তারা ফাতাহর যুবকদেরকে মরিয়া হয়ে খুঁজতে থাকে এবং তাদেরকে ধরার জন্যে ফাঁদ পাততে থাকে। এমন ভাব, যেনো তাদেরকে ধরামাত্রই খেয়ে ফেলবে।


    রক্তিম রজনী

    ১৯৬৭ সালের আরব-ইসরাইল যুদ্ধে আরবদের পরাজয়ের কথা সবারই জানা। ৫ই জুন মিসরের চারশো সামরিক কর্মকর্তা প্রায় ভোর পর্যন্ত একটি বৈঠকে অংশগ্রহণ করেন। এই বৈঠক পরিচালনা করে ইহুদি উপদেষ্টা বারুখ নাদিল। বারুখ নাদিল বলেন, 'রাত দুইটার সময় বৈঠক শেষ হয়। আমি আশঙ্কা করছিলাম যে তারা ভোর পাঁচটার সময় জেগে উঠবে। কারণ প্রথম আঘাত হানা হবে ভোর পাঁচটায়। আমি কিছুক্ষণ চিন্তা করলাম এবং কর্মকর্তাদের দুটি ভাগে ভাগ করে ফেললাম। পুরুষ কর্মকর্তারা একদলে, আরেক দলে হচ্ছে মহিলা কর্মকর্তারা। মহিলা কর্মকর্তাদের আমি বললাম, তোমরা হলে ইসরাইলি মিরাগ (জঙ্গি বিমান), আর পুরুষ কর্মকর্তাদের বললাম, তোমরা হলে মিসরের মিগ (জঙ্গি বিমান)। এখন আমি মিগ কীভাবে মিরাগকে আক্রমণ করে ভেঙ্গে দেয় তাই দেখতে চাই। আমার এই কথা বলার পর তারা রাত চারটারও বেশি সময় পর্যন্ত মদ, আনন্দ, উল্লাস, হইচই ও মউজ-মাস্তিতে নিমজ্জিত থাকে। পাঁড় মাতাল হয়ে রাত চারটার পর তারা নিজেদের বিছানায় নিক্ষেপ করে। এভাবেই ভোর পাঁচটা বাজে। কায়রোর বিমানবন্দরে আক্রমণ শুরু হয়।

    [১৯৬৭ সালের ৫ই জুন ইসরাইল প্বার্শবর্তী আরব দেশগুলোর ওপর অতর্কিত হামলা চালায়। মাত্র তিন ঘণ্টার হামলায় ইসরাইল মিসর, জর্ডান, ইরাক ও সিরিয়ার আকাশসীমা প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা সম্পূর্ণরূপে ধ্বংস করে দেয়। তিন দিনের মাথায় ইসরাইলি স্থলবাহিনী সুয়েজখাল এলাকা দখল করে নেয়। একই গতিতে তারা মিসর ফ্রন্টে গাজা ও সিনাই উপত্যকা, জর্ডান ফ্রন্টে পূর্ব-জেরুযালেম ও পশ্চিমতীর এবং সিরিয়া ফ্রন্টে গোলান মালভূমি দখল করে। মাত্র ছয় দিনের যুদ্ধে ইসরাইলের আয়তন দ্বিগুণ বেড়ে যায়। এই যুদ্ধে মিসরের ১০-১৫ হাজার সেনা নিহত ও নিখোঁজ হয় এবং ৪৩৩৮ সেনাকে বন্দি করা হয়। জর্ডানের ৬ হাজার সেনা নিহত ও নিখোঁজ হয় এবং ৫৩৩ সেনাকে বন্দি করা হয়। সিরিয়ার সেনা নিহত হয় ২৫০০ জন এবং আটক হয় ৫৯১ জন। ইরাকের ১০ সেনা নিহত এবং আহত হয় ৩০ জন। অপর পক্ষে ইসরাইলের মাত্র ৭৭৬-৯৮৩ সেনা নিহত ও ১৫ জন বন্দি হয়।

    ইসরাইল আক্রমণ শুরু করার আগে ইহুদিরা কীভাবে মিসরীয় সামরিক কর্মকর্তাদের ধোঁকা দিয়ে বোকা বানিয়েছিলো তার বিবরণ ইহুদি উপদেষ্টা বারুখ নাদিলের কথা থেকে জানা যায়।]

    বারুখ নাদিল تحطمت الطائرات عندالفجر/ প্রত্যুষে বিমানগুলো ধ্বংসপ্রাপ্ত হয়েছে গ্রন্থে আরো বলেন, 'আমাদের আক্রমণের বিপরীতে কায়রো বিমান বাহিনী নিজেদের রক্ষা করতে পারে নি বা কোনো জবাব দিতে পারে নি। আমি বিমানবন্দর থেকে এবং ধ্বংসপ্রাপ্ত বিমানগুলো থেকে কুণ্ডলি পাকিয়ে ধোঁয়া উঠতে দেখছিলাম। এরপর কর্মকর্তারা জেগে ওঠে এবং হুঁশ ফিরে পায়। তারা বলে, “যা ঘটেছে তার দায় আমাদেরই নিতে হবে। আমরা একশো ভাগ জানতাম, সোমবারই আক্রমণ করা হবে এবং একশো ভাগ জানতাম প্রথম আক্রমণ করা হবে বিমান বাহিনীর ওপর।" মার্কিন রাষ্ট্রদূত সন্ধ্যা সাতটায় আমার সঙ্গে যোগাযোগ করেন। রুশ রাষ্ট্রদূত আমার সঙ্গে যোগাযোগ করেন হামলার দুই ঘণ্টা আগে ভোর তিনটায়। তারা তাকে বসিয়ে রাখে যাতে সে ফজরের আগে তাহাজ্জুদ নামায পড়তে পারে!' [তারা আবদুন নাসেররের সঙ্গেও সন্ধ্যা সাতটায় ও ভোর তিনটায় যোগযোগ করে এবং আক্রমণ না করতে তাকে অনুরোধ জানায়।]


    বিশ্বাসঘাতকতার লজ্জাজনক পরিণাম

    এরপর গোটা সামরিক বাহিনী ভেঙ্গে পড়ে। সংবাদ আসে, বিমান বাহিনীর অস্ত্রভাণ্ডার সম্পূর্ণরূপে ধ্বংসপ্রাপ্ত হয়েছে। তোমরা অস্ত্র ফেলে দিয়ে পালিয়ে আসো। অস্ত্র সঙ্গে নিয়ে এসো না। অস্ত্র ফেলে দিয়ে তারপর আসো। আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা সম্পূর্ণ ধ্বংস হয়ে যাওয়ার পর সকাল এগারোটার দিকে জর্ডান কায়রোর সঙ্গে যোগাযোগ করে। এমনটিই সা'দ জুমআ তাঁর 'ষড়যন্ত্র ও শেষ লড়াই' গ্রন্থে উল্লেখ করেছেন। জর্ডান কায়রোকে জিজ্ঞেস করে, কী অবস্থা তোমাদের? যুদ্ধ হচ্ছে কেমন? কায়রো জবাব দেয়, শত্রুদের তিনটি বিমান ভূপাতিত করা হয়েছে। তাছাড়া আমাদের বিমান তেল আবিবের আকাশে রয়েছে। হায় খোদা, কী জঘন্য মিথ্যা! হে রাষ্ট্রপতিরা, তোমাদের চক্রান্ত ব্যর্থ হয়েছে। তিনটি বিমান ভূপাতিত করার কথা বলা হলেও আরব ভূখণ্ডে যে-ইসরাইলি স্থল বাহিনী তাদের ট্যাঙ্ক-কামান নিয়ে প্রবেশ করেছিলো তাদের ওপর একটি গোলাও নিক্ষেপ করা হয় নি। আরব সেনাবাহিনীকে এই নির্দেশ দেয়া হয়েছিলো যে তারা যেনো ইসরাইলি বাহিনীর ওপর প্রতি-আক্রমণ না করে। এই নির্দেশপত্রে সালমা নামের একজন স্বাক্ষর করে। নির্দেশপত্রের সঙ্কেতলিপিতেও নেতার নাম ছিলো সালমা।

    আমি ইসরাইলি বাহিনীর দিকে তাকিয়ে ছিলাম। ইসরাইলের যে-স্টেশনে তারা তারবার্তা সংগ্রহ করছিলো সে স্টেশন থেকে আমি শুনতে পাচ্ছিলাম। এক ঘণ্টা পর পর তারা এই বার্তা পাচ্ছিলো, আমরা শত্রুদের তিনটি বিমান ভূপাতিত করেছি। আমাদের বিমান তেল আবিবের আকাশে রয়েছে। হায় খোদা, কী জঘন্য মিথ্যা! ইসরাইলি বাহিনী জর্ডানে প্রবেশ করার পর চব্বিশ ঘণ্টারও আগে ঘোষণা দেয় যে, আমরা দ্বিতীয় প্রতিরক্ষা-ফ্রন্টে প্রবেশ করতে সক্ষম হয়েছি। আমি তখন রেডিও শুনছিলাম। ইসরাইলি বিমান আমাদের ওপর বোমা বর্ষণ করছিলো এবং স্থলবাহিনী ট্যাঙ্কবহর নিয়ে এগিয়ে আসছিলো। আল্লাহর কসম, আমি ভাবছিলাম, দ্বিতীয় প্রতিরক্ষা-ফ্রন্ট বোধ হয় কুদ্স (জেরুজালেম) থেকে আমাদের জানিন শহর পর্যন্ত বা শাফাত পর্যন্ত বা তার চেয়ে দুইতিন কিলোমিটার পর শায়খ জারাহ-এর এলাকা পর্যন্ত হবে। আসলে দ্বিতীয় প্রতিরক্ষা-ফ্রন্ট ছিলো জর্ডানের সালাত পর্বতমালা পর্যন্ত।

    সিরিয়া ফ্রন্টে গোলান মালভূমির দিকে ইসরাইলি বাহিনী কোনো বাধা-বিপত্তি ছাড়াই এগিয়ে আসছিলো। গোলানে ধাবমান ইসরাইলি ট্যাঙ্কবহরে একটি গোলাও নিক্ষিপ্ত হয় নি। চার্চিল তাঁর The Six-Day War[1] গ্রন্থে লেখেন, ইসরাইলি ট্যাঙ্কবহর গোলান মালভূমিতে পথ তৈরি করে এগিয়ে যাচ্ছিলো। ট্যাঙ্কবহরের সামনে বুলডোজার দিয়ে পথ তৈরি করছিলো এবং গোলান পাহাড়ের দিকে এগিয়ে যাচ্ছিলো। অপর দিকে সিরিয়ান গোলন্দাজ বাহিনী টনকে টন গোলা নিক্ষেপ করছিলো, ইসরাইলি বাহিনীর ওপরে নয়, বিস্তীর্ণ মরুভূমিতে ও বিরান এলাকায়। এই সময় একটি ঘটনা ঘটে। পিছু হটার সময় মিসরীয় ট্যাঙ্কবহরের একটি ট্যাঙ্কের শিকল বিকল হয়ে যায়। আর ওদিকে এক গোলন্দাজ তার কামানের মুখ ইসরাইলি ট্যাঙ্কবহরের দিকে ঘুরিয়ে দেয় এবং ছয়টি ট্যাঙ্ক ধ্বংস করে দেয়। এতে সে জায়গায় ইসরাইলি বাহিনীর অগ্রযাত্রা আট ঘন্টার জন্যে ব্যাহত হয়।

    সা'দ জুমআ জর্ডানের প্রধানমন্ত্রী ছিলেন। ১৯৬৭ সালের যুদ্ধের সময়ও তিনি প্রধানমন্ত্রী ছিলেন। তিনি তখন স্বীকার করেন নি যে, বিষয়টি এই পর্যন্ত পৌঁছেছে। তিনি তখন সত্যও বলেন নি। তবে তিনি বুকে যা জমিয়েছিলেন সেসব বের করে দিয়ে এই পাপের প্রায়শ্চিত্ত করেছেন। ইসলাম ও আরব বিশ্বের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রগুলো দেখার পর তিনি ধমনিতে রক্ত জমাট বাঁধা রোগে আক্রান্ত হয়েছিলেন। এই রোগেই তিনি মৃত্যুবরণ করেছেন এবং মৃত্যুর আগে তিনি তাঁর পাপের প্রায়শ্চিত্ত করেছেন। তিনি কয়েকটি বই লিখেছেন এবং বইগুলোতে তাঁর পেটে যা কিছু ছিলো সব বিশ্বস্ততার সঙ্গে প্রকাশ করেছেন। প্রতিটি বইয়ে তাঁর হৃদয়-যাতনা, মর্মপীড়া, হতাশা ও অপরাধবোধ প্রকাশ পেয়েছে। তিনি أبناء الأفا عي'সসন্তান' বইটি লিখেছেন এবং বইটির প্রচ্ছদে একগুচ্ছ সাপের ছবি দিয়েছেন। এছাড়াও তিনি المؤامرة ومعركة المصر'ষড়যন্ত্র ও শেষ লড়াই' এবং الله أو الدمار 'আল্লাহর পথে, না- হয় ধ্বংস' – গুরুত্বপূর্ণ বই দুটি লিখেছেন। তিনি বলেছেন, 'আল্লাহর পথে ফিরে যাওয়া বা ধ্বংস হওয়া ছাড়া সমস্যা সমাধানের আর কোনো পথ নেই।

    সা'দ জুমআ আরো বলেন, 'আমরা সিরিয়ার সঙ্গে যোগাযোগ করলাম। তাদেরকে জানালাম, আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থায় আমরা ভুল করেছি। এই প্রেক্ষিতে সকাল এগারটার দিকে তাদের সঙ্গে মতৈক্যে পৌঁছলাম যে, আমরা যুদ্ধ শুরু করবো। কিন্তু তারা বলে, এক ঘণ্টা পর আমাদের সঙ্গে যোগাযোগ করে বিষয়টি চূড়ান্ত করবেন। এক ঘণ্টা আমরা তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করি। তারা আবার বলে, এক ঘণ্টা পর আমাদের সঙ্গে যোগাযোগ করে ( যুদ্ধ শুরু করার) বিষয়টি চূড়ান্ত করবেন। এখনো সিরিয়া তাদের অবস্থান পরিষ্কার করে নি। এখনো আমরা তাদের জবাবের অপেক্ষায় আছি।’ সিরিয়া কেনো যুদ্ধক্ষেত্রে প্রবেশের বিষয়ে তাদের চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত জানায় নি, সে-বিষয়ে তিনি বলেন, “সিরিয়ার নির্লিপ্ততার কারণ আমরা পরে জানতে পেরেছি। দামেস্কে অবস্থিত একটি বড়ো রাষ্ট্রের দূতাবাসে ইসরাইল থেকে একটি তারবার্তা আসে। রাষ্ট্রদূতকে জানানো হয়, “যদি সিরিয়া আমাদের ব্যাপারে নিরপেক্ষ ভূমিকা পালন করে তাহলে আমরা তাদেরকে স্পর্শ করবো না। তাদের সঙ্গে আমাদের উচ্চপর্যায়ের যৌথ অভিজ্ঞতা রয়েছে। সে-কারণেরই আমরা সিরিয়ার প্রতি করুণাশীল হচ্ছি এবং তাদেরকে ধ্বংস করছি না।”

    একারণেই সিরিয়া নির্লিপ্ত থেকেছে। ইসরাইল ট্যাঙ্কবহর নিয়ে জর্ডান ফ্রন্টের দিকে এগিয়ে আসে এবং জর্ডান ফ্রন্টকে ধ্বংস করে দেয়। এরপর তারা সিরিয়ার দিকে অগ্রসর হয় এবং সিরিয়ায় প্রবেশ করে।

    [1] ১৯৬৭ সালের ৫ থেকে ১০ই জুন আরব ও ইসরাইলের মধ্যে যে যুদ্ধ হয়েছিলো তাকেই The Six-Day War বলা হয়। দেখুন টীকা ৫।




    আরও পড়ুন
    অষ্টদশ পর্ব ------------------------------------------------------------------------------------------- বিংশ পর্ব
    Last edited by tahsin muhammad; 19 hours ago.

  • #2
    এটা যুদ্ধ ছিল না। বরং এটা যুদ্ধ যুদ্ধ নাটক ছিল। কারণ এই সময় আরব বিশ্বের সরকার ইজরায়েলের পক্ষে কাজ করত। বরং এটা ছিল যুদ্ধ রূপী আত্মসমর্পণ।

    Comment

    Working...
    X