পাশ্চাত্যের জাহেলি সভ্যতার ধ্বজাধারী কুফফার গোষ্ঠী মুসলমানদের অন্তর
থেকে ইসলামি আকিদা বিশ্বাসসমূহকে নিশ্চিহ্ন করে ইসলামের বাস্তব রুপরেখার
স্হলে তাদের জাহেলি রীতিনীতি প্রয়োগ করে মুসলিম উম্মাহর ওপর প্রভূত্ব বিস্তার করার জন্য প্রাণান্তকর চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।
কারণ তারা জানে মুসলমানদের আকিদা বিশ্বাসই তাদের চালিকাশক্তি এবং শত্রুদের বিরুদ্ধেই দৃঢ় অবস্থানের মূলকারণ। এজন্য তারা দুটি পথ ও পন্থা অবলম্বন করেছে
১.রাজনৈতিক অর্থনৈতিক এবং সাংস্কৃতিক শক্তি প্রয়োগের মাধ্যমে সরাসরি দখলদারিত্বের নীতিগহণ।
২.ভেতর থেকে ইসলামের অবকাঠামো ভেঙে দেয়ার উদ্দেশে বিভিন্ন চমকপ্রদ পদ্ধতি অবলম্বন করে মুসলমানদেরকে নিজেদের দিকে আকৃষ্ট করার জন্য মিশনারী তৎপরতার নীতিগহণ। এ প্রত্যক্ষ যুদ্ধ ও ভয়ঙ্কর মিশনারী তৎপরতার সবই পরিকল্পনা অনুযায়ী বিভিন্ন নামে চলছে এবং চূড়ান্ত বিজয়ের লক্ষে মিশনারী হেডকোয়ার্টার কতিপয় কর্মসূচি গ্রহণ করে সে অনুযায়ী নীরবে কাজ করে যাচ্ছে। তন্মধ্যে এক হাজার খ্রিষ্টান মিশনারী মুসলিম বিশ্বের প্রত্যেকটি দেশে ছড়িয়ে পড়েছে। বিশেষ করে সে সব অঞ্চলে যেখানে সিংহভাগ মানুষ মূর্খ অসুস্থ এবং দারিদ্রপীড়িত। সে সব এলাকায় তারা বহুমুখী সেবাপ্রদানের নামে সরলমনা মুসলমানদের খ্রিষ্টধর্মের দিকে আকৃষ্ট করে। যার ফলে দেখা যায় খ্রিষ্টান মিশনারীরা আফ্রিকা ইন্দোনেশিয়া ও ভারত উপমহাদেশের দিকে অধিক দৃষ্টিনিবদ্ধ করেছে। এসব অঞ্চলে তারা তাদের লক্ষ বাস্তবায়নে বিভিন্ন স্কুল কলেজ হাসপাতাল দূতাবাস আন্তর্জাতিক সংস্থা কল্যাণ ট্রেস্ট এবং নামে বেনামে আরো বিভিন্ন ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলেছে। পাশাপাশি রেডিও টেলিভিশন ও নাটক সিনেমার মাধ্যমে তারা তাদের প্রচারকার্য চালাচ্ছে এবং মুসলিম বিশ্বের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে তাদের সংস্থা ও সমিতিগুলো সক্রিয় অংশগ্রহণের মাধ্যমে তাদের আন্দোলনকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে। মুসলিম দেশগুলোতে প্রচুর পরিমাণ বিভিন্ন স্তরের স্কুল কলেজ প্রতিষ্ঠা করা হচ্ছে এবং তাদের মিশনারী ও মিশনের সাথে সম্পৃক্ত শিক্ষকদের নিয়োগ দেয়া হচ্ছে।
৩.তারা উচ্চশিক্ষার জন্য বিদেশগামী শিক্ষার্থীদেরকে প্রাশ্চাতোর দেশগুলোতে পাঠাচ্ছে। যেন তারা প্রাশ্চাতোর অপসংস্কৃতির লু হাওয়া সগে করে স্বদেশে ফিরে এসে দেশকে পাশ্চাত্যকরণের চেষ্টায় বতী হয়। এক্ষেত্রে তারা একটি ভয়ঙ্কর নীতি গ্রহণ করেছে পাশ্চাত্যের দেশগুলো থেকে ডিগ্রিধারী শিক্ষার্থীদের মধ্যে থেকে যদি কোন শিক্ষার্থী স্বদেশের প্রতি আন্তরিক হয় তাহলে তাকে গুপ্তহত্যা করে ফেলা হবে নচেৎ তার উপর বিভিন্ন জটিলতা ও বিধি নিষেধ আরোপ করা হবে যার কারণে সে দেশ ছাড়তে বাধ্য হয় যেমনটি আমরা জামাল আব্দুন নাসেরের শাসনামলে অনেক ইসলামী চিন্তাবিদ ও আলেম-ওলামাদের সাথে হতে দেখেছি।
৪. তারা মুসলিম দেশগুলোতে প্রতিষ্ঠিত বিভিন্ন কলকারখানা কোম্পানি ও ফ্যাক্টরিগুলো অকেজো করে দেয়ার চেষ্টা চালাচ্ছে যেন মুসলমানরা সর্বক্ষেত্রে তাদের মুখাপেক্ষী থাকে এবং সবকিছু তাদের থেকে আমদানি করতে হয় মুসলিম সন্তানদেরকে তাদের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে তাদের তত্ত্বাবধানে ঘরে তুলে দিন ইসলামের বিরুদ্ধে কাজে লাগানোর জন্য তারা মুসলিম দেশগুলোতে যথোপযুক্ত শিক্ষাব্যবস্থা বিলুপ্তর সর্বাত্মক প্রচেষ্টা চালাচ্ছে।
৫. মুসলিম যুবকদের মানসিক ও চারিত্রিক অবক্ষয়ের জন্য তারা কবি সাহিত্যিক লেখকদের মাধ্যমে নোংরা সাহিত্য নির্মাণ করাচ্ছে এবং টিপি সিনেমার মাধ্যমে অশ্লীলতাকে আনুষ্ঠানিকতা দিচ্ছে।
৬. নেশা মাদক পতিতালয় বেহায়াপনা উলঙ্গ নাচ গান এবং অবাধ মেলামেশার ব্যাপক প্রচলন এবং বিনোদনের নামে এসবের পেছনে প্রচুর অর্থ ব্যয় করছে।
৭. মুসলিম দেশসমূহের মূল্যবান সম্পদ গুলোর উপর অর্থনীতিক প্রভাব বিস্তার করে বিভিন্ন চুক্তির নামে এসব সম্পদ কুক্ষিগত করার পায়তারা চালাচ্ছে। যেন মুসলমানদের মাঝে দারিদ্রতা ও বেকারত্বের হার বৃদ্ধি পায় এবং শিল্প দক্ষতাও প্রকৌশলবিদ্যা থেকে মুসলমানদেরকে বঞ্চিত করা যায়।
৮. প্রাচীন ফেরাঊনী সভ্যতায় ফিরিয়ে এনে ইসলামী সভ্যতাকে গুরুত্বহীন করে দেয়া হচ্ছে এবং মুসলমানদের অন্তর থেকে ইসলামের প্রতি আন্তরিক টান হাঁস করে দিচ্ছে।
৯. মানব রচিত আইন বাস্তবায়নের মাধ্যমে ইসলামী আইনকে অকার্যকর ও অপ্রয়োজনীয় আখ্যা দেয়া হচ্ছে ইসলামী আইন শাস্ত্রবিদদের কার্যত পঙ্গু করে দেয়া হচ্ছে এবং ইসলামী শরিয়া বাস্তবায়নের সর্বপ্রকার প্রচেষ্টা ও আন্দোলনকে ঝুঁকিপূর্ণ করে তোলা হচ্ছে।
10. মুসলিম নারীদেরকে বেপর্দা ও চরিত্রহীন করার মাধ্যমে ইসলামের মূল অবকাঠামো ভেঙ্গে দেয়া হচ্ছে যেন ভবিষ্যৎ প্রজন্ম তাদের পূর্বসূরীদের আদর্শ ও শৌর্যবীর্য উত্তম চরিত্র ও তাকওয়া প্রবৃত্তি গুণাবলীর উপর উঠতে না পারে
১১. কাফিরদের রচিত পাঠ্যক্রমে মুসলিম শিশুদের শিক্ষাদানের ব্যবস্থা করা হচ্ছে
থেকে ইসলামি আকিদা বিশ্বাসসমূহকে নিশ্চিহ্ন করে ইসলামের বাস্তব রুপরেখার
স্হলে তাদের জাহেলি রীতিনীতি প্রয়োগ করে মুসলিম উম্মাহর ওপর প্রভূত্ব বিস্তার করার জন্য প্রাণান্তকর চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।
কারণ তারা জানে মুসলমানদের আকিদা বিশ্বাসই তাদের চালিকাশক্তি এবং শত্রুদের বিরুদ্ধেই দৃঢ় অবস্থানের মূলকারণ। এজন্য তারা দুটি পথ ও পন্থা অবলম্বন করেছে
১.রাজনৈতিক অর্থনৈতিক এবং সাংস্কৃতিক শক্তি প্রয়োগের মাধ্যমে সরাসরি দখলদারিত্বের নীতিগহণ।
২.ভেতর থেকে ইসলামের অবকাঠামো ভেঙে দেয়ার উদ্দেশে বিভিন্ন চমকপ্রদ পদ্ধতি অবলম্বন করে মুসলমানদেরকে নিজেদের দিকে আকৃষ্ট করার জন্য মিশনারী তৎপরতার নীতিগহণ। এ প্রত্যক্ষ যুদ্ধ ও ভয়ঙ্কর মিশনারী তৎপরতার সবই পরিকল্পনা অনুযায়ী বিভিন্ন নামে চলছে এবং চূড়ান্ত বিজয়ের লক্ষে মিশনারী হেডকোয়ার্টার কতিপয় কর্মসূচি গ্রহণ করে সে অনুযায়ী নীরবে কাজ করে যাচ্ছে। তন্মধ্যে এক হাজার খ্রিষ্টান মিশনারী মুসলিম বিশ্বের প্রত্যেকটি দেশে ছড়িয়ে পড়েছে। বিশেষ করে সে সব অঞ্চলে যেখানে সিংহভাগ মানুষ মূর্খ অসুস্থ এবং দারিদ্রপীড়িত। সে সব এলাকায় তারা বহুমুখী সেবাপ্রদানের নামে সরলমনা মুসলমানদের খ্রিষ্টধর্মের দিকে আকৃষ্ট করে। যার ফলে দেখা যায় খ্রিষ্টান মিশনারীরা আফ্রিকা ইন্দোনেশিয়া ও ভারত উপমহাদেশের দিকে অধিক দৃষ্টিনিবদ্ধ করেছে। এসব অঞ্চলে তারা তাদের লক্ষ বাস্তবায়নে বিভিন্ন স্কুল কলেজ হাসপাতাল দূতাবাস আন্তর্জাতিক সংস্থা কল্যাণ ট্রেস্ট এবং নামে বেনামে আরো বিভিন্ন ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলেছে। পাশাপাশি রেডিও টেলিভিশন ও নাটক সিনেমার মাধ্যমে তারা তাদের প্রচারকার্য চালাচ্ছে এবং মুসলিম বিশ্বের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে তাদের সংস্থা ও সমিতিগুলো সক্রিয় অংশগ্রহণের মাধ্যমে তাদের আন্দোলনকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে। মুসলিম দেশগুলোতে প্রচুর পরিমাণ বিভিন্ন স্তরের স্কুল কলেজ প্রতিষ্ঠা করা হচ্ছে এবং তাদের মিশনারী ও মিশনের সাথে সম্পৃক্ত শিক্ষকদের নিয়োগ দেয়া হচ্ছে।
৩.তারা উচ্চশিক্ষার জন্য বিদেশগামী শিক্ষার্থীদেরকে প্রাশ্চাতোর দেশগুলোতে পাঠাচ্ছে। যেন তারা প্রাশ্চাতোর অপসংস্কৃতির লু হাওয়া সগে করে স্বদেশে ফিরে এসে দেশকে পাশ্চাত্যকরণের চেষ্টায় বতী হয়। এক্ষেত্রে তারা একটি ভয়ঙ্কর নীতি গ্রহণ করেছে পাশ্চাত্যের দেশগুলো থেকে ডিগ্রিধারী শিক্ষার্থীদের মধ্যে থেকে যদি কোন শিক্ষার্থী স্বদেশের প্রতি আন্তরিক হয় তাহলে তাকে গুপ্তহত্যা করে ফেলা হবে নচেৎ তার উপর বিভিন্ন জটিলতা ও বিধি নিষেধ আরোপ করা হবে যার কারণে সে দেশ ছাড়তে বাধ্য হয় যেমনটি আমরা জামাল আব্দুন নাসেরের শাসনামলে অনেক ইসলামী চিন্তাবিদ ও আলেম-ওলামাদের সাথে হতে দেখেছি।
৪. তারা মুসলিম দেশগুলোতে প্রতিষ্ঠিত বিভিন্ন কলকারখানা কোম্পানি ও ফ্যাক্টরিগুলো অকেজো করে দেয়ার চেষ্টা চালাচ্ছে যেন মুসলমানরা সর্বক্ষেত্রে তাদের মুখাপেক্ষী থাকে এবং সবকিছু তাদের থেকে আমদানি করতে হয় মুসলিম সন্তানদেরকে তাদের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে তাদের তত্ত্বাবধানে ঘরে তুলে দিন ইসলামের বিরুদ্ধে কাজে লাগানোর জন্য তারা মুসলিম দেশগুলোতে যথোপযুক্ত শিক্ষাব্যবস্থা বিলুপ্তর সর্বাত্মক প্রচেষ্টা চালাচ্ছে।
৫. মুসলিম যুবকদের মানসিক ও চারিত্রিক অবক্ষয়ের জন্য তারা কবি সাহিত্যিক লেখকদের মাধ্যমে নোংরা সাহিত্য নির্মাণ করাচ্ছে এবং টিপি সিনেমার মাধ্যমে অশ্লীলতাকে আনুষ্ঠানিকতা দিচ্ছে।
৬. নেশা মাদক পতিতালয় বেহায়াপনা উলঙ্গ নাচ গান এবং অবাধ মেলামেশার ব্যাপক প্রচলন এবং বিনোদনের নামে এসবের পেছনে প্রচুর অর্থ ব্যয় করছে।
৭. মুসলিম দেশসমূহের মূল্যবান সম্পদ গুলোর উপর অর্থনীতিক প্রভাব বিস্তার করে বিভিন্ন চুক্তির নামে এসব সম্পদ কুক্ষিগত করার পায়তারা চালাচ্ছে। যেন মুসলমানদের মাঝে দারিদ্রতা ও বেকারত্বের হার বৃদ্ধি পায় এবং শিল্প দক্ষতাও প্রকৌশলবিদ্যা থেকে মুসলমানদেরকে বঞ্চিত করা যায়।
৮. প্রাচীন ফেরাঊনী সভ্যতায় ফিরিয়ে এনে ইসলামী সভ্যতাকে গুরুত্বহীন করে দেয়া হচ্ছে এবং মুসলমানদের অন্তর থেকে ইসলামের প্রতি আন্তরিক টান হাঁস করে দিচ্ছে।
৯. মানব রচিত আইন বাস্তবায়নের মাধ্যমে ইসলামী আইনকে অকার্যকর ও অপ্রয়োজনীয় আখ্যা দেয়া হচ্ছে ইসলামী আইন শাস্ত্রবিদদের কার্যত পঙ্গু করে দেয়া হচ্ছে এবং ইসলামী শরিয়া বাস্তবায়নের সর্বপ্রকার প্রচেষ্টা ও আন্দোলনকে ঝুঁকিপূর্ণ করে তোলা হচ্ছে।
10. মুসলিম নারীদেরকে বেপর্দা ও চরিত্রহীন করার মাধ্যমে ইসলামের মূল অবকাঠামো ভেঙ্গে দেয়া হচ্ছে যেন ভবিষ্যৎ প্রজন্ম তাদের পূর্বসূরীদের আদর্শ ও শৌর্যবীর্য উত্তম চরিত্র ও তাকওয়া প্রবৃত্তি গুণাবলীর উপর উঠতে না পারে
১১. কাফিরদের রচিত পাঠ্যক্রমে মুসলিম শিশুদের শিক্ষাদানের ব্যবস্থা করা হচ্ছে
Comment