কিছুদিন আগে রাজধানীর একটি গোপন মজলিস থেকে জামায়াতে ইসলামীর কয়েকজন প্রধানকে এরেস্ট করে তাগুত। তাদেরকে গ্রেফতার করে থাকো রিমান্ডে পাঠায়। পরে তাদের নামে তথাকথিত সন্ত্রাসবিরোধী আইনে মামলা দায়ের করে। তাগুতের বিবৃতি অনুযায়ী:-
"২০১৮ থেকে ২০৪৮। ত্রিশশালা পরিকল্পনা জামায়াতে ইসলামীর।
>>ভিশন-৪৮ সামনে রেখে পাঁচটি পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা নিয়েছে দলটি।
>>পরিকল্পনায় সরকারের ২৫টি গুরুত্বপূর্ণ সেক্টরে ২ লাখ কর্মী নিয়োগ করা হবে।
>>তাদের মূল টার্গেট দেশের, কৃষক শ্রমিকসহ খেটে খাওয়া মানুষ।
>>টার্গেট করা হয়েছে তরুণ প্রজন্মকেও।
>>জামায়াত পরিচালিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, হাসপাতাল ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের কলেবর বৃদ্ধি করা হবে।"
আল্লাহ আকবার! ৮০ বছর মরীচিকার পিছনে দৌড়ে প্রতারিত হবার পর, কুফরী গণতান্ত্রিক পদ্ধতিতে আরো ৩০ বছর মেয়াদী পরিকল্পনা! অথচ ২০ বছরের জি-হাদে সর্বোচ্চ সুপারপাওয়ার কেই হারিয়ে দেয়া হয়েছে।
জামায়াতে ইসলামী বাংলাদেশে একাত্তরের পর শুরু করে দীর্ঘ চল্লিশ বছরের মেধা, পরিশ্রম ও রক্তের বিনিময়ে একটা পর্যায়ে তারা আসে। কিন্তু ২০১৩ সালে তাদের উপর আওয়ামী তাগুত ক্র্যাকডাউন শুরু করে। গ্রেফতার, নির্যাতন, হত্যা, গুম, টার্গেট কিলিং, যুদ্ধাপরাধ মামলায় ফাঁসিয়ে দেওয়া, নেতাদেরকে ফাঁসি দেওয়া থেকে শুরু করে একটা অলআউট ক্রাকডাউন চলে কয়েক বছর পর্যন্ত। এই ক্র্যাকডাউন জামাতে ইসলামীর মেরুদন্ড এমনভাবে ভেঙে দিয়েছে যে তাদের আর ঘুরে দাঁড়ানোর সুযোগ নেই।
তাদেরকে সামরিক ও অর্থনৈতিক রাজনৈতিক প্রভাব ছিল সব ধূলিসাৎ করে দিয়েছে ত্বাগুত। সামরিক বাহিনীতে তাদের যে সদস্য ছিল তাদেরকে বেছে বেছে বরখাস্ত করা হয়েছে। তাদের সবচেয়ে বড় অর্থনৈতিক উৎস ইসলামী ব্যাংক ইসলামী ব্যাংক এই নিজেদেরকে আন্ডারে নিয়ে নিয়েছে তাগুত।
আর মাঠ পর্যায়ের নেতাকর্মীদের হত্যা গুম ও ডিমোরালাইজেশন এর মাধ্যমে এই দলটি আজ বিলুপ্তপ্রায়। গ্রামেগঞ্জে আর জামায়াতে ইসলামীর নামগন্ধ নেই।
আশ্চর্য! মরীচিকা গণতন্ত্রের এত বড় প্রতারণার পরেও এই দলটি আবার ওই কুফরী গণতান্ত্রিক পদ্ধতিতে ঘুরে দাঁড়াতে চাইছে!! আবার ৩০ বছর মেয়াদী পরিকল্পনা করছে কুফুরি বিধানকে অবলম্বন করে রাষ্ট্রক্ষমতায় যেতে!
এর কারণ কি? কেন তথাকথিত "ইসলামী গণতান্ত্রিক" দলগুলো বারবার কুফরী পথকেই ধরে রাখতে চায়?
এর কারণ হলো এই পথটা সুগারকোটেড। মিষ্টিময়। এতে ক্ষমতার লোভনীয় মরীচিকা হাতছানি দিতে থাকে। পথের ও তার পরিপার্শ দেখতে খুবই চমৎকার। এই কারণে একবারে ধুলোয় মিশিয়ে দিলে আবার উঠে দাঁড়াতে চায়। মরীচিকা তার দূরত্ব বজায় রেখে লুকোচুরি খেলতে থাকলেও মরীচিকার পিছনেই দৌড়ে। কিন্তু আল্লাহপাক নিজে যে একটা পথ বাতলে দিয়েছেন এই পথ এড়িয়ে চলে। কারণ এটা কণ্টকময়।
কিন্তু, ওয়াল্লাহি, এই কুফরী গণতন্ত্রের সুগারকোটেড পথে হাজার হাজার বছর পথ চলেও সফলতার কোনো মুখ দেখতে পাবে না।
"২০১৮ থেকে ২০৪৮। ত্রিশশালা পরিকল্পনা জামায়াতে ইসলামীর।
>>ভিশন-৪৮ সামনে রেখে পাঁচটি পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা নিয়েছে দলটি।
>>পরিকল্পনায় সরকারের ২৫টি গুরুত্বপূর্ণ সেক্টরে ২ লাখ কর্মী নিয়োগ করা হবে।
>>তাদের মূল টার্গেট দেশের, কৃষক শ্রমিকসহ খেটে খাওয়া মানুষ।
>>টার্গেট করা হয়েছে তরুণ প্রজন্মকেও।
>>জামায়াত পরিচালিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, হাসপাতাল ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের কলেবর বৃদ্ধি করা হবে।"
আল্লাহ আকবার! ৮০ বছর মরীচিকার পিছনে দৌড়ে প্রতারিত হবার পর, কুফরী গণতান্ত্রিক পদ্ধতিতে আরো ৩০ বছর মেয়াদী পরিকল্পনা! অথচ ২০ বছরের জি-হাদে সর্বোচ্চ সুপারপাওয়ার কেই হারিয়ে দেয়া হয়েছে।
জামায়াতে ইসলামী বাংলাদেশে একাত্তরের পর শুরু করে দীর্ঘ চল্লিশ বছরের মেধা, পরিশ্রম ও রক্তের বিনিময়ে একটা পর্যায়ে তারা আসে। কিন্তু ২০১৩ সালে তাদের উপর আওয়ামী তাগুত ক্র্যাকডাউন শুরু করে। গ্রেফতার, নির্যাতন, হত্যা, গুম, টার্গেট কিলিং, যুদ্ধাপরাধ মামলায় ফাঁসিয়ে দেওয়া, নেতাদেরকে ফাঁসি দেওয়া থেকে শুরু করে একটা অলআউট ক্রাকডাউন চলে কয়েক বছর পর্যন্ত। এই ক্র্যাকডাউন জামাতে ইসলামীর মেরুদন্ড এমনভাবে ভেঙে দিয়েছে যে তাদের আর ঘুরে দাঁড়ানোর সুযোগ নেই।
তাদেরকে সামরিক ও অর্থনৈতিক রাজনৈতিক প্রভাব ছিল সব ধূলিসাৎ করে দিয়েছে ত্বাগুত। সামরিক বাহিনীতে তাদের যে সদস্য ছিল তাদেরকে বেছে বেছে বরখাস্ত করা হয়েছে। তাদের সবচেয়ে বড় অর্থনৈতিক উৎস ইসলামী ব্যাংক ইসলামী ব্যাংক এই নিজেদেরকে আন্ডারে নিয়ে নিয়েছে তাগুত।
আর মাঠ পর্যায়ের নেতাকর্মীদের হত্যা গুম ও ডিমোরালাইজেশন এর মাধ্যমে এই দলটি আজ বিলুপ্তপ্রায়। গ্রামেগঞ্জে আর জামায়াতে ইসলামীর নামগন্ধ নেই।
আশ্চর্য! মরীচিকা গণতন্ত্রের এত বড় প্রতারণার পরেও এই দলটি আবার ওই কুফরী গণতান্ত্রিক পদ্ধতিতে ঘুরে দাঁড়াতে চাইছে!! আবার ৩০ বছর মেয়াদী পরিকল্পনা করছে কুফুরি বিধানকে অবলম্বন করে রাষ্ট্রক্ষমতায় যেতে!
এর কারণ কি? কেন তথাকথিত "ইসলামী গণতান্ত্রিক" দলগুলো বারবার কুফরী পথকেই ধরে রাখতে চায়?
এর কারণ হলো এই পথটা সুগারকোটেড। মিষ্টিময়। এতে ক্ষমতার লোভনীয় মরীচিকা হাতছানি দিতে থাকে। পথের ও তার পরিপার্শ দেখতে খুবই চমৎকার। এই কারণে একবারে ধুলোয় মিশিয়ে দিলে আবার উঠে দাঁড়াতে চায়। মরীচিকা তার দূরত্ব বজায় রেখে লুকোচুরি খেলতে থাকলেও মরীচিকার পিছনেই দৌড়ে। কিন্তু আল্লাহপাক নিজে যে একটা পথ বাতলে দিয়েছেন এই পথ এড়িয়ে চলে। কারণ এটা কণ্টকময়।
কিন্তু, ওয়াল্লাহি, এই কুফরী গণতন্ত্রের সুগারকোটেড পথে হাজার হাজার বছর পথ চলেও সফলতার কোনো মুখ দেখতে পাবে না।
Comment