একটি বইয়ের পৃষ্ঠার দৈর্ঘ্য-প্রস্থের মাপ কেমন হয়ে থাকে?
একটি বইয়ের পৃষ্ঠার দৈর্ঘ্য-প্রস্থের মাপ সাধারণত প্রকাশকের উপর নির্ভর করে থাকে। প্রকাশকের চাওয়া মোতাবেক পৃষ্ঠার আকার-আকৃতি পরিবর্তিত হতে পারে। তবে সাধারণত ৫.৫″ x ৮.৫″ থেকে ৬″ x ৯″ এর মধ্যে পাওয়া যায়।
একটি বইয়ে কয়টি পৃষ্ঠা থাকে?
সাধারণত একটি আদর্শ বইয়ে ২০০টি পৃষ্ঠা থাকে।
একটি বইয়ের প্রতিটি পাতায় কয়টি লাইন থাকে?
সাধারণত একটি আদর্শ বইয়ের প্রতিটি পাতায় ২৫টি লাইন থাকে।
একটি বইয়ের প্রতিটি লাইনে কয়টি বর্ণ থাকে?
সাধারণত একটি আদর্শ বইয়ের প্রতিটি লাইনে ৬০টি বর্ণ থাকে। আমরা যে লাইনগুলো পড়ে থাকি, সেখানে গড়ে প্রায় ৬০টি করে বর্ণ থাকে। আপনি যে ঠাস্ করে একটি লাইন পড়ে ফেলেন, সেখানে আপনি আপনার অজান্তেই প্রায় ৬০টি বর্ণ পড়ে ফেলেন! যেমন, "আল্লাহু আকবার" এখানে ১২/১৪টি বর্ণ রয়েছে! অবাক হয়ে গেলেন না তো আবার!
যদি একটি বইয়ের প্রতিটি লাইনে গড়ে ৬০টি করে বর্ণ থাকে, তবে একটি বইয়ের প্রতিটি পাতায় বিদ্যমান ২৫টি লাইনে গড়ে (৬০ x ২৫) ১৫০০টি বর্ণ থাকবে। আর যদি একটি বইয়ের প্রতিটি পাতায় গড়ে ১৫০০টি করে বর্ণ থাকে, তবে একটি ২০০টি পৃষ্ঠার বইয়ে গড়ে (১৫০০ x ২০০) ৩০০০০০টি তথা ৩ লাখ বর্ণ থাকবে। তার মানে, যদি আমার ১ লাখ কর্মী থাকে, এবং আমার প্রত্যেক কর্মী প্রতিদিন মাত্র ৩টি করে বর্ণ টাইপ করে, তবে প্রতিদিন একটি করে বইয়ের কাজ করা সম্ভব। তাই তো?
প্রতিদিন ৩টি করে বর্ণ টাইপ করা মানে; বলতে গেলে গড়ে ১টি মাত্র শব্দ টাইপ করা! তাই তো? আচ্ছা... একটি তিন বর্ণের শব্দ টাইপ করতে আমার-আপনার কতক্ষণ সময় লাগতে পারে? আমি যদি আমার কথা বলি, তবে ৩ বর্ণের একটি শব্দ লিখতে আমার ৩ সেকেন্ডও লাগবে না, ইনশাআল্লাহ! আমি-আপনি প্রতিদিনই কি সোশ্যাল মিডিয়া বা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে কমপক্ষে ৩টি বর্ণ লিখি না? একটি শব্দ লিখতে কি অনেক কষ্ট হয়? যদি আমাকে বলা হয় ২০০টি পৃষ্ঠা টাইপ করো, তবে এটা আমার জন্য বেশ মানষিক চাপের কারণ হয়ে দাঁড়াবে। কিন্তু যদি একটি শব্দ টাইপ করতে বলা হয়, তবে এটা তো আমি হাসতে হাসতে টাইপ করে দিবো এবং এর মাঝে আমার কোনো মানষিক চাপও আসবে না।
এখন ১ লাখ কর্মী দিয়ে ১টি করে শব্দ লিখিয়ে নিয়ে নিয়ে তো আর একটি বই তৈরি করা সম্ভব না, এমন স্বপ্ন যে দেখবে থাকে তো পাগল বলা হবে! তাই না? তবে যদি আমার এই ১ লাখ কর্মীর প্রত্যেকে প্রতিদিন মাত্র ১টি করে পৃষ্ঠা টাইপ করে, তবে প্রতিদিন ১ লাখ পৃষ্ঠার কাজ করা সম্ভব। আর যদি প্রতিটা বই গড়ে ২০০ পৃষ্ঠার হয়, তবে ১ লাখ পৃষ্ঠা দিয়ে প্রতিদিন ৫০০টি বইয়ের কাজ করা সম্ভব! একটি মাত্র পৃষ্ঠা টাইপ করতে কি একটা ৭ হাজার টাকার সাধারণ স্মার্টফোনই যথেষ্ট না?
অর্থাৎ দিনে ৫০০টি, সপ্তাহে ৩৫০০টি, মাসে ১৫ হাজার ও বছরে ১ লাখ ৮০ হাজারটি বইয়ের কাজ সম্পন্ন হবে! চিন্তা করা যায়!? বছরে ১ লাখ ৮০ হাজারটি বইয়ের কাজ সম্পন্ন! একটি বইয়ের কাজ হওয়া মানে; এর সাথে সাথে ১টি পিডিএফের কাজও হওয়া, ১টি ওয়ার্ডের কাজও হওয়া... এমনই ভাবে বিভিন্ন ফাইলের কাজও হওয়া! তাই না?
ইশ, যদি বাংলার ১ লাখ মুজাহিদ ভাই কুট কুট করে প্রতিদিন সর্বোচ্চ ১ পৃষ্ঠা করে টাইপ করতো, তবে বাংলার এই আজকের দিনে হয়ত ভিন্ন কিছুই দেখা যেত।
আপনি জানেন কি? উপরে মোট কতটি বর্ণ আছে? আপনি জানলে অবাক হবেন যে, উপরে ২৫০০ এরও অধিক বর্ণ রয়েছে! বিশ্বাস না হলে গণনা করে দেখে নিতে পারেন। (মুসকি হাসি)। বিশেষ দ্রষ্টব্য এই যে, দুই শব্দ মাঝখানের ফাঁকা স্থান ও বিভিন্ন যতিচিহ্নকেও বর্ণ হিসেবে ধরেছি!
একটি বইয়ের পৃষ্ঠার দৈর্ঘ্য-প্রস্থের মাপ সাধারণত প্রকাশকের উপর নির্ভর করে থাকে। প্রকাশকের চাওয়া মোতাবেক পৃষ্ঠার আকার-আকৃতি পরিবর্তিত হতে পারে। তবে সাধারণত ৫.৫″ x ৮.৫″ থেকে ৬″ x ৯″ এর মধ্যে পাওয়া যায়।
একটি বইয়ে কয়টি পৃষ্ঠা থাকে?
সাধারণত একটি আদর্শ বইয়ে ২০০টি পৃষ্ঠা থাকে।
একটি বইয়ের প্রতিটি পাতায় কয়টি লাইন থাকে?
সাধারণত একটি আদর্শ বইয়ের প্রতিটি পাতায় ২৫টি লাইন থাকে।
একটি বইয়ের প্রতিটি লাইনে কয়টি বর্ণ থাকে?
সাধারণত একটি আদর্শ বইয়ের প্রতিটি লাইনে ৬০টি বর্ণ থাকে। আমরা যে লাইনগুলো পড়ে থাকি, সেখানে গড়ে প্রায় ৬০টি করে বর্ণ থাকে। আপনি যে ঠাস্ করে একটি লাইন পড়ে ফেলেন, সেখানে আপনি আপনার অজান্তেই প্রায় ৬০টি বর্ণ পড়ে ফেলেন! যেমন, "আল্লাহু আকবার" এখানে ১২/১৪টি বর্ণ রয়েছে! অবাক হয়ে গেলেন না তো আবার!
যদি একটি বইয়ের প্রতিটি লাইনে গড়ে ৬০টি করে বর্ণ থাকে, তবে একটি বইয়ের প্রতিটি পাতায় বিদ্যমান ২৫টি লাইনে গড়ে (৬০ x ২৫) ১৫০০টি বর্ণ থাকবে। আর যদি একটি বইয়ের প্রতিটি পাতায় গড়ে ১৫০০টি করে বর্ণ থাকে, তবে একটি ২০০টি পৃষ্ঠার বইয়ে গড়ে (১৫০০ x ২০০) ৩০০০০০টি তথা ৩ লাখ বর্ণ থাকবে। তার মানে, যদি আমার ১ লাখ কর্মী থাকে, এবং আমার প্রত্যেক কর্মী প্রতিদিন মাত্র ৩টি করে বর্ণ টাইপ করে, তবে প্রতিদিন একটি করে বইয়ের কাজ করা সম্ভব। তাই তো?
প্রতিদিন ৩টি করে বর্ণ টাইপ করা মানে; বলতে গেলে গড়ে ১টি মাত্র শব্দ টাইপ করা! তাই তো? আচ্ছা... একটি তিন বর্ণের শব্দ টাইপ করতে আমার-আপনার কতক্ষণ সময় লাগতে পারে? আমি যদি আমার কথা বলি, তবে ৩ বর্ণের একটি শব্দ লিখতে আমার ৩ সেকেন্ডও লাগবে না, ইনশাআল্লাহ! আমি-আপনি প্রতিদিনই কি সোশ্যাল মিডিয়া বা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে কমপক্ষে ৩টি বর্ণ লিখি না? একটি শব্দ লিখতে কি অনেক কষ্ট হয়? যদি আমাকে বলা হয় ২০০টি পৃষ্ঠা টাইপ করো, তবে এটা আমার জন্য বেশ মানষিক চাপের কারণ হয়ে দাঁড়াবে। কিন্তু যদি একটি শব্দ টাইপ করতে বলা হয়, তবে এটা তো আমি হাসতে হাসতে টাইপ করে দিবো এবং এর মাঝে আমার কোনো মানষিক চাপও আসবে না।
এখন ১ লাখ কর্মী দিয়ে ১টি করে শব্দ লিখিয়ে নিয়ে নিয়ে তো আর একটি বই তৈরি করা সম্ভব না, এমন স্বপ্ন যে দেখবে থাকে তো পাগল বলা হবে! তাই না? তবে যদি আমার এই ১ লাখ কর্মীর প্রত্যেকে প্রতিদিন মাত্র ১টি করে পৃষ্ঠা টাইপ করে, তবে প্রতিদিন ১ লাখ পৃষ্ঠার কাজ করা সম্ভব। আর যদি প্রতিটা বই গড়ে ২০০ পৃষ্ঠার হয়, তবে ১ লাখ পৃষ্ঠা দিয়ে প্রতিদিন ৫০০টি বইয়ের কাজ করা সম্ভব! একটি মাত্র পৃষ্ঠা টাইপ করতে কি একটা ৭ হাজার টাকার সাধারণ স্মার্টফোনই যথেষ্ট না?
অর্থাৎ দিনে ৫০০টি, সপ্তাহে ৩৫০০টি, মাসে ১৫ হাজার ও বছরে ১ লাখ ৮০ হাজারটি বইয়ের কাজ সম্পন্ন হবে! চিন্তা করা যায়!? বছরে ১ লাখ ৮০ হাজারটি বইয়ের কাজ সম্পন্ন! একটি বইয়ের কাজ হওয়া মানে; এর সাথে সাথে ১টি পিডিএফের কাজও হওয়া, ১টি ওয়ার্ডের কাজও হওয়া... এমনই ভাবে বিভিন্ন ফাইলের কাজও হওয়া! তাই না?
ইশ, যদি বাংলার ১ লাখ মুজাহিদ ভাই কুট কুট করে প্রতিদিন সর্বোচ্চ ১ পৃষ্ঠা করে টাইপ করতো, তবে বাংলার এই আজকের দিনে হয়ত ভিন্ন কিছুই দেখা যেত।
আপনি জানেন কি? উপরে মোট কতটি বর্ণ আছে? আপনি জানলে অবাক হবেন যে, উপরে ২৫০০ এরও অধিক বর্ণ রয়েছে! বিশ্বাস না হলে গণনা করে দেখে নিতে পারেন। (মুসকি হাসি)। বিশেষ দ্রষ্টব্য এই যে, দুই শব্দ মাঝখানের ফাঁকা স্থান ও বিভিন্ন যতিচিহ্নকেও বর্ণ হিসেবে ধরেছি!
Comment