Announcement

Collapse
No announcement yet.

নতুন প্রজন্মের ভাইদের প্রতি আহ্বান

Collapse
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • নতুন প্রজন্মের ভাইদের প্রতি আহ্বান

    আমার এই লেখাটি সেই সকল আল্লাহওয়ালা দ্বীনদরদী ভাইদের প্রতি যারা দ্বীনকে চিনেছেন, দ্বীনের জন্য কাজ করার ইচ্ছা রাখেন এবং আল্লাহর দ্বীনকে সমুন্নত করতে চান। আজ দিকে দিকে শুনি তারুন্যের জয়ধ্বনি। বাংলাদেশের আনাচে কানাচে আজ কালেমার দাওয়াত ছড়িয়ে গেছে। হ্যাঁ, এটা সত্যি যে আজ আমাদের প্রজন্ম ঘুরে দাঁড়িয়েছে। বিজাতীয় সংস্কৃতির আগ্রাসনে আমাদের প্রজন্মের যে উল্টোপথে হাঁটা শুরু হয়েছিলো, তা থেকে তারা ঘুরে দাঁড়িয়েছে। এখন প্রত্যেকটা মাদ্রাসায়, প্রত্যেকটা স্কুল, কলেজ, ইউনিভার্সিটিতে লেগেছে পরিবর্তনের হাওয়া। আলহামদুলিল্লাহ, সুম্মা আলহামদুলিল্লাহ।


    যে সকল ভাইয়েরা নিজেদের যৌবনে পদার্পণ করেছেন, জীবনের এই শ্রেষ্ঠ সময়টা যারা কাটাচ্ছেন তাদের জন্য আমার কিছু উপদেশমালাঃ
    • বেশি থেকে বেশি পড়ালেখা করুন। টেক্সচুয়াল, নন-টেক্সচুয়াল সব ধরনের বই পড়ুন। বইয়ের সাথে সম্পর্ক বৃদ্ধি করুন। এটা শুধু আপনার জ্ঞানই বৃদ্ধি করবে না, বরং আপনাকে একজন উন্নত চরিত্রের মানুষ হিসেবেও গড়ে তুলবে।
    • বন্ধুদের সাথে মিশুন। সবার সাথে নিয়মিত দেখা করুন। এমন একটা সার্কেল তৈরি করুন যাদের সাথে আপনার প্রতিদিন দেখা হওয়া সম্ভব। প্রতিদিন একসাথে গল্পগুজব করুন। আমরা সাধারণত সবার সাথেই সম্পর্ক রাখি। তবে সেটা শুধুমাত্র ফেসবুকে। এটা খুবই হাস্যকর অযৌক্তিক একটা বিষয়। সোশ্যাল স্কিল ডেভেলপ করতে হবে। পথেঘাটে ঘুরতে হবে। আপনার বন্ধুদেরকে সাথে নিয়ে পৃথিবী এক্সপ্লোর করতে নেমে যান। জীবন সম্পর্কে অনেক অভিজ্ঞতা লাভ করতে পারবেন।
    • নিয়মিত বাজার করতে যান, তরি তরকারি কিনুন। দামদর করুন। আপনার বাসার সব বাজার নিজেই করুন। একজন প্র্যাক্টিকেল মানুষ হয়ে উঠুন।
    • এভারেজ মানুষের চেয়ে বেশি গণিত চর্চা করুন অথবা প্রোগ্রামিং শিখুন। Python, PHP, CSS, HTML ইত্যাদি ল্যাঙ্গুয়েজ আয়ত্ব করুন।
    • অফলাইনের আলেমদের সাথে সম্পর্ক তৈরি করুন। যেকোন একটা খানকায় নিয়মিত যাতায়াত করুন। প্রতি মাসে ইসলাহী জোড়ে অংশ নিন। মসজিদের তাবলীগ জামাআতের সকলের সাথে মেলামেশা করুন। তালিমে অংশ নিন।
    • নিজের যত্ন নিন। নিয়মিত শরীরচর্চা করুন। কোনদিন একেবারে কোন এক্সারসাইজ না হলেও কমপক্ষে বিশটি পুশআপ, বিশটি সিটআপ, দুই মিনিট প্ল্যাঙ্ক করতেই হবে। সামর্থ্য অনুযায়ী যত ধরনের খাবার আছে খাবেন। খেতেও হবে বেশি বেশি, এক্সারসাইজও করতে হবে বেশি বেশি। আমাদের অনেক ভাইই আছে এমন যারা খুবই অর্থনৈতিক সমস্যায় ভুগছেন। সমস্যা নেই। আমিও অনেক দারিদ্র্যের মধ্যে দিয়ে বড় হয়েছি। ভালোভাবে খেতে পাইনি। কিন্তু তা সত্ত্বেও আল্লাহর রহমতে ভালো ফিটনেস অর্জন করতে পেরেছি।
    • আরেকটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটা উপদেশ আপনাদেরকে দেওয়া উচিত। সেটা হলো নারীদের ফেতনা থেকে দূরে থাকা। এই উপদেশ বিবাহিত- অবিবাহিত সকল ভাইদের জন্যই সমান প্রযোজ্য।
    • নিউজফিড স্ক্রল করা কমিয়ে দিন। ডেইলি আধা ঘন্টা নিউজফিড ঘাটলেই সব তথ্য এমনিতেই জানা হয়ে যায়। বেশি সময় ব্যয় করবেন না। দ্বীনের খেদমতের নামে ঘন্টার পর ঘন্টা ফেসবুকে কাটিয়ে দেবেন না। এটা আপনার ব্রেইনের চরম ক্ষতি করবে।
    • নিজের এলাকার ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের জুনিয়রদের সাথে সম্পর্ক তৈরি করুন। তাদেরকে ভালো ভালো পরামর্শ দিন। একজন আদর্শ বড় ভাই হয়ে উঠুন।
    Last edited by Munshi Abdur Rahman; 07-31-2023, 10:05 AM.
    হে আল্লাহর পথের সৈনিক! ধৈর্যধারণ করুন ও হকের উপর অবিচল থাকুন। নিশ্চয়ই আল্লাহর ওয়াদা সত্য।

  • #2
    যেকোন একটা খানকায় নিয়মিত যাতায়াত করুন।
    আমি বলবো, পাশের মসজিদ এবং মাদ্রাসায় নিয়মিত যাতায়াত করা, এবং সেখানের ইমাম, মুয়াল্লিম, আলিমদের সাথে সম্পর্ক বৃদ্ধি করা, একসাথে চা-পান করা।

    Comment


    • #3
      জি ভাই আপনি ঠিক বলেছেন। কিন্তু একটা দুঃখের বিষয় হলো আমাদের দেশের অনেক মসজিদের হুজুররা যুবকদের সাথে মেশাটা অসম্মানজনক মনে করে। তারা শুধুমাত্র মুরব্বিদের (তাও আবার সব মুরব্বি না শুধু বাড়িওয়ালা) সাথে ওঠাবসা করাটা সম্মানজনক মনে করে। আবার কোন কোন আলেম আছেন যারা সত্যিকার অর্থেই যুবকদের জন্য কাজ করতে চান, তাদেরকে ভালো পথে পরিচালনা করতে চান। কিন্তু মসজিদ কমিটির বিরোধীতা, তুচ্ছ তাচ্ছিল্যের কারণে সেটা সম্ভব হয় না। সবাই সন্দেহ করে হুজুর কি জঙ্গি নাকি। বেশি বাড়াবাড়ি করলে হুজুরের চাকরিও চলে যেতে পারে।
      Last edited by Rakibul Hassan; 07-30-2023, 10:35 AM.
      হে আল্লাহর পথের সৈনিক! ধৈর্যধারণ করুন ও হকের উপর অবিচল থাকুন। নিশ্চয়ই আল্লাহর ওয়াদা সত্য।

      Comment


      • #4
        মাশাআল্লাহ ভাই। উপকারী নসিহত করেছেন।
        আল্লাহ আপনার কলমে বরকত দিন। আমীন
        ‘যার গুনাহ অনেক বেশি তার সর্বোত্তম চিকিৎসা হল জিহাদ’-শাইখুল ইসলাম ইবনে তাইমিয়া রহ.

        Comment


        • #5
          পোস্টকারী ভাইকে আল্লাহ উত্তম প্রতিদান দিক।
          [আপনার মূল্যবান পরামর্শের জন্য ধন্যবাদ।-মডারেটর]
          Last edited by Munshi Abdur Rahman; 07-31-2023, 10:07 AM.

          Comment


          • #6
            প্রতিটা নসিহতই এমন যে আবশ্যিক ভাবে জরুরি। অনেক অনেক জাযা-কুমুল্ল-হু খইরন আহসানাল জাযা মুহতারাম
            হয় শাহাদাহ নাহয় বিজয়।

            Comment


            • #7
              Originally posted by abu ahmad View Post
              মাশাআল্লাহ ভাই। উপকারী নসিহত করেছেন।
              আল্লাহ আপনার কলমে বরকত দিন। আমীন
              জাজাকাল্লাহ খয়রন ভাই
              হে আল্লাহর পথের সৈনিক! ধৈর্যধারণ করুন ও হকের উপর অবিচল থাকুন। নিশ্চয়ই আল্লাহর ওয়াদা সত্য।

              Comment


              • #8
                Originally posted by Abdul Khalek View Post
                জি ভাই আপনি ঠিক বলেছেন। কিন্তু একটা দুঃখের বিষয় হলো আমাদের দেশের অনেক মসজিদের হুজুররা যুবকদের সাথে মেশাটা অসম্মানজনক মনে করে। তারা শুধুমাত্র মুরব্বিদের (তাও আবার সব মুরব্বি না শুধু বাড়িওয়ালা) সাথে ওঠাবসা করাটা সম্মানজনক মনে করে। আবার কোন কোন আলেম আছেন যারা সত্যিকার অর্থেই যুবকদের জন্য কাজ করতে চান, তাদেরকে ভালো পথে পরিচালনা করতে চান। কিন্তু মসজিদ কমিটির বিরোধীতা, তুচ্ছ তাচ্ছিল্যের কারণে সেটা সম্ভব হয় না। সবাই সন্দেহ করে হুজুর কি জঙ্গি নাকি। বেশি বাড়াবাড়ি করলে হুজুরের চাকরিও চলে যেতে পারে।
                একদম হক কথা বলেছেন ভাই

                Comment


                • #9
                  Originally posted by ALQALAM View Post
                  প্রতিটা নসিহতই এমন যে আবশ্যিক ভাবে জরুরি। অনেক অনেক জাযা-কুমুল্ল-হু খইরন আহসানাল জাযা মুহতারাম
                  জি ভাই, আমাদের বর্তমান জেনারেশন অনেক দিক থেকে পিছিয়ে আছে। শুধু অনলাইনের গণজোয়ার সাফল্য বয়ে আনবে না।
                  হে আল্লাহর পথের সৈনিক! ধৈর্যধারণ করুন ও হকের উপর অবিচল থাকুন। নিশ্চয়ই আল্লাহর ওয়াদা সত্য।

                  Comment


                  • #10
                    বন্ধুদের সাথে মিশুন। সবার সাথে নিয়মিত দেখা করুন। এমন একটা সার্কেল তৈরি করুন যাদের সাথে আপনার প্রতিদিন দেখা হওয়া সম্ভব। প্রতিদিন একসাথে গল্পগুজব করুন। আমরা সাধারণত সবার সাথেই সম্পর্ক রাখি। তবে সেটা শুধুমাত্র ফেসবুকে। এটা খুবই হাস্যকর অযৌক্তিক একটা বিষয়। সোশ্যাল স্কিল ডেভেলপ করতে হবে। পথেঘাটে ঘুরতে হবে। আপনার বন্ধুদেরকে সাথে নিয়ে পৃথিবী এক্সপ্লোর করতে নেমে যান। জীবন সম্পর্কে অনেক অভিজ্ঞতা লাভ করতে পারবেন।
                    জ্বি একমত। সুন্দর কথা।

                    Comment


                    • #11
                      জি ভাইজান,, নিজেদের আদর্শে অটল থেকে সবার সাথেই মিশা উচিত। খুব সূক্ষ্ম হিকমতের সাথে দাওয়াতি কার্যক্রম করে যাওয়া উচিত। আলহামদুলিল্লাহ, এখন পরিবেশ কিছুটা অনুকুলেই মনে হয়। তবে সাবধান থাকতে হবে। কারণ যারা খিলাফার কথা বলে, / জিহাদের কথা বলে। তাদের ত্বাগুত জঙ্গি হিসেবেই চিহ্নিত করে। এবং গোয়েন্দা নজর দারিতে রাখে।

                      Comment


                      • #12
                        Abdul Khalek মাশাআল্লাহ ভাই খুবই উত্তম নসিহা। ভাই আমিও একজন সাধারণ শিক্ষার্থী বিজ্ঞান বিভাগের। ভাই দ্বীনি পড়াশুনা কিংবা এর পারিপার্শিক বিষয় পড়াশুনা করতে আমার কোনো অসুবিধা হয় না কিন্তু একাডেমিক পড়াশুনায় মনযোগী হতে পারছি না কোনোভাবেই। প্রচুর ওভার্থিঙ্কিং করি পড়তে বসলে আমার মনে হয় যে পড়াশুনায় বরকত নেই। ধরেন অংক করতে বসলেই অস্থির লাগে পড়তে মন চায় না। অথবা অন্য যেকোনো পড়া পড়তে বসলেই অস্থির লাগে।কিন্তু কুরআন পড়লে বা দ্বীনি পড়াশুনা করলে এই সমস্যা হয় না। আমার এই সমস্যা আগে ছিল না ইদানিং দ্বীনের ব্যাপারে ব্যাপক পড়াশুনা করার পর হচ্ছে। এখন আমার কি করা উঠিত ভাই? যদি একটু প্রপার গাইডলাইন দিতেন আর ভাই আরেকটি সমস্যা হচ্ছে আমার আগে মেধাশক্তি ভালো ছিল কিন্তু এখন আগের মত নাই।অনেক কিছু জানতেছি পড়তেছি কিন্তু সব মনে থাকে না।কোন কোন আমল করলে আমার মেধাশক্তি বাড়বে এবং পড়াশুনায় আল্লাহর বরকত আসবে?

                        Comment


                        • #13
                          Originally posted by Abdul Khalek View Post
                          জি ভাই আপনি ঠিক বলেছেন। কিন্তু একটা দুঃখের বিষয় হলো আমাদের দেশের অনেক মসজিদের হুজুররা যুবকদের সাথে মেশাটা অসম্মানজনক মনে করে। তারা শুধুমাত্র মুরব্বিদের (তাও আবার সব মুরব্বি না শুধু বাড়িওয়ালা) সাথে ওঠাবসা করাটা সম্মানজনক মনে করে। আবার কোন কোন আলেম আছেন যারা সত্যিকার অর্থেই যুবকদের জন্য কাজ করতে চান, তাদেরকে ভালো পথে পরিচালনা করতে চান। কিন্তু মসজিদ কমিটির বিরোধীতা, তুচ্ছ তাচ্ছিল্যের কারণে সেটা সম্ভব হয় না। সবাই সন্দেহ করে হুজুর কি জঙ্গি নাকি। বেশি বাড়াবাড়ি করলে হুজুরের চাকরিও চলে যেতে পারে।
                          দুইটা আলাদা ব্যাপার। সমাধান একই। আমাদের দ্বীনি উপস্থিতি। প্রভাব বলয় বাড়ানো। (১) সার্কেল তৈরি​ (২)খানকায় নিয়মিত যাতায়াত।প্রতি মাসে ইসলাহী জোড়, মসজিদের তাবলীগ জামাআতের সকলের সাথে মেলামেশা । তালিমে অংশ নেয়া।​ (৩)পাশের মসজিদ এবং মাদ্রাসায় নিয়মিত যাতায়াত করা, এবং সেখানের ইমাম, মুয়াল্লিম, আলিমদের সাথে সম্পর্ক বৃদ্ধি করা, একসাথে চা-পান করা।
                          দাওয়াত ও জিহাদের সফরে কলব যখন ইনসাফ থেকে সরে যায় তখন বিনয় অহংকারে, ভাষার শালীনতা অশালীনতায় রূপান্তরিত হয় এবং অন্তরের নম্রতা কাঠিন্যের রূপ ধারণ করে। তারপর সে ব্যক্তি নিজেও গোমরাহির পথে চলে এবং অন্যকেও গোমরাহির পথ প্রদর্শন করে।

                          Comment


                          • #14
                            Originally posted by tasfiq hossain khan View Post
                            Abdul Khalek মাশাআল্লাহ ভাই খুবই উত্তম নসিহা। ভাই আমিও একজন সাধারণ শিক্ষার্থী বিজ্ঞান বিভাগের। ভাই দ্বীনি পড়াশুনা কিংবা এর পারিপার্শিক বিষয় পড়াশুনা করতে আমার কোনো অসুবিধা হয় না কিন্তু একাডেমিক পড়াশুনায় মনযোগী হতে পারছি না কোনোভাবেই। প্রচুর ওভার্থিঙ্কিং করি পড়তে বসলে আমার মনে হয় যে পড়াশুনায় বরকত নেই। ধরেন অংক করতে বসলেই অস্থির লাগে পড়তে মন চায় না। অথবা অন্য যেকোনো পড়া পড়তে বসলেই অস্থির লাগে।কিন্তু কুরআন পড়লে বা দ্বীনি পড়াশুনা করলে এই সমস্যা হয় না। আমার এই সমস্যা আগে ছিল না ইদানিং দ্বীনের ব্যাপারে ব্যাপক পড়াশুনা করার পর হচ্ছে। এখন আমার কি করা উঠিত ভাই? যদি একটু প্রপার গাইডলাইন দিতেন আর ভাই আরেকটি সমস্যা হচ্ছে আমার আগে মেধাশক্তি ভালো ছিল কিন্তু এখন আগের মত নাই।অনেক কিছু জানতেছি পড়তেছি কিন্তু সব মনে থাকে না।কোন কোন আমল করলে আমার মেধাশক্তি বাড়বে এবং পড়াশুনায় আল্লাহর বরকত আসবে?
                            একাডেমিক পড়ালেখাও জরুরী। তবে প্রচলিত সেক্যুলার শিক্ষাব্যবস্থায় পড়ালেখা করলে অনেক ফেতনাও আছে। এ বিষয়ে মাসআলা আলেমদের থেকে জেনে নিতে পারবেন। তবে আপনি যদি মনযোগ ধরে রাখতে চান তাহলে দুইটা কাজ করতে হবে।
                            ১/ টানা দুইদিন কোন কিছু করবেন না। এমনকি দ্বীনি বইও না। ফেসবুকিং সহ অন্যান্য প্রতিটি জিনিস বাদ। শুধুমাত্র দুই দিন সব কিছু থেকে দূরে থাকবেন। কারো সাথে এই দুইদিন বেশি কথাও বলবেন না। ভালো হয় রোজা রাখলে। রাতে ঘুমাতে হবে। আর ইসমে যাতের জিকির বেশি বেশি। ব্রেইন রিফ্রেশ হয়ে যাবে ইনশাআল্লাহ।
                            ২/ যত রকম স্ক্রিনের আলো আছে তা এড়িয়ে চলবেন। দৈনিক আধা ঘণ্টার বেশি ফেসবুক ভুলেও নয়। এর মধ্যেই প্রয়োজনীয় আপডেট খবরাখবর যা জানার জেনে নেবেন। এতে করে ব্রেইনের চাঞ্চল্য কমবে ও সুস্থির থাকবে। পড়ালেখায় মনযোগ বসাতে পারবেন ইনশাআল্লাহ।

                            Comment


                            • #15
                              জি ভাইজান,যদিও সময় কারো জন্য অপেক্ষা করে না। তথাপি একটা রুটিন থাকলে কিন্তু মন্দ হয়না।সব কাজ গুছিয়ে হয়ে যেতে পারে অল্প সময়েই।

                              Comment

                              Working...
                              X