বিসমিল্লাহির রহমানির রাহীম।
==================
[[[[ বৈশ্যিক জিহাদ]]]] বৈশ্যিক জিহাদ হলো এককেন্দ্রিক নেতৃত্বের অধীনে পুরো বিশ্ব কুফরের সাথে যুদ্ধ করা। এ-ই পদ্ধতির জিহাদ দ্বারা আঞ্চলিক ও বিশ্ব কুফরি শক্তির শক্তি খর্ব হয়। আর এ-র দ্বারা কুফফার গোষ্ঠী মুসলিমদের পরাজিত করতে ব্যর্থ হয়। আজকের দিনে জিহাদের এ-ই পদ্ধতিটি সুফল বয়ে আনছে। আমাদের বাংলাদেশের আশেপাশে যেসব কুফফার আচ্ছে তাদেরকে চোরাবালিতে নিক্ষেপ করতে হবে। যেমনঃ আমরাই যুদ্ধ করবো কিন্তু যুদ্ধটা হবে ওদের মাঠিতে। আজকের দিনে ইন্ডিয়াকে ধ্বংস করতে হলে কাশ্মীরের জিহাদকে পরিপূর্ণ প্রতিষ্ঠা করতে হবে। কাশ্মীরের ময়দানকে হাত ছাড়া করা যাবে না। ইন্ডিয়া কিন্তু দিনদিন আগ্রাসী ভূমিকার দিকে ধাবিত হচ্ছে। সীমান্তে মুসলিমদের হত্যার ফিরিস্তি জারি রাখছে। তাই আমাদের ভুলে গেলে চলবে না, ইন্ডিয়া আমাদের প্রকৃত শত্রু। ইন্ডিয়াকে তাদের মাঠিতেই ধ্বংস করতে হবে। ইন্ডিয়ার জন্য কয়েকটি যুদ্ধক্ষেত্র খুলতে পারলে এ-ই উপমহাদেশের মুসলিমদের জন্য অনেক সহজ হতো ইন্ডিয়াকে খুব সহজে পরাজিত করা। ইন্ডিয়া দুর্বল হয়ে গেলে আমাদের দেশের ত্বাগুতও দুর্বল হয়ে যাবে, ইনশাআল্লাহ।
=============================
==================
[[[[ বৈশ্যিক জিহাদ]]]] বৈশ্যিক জিহাদ হলো এককেন্দ্রিক নেতৃত্বের অধীনে পুরো বিশ্ব কুফরের সাথে যুদ্ধ করা। এ-ই পদ্ধতির জিহাদ দ্বারা আঞ্চলিক ও বিশ্ব কুফরি শক্তির শক্তি খর্ব হয়। আর এ-র দ্বারা কুফফার গোষ্ঠী মুসলিমদের পরাজিত করতে ব্যর্থ হয়। আজকের দিনে জিহাদের এ-ই পদ্ধতিটি সুফল বয়ে আনছে। আমাদের বাংলাদেশের আশেপাশে যেসব কুফফার আচ্ছে তাদেরকে চোরাবালিতে নিক্ষেপ করতে হবে। যেমনঃ আমরাই যুদ্ধ করবো কিন্তু যুদ্ধটা হবে ওদের মাঠিতে। আজকের দিনে ইন্ডিয়াকে ধ্বংস করতে হলে কাশ্মীরের জিহাদকে পরিপূর্ণ প্রতিষ্ঠা করতে হবে। কাশ্মীরের ময়দানকে হাত ছাড়া করা যাবে না। ইন্ডিয়া কিন্তু দিনদিন আগ্রাসী ভূমিকার দিকে ধাবিত হচ্ছে। সীমান্তে মুসলিমদের হত্যার ফিরিস্তি জারি রাখছে। তাই আমাদের ভুলে গেলে চলবে না, ইন্ডিয়া আমাদের প্রকৃত শত্রু। ইন্ডিয়াকে তাদের মাঠিতেই ধ্বংস করতে হবে। ইন্ডিয়ার জন্য কয়েকটি যুদ্ধক্ষেত্র খুলতে পারলে এ-ই উপমহাদেশের মুসলিমদের জন্য অনেক সহজ হতো ইন্ডিয়াকে খুব সহজে পরাজিত করা। ইন্ডিয়া দুর্বল হয়ে গেলে আমাদের দেশের ত্বাগুতও দুর্বল হয়ে যাবে, ইনশাআল্লাহ।
=============================
Comment