Announcement

Collapse
No announcement yet.

বাংলাদেশের সমস্ত মুজাহিদ ভাইদের জন্য আল্লাহর নিকট দুয়া এবং ভাইদের প্রতি অল্পকিছু কথ&

Collapse
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • বাংলাদেশের সমস্ত মুজাহিদ ভাইদের জন্য আল্লাহর নিকট দুয়া এবং ভাইদের প্রতি অল্পকিছু কথ&

    বিসমিল্লাহির রহমানির রাহীম।
    ==================
    [[[[ বৈশ্যিক জিহাদ]]]] বৈশ্যিক জিহাদ হলো এককেন্দ্রিক নেতৃত্বের অধীনে পুরো বিশ্ব কুফরের সাথে যুদ্ধ করা। এ-ই পদ্ধতির জিহাদ দ্বারা আঞ্চলিক ও বিশ্ব কুফরি শক্তির শক্তি খর্ব হয়। আর এ-র দ্বারা কুফফার গোষ্ঠী মুসলিমদের পরাজিত করতে ব্যর্থ হয়। আজকের দিনে জিহাদের এ-ই পদ্ধতিটি সুফল বয়ে আনছে। আমাদের বাংলাদেশের আশেপাশে যেসব কুফফার আচ্ছে তাদেরকে চোরাবালিতে নিক্ষেপ করতে হবে। যেমনঃ আমরাই যুদ্ধ করবো কিন্তু যুদ্ধটা হবে ওদের মাঠিতে। আজকের দিনে ইন্ডিয়াকে ধ্বংস করতে হলে কাশ্মীরের জিহাদকে পরিপূর্ণ প্রতিষ্ঠা করতে হবে। কাশ্মীরের ময়দানকে হাত ছাড়া করা যাবে না। ইন্ডিয়া কিন্তু দিনদিন আগ্রাসী ভূমিকার দিকে ধাবিত হচ্ছে। সীমান্তে মুসলিমদের হত্যার ফিরিস্তি জারি রাখছে। তাই আমাদের ভুলে গেলে চলবে না, ইন্ডিয়া আমাদের প্রকৃত শত্রু। ইন্ডিয়াকে তাদের মাঠিতেই ধ্বংস করতে হবে। ইন্ডিয়ার জন্য কয়েকটি যুদ্ধক্ষেত্র খুলতে পারলে এ-ই উপমহাদেশের মুসলিমদের জন্য অনেক সহজ হতো ইন্ডিয়াকে খুব সহজে পরাজিত করা। ইন্ডিয়া দুর্বল হয়ে গেলে আমাদের দেশের ত্বাগুতও দুর্বল হয়ে যাবে, ইনশাআল্লাহ।
    =============================
    Last edited by forsan313; 01-08-2021, 12:25 PM.
    اللهم انی اسلک الهدی والتفی والعفافی والغناء

  • #2
    মাশাআল্লাহ! খুব গুরুত্বপূর্ণ কথা আল্লাহ আমাদের তাওফীক দান করুন, আমীন
    মুসলিম হয়ে জন্মেছি আমি ইসলাম আমার ধর্ম
    লড়বো আমি খোদার পথে এটাই আমার গর্ব।

    Comment


    • #3
      ত্বাগুত সরকার ও তার সাঙ্গপাঙ্গরা, এদেশে তাদের নফসানিয়্যাত প্রতিষ্ঠা করতে গিয়ে হিন্দু মালাউনদের দারস্থ (দ্বারস্থ) হয়েছে। যেমনঃ তাদের মুর্তাদ (মুরতাদ) নেতা শেখ মুজিব ইন্ডিয়ার হিন্দুদের দ্বারা সাহায্যপ্রাপ্ত ছিলো। ইন্ডিয়ান হিন্দুদের প্ররোচনায় সে এদেশে কুফরি তন্ত্রের রাজনীতি শুরু করে। ইতিহাসে-ত বিভিন্ন বইয়ে আছে হিন্দুরা শেখ মুজিবকে কীভাবে ৭১ পূর্ব সময়ে সাহায্য করে ছিলো। ভুয়া স্বাধীনতার বুলি আওড়িয়ে জনগণকে ধোকা (ধোঁকা) দিয়ে একটি মুসলিম দেশকে দুভাগ করে দিলো। ওরা চিল্লিয়ে বলে স্বাধীনতা,, এটা হচ্ছে নফসানিয়্যাতকে ইসলামের উপর প্রধান্ন (প্রাধান্য) দেয়া। সে সময় কতক হুজুররাও দেশ ভাগের পক্ষে ছিলো। আর পাকিস্তানি জেনারেল তড়িঘড়ি করে এদেশে সামরিক আক্রমণ করে দিলো। বোকামির চূড়ান্ত পর্যায়ে পৌঁছলে যা হয়। একটি পরিবার যখন একসাথে বসবাস করে তখন তাদের মাঝে যদিও মাঝেমধ্যে একটু ঝগড়াঝাটি (ঝগড়াঝাঁটি) হয় কিন্তু শত্রুর বিপক্ষে সবাই এক হয়ে যায়, এবং আসল নিরাপত্তা অটুট থাকে। মুর্গির বাচ্চা আলাদা হয়ে গেলে তাকে কাকে- চিলে নিয়ে যায়, টিক তদ্রূপ পরিবার আলাদা হয়ে গেলেও আশেপাশের শত্রুরা বিভিন্ন কষ্ট দেয়। কখনো মেতেও ফেলে। আজকের বাংলাদেশ তার ভাই থেকে আলাদা হয়ে গিয়ে মহা বিপদে আছে। সামনের দিনগুলো অনেক অনেক কঠিন। এ-ই ত্বাগুত হাসিনা টার্গেট করে করে হিন্দু অফিসারগুলোকে চাকরি দিচ্ছে। লক্ষলক্ষ মুসলিম যুবক শিক্ষিত হওয়ার পরেও চাকরি পাচ্ছে না। আর এ-ই হিন্দু মালাউনগুলো তাদের আসল ঠিকানা ইন্ডিয়াতে এদেশের অর্থ পাচার করছে। ।আর ইন্ডিয়া এভাবে কাশ্মীরের মুসলিমদের হত্যা করছে, গাযওয়াতুল হিন্দু হবে, আমরা সবাই জানি। কিন্তু ঘরে বসে বসে পরিবারের সাথে সুখে-শান্তিতে সময় কাটালে গাযওয়াতুল হিন্দ হবে??? এ-র জন্য সুদূর প্রসারি (প্রসারী) পরিকল্পনার সাথে নিজেদেরও হিন্দু মালাউন আর্মিদের মুকাবিলা করার মত প্রশিক্ষিত করে তুলতে হবে। সুপ্রিয় ভাইয়েরা,, যুদ্ধ কিন্তু খেলাধুলা নয়। যুদ্ধে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অংশ হচ্ছে পিছুটান। বদরের যুদ্ধে, উহুদের যুদ্ধে অস্ত্র ও প্রশিক্ষণ কাফেরের ধারেকাছেও ছিলো না। কিন্তু সাহাবাদের (রাঃ) পিছুটান ছিলো না। এ-ই একটি পয়েন্ট নিয়ে অনেক লিখা যাবে। ইন্ডিয়া কিন্তু বসে নাই, হাসিনাও বসে নাই। ওরা জানে আমরা কী ভাবছি। আমাদের একটু নড়াচড়াও ওদের সহ্য হয় না। এ-ই জন্য জিরো টলারেন্স। ভাইয়েরা,, অন্যের চিন্তা না করে নিজেরা দাঁড়াতে হবে। নিজেকে সার্বিকভাবে প্রস্তুত করে তুলতে হবে। শত্রু কিন্তু বহুরুপী (বহুরূপী)। মুনাফেক শত্রুর সংখ্যাই বেশি। আমি সব চেয়ে ভয় করি ঐ শত্রুকে যে হিন্দুদের শত্রু মনে করে না।
      اللهم انی اسلک الهدی والتفی والعفافی والغناء

      Comment

      Working...
      X