Announcement

Collapse
No announcement yet.

বিয়ে নিয়ে অগোছালো কিছু কথা ।। পর্ব-১ ।। বিয়ে করলে কি কি পরিবর্তন হয়-

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • বিয়ে নিয়ে অগোছালো কিছু কথা ।। পর্ব-১ ।। বিয়ে করলে কি কি পরিবর্তন হয়-



    বিয়ে করলে কি কি পরিবর্তন হয়-

    #যদি আপনি পিতা-মাতার মতকে গুরুত্ব দিয়ে নিজের সিদ্ধান্তে বিয়ে করেন, তাহলে দেখবেন আপনার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করার ক্ষমতা অনেকটাই বেড়ে যাবে।
    #মেয়ে জাতির প্রতি আপনার সম্মান অনেক বেড়ে যাবে। আপনি এতদিন শুধু মেয়েদের কে সৌন্দর্যের নিদর্শন ভেবেছিলেন। কিন্তু বাস্তব জীবনে বৈবাহিক সম্পর্কে যুক্ত হওয়ার পর বুঝতে পারবেন একজন মেয়ে কত ত্যাগ স্বীকারের প্রতীক ও হতে পারে।
    মেয়েদের ক্ষেত্রেও ঠিক একই রকমই। মেয়েরা এত দিন ছেলেদেরকে শুধু চাহিদা পূরণের বস্তু ভাবতো। কিন্তু বৈবাহিক সম্পর্কে যুক্ত হবার পর মেয়েরা বুঝতে পারে একজন ছেলে পরিবারের জন্য কত দায়িত্বশীল হতে পারে এবং ত্যাগ স্বীকার করতে পারে!
    #কাজের প্রতি আপনার উদ্যম বেড়ে যাবে। কারণ এখন শুধু আপনি নিজের জন্য আর কাজ করছেন না, আপনার কাজের সফলতার সাথে আপনার জীবনসঙ্গীর ও ভবিষ্যৎ নির্ভর করছে।
    #অপ্রয়োজনীয়' বন্ধু বান্ধবের সংখ্যা কমে যাবে। এখন বুঝতে পারবেন বন্ধুত্ব শুধুমাত্র একটি উপসংহার। এই বন্ধুত্বের নামের পিছনে লুকিয়ে আছে পারস্পরিক সহযোগিতার গোপন সমীকরণ।
    #মেজাজ নিয়ন্ত্রণ হয়ে যাবে। কারণ আগে মেজাজ হারালে আপনি হয়তো খুশি হতেন অথবা দুঃখ পেতেন না। কিন্তু এখন মেজাজ হারালে আপনি নিজেই দুঃখ পাবেন।
    #অর্থনৈতিক ব্যাপারে আপনি আগের থেকে অনেক বেশি হিসেবি হবেন। কারণ আপনার মনে হবে এখন অর্থের অপচয় মানে নিজেদের ভবিষ্যৎ বিপদসংকুল করে তোলা।
    #পোশাক পরিচ্ছদের ব্যাপারে আপনি অনেকটাই মার্জিত হয়ে যাবেন।
    #অকারণে তর্ক করা থেকে নিজেকে দূরে রাখবেন। কারণ আপনি এটা অনুভব করবেন তর্ক ভালোবাসার পথে বাধা হয়ে দাঁড়াচ্ছে।
    সর্বাপেক্ষা আপনি একজন দায়িত্বশীল নিষ্ঠাবান সহানুভূতিশীল পরিণত মানুষে রূপান্তরিত হবেন "বিবাহের" মাধ্যমে।
    #ইবাদত বন্দেগি অনেক সহজ হবে। যিনা-ব্যভিচার থেকে বেঁচে যাবেন। নজরের হেফাজত করতে পারবেন। সংসারে আয় বরকত বেড়ে যাবে।
    #অনেকেই আবার এই বিবাহ কে লাড্ডু, রসগোল্লার সাথে তুলনা করে থাকেন। তাদের উদ্দেশে আমি বলব, বিবাহ একটি পবিত্র সম্পর্ক। বাজারের পণ্যের সাথে এই বিবাহের তুলনা করে আপনি এই পবিত্র সম্পর্ককে ছোট করবেন না।


    Collected‬‬‬‬‬‬‬‬‬‬‬‬‬‬‬‬‬‬‬‬‬‬‬‬‬‬‬‬‬‬‬‬‬‬
    ‘যার গুনাহ অনেক বেশি তার সর্বোত্তম চিকিৎসা হল জিহাদ’-শাইখুল ইসলাম ইবনে তাইমিয়া রহ.

  • #2
    মাশাআল্লাহ! অনেক গুরুত্বপূর্ন কিছু টিপস।

    আসলে বিবাহ একটি পবিত্র বন্ধন। এবং বিবাহ করতে তেমন কিছুই লাগেনা। কিন্তু আমাদের সমাজে বিবাহকে কঠিন করে রাখা হয়েছে। ১৮ এবং ২১ বছরের আগে বিয়ে করা যাবে না। এমন আইন পাস করা হয়েছে। যা স্পষ্ট আল্লাহ বিরোধী কুফুরি আইন।

    তথাকথিত নাস্তিক-মুরতাদরা বলে বেড়ায-কম বয়সে বিয়ে করলে মেয়েরা সহ্য করতে পারবে না ইত্যাদি।
    অথচ কিশোর-কিশোরি মিলে যেনা করলে তখন কিছু হয় না। তখন এই সকল তথাকথিত নাস্তিক-মুরতাদগুলো চুপ থাকে।

    এভাবে সেকুলার রাষ্ট্রগুলোতে যেনা-ব্যভিচারে ব্যাপক হারে বৃদ্ধি পাচ্ছে।

    আল্লাহ আমাদের সর্ব-প্রকার ফিতনা থেকে হেফাজত করুন। এবং আমাদের মধ্যে যে সকল ভাইয়েরা এখনও বিয়ে করেননি। তাঁদের জন্য নেককার পাত্রীর ব্যবস্থা করে দিন। আমিন
    গোপনে আল্লাহর অবাধ্যতা থেকে বেঁচে থাকার মধ্যেই রয়েছে প্রকৃত সফলতা ৷

    Comment


    • #3
      Originally posted by Ibrahim Al Hindi View Post
      আসলে বিবাহ একটি পবিত্র বন্ধন। এবং বিবাহ করতে তেমন কিছুই লাগেনা। কিন্তু আমাদের সমাজে বিবাহকে কঠিন করে রাখা হয়েছে। ১৮ এবং ২১ বছরের আগে বিয়ে করা যাবে না। এমন আইন পাস করা হয়েছে। যা স্পষ্ট আল্লাহ বিরোধী কুফুরি আইন।

      তথাকথিত নাস্তিক-মুরতাদরা বলে বেড়ায-কম বয়সে বিয়ে করলে মেয়েরা সহ্য করতে পারবে না ইত্যাদি।
      অথচ কিশোর-কিশোরি মিলে যেনা করলে তখন কিছু হয় না। তখন এই সকল তথাকথিত নাস্তিক-মুরতাদগুলো চুপ থাকে।

      এভাবে সেকুলার রাষ্ট্রগুলোতে যেনা-ব্যভিচারে ব্যাপক হারে বৃদ্ধি পাচ্ছে।

      আল্লাহ আমাদের সর্ব-প্রকার ফিতনা থেকে হেফাজত করুন। এবং আমাদের মধ্যে যে সকল ভাইয়েরা এখনও বিয়ে করেননি। তাঁদের জন্য নেককার পাত্রীর ব্যবস্থা করে দিন। আমিন
      আমীন, আল্লাহুম্মা আমীন।

      Comment


      • #4
        মাশাআল্লাহ অনেক গুরুত্বপূর্ণ কথা বলছেন ভাই।
        আমার জন্য দো'আ করবেন ভাই...
        আমার বিয়ে অতিদ্রুত হয়ে যাই এবং নেককার স্ত্রী দান করেন!!
        আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তাআ'লা অন্যান্য ভাইদেরকেও দান করুন।আমিন

        Comment


        • #5
          আমার জন্যও দোয়া করবেন আমার বিয়েও যেন অতিদ্রুত হয়ে যায় এবং আল্লাহ তা’আলা নেককার স্ত্রী দান করেন, আমীন।

          Comment


          • #6
            সকল কমেন্টকারী ভাইদের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি- জাযাকাল্লাহু খাইরান।
            আল্লাহ যেন সকল মুসলিম অবিবাহিত যুবকদেরকে দ্রুত বিয়ে করা সুব্যবস্থা করে দেন।
            ‘যার গুনাহ অনেক বেশি তার সর্বোত্তম চিকিৎসা হল জিহাদ’-শাইখুল ইসলাম ইবনে তাইমিয়া রহ.

            Comment


            • #7
              মুহতারাম ভাই! অনেক উপকারী ও গুরুত্বপূর্ণ টিপস।
              জাজাকাল্লাহ ভাই,,,,,,ভাইদের কাছে আমিও দোয়ার আবেদন করছি,
              আল্লাহ যেন তাড়াতাড়ি একটা ব্যবস্থা করে দেন।

              Comment


              • #8
                সবই ত বুজলাম(বুঝলাম) ভাই। কিন্তু বিয়ে করাই যে কত কঠিন সেটা আর বলার অপেক্ষা রাখে না।

                Comment


                • #9
                  শুধু বিয়ে নয় বরং একাধিক বিয়ে করা এখন সময়ের দাবি।
                  উম্মত বাড়াতে হবে, মুজাহিদ বাড়াতে হবে। আর দ্বীনের ফিকিরও বাড়াতে হবে। তবে এগুলো এখন আমাদের সমাজে অসম্ভব হয়ে দাঁড়িয়েছে।

                  Comment


                  • #10
                    Originally posted by এসো ঐক্য হই View Post
                    মুহতারাম ভাই! অনেক উপকারী ও গুরুত্বপূর্ণ টিপস।
                    জাজাকাল্লাহ ভাই,,,,,,ভাইদের কাছে আমিও দোয়ার আবেদন করছি,
                    আল্লাহ যেন তাড়াতাড়ি একটা ব্যবস্থা করে দেন।
                    আমীন ইয়া রব্বাল আলামীন

                    Comment


                    • #11
                      Originally posted by ASFAQ SALAM View Post
                      শুধু বিয়ে নয় বরং একাধিক বিয়ে করা এখন সময়ের দাবি।
                      উম্মত বাড়াতে হবে, মুজাহিদ বাড়াতে হবে। আর দ্বীনের ফিকিরও বাড়াতে হবে। তবে এগুলো এখন আমাদের সমাজে অসম্ভব হয়ে দাঁড়িয়েছে।
                      সহমত ভাই আপনার সাথে। একাধিক বিয়ের উপকারিতা নিয়েও একটি পোস্ট দেওয়া হবে, ইনশাআল্লাহ।
                      দু‘আ চাই ভাইয়া। আর দু‘আ করি- আল্লাহ যেন সকল অবিবাহিত ভাইদেরকে দ্রুত বিয়ে করার তাওফিক দেন। যাতে ফিতনা থেকে বাঁচতে পারেন।
                      ‘যার গুনাহ অনেক বেশি তার সর্বোত্তম চিকিৎসা হল জিহাদ’-শাইখুল ইসলাম ইবনে তাইমিয়া রহ.

                      Comment


                      • #12
                        দ্রুত বিয়ে করুন, কিন্তু যাচাই বাচাই করে নিজের চাহিদা মত বিয়ে করুন। পাত্র-পাত্রীর পরিবেশ, চাহিদা ও রুচির মাঝে সামঞ্জস্যতা সুখী দাম্পত্য জীবনের অন্যতম প্রধান উপাদান। অনেকে দ্বিতীয় বিয়ের কথা বলছেন, কিন্তু আমাদের দেশে বিষয়টি এত সহজ নয়। সুতরাং প্রথম বিয়ে হলে একটু সতর্ক হোন। যাতে দ্বিতীয় বিয়ে না করলেও খুব একটা সমস্যা না হয়। এমন যাতে না হয়, বিয়ে করে ২/১ মাস যেতে না যেতেই আপনি দ্বিতীয় বিয়ের কথা ভাবছেন। পারিবারের বৈধ চাহিদার প্রতি অবশ্যই গুরুত্ব দিতে হবে যদি বিয়ের পর নিজের স্ত্রীকে পরিবারের সাথে রাখার মনস্থ করেন। কারন বিয়ে কোন ২/১ দিনের আনন্দ ভ্রমণ নয়। এই দীর্ঘ যাত্রায় যে সঙ্গী হবে তার মাঝে অবশ্যই কিছু গুনাগুন অপরিহার্য। অন্যন্য বিষয়ের ন্যায় এখানেও রয়েছে শরিয়তের দিক নির্দেশনা। যারা আলিম তাদের এই ব্যাপারে খুব একটা সমস্যা হয় না। কিন্তু আমরা যারা সাধারণ শিক্ষিত তাদের ক্ষেত্রে সমস্যাগুলো জটিল আকার ধারন করে। আর নিজের প্রয়োজনের কথা নিজেকে বলতে হবে। আপনার পরিবারিক জীবনের দায়িত্ব অন্য কেউ নিবে না। প্রয়োজন বোধে 'না' বলতে শিখুন। আর পছন্দ না হলে বিয়ে করবেন না। কারন এখানে পারষ্পরিক চাহিদার একটা বিষয় আছে। এটা মানুষের প্রকৃতি। বিয়ের আগে মেয়ে দেখা সুন্নাত হওয়ার একটা কারন এটাও হতে পারে। কেউ বলবে আমি তো মেয়ে না দেখেই বিয়ে করেছি, শুধু দ্বীনদার শুনেছি এটাই যথেষ্ট। উনার বিষয় উনার উপর ছেড়ে দিন। আমি এমন লোকজনও পেয়েছি যে দ্বীনের বেশ ধারন করে আছে, কিন্তু তার মাঝে কোন আমানতদারিতা নেই। আপনি যদি আপনার বিষয়াদি তার উপর ছেড়ে দেন, সে আপনার কল্যাণের বিষয়ে মোটেই ভ্রুক্ষেপ করবেন না।
                        দুনিয়া প্রতারণাপূর্ণ। আর কল্যাণকর বিষয়ের প্রতি লোভনীয় হোন যা আপনার দ্বীন ও দুনিয়া উভয় ক্ষেত্রে কাজে আসবে । আর যেনতেনভাবে প্রস্তাব নিয়ে যাবেন না। সবদিক বিবেচনা করে তবেই প্রস্তাব দিবেন। যাতে মানুষের বিরক্তির কারন না হন। আর এই সমস্ত ফায়সালা উপর থেকেই হয়। তাই উপরে যিনি আছেন তার যথাযথ আনুগত্য অব্যাহত রাখুন এবং অবাধ্যতা থেকে দূরে যথাসম্ভব দূরে থাকুন। তাহলে আল্লাহ্ পবিত্র জীবন দান করবেন। বিয়ের আগে যেমন ধৈর্য্য আছে, পরেও তেমন ধৈর্য্য আছে। আর আল্লাহ্ ধৈর্য্যশীলদের সাথে আছেন।

                        Comment


                        • #13
                          আরেকটি বিষয় হচ্ছে, কোন কিছুই আপাতত বলে করবেন না। সাধারণত নতুন যারা এ পথে আসে তাদের মাঝে এই প্রবণতা বেশি দেখা যায়। সবকিছুতেই একটু গা ছাড়া গা ছাড়া ভাব দেখা যায়। এইত কিছু দিনের মধ্যে শহীদ হয়ে যাচ্ছি। সুতরাং এত কিছু ভাবার কী দরকার। যখন দেখছে যাত্রা দীর্ঘায়িত হচ্ছে তখন আর হিসাব মিলাতে পারছে না। যেসব বিষয়ে খামখেয়ালি দেখিয়েছিল সেগুলো ক্রমে ক্রমে গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে। এখন সে পুরনো ক্ষত পুষিয়ে নিতে জিহাদ ও ইদাদের পথে আপোষ কামিতাকে বেচেঁ নিয়েছে। সুতারাং সবকিছুতে একটা ভারসাম্য থাকা চাই। এ পথ অনেক দীর্ঘ হতে পারে এমনটা ভেবে নিয়ে আমাদের প্রস্তুত থাকতে হবে। একটা কথা আছে-
                          যে মনে করে আমি আগামীকাল মারা যাব সেটা হুশিয়ারী। আর যে মনে করে সে বৃদ্ধ বয়সে মারা যাবে সেটা কাজের কাজ।
                          শায়েখ আবু মুস'আব ফাক্কাল্লাহু আসরাহু বলেছিলেন, "কোন আন্দোলন শুরু করার জন্য আবেগই যথেষ্ট, কিন্তু সুষ্ঠুভাবে শেষ করার জন্য দরকার হিকমাহ ও ধৈর্য্য।"
                          নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহিস ওসাল্লামও আমাদের এমনটাই বলেছেন যে, মুজাহিদ বাহিনী যেন যুদ্ধের শুরুতেই সব তীর ধনুক শেষ না করে ফেলেন।
                          আর নিজের ক্ষমতা ও ঈমানের উপর খুব বেশি ভরসা করবেন না। ভরসা একমাত্র আল্লাহ্'র উপর থাকবে। তঁার নিকট বেশি বেশি দুয়া করুন। শত্রুকে কখনো দুর্বল ভাববেন না। অর্থাৎ যথাযথ প্রস্তুতি নিবেন। বান্দার তাড়াহুড়োর দ্বারা আল্লাহ্ তাড়িত হন না।
                          নিজের নফসের প্রতি সদা সর্বদা দৃষ্টি রাখবেন। যেন আমাদের নিয়তে ত্রুটি না আসে। যেন আমরা মনের অজান্তে পদ পদবি এগুলোর গোলাম না হয়ে পড়ি। দেখবেন আমাকে মাসুল করে দিলে কেমন একটা আনন্দ আনন্দ লাগছে, কাজের স্প্রীহা বেড়ে যাছে। হঠাৎ পদ থেকে সরিয়ে দিলে আর আমাকে খুজেঁ পাওয়া যাচ্ছে না।
                          জাওলানী সাহেবদের দেখে যেন শিক্ষা নিই।
                          যা আবর্জনা তা ফেলা দেওয়া হয়, আর যা মানুষের উপকারে আসে তা থেকে যায়। এভাবে আল্লাহ্ উপমা দিয়ে থাকেন।
                          আমরা যেন চিন্তাশীল হই। সাহাবীর শুধু বিশ্বাস করেই ক্ষান্ত হননি। সে বিশ্বাসের পিছনে নিজেদের মেধা ও শ্রম সব ব্যয় করেছেন। আল্লাহ্ সাহায্য করবেন বলে যেনতেনভাবে পরিকল্পনা ছাড়া যুদ্ধে অবতীর্ণ হননি।
                          একটা শক্তিশালী, বিচক্ষন ও চিন্তাশীল মুজাহিদ বাহিনী গড়ে উঠুক এই আশায় আমার এই লিখনি। নিশ্চয়ই আল্লাহ্ ছাড়া কোন তাওফীক দাতা নেই।

                          Comment


                          • #14
                            অনেকগুলো বিয়ে করতে হবে উম্মত বাড়াতে হবে মুজাহিদ বানাতে হবে

                            Comment


                            • #15
                              মুহতারাম > musafir15 ভাই, আপনি দিকনির্দেশনামূলক চমৎকার কমেন্ট করেছেন। আপনাক বিশেষভাবে ধন্যবাদ।
                              আল্লাহ আপনাকে জাযায়ে খাইর দান করুন। আমীন
                              ‘যার গুনাহ অনেক বেশি তার সর্বোত্তম চিকিৎসা হল জিহাদ’-শাইখুল ইসলাম ইবনে তাইমিয়া রহ.

                              Comment

                              Working...
                              X