মুরজিয়াদের একটি গুরুত্বপূর্ণ লক্ষ্মণ হলো তারা কারো থেকে সুস্পষ্ট কুফরি কাজ প্রকাশ পেলেই শর্ত জুড়ে দিবে “মন থেকে তো সে এটা করেনি” যদিও তার যুক্তির পক্ষে দাড় করানোর
শরঈ কোন গ্রহনযোগ্য ফতওয়া
সে পেশ করতে পারবেনা।
মুনাফিকরা যখন আল্লাহ তায়ালা ও রাসুলকে নিয়ে উপহাস করছিলো, তখন কোন সাহাবি তা শুনে ফেললে মুনাফিকরা বললো
“আমরা তো মজা করছিলাম”।
আল্লাহ তায়ালাই তাদের কথাকে রদ্দ/খন্ডন করে আয়াত নাজিল লরে দিলেন-
❝বলো; তোমরা আল্লাহ তায়ালা ও তার রাসুল নিয়ে উপহাস করছো.?
আর ওজর পেশ করিওনা কারণ তোমরা ইমান আনার পরে কুফরি করেছো❞ [সুরা তাওবা]
উক্ত ঘটনাটি সুস্পষ্ট প্রমাণ বহন করে “হৃদয় থেকে কুফর না করেও শুধু জবানে উপহাস করলেও ব্যক্তি কাফের হয়ে যায়,
কারণ উক্ত আয়াতই বলছে তারা উপহাস করছিলো, আর তা জবান দিয়েই হচ্ছিলো।
আর যে ব্যক্তি জবান দিয়েই কুফর ও শিরক করে তার অন্তর তো আরো জঘন্য।
যেমন নাজিল হয়েছে-
তাদের জবানেই বিদ্বেষ [পরিষ্কার] প্রকাশ পায় আর তাদের অন্তরে যা রয়েছে তাতো আরো জঘন্য [নিসা]
অতএব কর্ম, কথা দ্বারাও ব্যক্তি কাফের হয়ে যায়।
এক্ষেত্রে তার হৃদয়ের সাথেই ইমানকে সীমাবদ্ধ করে লুকোচুরি করাকে সালাফগন মুজিয়া বলোছেন।
✍️ এক মুওয়াহিদ
শরঈ কোন গ্রহনযোগ্য ফতওয়া
সে পেশ করতে পারবেনা।
মুনাফিকরা যখন আল্লাহ তায়ালা ও রাসুলকে নিয়ে উপহাস করছিলো, তখন কোন সাহাবি তা শুনে ফেললে মুনাফিকরা বললো
“আমরা তো মজা করছিলাম”।
আল্লাহ তায়ালাই তাদের কথাকে রদ্দ/খন্ডন করে আয়াত নাজিল লরে দিলেন-
❝বলো; তোমরা আল্লাহ তায়ালা ও তার রাসুল নিয়ে উপহাস করছো.?
আর ওজর পেশ করিওনা কারণ তোমরা ইমান আনার পরে কুফরি করেছো❞ [সুরা তাওবা]
উক্ত ঘটনাটি সুস্পষ্ট প্রমাণ বহন করে “হৃদয় থেকে কুফর না করেও শুধু জবানে উপহাস করলেও ব্যক্তি কাফের হয়ে যায়,
কারণ উক্ত আয়াতই বলছে তারা উপহাস করছিলো, আর তা জবান দিয়েই হচ্ছিলো।
আর যে ব্যক্তি জবান দিয়েই কুফর ও শিরক করে তার অন্তর তো আরো জঘন্য।
যেমন নাজিল হয়েছে-
তাদের জবানেই বিদ্বেষ [পরিষ্কার] প্রকাশ পায় আর তাদের অন্তরে যা রয়েছে তাতো আরো জঘন্য [নিসা]
অতএব কর্ম, কথা দ্বারাও ব্যক্তি কাফের হয়ে যায়।
এক্ষেত্রে তার হৃদয়ের সাথেই ইমানকে সীমাবদ্ধ করে লুকোচুরি করাকে সালাফগন মুজিয়া বলোছেন।
✍️ এক মুওয়াহিদ
Comment