জাযাকুমুল্লাহ মুহতারাম "ইলম ও জিহাদ" ভাইকে। একজন আলেমের নকদ -খন্ডন অন্য একজন আলেমই করতে পারেন। আমার মত সাধারণ লোকদের শুধু দুই পক্ষের বক্তব্য শুনে সত্যটা গ্রহণ করাই শ্রেয়। বিপরীত মতের আধিকারী আলেমের সমালোচনা করা কখনোই দাওয়াহ ও বাস্তবতার আলোকে কল্যাণকর নয়। মুহতারাম "ইলম ও জিহাদ" ভাই মাওলানা আব্দুল মালেক সাহেবের নকদ যতটুকু সচেতন ভাষায় ব্যক্ত করেছেন, ততটুকু সচেতন ভাষায় ব্যক্ত করা অনেকের জন্যই সম্ভব নয়। আপনার সচেতন ভাষা জিহাদের কাফেলার ভাইদের আরো অনুপ্রাণিত করবে এবং সত্য গ্রহণ করতে আরো আগ্রহী হবে ইনশাআল্লাহ।
কমেন্টকারী ভাইদেরকে বলব, আপনারাও মুহতারাম "ইলম অ জিহাদ" ভাই থেকে বড়দের বক্তব্যের পর্যালোচনা করলে কেমন ভাষা ও শব্দ ব্যবহার করতে হয় তা শিখে নিবেন। নতুবা আপনার ভাষায় কঠরতা চলে আসতে পারে। যা আপনার ও আপনার কাফেলার বদনামের কারণ হতে পারে।
মুহতারাম "ইলম ও জিহাদ" ভাইয়ের লেখা থেকে এটাও আমাদের শিখা উচিত যে, বড়দের ভুলের ব্যাপারে আমাদের সচেতন থাকতে হবে। যদি তাঁদের কোন ভুলের কারণে বিভ্রান্তি সৃষ্টি হওয়ার আশঙ্কা থাকে, তাহলে সে ভুলের ব্যাপারে চুপ থাকা যাবেনা। আবার সে ভুল থেকে সচেতন করতে গিয়ে সীমালঙ্ঘনও করা যাবেনা। বরং হিকমাহ, মাওয়ায়েজে হাসানাহ, জিদালে হাসানাহ এর মাধ্যমে সে বিভ্রান্তি নিরসনের চেষ্টা চালয়ে যেতে হবে।
আমাদের সকলের একটি বিষয় জেহেনে রাখতে হবে যে, বড়দের দুয়েকটি ভুলের কারণে তাঁদের পিছনের আবদান অস্বীকার করা যাবেনা। তাঁদের ভালো দিকগুলো বর্জন করা যাবেনা। এক্ষেত্রে আমাদের ইনসাফ ঠিক রাখা একান্ত জরুরি। নতুবা বেইনসাফির খেসারত দিতে হতে পারে।
সবশেষে বলব, ফিতনা ও ইখতিলাফের আধিক্যের এই যামানায় আমাদের সবারই আল্লাহর কাছে বেশি বেশি হিদায়াত কামনা করা এবং সত্যের চাবিকাঠি কুরআন, সুন্নাহ, ইজমায়ে সাহাবা, এগুলো নিসৃত সঠিক কিয়াস বুঝার ও সে অনুযায়ী চলার তাওফীক বেশি বেশি কামনা করা উচিত। শুধু নিজের শাইখকেই সকল ক্ষেত্রে একমাত্র হক মেনে নিয়ে দলীল বর্জনের পথ পরিহার করা উচিত।
আল্লাহ তায়ালা আমাদের সবাইকে হকের অনুসারী হিসেবে কবুল করুন, আমীন।
কমেন্টকারী ভাইদেরকে বলব, আপনারাও মুহতারাম "ইলম অ জিহাদ" ভাই থেকে বড়দের বক্তব্যের পর্যালোচনা করলে কেমন ভাষা ও শব্দ ব্যবহার করতে হয় তা শিখে নিবেন। নতুবা আপনার ভাষায় কঠরতা চলে আসতে পারে। যা আপনার ও আপনার কাফেলার বদনামের কারণ হতে পারে।
মুহতারাম "ইলম ও জিহাদ" ভাইয়ের লেখা থেকে এটাও আমাদের শিখা উচিত যে, বড়দের ভুলের ব্যাপারে আমাদের সচেতন থাকতে হবে। যদি তাঁদের কোন ভুলের কারণে বিভ্রান্তি সৃষ্টি হওয়ার আশঙ্কা থাকে, তাহলে সে ভুলের ব্যাপারে চুপ থাকা যাবেনা। আবার সে ভুল থেকে সচেতন করতে গিয়ে সীমালঙ্ঘনও করা যাবেনা। বরং হিকমাহ, মাওয়ায়েজে হাসানাহ, জিদালে হাসানাহ এর মাধ্যমে সে বিভ্রান্তি নিরসনের চেষ্টা চালয়ে যেতে হবে।
আমাদের সকলের একটি বিষয় জেহেনে রাখতে হবে যে, বড়দের দুয়েকটি ভুলের কারণে তাঁদের পিছনের আবদান অস্বীকার করা যাবেনা। তাঁদের ভালো দিকগুলো বর্জন করা যাবেনা। এক্ষেত্রে আমাদের ইনসাফ ঠিক রাখা একান্ত জরুরি। নতুবা বেইনসাফির খেসারত দিতে হতে পারে।
সবশেষে বলব, ফিতনা ও ইখতিলাফের আধিক্যের এই যামানায় আমাদের সবারই আল্লাহর কাছে বেশি বেশি হিদায়াত কামনা করা এবং সত্যের চাবিকাঠি কুরআন, সুন্নাহ, ইজমায়ে সাহাবা, এগুলো নিসৃত সঠিক কিয়াস বুঝার ও সে অনুযায়ী চলার তাওফীক বেশি বেশি কামনা করা উচিত। শুধু নিজের শাইখকেই সকল ক্ষেত্রে একমাত্র হক মেনে নিয়ে দলীল বর্জনের পথ পরিহার করা উচিত।
আল্লাহ তায়ালা আমাদের সবাইকে হকের অনুসারী হিসেবে কবুল করুন, আমীন।
Comment