জিহাদের জন্য ট্রেনিং/প্রস্তুতি
দুনিয়ার মায়া ত্যাগ করুন!
আবু আবদুল্লাহ
প্রিয় মুজাহিদ ভাইয়েরা,
সময় এসেছে নিজের সবকিছু
আল্লাহ তায়ালার জন্য কোরবানি করার।
আপনি যদি জিহাদের ময়দানে যেতে চান
তবে, আপনাকে অবশ্যই আপনার স্ত্রী, সন্তান,
মা-বাবা, আপনার ব্যাবসা, বাসস্থান
এসব ত্যাগ করার চিন্তা করতে হবে।
আর যদি, ভেবে থাকেন যে, যখন ময়দানে যাওয়ার
ডাক আসবে তখন সাথে সাথেই আমি ছুটে যাবো,
সব কিছু ছেড়ে দিয়ে, তাহলে অবশ্যই আপনি
ভুল ভাবছেন। কারণ আগে থেকে প্রস্তুতি না থাকলে
এভাবে সাধারণত হঠাৎ করেই যেতে পারবেন না।
তাই আপনি আগে থেকেই নিজের মণকে কঠিন করতে থাকুন।
স্ত্রী, সন্তান, পরিবারপরিজন সবাইকেই ভালোবাসবেন,
তবে, তাদেরকে সেটা বুঝতে দিবেন না!
মানে প্রকাশ্য মায়া দেখানো বন্ধ করুন, আস্তে আস্তে।
মাঝেমধ্যেই ২/৪ দিনের জন্য ১০/১৫ দিনের জন্য
কোথাও বেরিয়ে পড়ুন। যেন আপনার পরিবার আপনাকে ছাড়া এবং
আপনিও তাদেরকে ছাড়া থাকার অভ্যাস গড়ে উঠে আস্তে আস্তে।
মনে রাখবেন আমাদের এই জাহেলি সমাজে জিহাদে যাওয়ার ক্ষেত্রে সবচেয়ে
বড় বাধাই হচ্ছে আপনার পরিবার!
আপনি নামাজ, রোজা, হজ, যাকাত, এসব ইবাদাতে কোন বাধা পাবেন না,
কিন্তু যখনি সবচেয়ে বড় ফরজ ইবাদাত জিহাদে যেতে চাইবেন
তখন দেখবেন বাধা কাকে বলে।
তাই এখন থেকেই নিজের মণকে
শক্ত পাথবের মতো করে ফেলার চেষ্টা করুন।
আর এটা হঠাৎ করেই হবেনা। চেষ্টা অব্যাহত রাখুন,
আর আল্লাহ তায়ালার কাছে দোয়া করতে থাকুন।
এই মায়া, মোহ ত্যাগ করতে না পারলে আপনার জন্য অন্তত জিহাদ না।
বেশি বেশি সাহাবা আজমাইনের জীবনি পড়ুন। তাদের কোরবানির ইতিহাস দেখুন।
সব মায়া ত্যাগ করা অনেক সহজ হয়ে যাবে ইনশাআল্লাহ।
আল্লাহ তায়ালা বলেনঃ-
বল, ‘তোমাদের পিতা, তোমাদের সন্তান, তোমাদের স্ত্রী, তোমাদের গোত্র,
তোমাদের সে সম্পদ যা তোমরা অর্জন করেছ, আর সে ব্যবসা
যার মন্দা হওয়ার আশঙ্কা তোমরা করছ এবং সে বাসস্থান,
যা তোমরা পছন্দ করছ, যদি তোমাদের কাছে অধিক প্রিয় হয়
আল্লাহ, তাঁর রাসূল ও তাঁর পথে জিহাদ করার চেয়ে, তবে তোমরা
অপেক্ষা কর আল্লাহ তাঁর নির্দেশ নিয়ে আসা পর্যন্ত’। আর আল্লাহ ফাসিক সম্প্রদায়কে হিদায়াত করেন না।
সূরা তাওবা
আয়াত ২৪
(বিঃদ্রঃ মায়া ত্যাগ করা মানে কারো উপরে জুলুম নয় কিন্তু!)
দুনিয়ার মায়া ত্যাগ করুন!
আবু আবদুল্লাহ
প্রিয় মুজাহিদ ভাইয়েরা,
সময় এসেছে নিজের সবকিছু
আল্লাহ তায়ালার জন্য কোরবানি করার।
আপনি যদি জিহাদের ময়দানে যেতে চান
তবে, আপনাকে অবশ্যই আপনার স্ত্রী, সন্তান,
মা-বাবা, আপনার ব্যাবসা, বাসস্থান
এসব ত্যাগ করার চিন্তা করতে হবে।
আর যদি, ভেবে থাকেন যে, যখন ময়দানে যাওয়ার
ডাক আসবে তখন সাথে সাথেই আমি ছুটে যাবো,
সব কিছু ছেড়ে দিয়ে, তাহলে অবশ্যই আপনি
ভুল ভাবছেন। কারণ আগে থেকে প্রস্তুতি না থাকলে
এভাবে সাধারণত হঠাৎ করেই যেতে পারবেন না।
তাই আপনি আগে থেকেই নিজের মণকে কঠিন করতে থাকুন।
স্ত্রী, সন্তান, পরিবারপরিজন সবাইকেই ভালোবাসবেন,
তবে, তাদেরকে সেটা বুঝতে দিবেন না!
মানে প্রকাশ্য মায়া দেখানো বন্ধ করুন, আস্তে আস্তে।
মাঝেমধ্যেই ২/৪ দিনের জন্য ১০/১৫ দিনের জন্য
কোথাও বেরিয়ে পড়ুন। যেন আপনার পরিবার আপনাকে ছাড়া এবং
আপনিও তাদেরকে ছাড়া থাকার অভ্যাস গড়ে উঠে আস্তে আস্তে।
মনে রাখবেন আমাদের এই জাহেলি সমাজে জিহাদে যাওয়ার ক্ষেত্রে সবচেয়ে
বড় বাধাই হচ্ছে আপনার পরিবার!
আপনি নামাজ, রোজা, হজ, যাকাত, এসব ইবাদাতে কোন বাধা পাবেন না,
কিন্তু যখনি সবচেয়ে বড় ফরজ ইবাদাত জিহাদে যেতে চাইবেন
তখন দেখবেন বাধা কাকে বলে।
তাই এখন থেকেই নিজের মণকে
শক্ত পাথবের মতো করে ফেলার চেষ্টা করুন।
আর এটা হঠাৎ করেই হবেনা। চেষ্টা অব্যাহত রাখুন,
আর আল্লাহ তায়ালার কাছে দোয়া করতে থাকুন।
এই মায়া, মোহ ত্যাগ করতে না পারলে আপনার জন্য অন্তত জিহাদ না।
বেশি বেশি সাহাবা আজমাইনের জীবনি পড়ুন। তাদের কোরবানির ইতিহাস দেখুন।
সব মায়া ত্যাগ করা অনেক সহজ হয়ে যাবে ইনশাআল্লাহ।
আল্লাহ তায়ালা বলেনঃ-
বল, ‘তোমাদের পিতা, তোমাদের সন্তান, তোমাদের স্ত্রী, তোমাদের গোত্র,
তোমাদের সে সম্পদ যা তোমরা অর্জন করেছ, আর সে ব্যবসা
যার মন্দা হওয়ার আশঙ্কা তোমরা করছ এবং সে বাসস্থান,
যা তোমরা পছন্দ করছ, যদি তোমাদের কাছে অধিক প্রিয় হয়
আল্লাহ, তাঁর রাসূল ও তাঁর পথে জিহাদ করার চেয়ে, তবে তোমরা
অপেক্ষা কর আল্লাহ তাঁর নির্দেশ নিয়ে আসা পর্যন্ত’। আর আল্লাহ ফাসিক সম্প্রদায়কে হিদায়াত করেন না।
সূরা তাওবা
আয়াত ২৪
(বিঃদ্রঃ মায়া ত্যাগ করা মানে কারো উপরে জুলুম নয় কিন্তু!)
Comment