Announcement

Collapse
No announcement yet.

জিহাদের জন্য ট্রেনিং/প্রস্তুতি পর্ব ১৭

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • জিহাদের জন্য ট্রেনিং/প্রস্তুতি পর্ব ১৭

    জিহাদের জন্য ট্রেনিং/প্রস্তুতি
    দুনিয়ার মায়া ত্যাগ করুন!
    আবু আবদুল্লাহ

    প্রিয় মুজাহিদ ভাইয়েরা,
    সময় এসেছে নিজের সবকিছু
    আল্লাহ তায়ালার জন্য কোরবানি করার।
    আপনি যদি জিহাদের ময়দানে যেতে চান
    তবে, আপনাকে অবশ্যই আপনার স্ত্রী, সন্তান,
    মা-বাবা, আপনার ব্যাবসা, বাসস্থান
    এসব ত্যাগ করার চিন্তা করতে হবে।
    আর যদি, ভেবে থাকেন যে, যখন ময়দানে যাওয়ার
    ডাক আসবে তখন সাথে সাথেই আমি ছুটে যাবো,
    সব কিছু ছেড়ে দিয়ে, তাহলে অবশ্যই আপনি
    ভুল ভাবছেন। কারণ আগে থেকে প্রস্তুতি না থাকলে
    এভাবে সাধারণত হঠাৎ করেই যেতে পারবেন না।
    তাই আপনি আগে থেকেই নিজের মণকে কঠিন করতে থাকুন।
    স্ত্রী, সন্তান, পরিবারপরিজন সবাইকেই ভালোবাসবেন,
    তবে, তাদেরকে সেটা বুঝতে দিবেন না!
    মানে প্রকাশ্য মায়া দেখানো বন্ধ করুন, আস্তে আস্তে।
    মাঝেমধ্যেই ২/৪ দিনের জন্য ১০/১৫ দিনের জন্য
    কোথাও বেরিয়ে পড়ুন। যেন আপনার পরিবার আপনাকে ছাড়া এবং
    আপনিও তাদেরকে ছাড়া থাকার অভ্যাস গড়ে উঠে আস্তে আস্তে।
    মনে রাখবেন আমাদের এই জাহেলি সমাজে জিহাদে যাওয়ার ক্ষেত্রে সবচেয়ে
    বড় বাধাই হচ্ছে আপনার পরিবার!
    আপনি নামাজ, রোজা, হজ, যাকাত, এসব ইবাদাতে কোন বাধা পাবেন না,
    কিন্তু যখনি সবচেয়ে বড় ফরজ ইবাদাত জিহাদে যেতে চাইবেন
    তখন দেখবেন বাধা কাকে বলে।
    তাই এখন থেকেই নিজের মণকে
    শক্ত পাথবের মতো করে ফেলার চেষ্টা করুন।
    আর এটা হঠাৎ করেই হবেনা। চেষ্টা অব্যাহত রাখুন,
    আর আল্লাহ তায়ালার কাছে দোয়া করতে থাকুন।
    এই মায়া, মোহ ত্যাগ করতে না পারলে আপনার জন্য অন্তত জিহাদ না।
    বেশি বেশি সাহাবা আজমাইনের জীবনি পড়ুন। তাদের কোরবানির ইতিহাস দেখুন।
    সব মায়া ত্যাগ করা অনেক সহজ হয়ে যাবে ইনশাআল্লাহ।
    আল্লাহ তায়ালা বলেনঃ-
    বল, ‘তোমাদের পিতা, তোমাদের সন্তান, তোমাদের স্ত্রী, তোমাদের গোত্র,
    তোমাদের সে সম্পদ যা তোমরা অর্জন করেছ, আর সে ব্যবসা
    যার মন্দা হওয়ার আশঙ্কা তোমরা করছ এবং সে বাসস্থান,
    যা তোমরা পছন্দ করছ, যদি তোমাদের কাছে অধিক প্রিয় হয়
    আল্লাহ, তাঁর রাসূল ও তাঁর পথে জিহাদ করার চেয়ে, তবে তোমরা
    অপেক্ষা কর আল্লাহ তাঁর নির্দেশ নিয়ে আসা পর্যন্ত’। আর আল্লাহ ফাসিক সম্প্রদায়কে হিদায়াত করেন না।
    সূরা তাওবা
    আয়াত ২৪
    (বিঃদ্রঃ মায়া ত্যাগ করা মানে কারো উপরে জুলুম নয় কিন্তু!)

  • #2
    জাযাকাল্লাহ ভাই আপনি অনেক দিন পর আমাদের মাঝে ফিরে আসলেণ । ভাই আপনার ট্রেনিং সংক্রান্ত সব গুলো পোস্ট একসাথে পিডিএফ এরং ডক আকারে লিংক দিলে ভালো হতো তাহলে নতুন ও পুরাতন সকল সাথী উপকূত হতো ইনশা-আল্লাহ
    ( গাজওয়া হিন্দের ট্রেনিং) https://dawahilallah.com/showthread.php?9883

    Comment


    • #3
      Originally posted by বিদ্রোহী.. View Post
      জিহাদের জন্য ট্রেনিং/প্রস্তুতি
      মায়া ত্যাগ করুন!
      আবু আবদুল্লাহ

      প্রিয় মুজাহিদ ভাইয়েরা,
      সময় এসেছে নিজের সবকিছু
      আল্লাহ তায়ালার জন্য কোরবানি করার।
      আপনি যদি জিহাদের ময়দানে যেতে চান
      তবে আপনাকে অবশ্যই আপনার স্ত্রী, সন্তান,
      মা-বাবা, আপনার ব্যাবসা, বাসস্থান ত্যাগ করতে হবে।
      আর যদি ভেবে থাকেন যখন ময়দানে যাওয়ার
      ডাক আসবে সাথে সাথেই আমি ছুটে যাবো,
      সব কিছু ছেড়ে দিয়ে। তাহলে অবশ্যই আপনি
      ভুল ভাবছেন। এভাবে সাধারণত হঠাৎ করেই হয়না।
      তাই আপনি আগে থেকেই নিজের মণকে(মনকে) কঠিন করতে থাকুন।
      স্ত্রী, সন্তান, পরিবারপরিজন সবাইকেই ভালোবাসবেন,
      তবে তাদেরকে বুঝতে দিবেন না! মানে প্রকাশ্য মায়া দেখানো বন্ধ করুন।
      আস্তে আস্তে। মাঝেমধ্যেই ২/৪ দিনের জন্য ১০/১৫ দিনের জন্য
      কোথাও বেরিয়ে পড়ুন। যেন আপনার পরিবার আপনাকে ছাড়া এবং
      আপনিও তাদেরকে ছাড়া থাকার অভ্যাস গড়ে উঠে আস্তে আস্তে।
      মনে রাখবেন আমাদের এই জাহেলি সমাজে জিহাদে যাওয়ার ক্ষেত্রে সবচেয়ে
      বড় বাধাই হচ্ছে আপনার পরিবার!
      আপনি নামাজ, রোজা, হজ, যাকাত, এসব ইবাদাতে কোন বাধা পাবেন না,
      কিন্তু যখনি সবচেয়ে বড় ফরজ জিহাদে যেতে চাইবেন তখন দেখবেন বাধা কাকে বলে।
      তাই এখন থেকেই নিজের মণকে(মনকে) শক্ত পাথবের মতো করে ফেলার চেষ্টা করুন।
      আর এটা হঠাৎ করেই হবেনা। চেষ্টা অব্যাহত রাখুন আর আল্লাহ তায়ালার কাছে
      দোয়া করতে থাকুন। এই মায়া, মোহ ত্যাগ করতে না পারলে আপনার জান্য অন্তত জিহাদ না।
      বেশি বেশি সাহাবা আজমাইনের জীবনি পড়ুন। তাদের কোরবানির ইতিহাস দেখুন।
      সব মায়া ত্যাগ করা অনেক সহজ হয়ে যাবে ইনশাআল্লাহ।
      আল্লাহ তায়ালা বলেনঃ-
      বল, ‘তোমাদের পিতা, তোমাদের সন্তান, তোমাদের স্ত্রী, তোমাদের গোত্র,
      তোমাদের সে সম্পদ যা তোমরা অর্জন করেছ, আর সে ব্যবসা
      যার মন্দা হওয়ার আশঙ্কা তোমরা করছ এবং সে বাসস্থান,
      যা তোমরা পছন্দ করছ, যদি তোমাদের কাছে অধিক প্রিয় হয়
      আল্লাহ, তাঁর রাসূল ও তাঁর পথে জিহাদ করার চেয়ে, তবে তোমরা
      অপেক্ষা কর আল্লাহ তাঁর নির্দেশ নিয়ে আসা পর্যন্ত’। আর আল্লাহ ফাসিক সম্প্রদায়কে হিদায়াত করেন না।
      সূরা তাওবা
      আয়াত ২৪
      (বিঃদ্রঃ মায়া ত্যাগ করা মানে কারো উপরে জুলুম নয় কিন্তু!)
      আপনার এই পোস্টের সাথে নীচের হাদিসটি এড করে দিয়েছি আমাদের সকলকে দ্বীনে জন্য ত্যাগ স্বীকার তৌফিক দান করু আমিন

      ইবনে আব্বাস (রাদিঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন:
      মক্কায় কিছু ব্যক্তি ইসলাম গ্রহণ করেছিল, যারা ইসলামকে গোপন করে রাখতো । বদর যুদ্ধের দিন মুশরিকরা তাদেরকে নিজেদের সাথে বের হতে বাধ্য করলো । ফলে তারা কতক কতকের দ্বারা আক্রান্ত হলো (নিহত হলো)। মুসলমানরা বলতে লাগল, আমাদের এই সাথীরা তো মুসলমান ছিল কিন্তু তাদেরকে বাধ্য করা হয়েছে । সুতরাং তোমরা তাদের জন্য ইস্তেগফার কর । তখন অবতীর্ণ হলো:
      নিশ্চয়ই নিজেদের প্রতি জুলুম করা অবস্থায় ফেরেশতাগণ যাদের জান কবজ করলেন, তখন ফেরেশতাগণ (তাদেরকে) বললেন, ‘তোমরা কি অবস্থায় ছিলে’ ? তারা বলল ‘আমরা যমীনে দুর্বল ছিলাম’। ফেরেশতাগণ বললেন, ‘আল্লাহর যমীন কি প্রশস্ত ছিল না যে তোমরা তাতে হিজরত করতে ?’ সুতরাং ওরাই তারা যাদের আশ্রয়স্থল হলো জাহান্নাম । আর তা মন্দ প্রত্যাবর্তনস্থল । [সূরানিসা:৯৭] [তাফসীরুত তবারী, হাদীস নং:১০২৫৯, খন্ড:৯, পৃষ্ঠা:১০২]
      উপরোক্ত ব্যক্তিদের অপরাধ হলো তারা মক্কা থেকে হিজরত করে মদীনায় আসেনি । অন্যথায় বদর যুদ্ধে তারা তো স্বেচ্ছায় আসেনি বরং তাদেরকে বাধ্য করা হয়েছিল । আর তারা মুসলমানদের বিরুদ্ধে অস্ত্রও পরিচালনা করেনি ।
      তাহলে এ পর্যন্ত আলোচনা থেকে দেখা যাচ্ছে, যে বা যারা স্বেচ্ছায় আল্লাহকে বাদ দিয়ে বা আল্লাহ প্রদত্ত সংবিধান/বিধানের মোকাবেলায় অনুগত হয়ে মানব রচিত সংবিধান/বিধান মানছে তারা তো সরাসরি আল্লাহর পরিবর্তে মানুষকে প্রভু বানিয়েই নিয়েছে ।

      আর যারা দাবী করছে বাধ্য হয়ে মানব রচিত সংবিধান/বিধান মানছে কিন্তু আল্লাহর জমিন থেকে মানব রচিত সংবিধান/বিধান/আইন বিতাড়িত করে আল্লাহর আইন/সংবিধান/বিধান কায়েমের ব্যাপারে নববী পন্থায় কোনরূপ ভূমিকা পালন করছে না বা সুন্নাহ সমর্থিত/সম্মত পন্থা বাদ দিয়ে কুফরী গণতান্ত্রিক পন্থায় বা অন্য কোন সুন্নাহ বিবর্জিত পন্থায় ভূমিকা পালন করার দাবী করছে তাদের ঈমানী হালাত কি হবে বা হতে পারে তা কাফেরদের চাপে বাধ্য হয়ে মুসলমানদের বিরুদ্ধে বদরের যুদ্ধে অংশ নিয়ে মুসলমানদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ না করে উলটো মুসলমানদের হাতে নিহত হয়েও মক্কার ঐ মুসলমানদের ব্যাপারে মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামিনের সিদ্ধান্তটা (সূরা নিসা-৯৭) দেখে নেয়াই যথেষ্ট বলে আমি মনে করি ।

      এতো গেল রাষ্ট্রীয় সংবিধান থেকে আল্লাহর বিধানকে রহিত করে মানব রচিত সংবিধান দ্বারা রাষ্ট্র পরিচালনা শিরক, কুফর ও রিদ্দাহর বিষয় । কিন্তু তথাকথিত এসব মুসলিম রাষ্ট্র বা এসব রাষ্ট্রের মুসলিম দাবীদার শাসকগোষ্ঠী কি এতটুকু করেই ক্ষান্ত আছে ? উত্তর হচ্ছে- “না’’ ।

      বরং তারা রাষ্ট্রীয় সংবিধান থেকে আল্লাহর বিধানকে রহিত করে মানব রচিত সংবিধান তো প্রবর্তন করেছেই উপরন্তু তারা মহান রাব্বুল আ’লামিনকে চ্যালেঞ্জ করে তাদের সংবিধানে আল্লাহ তা’আলা যা হালাল করেছেন তারা তা হারাম করেছে এবং আল্লাহ তা’আলা যা হারাম করেছেন তারা তা হালাল করছে । যেমন ধরেন – মদ, সুদ, জুয়া, জিনা, গাইরে মাহরামের সাথে সহশিক্ষা বা অন্য যেকোন সহাবস্থান (হোক তা চাকরী ক্ষেত্রে বা অন্য যেকোন ক্ষেত্রে) বা পর্দার খেলাফ বিষয়াবলী ইত্যাদি আল্লাহ তা’আলা হারাম বা অবৈধ ঘোষণা করেছেন । কিন্তু এসব মুসলিম দাবীদার শাসকগোষ্ঠী তা হালাল বা বৈধ ঘোষণা করেছে এবং জনগণকে তা মানতে বাধ্য করছে । এমনকি আল্লাহ তা’আলা যে জিনা হারাম/অবৈধ ঘোষণা করেছেন এরা জিনাকারী-জিনাকারিনীর সম্মতিতে এই জিনাতো হালাল ঘোষণা করেছেই উপরন্তু জিনার ব্যবসা (পতিতালয়) পর্যন্ত হালাল/বৈধ ঘোষণা করেছে !

      অন্যদিকে হুদুদ, কিসাস, শাতিমে রাসূল (সাঃ) বা রাসূল (সাঃ) এর অবমাননাকারীর শাস্তি হিসাবে মৃত্যুদন্ডের বিধান, বালেগ হওয়া সংক্রান্ত শরয়ী বিধান, একাধিক বিবাহ ইত্যাদি বিষয় যা আল্লাহ তাআলা হালাল/বৈধ করেছেন এসব রাষ্ট্রের মুসলিম দাবীদার শাসকগোষ্ঠী তা হারাম/অবৈধ ঘোষণা করেছে ।
      ( গাজওয়া হিন্দের ট্রেনিং) https://dawahilallah.com/showthread.php?9883

      Comment


      • #4
        আমাদের দেশের অনেক বড় বড় আলিমদের মুখে আমরা শুনতে পায় এদেশের তাগুত প্রধানমন্ত্রী নাকি মুসলিম। তাহাজ্জুদ গোজার। আমার বুঝে আসেনা আলিমরা কীভাবে বলে তাহাজ্জুদ গোজার। একজন তাগুত প্রধানমন্ত্রীকে বলা হচ্ছে তাহাজ্জুদ গোজার। আল্লাহ আমাদের বুঝার তাওফিক দান করুন, আমীন।
        ولو ارادوا الخروج لاعدواله عدةولکن کره الله انبعاثهم فثبطهم وقیل اقعدوا مع القعدین.

        Comment


        • #5
          মাশাআল্লাহ, উপকারী পোস্ট করেছেন ভাই, জাযাকাল্লাহ
          ‘যার গুনাহ অনেক বেশি তার সর্বোত্তম চিকিৎসা হল জিহাদ’-শাইখুল ইসলাম ইবনে তাইমিয়া রহ.

          Comment


          • #6
            Originally posted by কালো পতাকা View Post
            জাযাকাল্লাহ ভাই আপনি অনেক দিন পর আমাদের মাঝে ফিরে আসলেণ । ভাই আপনার ট্রেনিং সংক্রান্ত সব গুলো পোস্ট একসাথে পিডিএফ এরং ডক আকারে লিংক দিলে ভালো হতো তাহলে নতুন ও পুরাতন সকল সাথী উপকূত হতো ইনশা-আল্লাহ
            শুকরিয়া প্রিয় ভাই,
            ভাই নীয়মটা(নিয়মটা) আসলে জানা নাই আমার।
            কিভাবে পিডিএফ করা লাগে।
            কোন ভাই যদি করে দিতেন ভালো হতো।

            Comment


            • #7
              সম্মানিত কালো পতাকা ভাই! কোন বড় পোস্টের পুরোটা কোয়াইট না করলে ভালো হবে। ফোরামের নীতিমালা অনুযায়ী এভাবে করা ঠিক না।
              গোপনে আল্লাহর অবাধ্যতা থেকে বেঁচে থাকার মধ্যেই রয়েছে প্রকৃত সফলতা ৷

              Comment


              • #8
                Originally posted by বিদ্রোহী.. View Post
                শুকরিয়া প্রিয় ভাই,
                ভাই নীয়মটা(নিয়মটা) আসলে জানা নাই আমার।
                কিভাবে পিডিএফ করা লাগে।
                কোন ভাই যদি করে দিতেন ভালো হতো।
                আপনি এ থ্রেডে আপনার সকল পোস্টের লিঙ্ক দিয়ে রাখেন। চেষ্টা করবো ওয়ার্ড ও পিডিএফ আকারে করে দিতে।
                গোপনে আল্লাহর অবাধ্যতা থেকে বেঁচে থাকার মধ্যেই রয়েছে প্রকৃত সফলতা ৷

                Comment


                • #9
                  Originally posted by কালো পতাকা View Post
                  আপনার এই পোস্টের সাথে নীচের হাদিসটি এড করে দিয়েছি আমাদের সকলকে দ্বীনে জন্য ত্যাগ স্বীকার তৌফিক দান করু আমিন
                  শোকরান আখি

                  Comment


                  • #10
                    Originally posted by Bara ibn Malik View Post
                    আমাদের দেশের অনেক বড় বড় আলিমদের মুখে আমরা শুনতে পায় এদেশের তাগুত প্রধানমন্ত্রী নাকি মুসলিম। তাহাজ্জুদ গোজার। আমার বুঝে আসেনা আলিমরা কীভাবে বলে তাহাজ্জুদ গোজার। একজন তাগুত প্রধানমন্ত্রীকে বলা হচ্ছে তাহাজ্জুদ গোজার। আল্লাহ আমাদের বুঝার তাওফিক দান করুন, আমীন।
                    আমিন ইয়া রাব

                    Comment


                    • #11
                      Originally posted by Ibrahim Al Hindi View Post
                      আপনি এ থ্রেডে আপনার সকল পোস্টের লিঙ্ক দিয়ে রাখেন। চেষ্টা করবো ওয়ার্ড ও পিডিএফ আকারে করে দিতে।
                      ইনশাআল্লাহ, জাজাকাল্লাহ আখি

                      Comment

                      Working...
                      X