আল্লাহ্* আমাদের হেফাজত করুন, একজন প্রকৃত মুসলিম এবং মুমিন এর ফিতরাত হচ্ছে সে কোন অবস্থাতেই ফিতনা তৈরি করবে না। সে জ্ঞানী হোক আর মূর্খ হোক.. যে জ্ঞানী সে জ্ঞানের কারনে আল্লাহ্* কে ভয় করবে এবং ফিতনা থেকে নিজেকে হেফাজতের সর্বোত্তম চেষ্টা করবে, আর যে মূর্খ সে জ্ঞানের স্বল্পতার দরুন সবসময়ে নিজেকে সংকুচিত রাখবে এবং ফিতনা কে ভয় পাবে।
যে আল্লাহ্*র সাথে সম্পর্কিত এবং যা আল্লাহ্*র কাছে কবুল তা থেকে ফিতনা বের হতে পারেনা, কখনই না.. কারন মকবুল কোন আমল কিভাবে ফিতনা জন্ম দিতে পারে?
যে নত হতে জানেনা, যে ভাইদের প্রতি মুহাব্বাত প্রবন অন্তর ধারন করতে পারেনা তাদের জ্ঞানের কোন দাম থাকতে পারে বলে আমার মনে হয়না। কারন প্রকৃত জ্ঞান যা আল্লাহ্*র রহমত স্বরূপ তা মানুষ কে নরম করে, ছোট করে, বিনয়ি করে, ভীত করে তুলে, তার জ্ঞান তাকে তর্কে লিপ্ত হতে দেয়া তো অনেক দুরের কথা বরং যে কথা কয়টা বলে ফেলেছে এর উপরে যে হিসাব নেয়া হবে সেই ভয়ে ভীত থাকে। এটাই জ্ঞানের লক্ষণ।
ভালোবাসা থাকে অন্তরে, এটা জ্ঞান থেকে আসেনা, আর যার অন্তর মুজাহিদ ভাই দের প্রতি অবজ্ঞা পোষণ করে, তার অন্তরের ব্যাপারে অবশ্যই আল্লাহ্* উত্তম জানেন।
আঞ্জেম চৌধুরী আপনি এখানে জ্ঞান শিখতে এসেছেন নাকি জ্ঞান দেখাতে এসেছেন? এখানে আম ভাবে সবাই শিখতেই আসেন। আর আপনি যদি আজ রাসুল (সাঃ) এর জমানায় থাকতে আর যদি উমার (রাঃ) এই মজলিশে থাকতেন আপনার কপালে খারাবি ছিলো।
আপনি বলবেন আপনাকে বিভিন্নও ভাবে প্রশ্নবিদ্ধ করা হয়েছে, সেক্ষেত্রে আপনার উচিত ছিলো আপনার প্রতিটি শব্দ I repeat each word, let alone the sentence আবার চেক ব্যাক করা। কেন আপনার কাজ কে প্রশ্নবিদ্ধ করা হলো এই ফিকির করা দরকার ছিলো. যে আল্লাহকে ভয় করে সে তো সেই মুহূর্তেই আল্লাহ্*র কাছে সেজদায় পড়ে যেত কারন তার কাজ থেকে এত গুলো ভুল বের হয়ে আসছে.. আপনি কিনা গন্ডারের চামড়া বললেন ..
আপনাকে আমি উপদেশ বা নাসীহা দিবোনা, কারন আপনি সেই লেভেলের উপরে, আর আমার আপনার লেভেলের নাসিহা দেয়ার সামর্থ্য নাই। আমি বরং আপনাকে বলবো, আপনার লাইন বাই লাইন সবগুলো কথা একটা সাদা পাতায় লিখেন, এরপর একা ঘরে দুই রাকাত নামাজ পড়ে নিজকে আল্লাহ্*র সামনে চিন্তা করেন। আপনি উলঙ্গ অবস্থায় আল্লাহর সামনে দাঁড়িয়ে আছেন, এবার আপনার লেখা গুলো পড়েন.. যদি আপনি পড়ে শেষ করতে পারেন তাহলে আপনার প্রতি আমার কথা এখানেই শেষ!
আর যদি না পারেন তাহলে আপনি জানেন আপনাকে কি করতে হবে!
কেন আমরা ভুলে যাই, আমরা আল্লাহ্*র এখতিয়েরের বাইরে না! কেন আমরা ভুলে যাই, মিথকালা খাইর আর মিথকালা শারর .. আল্লাহ্* জাররা পরিমান ভালো বা খারাপ বলে কি আমাদের সাথে মজা নিচ্ছেন (নাউজুবিল্লাহ)
অন্য ভাইদের কথা বলবেন.. বাদ দেন.. জি উনারা জানেন উনারা কি করেছেন, আর উনাদের কাজ আপনার কাজের জন্য সাফাই হবেনা, যদি না আপনি আদল/ইন্সাফ করতে পারেন!
সর্বশেষ আপনাকে একটা কথা স্মরন করিয়ে দিতে চাই,
আপনি হয়তো যে কোন কিছু হতে পারেন, কিন্তু আপনি আল্লাহ্*র এখতিয়ার এর বাইরে নন, আমারা এবং আমি কেউই আল্লাহ্*র এখতিয়ারের বাইরে নই।
আপনি কি মক্কা বিজয় করেছেন কখনো? তাহলে আপনার গর্দান এত উঁচু কেন? অন্যের ভুল আপনার নিজের ভুল সম্পর্কে গাফেল করে দিচ্ছে! এ কেমন জ্ঞানের পরিচয়!
নিচু হন, অবনত হন, নরম হন, স্নেহশীল হন, রহমদিল হন.. আল্লাহ্* যদি আপনার এইসব সিফাত কে কবুল করে নেন তবে তিনি ইনসান তো অনেক দুরের কথা, মালাইকা দের সর্দার জিবরিল আঃ কে আদেশ করবেন আপনাকে ভালবাসতে, কারন আল্লাহ্* আপনাকে ভালোবাসেন, আর জিবরীল আঃ অন্য মালাইকা দের আদেশ করবেন আপনাকে ভালোবাসতে, আর তারা আল্লহর হুকুমে মুমিন বান্দাদের অন্তরে আপনার সম্পর্কে ভালোবাসা সৃষ্টি করে দিবেন।
আমাদের মনে রাখা উচিত আল্লহর দিকেই আমাদের প্রত্যাবর্তন।
হে আল্লাহ্* আপনি আমার অজ্ঞতা এবং ভুল ভ্রান্তি ক্ষমা করুন, আমাদের একত্রিত করুন আপনার সন্তুষ্টি এবং কল্যানের ভিত্তিতে।
যে আল্লাহ্*র সাথে সম্পর্কিত এবং যা আল্লাহ্*র কাছে কবুল তা থেকে ফিতনা বের হতে পারেনা, কখনই না.. কারন মকবুল কোন আমল কিভাবে ফিতনা জন্ম দিতে পারে?
যে নত হতে জানেনা, যে ভাইদের প্রতি মুহাব্বাত প্রবন অন্তর ধারন করতে পারেনা তাদের জ্ঞানের কোন দাম থাকতে পারে বলে আমার মনে হয়না। কারন প্রকৃত জ্ঞান যা আল্লাহ্*র রহমত স্বরূপ তা মানুষ কে নরম করে, ছোট করে, বিনয়ি করে, ভীত করে তুলে, তার জ্ঞান তাকে তর্কে লিপ্ত হতে দেয়া তো অনেক দুরের কথা বরং যে কথা কয়টা বলে ফেলেছে এর উপরে যে হিসাব নেয়া হবে সেই ভয়ে ভীত থাকে। এটাই জ্ঞানের লক্ষণ।
ভালোবাসা থাকে অন্তরে, এটা জ্ঞান থেকে আসেনা, আর যার অন্তর মুজাহিদ ভাই দের প্রতি অবজ্ঞা পোষণ করে, তার অন্তরের ব্যাপারে অবশ্যই আল্লাহ্* উত্তম জানেন।
আঞ্জেম চৌধুরী আপনি এখানে জ্ঞান শিখতে এসেছেন নাকি জ্ঞান দেখাতে এসেছেন? এখানে আম ভাবে সবাই শিখতেই আসেন। আর আপনি যদি আজ রাসুল (সাঃ) এর জমানায় থাকতে আর যদি উমার (রাঃ) এই মজলিশে থাকতেন আপনার কপালে খারাবি ছিলো।
আপনি বলবেন আপনাকে বিভিন্নও ভাবে প্রশ্নবিদ্ধ করা হয়েছে, সেক্ষেত্রে আপনার উচিত ছিলো আপনার প্রতিটি শব্দ I repeat each word, let alone the sentence আবার চেক ব্যাক করা। কেন আপনার কাজ কে প্রশ্নবিদ্ধ করা হলো এই ফিকির করা দরকার ছিলো. যে আল্লাহকে ভয় করে সে তো সেই মুহূর্তেই আল্লাহ্*র কাছে সেজদায় পড়ে যেত কারন তার কাজ থেকে এত গুলো ভুল বের হয়ে আসছে.. আপনি কিনা গন্ডারের চামড়া বললেন ..
আপনাকে আমি উপদেশ বা নাসীহা দিবোনা, কারন আপনি সেই লেভেলের উপরে, আর আমার আপনার লেভেলের নাসিহা দেয়ার সামর্থ্য নাই। আমি বরং আপনাকে বলবো, আপনার লাইন বাই লাইন সবগুলো কথা একটা সাদা পাতায় লিখেন, এরপর একা ঘরে দুই রাকাত নামাজ পড়ে নিজকে আল্লাহ্*র সামনে চিন্তা করেন। আপনি উলঙ্গ অবস্থায় আল্লাহর সামনে দাঁড়িয়ে আছেন, এবার আপনার লেখা গুলো পড়েন.. যদি আপনি পড়ে শেষ করতে পারেন তাহলে আপনার প্রতি আমার কথা এখানেই শেষ!
আর যদি না পারেন তাহলে আপনি জানেন আপনাকে কি করতে হবে!
কেন আমরা ভুলে যাই, আমরা আল্লাহ্*র এখতিয়েরের বাইরে না! কেন আমরা ভুলে যাই, মিথকালা খাইর আর মিথকালা শারর .. আল্লাহ্* জাররা পরিমান ভালো বা খারাপ বলে কি আমাদের সাথে মজা নিচ্ছেন (নাউজুবিল্লাহ)
অন্য ভাইদের কথা বলবেন.. বাদ দেন.. জি উনারা জানেন উনারা কি করেছেন, আর উনাদের কাজ আপনার কাজের জন্য সাফাই হবেনা, যদি না আপনি আদল/ইন্সাফ করতে পারেন!
সর্বশেষ আপনাকে একটা কথা স্মরন করিয়ে দিতে চাই,
আপনি হয়তো যে কোন কিছু হতে পারেন, কিন্তু আপনি আল্লাহ্*র এখতিয়ার এর বাইরে নন, আমারা এবং আমি কেউই আল্লাহ্*র এখতিয়ারের বাইরে নই।
আপনি কি মক্কা বিজয় করেছেন কখনো? তাহলে আপনার গর্দান এত উঁচু কেন? অন্যের ভুল আপনার নিজের ভুল সম্পর্কে গাফেল করে দিচ্ছে! এ কেমন জ্ঞানের পরিচয়!
নিচু হন, অবনত হন, নরম হন, স্নেহশীল হন, রহমদিল হন.. আল্লাহ্* যদি আপনার এইসব সিফাত কে কবুল করে নেন তবে তিনি ইনসান তো অনেক দুরের কথা, মালাইকা দের সর্দার জিবরিল আঃ কে আদেশ করবেন আপনাকে ভালবাসতে, কারন আল্লাহ্* আপনাকে ভালোবাসেন, আর জিবরীল আঃ অন্য মালাইকা দের আদেশ করবেন আপনাকে ভালোবাসতে, আর তারা আল্লহর হুকুমে মুমিন বান্দাদের অন্তরে আপনার সম্পর্কে ভালোবাসা সৃষ্টি করে দিবেন।
আমাদের মনে রাখা উচিত আল্লহর দিকেই আমাদের প্রত্যাবর্তন।
হে আল্লাহ্* আপনি আমার অজ্ঞতা এবং ভুল ভ্রান্তি ক্ষমা করুন, আমাদের একত্রিত করুন আপনার সন্তুষ্টি এবং কল্যানের ভিত্তিতে।
Comment