সমস্ত প্রসংশা আল্লাহর জন্য, দরুদ ও সালাম বর্ষিত হোক রাসুল (সাঃ) এবং তার পরিবার বর্গের উপর।
আশা করি উম্মতের জিল্লতির এই হালতে আমরা ভালো নাই -
জিহাদ ফরজ হলে জিহদের প্রস্তুতিও ফরজ, আর তেমন অবস্থায় জিহাদের প্রস্তুতি কে ছেড়ে দেয়ার অর্থ জিহাদকেই ছেড়ে দেয়া, আল্লাহ জিহাদের প্রস্তুতির ব্যাপারে সরাসরি হুকুম দিয়েছেন।
আপনারা জানেন হয়ে গেলো মালাউন মুশরিক দের সাথে এদেশের মুরতাদ বাহিনীর কিছু চুক্তি, যা প্রতিরক্ষা চুক্তি নামে পরিচিত। এই চুক্তির একাংশের রয়েছে এদেশের মুরতাদ বাহিনী বনাম মালাউনদের মুরতাদ বাহিনী। সুতরাং তাদের প্রস্তুতির ব্যাপার টি খুব পরিস্কার। তাই আমাদেরও পিছিয়ে পড়া যাবেনা, সাধ্যমত প্রস্তুতি আমাদেরও নিতে হবে। দরকার হয় আমরা নিজেরা নিজেদের মত স্টাফ কলেজ বানিয়ে নিবো ইনশাআল্লাহ, আর আল্লাহই আমাদের জন্য যথেষ্ট।
আমাদের এই আলোচনা টি সিরিজ আলোচনা হবে ইনশাআল্লাহ, এবং আমরা এখানে গঠনমুলক এবং তথ্য ভিত্তিক আলোচনার মধ্য দিয়ে বিভিন্ন বিষয় শিখবো ইনশাআল্লাহ।
আমাদের এই কাজের মূল ৪ টি লক্ষ্যঃ
১। আল্লাহর সন্তুষ্টি
২। জিহাদের ব্যাপারে প্রস্তুতি
৩। জিহাদের ব্যাপারে জ্ঞান বৃদ্ধি
৪। এই কাজের ব্যাপারে ফিকির বৃদ্ধি, এমন পর্যায়ে যে তা একদিন স্বতঃস্ফূর্ত কার্যক্রমে রুপ নেয় ইনশাআল্লাহ
আসলে এই ফিকির বৃদ্ধি করার কাজটি যে কত গুরুত্বপূর্ণ তা বলে শেষ করা যাবেনা, এই কাজটি তাগুতের ঘুম হারাম করে দেয়, এক শায়েখ বলছিলেন, ইজরায়েল এটা ভয় পায়না যে কেউ ফিলিস্তিনের জন্য তার দিকে একটা গ্রেনেড ছুড়ে মারবে কিন্তু ইজরায়েল এটা ভয় পায় যে কেউ ফিলিস্তিন কে নিয়ে চিন্তা করবে, ইজরায়েল চায় মুসলিম উম্মাহ ফিলিস্তিন কে ভুলে যাক, কারন গ্রেনেড কে ঠেকানোর সামর্থ্য ইজরায়েলের আছে কিন্তু মানুষের চিন্তাধারা প্রতিহত করার কোন সামর্থ্য ইজরায়েলের নাই। একই ভাবে এদেশের তাগুত চায় আমরা ফিকির করা বন্ধ করে দেই, ইনশাআল্লাহ শুধু মাত্র এই বিষয়টাকেই সামনে আমরা ধারাবাহিক আলোচনার পর্বে নিয়ে আসবো। তবে এখনের জন্য শুধু এতটুকুই বলি আমরা ফিকির ছেড়ে দিয়েছি বলেই আজ আমাদের এই হাল! কাজ করতে হলে আগে ফিকির করতে হবে, ফিকির ছাড়া আমল কিভাবে আসবে!
কাজের শুরুতে আমাদের লক্ষ্য ৪ টি খুব পরিস্কার থাকা দরকার, কারন লক্ষ্য পরিষ্কার না হলে আমাদের কাজ সফল হবেনা।
কথা হচ্ছে আসকারি/সামরিক প্রস্তুতি নিয়ে - এ লাইন পর্যন্ত যারা এসে পৌঁছেছেন, সবাই এখুনি বুকডন পজিশনে চলে যান - ১০ টা পুশ আপ - এবং ৫ টা বেলি বা রিচ আপ (শুয়ে যান হাটু গুটিয়ে নেন, হাত ঘাড়ের পিছনে নিয়ে কনুই দিয়ে দুই কান স্পর্শ করেন এবার থুতনি নিয়ে হাটুতে ঠেকান)
আলহামদুলিল্লাহ আপনারা যারা শেষ করে এসেছেন।
আমাদের এই আলোচনায় জিহাদের প্রস্তুতির মধ্যে পড়ে এমন সমস্ত বিষয় থাকবে ইনশাআল্লাহ, আমরা যেমন ট্যাকটিক্স নিয়ে কথা বলতে পারি একই ভাবে আমরা রাজনীতিকেও বাদ দিবোনা, কিংবা দাওয়াহ কিংবা প্ল্যানিং, কিংবা একটি জিহাদের আয়াত মুখস্ত কিংবা একটি হাদিস মুখস্ত - আমাদের জন্য যা দরকার তার সবই আমরা আলোচনা করতে পারি ইনশাআল্লাহ।
আলোচনা করার সময় আমরা খেয়াল রাখবোঃ
১। অন্য ভাইয়ের সম্মানের দিকে খেয়াল রাখা, বিবাদে লিপ্ত না হওয়া
২। সংক্ষিপ্ত কিন্তু তথ্যবহুল (কিন্তু বিষয় পরিস্কার করার জন্য যতটুকু বলতেই হবে তা উপস্থাপনায় রাখতে হবে)
৩। সম্ভব হলে দলিল ভিত্তিক আলোচনা
৪। পরিমার্জিত
আপনারা রেডি? ইনশাআল্লাহ চলেন তাহলে শুরু করি, "হে আল্লাহ আপনি সাক্ষী আমাদের এই কাজ শুধু আপনার সন্তুস্টির জন্য, আপনি এই কাজের ব্যাপারে এবং আর সমস্ত কাজের ব্যাপারে আমাদের অভিভাবক হয়ে যান, আপনার সন্তুস্টির দিকে আমাদের এই কাজ এবং আর সমস্ত কাজ পরিচালিত করেন"
আমাদের আজকের আলোচনাঃ
বাংলাদেশে আমরা জিহাদের প্রস্তুতি বলতে কি বুঝবো? এখানে ব্যাক্তিগত প্রস্তুতি বুঝানো হচ্ছেনা বরং সামগ্রিক ভাবে বাংলাদেশে জিহাদের প্রস্তুতি বলতে কি বুঝাবে? কি কি বিষয় এই প্রস্তুতির অন্তর্ভুক্ত হওয়া উচিৎ এবং আমরা কিভাবে সেই প্রস্তুতির আমল করতে পারি?
* কমেন্ট সেকশনে আমাদের আলোচনা শুরু করতে পারি ইনশাআল্লাহ
আশা করি উম্মতের জিল্লতির এই হালতে আমরা ভালো নাই -
জিহাদ ফরজ হলে জিহদের প্রস্তুতিও ফরজ, আর তেমন অবস্থায় জিহাদের প্রস্তুতি কে ছেড়ে দেয়ার অর্থ জিহাদকেই ছেড়ে দেয়া, আল্লাহ জিহাদের প্রস্তুতির ব্যাপারে সরাসরি হুকুম দিয়েছেন।
আপনারা জানেন হয়ে গেলো মালাউন মুশরিক দের সাথে এদেশের মুরতাদ বাহিনীর কিছু চুক্তি, যা প্রতিরক্ষা চুক্তি নামে পরিচিত। এই চুক্তির একাংশের রয়েছে এদেশের মুরতাদ বাহিনী বনাম মালাউনদের মুরতাদ বাহিনী। সুতরাং তাদের প্রস্তুতির ব্যাপার টি খুব পরিস্কার। তাই আমাদেরও পিছিয়ে পড়া যাবেনা, সাধ্যমত প্রস্তুতি আমাদেরও নিতে হবে। দরকার হয় আমরা নিজেরা নিজেদের মত স্টাফ কলেজ বানিয়ে নিবো ইনশাআল্লাহ, আর আল্লাহই আমাদের জন্য যথেষ্ট।
আমাদের এই আলোচনা টি সিরিজ আলোচনা হবে ইনশাআল্লাহ, এবং আমরা এখানে গঠনমুলক এবং তথ্য ভিত্তিক আলোচনার মধ্য দিয়ে বিভিন্ন বিষয় শিখবো ইনশাআল্লাহ।
আমাদের এই কাজের মূল ৪ টি লক্ষ্যঃ
১। আল্লাহর সন্তুষ্টি
২। জিহাদের ব্যাপারে প্রস্তুতি
৩। জিহাদের ব্যাপারে জ্ঞান বৃদ্ধি
৪। এই কাজের ব্যাপারে ফিকির বৃদ্ধি, এমন পর্যায়ে যে তা একদিন স্বতঃস্ফূর্ত কার্যক্রমে রুপ নেয় ইনশাআল্লাহ
আসলে এই ফিকির বৃদ্ধি করার কাজটি যে কত গুরুত্বপূর্ণ তা বলে শেষ করা যাবেনা, এই কাজটি তাগুতের ঘুম হারাম করে দেয়, এক শায়েখ বলছিলেন, ইজরায়েল এটা ভয় পায়না যে কেউ ফিলিস্তিনের জন্য তার দিকে একটা গ্রেনেড ছুড়ে মারবে কিন্তু ইজরায়েল এটা ভয় পায় যে কেউ ফিলিস্তিন কে নিয়ে চিন্তা করবে, ইজরায়েল চায় মুসলিম উম্মাহ ফিলিস্তিন কে ভুলে যাক, কারন গ্রেনেড কে ঠেকানোর সামর্থ্য ইজরায়েলের আছে কিন্তু মানুষের চিন্তাধারা প্রতিহত করার কোন সামর্থ্য ইজরায়েলের নাই। একই ভাবে এদেশের তাগুত চায় আমরা ফিকির করা বন্ধ করে দেই, ইনশাআল্লাহ শুধু মাত্র এই বিষয়টাকেই সামনে আমরা ধারাবাহিক আলোচনার পর্বে নিয়ে আসবো। তবে এখনের জন্য শুধু এতটুকুই বলি আমরা ফিকির ছেড়ে দিয়েছি বলেই আজ আমাদের এই হাল! কাজ করতে হলে আগে ফিকির করতে হবে, ফিকির ছাড়া আমল কিভাবে আসবে!
কাজের শুরুতে আমাদের লক্ষ্য ৪ টি খুব পরিস্কার থাকা দরকার, কারন লক্ষ্য পরিষ্কার না হলে আমাদের কাজ সফল হবেনা।
কথা হচ্ছে আসকারি/সামরিক প্রস্তুতি নিয়ে - এ লাইন পর্যন্ত যারা এসে পৌঁছেছেন, সবাই এখুনি বুকডন পজিশনে চলে যান - ১০ টা পুশ আপ - এবং ৫ টা বেলি বা রিচ আপ (শুয়ে যান হাটু গুটিয়ে নেন, হাত ঘাড়ের পিছনে নিয়ে কনুই দিয়ে দুই কান স্পর্শ করেন এবার থুতনি নিয়ে হাটুতে ঠেকান)
আলহামদুলিল্লাহ আপনারা যারা শেষ করে এসেছেন।
আমাদের এই আলোচনায় জিহাদের প্রস্তুতির মধ্যে পড়ে এমন সমস্ত বিষয় থাকবে ইনশাআল্লাহ, আমরা যেমন ট্যাকটিক্স নিয়ে কথা বলতে পারি একই ভাবে আমরা রাজনীতিকেও বাদ দিবোনা, কিংবা দাওয়াহ কিংবা প্ল্যানিং, কিংবা একটি জিহাদের আয়াত মুখস্ত কিংবা একটি হাদিস মুখস্ত - আমাদের জন্য যা দরকার তার সবই আমরা আলোচনা করতে পারি ইনশাআল্লাহ।
আলোচনা করার সময় আমরা খেয়াল রাখবোঃ
১। অন্য ভাইয়ের সম্মানের দিকে খেয়াল রাখা, বিবাদে লিপ্ত না হওয়া
২। সংক্ষিপ্ত কিন্তু তথ্যবহুল (কিন্তু বিষয় পরিস্কার করার জন্য যতটুকু বলতেই হবে তা উপস্থাপনায় রাখতে হবে)
৩। সম্ভব হলে দলিল ভিত্তিক আলোচনা
৪। পরিমার্জিত
আপনারা রেডি? ইনশাআল্লাহ চলেন তাহলে শুরু করি, "হে আল্লাহ আপনি সাক্ষী আমাদের এই কাজ শুধু আপনার সন্তুস্টির জন্য, আপনি এই কাজের ব্যাপারে এবং আর সমস্ত কাজের ব্যাপারে আমাদের অভিভাবক হয়ে যান, আপনার সন্তুস্টির দিকে আমাদের এই কাজ এবং আর সমস্ত কাজ পরিচালিত করেন"
আমাদের আজকের আলোচনাঃ
বাংলাদেশে আমরা জিহাদের প্রস্তুতি বলতে কি বুঝবো? এখানে ব্যাক্তিগত প্রস্তুতি বুঝানো হচ্ছেনা বরং সামগ্রিক ভাবে বাংলাদেশে জিহাদের প্রস্তুতি বলতে কি বুঝাবে? কি কি বিষয় এই প্রস্তুতির অন্তর্ভুক্ত হওয়া উচিৎ এবং আমরা কিভাবে সেই প্রস্তুতির আমল করতে পারি?
* কমেন্ট সেকশনে আমাদের আলোচনা শুরু করতে পারি ইনশাআল্লাহ
Comment