Announcement

Collapse
No announcement yet.

আমি কিভাবে জঙ্গি হলাম?

Collapse
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • আমি কিভাবে জঙ্গি হলাম?

    আমি কিভাবে জঙ্গি হলাম?
    .
    আপনি মিডিয়াতে দেখবেন নানা রঙের বিশ্লেষকরা, নানা ভঙ্গিমায় এই প্রশ্নের উত্তর দেয়ার চেষ্টা করছে। আমাদের দেশি মিডীয়া আপনাকে বলবে – ব্রেইনওয়াশ করার মাধ্যমে একজন মানুষকে জঙ্গি বানানো হয়। তারা আরো বলবে মাদকাসক্তি, প্রেমে ছ্যাকা খাওয়া, জীবনে হতাশা- এইধরনের ঘটনার কারনে একজন মানুষ জঙ্গি হয়।
    .
    পশ্চিমা মিডিয়া আর পশ্চিমা দালাল “শায়খ”রা আরো যোগ করবে – যৌন হতাশার কারনে তরুণরা জঙ্গি হচ্ছে। তারা হুর চায়।
    .
    যদিও আলহামদুলিল্লাহ হুর চায়না এমন কেউ আমাদের মধ্যে আছে বলে আমার জানাই নেই, তবে জঙ্গি হবার সিদ্ধান্ত হুর, হতাশা, অথবা এজাতীয় কোন কারনে নেওয়া হয় না। পশ্চিমা ও বস্তুবাদী সেক্যুলার দর্শনের সমস্যা হল এরা নারী-গাড়ি-বাড়ি ছাড়া কিছু চিন্তা করতে পারে না। কেউ কোন নগদ লাভের আশা ছাড়া নিজের জীবন বিলিয়ে দিতে পারে এটা তাদের মাথায় ধরে না। এটা তাদের কাছে অবিশ্বাস্য। একারনে সব কিছুকেই তারা নিজেদের চিনার জায়গা থেকে ব্যাখ্যা করে।
    .
    জঙ্গি হবার পেছনের কারনটা আরো অনেক সহজ। সিম্পল। কেন উম্মাহর উত্তরণের জন্য অন্য যেকোন দলের চাইতে গ্লোবাল জিহাদের মানহাজ বা কর্মপদ্ধতি সর্বোত্তম সেটা দিয়ে পৃষ্ঠার পর পৃষ্ঠা আলোচনা করা সম্ভব। যারা এই আলোচনায় আগ্রহী তারা দেখতে পারেন আল হিকমাহ পেইজের পোস্টগুলো (https://www.facebook.com/AlHikmahMedia)। কেন শরিয়তের দৃষ্টিকোণ থেকে জিহাদ করা, জিহাদে শরিক হওয়া প্রত্যেক ব্যক্তির উপর ফরজে আইন – এটা নিয়েও দীর্ঘ আলোচনা করা সম্ভব।
    .
    কিন্তু এসবই হল এক অর্থে আকলের বিষয়। অর্থাৎ যৌক্তিকভাবে, যুক্তিতর্কের ভিত্তিতে ওজন করে বিচার-বিশ্লেষণের বিসয়। এগুলো ছাড়াও আরও কিছু জিনিস আমাদের চিন্তাকে প্রভাবিত করে। এই বিসয়গুলো আমাদের চিন্তাকে নাড়া দেয়, আর কিছু বিসয় আমাদের অন্তরকে নাড়া দেয়। আর অন্তর যদি রাজি না হয় তাহলে আকল যতোই জোর করুক না কেন অন্তর আপনাকে কোন কাজে এগোতে দিবে না।
    .
    আমি আজকে কোন জিনিসটা আমার অন্তরকে কনভিন্স করেছে সেটা বলবো। ব্যাপারটা আসলে খুব সহজ। আমি যখনই টিভি, পত্রিকা অথবা ইন্টারনেটে মুসলিম উম্মাহর উপর কাফির-মুশরিকদের চালানো অত্যাচারের খবর দেখতাম, এটা আমাকে ব্যাথিত করতো। আমার খুব খারাপ লাগতো এটা ভেবে যে কিভাবে আমার ভাইবোনরা এরকম নির্যাতিত হচ্ছে, আর আমি স্বাভাবিক জীবন কাটিয়ে যাচ্ছি। আমার নিজের মা যদি কোথায় অত্যাচারিত হন তাহলে কি আমি এমনটা করতে পারতাম?
    .
    একই সাথে আমার মনে হত – কেন আমরা মুসলিম মার খাবো? আর কেন কাফির-মুশরিকরা আমাদের লাশের উপর দাঁড়িয়ে গর্ব করবে? আমরা এক আল্লাহর ইবাদত করি, ওরা মিথ্যা রবের ইবাদাত করে। আমাদের রক্ত আল্লাহর কাছে কাবার চাইতে পবিত্র, আর ওদের রক্ত উমার রাঃ এর ভাষায় কুকুরের রক্ত। আমরা সর্বশ্রেষ্ঠ সম্মানিত জাতি, আমরা মুহাম্মাদের সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর উম্মত, আর ওরা বেহায়া, নোংরা, অসভ্য জাতি।
    .
    তাহলে কেন ওরা আমাদের মারবে – আর এটা কেউ থামাবে না, কিন্তু আমরা ওদের মারতে পারবো না? এটা কেমন আইন যে ওরা আমাদের নিরীহ লোকদের ডেইলি হত্যা করবে, বছরের পর বছর আর আমরা পাল্টা আঘাত করতে পারবো না?
    .
    আর যবচেয়ে বেশি যে বিসয়টা আমাকে ভাবাতো তা হল, যখন চারিদিকে মুসলিমদের হত্যা করে হচ্ছে। যখন আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় অর্থাৎ সারা কাফির বিশ্ব একজোট হয়ে মুসলিমদের উপর নির্যাতন করছে – এমন অবস্থায় আমার করণীয় কি?
    .
    আমি দীর্ঘসময় এই প্রশ্নের উত্তর নিয়ে ভাবলাম। নিজের আকল খাটালাম। বিভিন্ন লোকের বক্তব্য শুনলাম, বিভিন্ন দলের অবস্থান দেখলাম। আর সত্য কথা হল আমার কাছে প্রচলিত এই সবদলকে বিভিন্ন মাত্রায় ভন্ডামিতে লিপ্ত বলে মনে হল। মনে হল এরা যা বলে তার সবটুকু নিজেরাও বিশ্বাস করে না। আমার মনে হল এরা নিজেরাও জানে চিল্লা দিয়ে, কিংবা হালাকায়ে জিকির করে, কিংবা পার্লামেন্ট গিয়ে উম্মাহর উপর চালানো নির্যাতন বন্ধ করা যাবে না। উম্মাহর এক অংশকে জবাই করা হচ্ছে আর এই সময় আমি চিল্লা দিচ্ছি, জিকির করছি, ভোট খুজছি – আর ভাবছি এটা করেই আমার দায়িত্ব পালন হচ্ছে, আল্লাহর পাকড়াও থেকে বাঁচার জন্য যথেষ্ট আমি করে ফেলেছি- এমন চিন্তা আমার কাছে চরম পর্যায়ের কৌতুককর চিন্তা মনে হতো। এখনো হয়।
    .
    আর তারপর আমি কুরানে এর উত্তর খুজলাম। আর তারপর আমি দেখলাম আল্লাহ স্বয়ং আমার এই প্রশ্নের স্পষ্ট উত্তর দিয়ে দিয়েছেন। তিনি বলেছেন -
    .
    তোমাদের কী হয়েছে যে, তোমরা আল্লাহর পথে এবং অসহায় নারী-পুরুষ আর শিশুদের (রক্ষার) জন্য ক্বিতাল (লড়াই) করছ না! অথচ দুর্বল পুরুষ, নারী ও শিশুরা বলছে, ‘হে আমাদের রব! আমাদেরকে এ যালিম অধ্যূষিত জনপথ হতে মুক্তি দাও, তোমার পক্ষ হতে কাউকেও আমাদের বন্ধু বানিয়ে দাও এবং তোমার পক্ষ হতে কাউকেও আমাদের সাহায্যকারী করে দাও।’ [সূরা নিসা, ৭৫ ]
    .
    আল্লাহু আকবর! স্পষ্ট উত্তর। যে প্রশ্নের উত্তর আমি হন্যে হয়ে খুজছিলাম, তার স্পষ্ট উত্তর আসমান-জমিনের মালিক, গায়েবের মালিক আগেই দিয়ে রেখেছেন। তিনি বলছেন নাঃ
    .
    তোমরা কেন আকিদাহ সহিহ করছো না, তোমরা কেন চিল্লা দিচ্ছ না, তোমরা কেন মিটিং করছ না, তোমরা কেন সাদাকাহ করছো না, তোমরা কেন তাযকিয়াতুন নফস করছো না, তোমরা কেন ইলম অর্জন করছো না।
    .
    তিনি বলছেন – তোমাদের কি হল! তোমরা কেন ক্বিতাল করছো না?
    .
    অর্থাৎ প্রতিটা মুসলিম দল যে কাজগুলো করার কথা বলে আমি এগুলোর যা-ই করি না কেন তবুও এই প্রশ্ন আমার উপর প্রযোজ্য হবে। আমার কি হল! আমি কেন ক্বিতাল করছি না!
    .
    আল্লাহ স্বয়ং বলে দিচ্ছেন করণীয় কি। অথচ আমরা অন্য জায়গায় উত্তর খুঁজে বেড়াচ্ছি!
    .
    আমি তখন বুঝতে পারলাম আমার আসলে কি করা উচিৎ। আর তখন আমি সিদ্ধান্ত নিলাম, আমি দেখবো কোন দল আসলে ক্বিতাল করছে। আমি তাদের সাথে যোগ দিতে চাই। আর আমি এই দলের খোঁজ করা শুরু করলাম। আর অবাক হয়ে আবিশকার করলাম জঙ্গিরা ছাড়া এই কাজটা আর কেউ করে না!

  • #2
    আল্লাহু আকবার
    আল-&#248

    Comment


    • #3
      আমি জঙ্গি হয়েছি মহান আল্লাহ তায়ালার জন্য কোরআনের কিছু আয়াতের আল্লাহ তায়ালার বলেন
      يَا أَيُّهَا الَّذِينَ آمَنُوا خُذُوا حِذْرَكُمْ فَانفِرُوا ثُبَاتٍ أَوِ انفِرُوا جَمِيعًا [٤:٧١]
      হে ঈমানদারগণ! নিজেদের অস্ত্র তুলে নাও এবং পৃথক পৃথক সৈন্যদলে কিংবা সমবেতভাবে বেরিয়ে পড়।
      وَمَا لَكُمْ لَا تُقَاتِلُونَ فِي سَبِيلِ اللَّهِ وَالْمُسْتَضْعَفِينَ مِنَ الرِّجَالِ وَالنِّسَاءِ وَالْوِلْدَانِ الَّذِينَ يَقُولُونَ رَبَّنَا أَخْرِجْنَا مِنْ هَٰذِهِ الْقَرْيَةِ الظَّالِمِ أَهْلُهَا وَاجْعَل لَّنَا مِن لَّدُنكَ وَلِيًّا وَاجْعَل لَّنَا مِن لَّدُنكَ نَصِيرًا [٤:٧٥]
      আর তোমাদের কি হল যে, তেমারা আল্লাহর রাহে লড়াই করছ না দুর্বল সেই পুরুষ, নারী ও শিশুদের পক্ষে, যারা বলে, হে আমাদের পালনকর্তা! আমাদিগকে এই জনপদ থেকে নিষ্কৃতি দান কর; এখানকার অধিবাসীরা যে, অত্যাচারী! আর তোমার পক্ষ থেকে আমাদের জন্য পক্ষালম্বনকারী নির্ধারণ করে দাও এবং তোমার পক্ষ থেকে আমাদের জন্য সাহায্যকারী নির্ধারণ করে দাও।

      الَّذِينَ آمَنُوا يُقَاتِلُونَ فِي سَبِيلِ اللَّهِ ۖ وَالَّذِينَ كَفَرُوا يُقَاتِلُونَ فِي سَبِيلِ الطَّاغُوتِ فَقَاتِلُوا أَوْلِيَاءَ الشَّيْطَانِ ۖ إِنَّ كَيْدَ الشَّيْطَانِ كَانَ ضَعِيفًا [٤:٧٦]
      যারা ঈমানদার তারা যে, জেহাদ করে আল্লাহর রাহেই। পক্ষান্তরে যারা কাফের তারা লড়াই করে শয়তানের পক্ষে সুতরাং তোমরা জেহাদ করতে থাক শয়তানের পক্ষালম্বনকারীদের বিরুদ্ধে, (দেখবে) শয়তানের চক্রান্ত একান্তই দুর্বল।
      ۞ فَلْيُقَاتِلْ فِي سَبِيلِ اللَّهِ الَّذِينَ يَشْرُونَ الْحَيَاةَ الدُّنْيَا بِالْآخِرَةِ ۚ وَمَن يُقَاتِلْ فِي سَبِيلِ اللَّهِ فَيُقْتَلْ أَوْ يَغْلِبْ فَسَوْفَ نُؤْتِيهِ أَجْرًا عَظِيمًا [٤:٧٤]
      কাজেই আল্লাহর কাছে যারা পার্থিব জীবনকে আখেরাতের পরিবর্তে বিক্রি করে দেয় তাদের জেহাদ করাই কর্তব্য। বস্তুতঃ যারা আল্লাহর রাহে লড়াই করে এবং অতঃপর মৃত্যুবরণ করে কিংবা বিজয় অর্জন করে, আমি তাদেরকে মহাপুণ্য দান করব।
      يَا أَيُّهَا الَّذِينَ آمَنُوا مَن يَرْتَدَّ مِنكُمْ عَن دِينِهِ فَسَوْفَ يَأْتِي اللَّهُ بِقَوْمٍ يُحِبُّهُمْ وَيُحِبُّونَهُ أَذِلَّةٍ عَلَى الْمُؤْمِنِينَ أَعِزَّةٍ عَلَى الْكَافِرِينَ يُجَاهِدُونَ فِي سَبِيلِ اللَّهِ وَلَا يَخَافُونَ لَوْمَةَ لَائِمٍ ۚ ذَٰلِكَ فَضْلُ اللَّهِ يُؤْتِيهِ مَن يَشَاءُ ۚ وَاللَّهُ وَاسِعٌ عَلِيمٌ [٥:٥٤]
      হে মুমিনগণ, তোমাদের মধ্যে যে স্বীয় ধর্ম থেকে ফিরে যাবে, অচিরে আল্লাহ এমন সম্প্রদায় সৃষ্টি করবেন, যাদেরকে তিনি ভালবাসবেন এবং তারা তাঁকে ভালবাসবে। তারা মুসলমানদের প্রতি বিনয়-নম্র হবে এবং কাফেরদের প্রতি কঠোর হবে। তারা আল্লাহর পথে জেহাদ করবে এবং কোন তিরস্কারকারীর তিরস্কারে ভীত হবে না। এটি আল্লাহর অনুগ্রহ-তিনি যাকে ইচ্ছা দান করেন। আল্লাহ প্রাচুর্য দানকারী, মহাজ্ঞানী।
      ﴿٥٤﴾
      উপরের উল্লেখিত আয়াতের উপর জঙ্গিরাই আমল করে তাই আমি একজন জঙ্গি(যোদ্ধা)
      Last edited by কালো পতাকা; 07-04-2017, 11:19 PM.
      ( গাজওয়া হিন্দের ট্রেনিং) https://dawahilallah.com/showthread.php?9883

      Comment


      • #4
        প্রিয় আখি, আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। প্রিয় আখি আমার এই লোকগুলো যদি রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাই ওয়াসাল্লামের যোগে জম্মায়ত তাহলে উনাকেও জঙ্গি (সন্ত্রাসী) অপবাদ দিতো। উরা জঙ্গি বলিতে সন্ত্রাসকে বুঝা!!!! আমরা জঙ্গি বলতে মোজাহিদকে বুঝি। বুঝার মধ্যে ভুল। হে অবশ্যই বুঝার মধ্যে ভুল। একজন কওমির আলেমেও বুঝার মধ্যে করতে পারে। হে অবশ্যই এযাবৎকাল অনেকেই করেছে। যারা কুফফারদের নিতী গ্রহণ করে না আজ তাদেরকেই জঙ্গি বলা হচ্ছে। যারা কুফফারদের নিতী গ্রহণ করে তাদেরকে জঙ্গি বলা হয় না। বরং তাদেরকে বন্ধু বলা হয়। যেমনটা আমরা সৌদির মধ্যে দেখে আসছি। মুসলিমদের মধ্যে যারাই কুফফার বিরোধী, তারাই আজ জঙ্গিবাদী। এ নিতী অঅনুযায়ী আমি আমার রাসূলের সাথেই আছি, আলহামদুলিল্লাহ।
        আল্লাহ আমাদের ঈমানী হালতে মৃত্যু দান করুন,আমিন।
        আল্লাহ আমাদের শহিদী মৃত্যু দান করুন,আমিন।

        Comment


        • #5
          আমি জঙ্গী হয়েছি হেফাজতে ইসলামের 5 মে 'র ঘটনার পর৷তখনও আমি নিরস্র আন্দোলনকে অনেক কিছু মনে করতাম৷কিন্ত যখন গণহত্যার ঘটনাটি ঘটে গেল তারপরে কিছুদিন বোবার মত নির্বাক হয়ে গিয়েছিলাম৷আর ভাবছিলাম এত রড় বড় বুযূর্গদের উপস্থিতি,লাখো মুমিনের চোখের পানি,সরল মানুষগুলোর তাকওয়া,অধিক মানুষের জাগরন ইত্যাদি এতকিছু থাকা সত্ত্বেও কেন এমনটা ঘটে গেল৷আসলে কি আমাদের কোন ঘাটতি ছিল?আলহামদুলিল্লাহ একদিন ফজরের পর মনোযোগ সহকারে কোরআন তিলাওয়াত করছিলাম৷সুরা নিসার ود الذين كفروا لو تغفلون عن اسلحتكم وامتعتكم فيميلون عليكم ميلة واحدة.আয়াতটিতে এসে থেমে গেলাম৷আয়াতটির অর্থ স্পষ্ট যেন আমার প্রশ্নের উত্তর দিচ্ছিল৷সেদিন মনে হয়েছিল,আয়াতটি যেন আজই নাযিল হয়েছে৷আপনারাও আয়াতটির অর্থ লক্ষ্য করুন৷"কাফেররা পছন্দ করে যদি তোনরা(মুমিনরা)অস্রসস্র ও সরঞ্জাম থেকে গাফেল থাকতে"৷আয়াতের এই অংশটুকু আমার হৃদয়কে বলে দিচ্ছে,আন্দোলন করো আর যাই করো এই সবগুলোই কাফেরের খাহেশাত৷কারন এগুলো হলো নিরস্র আন্দোলান৷এর মাধ্যমে কাফেররা তোমাদের নিরস্র রাখতে চায়৷আয়াতের দ্বিতীয় অংশ হচ্ছে,"তাহলে কাফেররা তোমাদের উপর একযোগে হামলা করবে"৷আর বাস্তবে হয়েছেও তাই৷যখন আমরা নিরস্র আন্দোলন করলাম তখন কাফেররা আমাদের উপর একযোগে হামলা চালাল৷ব্যস,তখনই আমি বুঝে ফেললাম তাকওয়া পরহেযগারী আর যাকিছুই হোকনা কেন৷পুরা দ্বীন যদি আমি অর্যন করে ফেলি কিন্তু নিরস্র থাকি তাহলে হেফাজতের কাহিনীর পূণরাবৃত্তি দুনিয়ায় ঘটতেই থাকবে৷এই আয়াতটি সেদিন আমার কানে একটি আওয়াজ দিয়ে গিয়েছিল যা আজও প্রতিধ্বনিত হয়,জিহাদ!জিহাদ!
          শত্রু অভিমুখী যুদ্ধা।

          Comment


          • #6
            জাযাকাল্লাহ

            Comment


            • #7
              অন্ধ অনুসরনের ফলাফল হচ্ছে তাগুতের হাতে বেইজ্জতি হয়ে মৃত্যুবরণ করা।
              # এখন কি দেখছি? হত্যাকারীর সাথে ভোজন!!!!
              আল্লাহ আমাদের ঈমানী হালতে মৃত্যু দান করুন,আমিন।
              আল্লাহ আমাদের শহিদী মৃত্যু দান করুন,আমিন।

              Comment

              Working...
              X