আমি কিভাবে জঙ্গি হলাম?
.
আপনি মিডিয়াতে দেখবেন নানা রঙের বিশ্লেষকরা, নানা ভঙ্গিমায় এই প্রশ্নের উত্তর দেয়ার চেষ্টা করছে। আমাদের দেশি মিডীয়া আপনাকে বলবে – ব্রেইনওয়াশ করার মাধ্যমে একজন মানুষকে জঙ্গি বানানো হয়। তারা আরো বলবে মাদকাসক্তি, প্রেমে ছ্যাকা খাওয়া, জীবনে হতাশা- এইধরনের ঘটনার কারনে একজন মানুষ জঙ্গি হয়।
.
পশ্চিমা মিডিয়া আর পশ্চিমা দালাল “শায়খ”রা আরো যোগ করবে – যৌন হতাশার কারনে তরুণরা জঙ্গি হচ্ছে। তারা হুর চায়।
.
যদিও আলহামদুলিল্লাহ হুর চায়না এমন কেউ আমাদের মধ্যে আছে বলে আমার জানাই নেই, তবে জঙ্গি হবার সিদ্ধান্ত হুর, হতাশা, অথবা এজাতীয় কোন কারনে নেওয়া হয় না। পশ্চিমা ও বস্তুবাদী সেক্যুলার দর্শনের সমস্যা হল এরা নারী-গাড়ি-বাড়ি ছাড়া কিছু চিন্তা করতে পারে না। কেউ কোন নগদ লাভের আশা ছাড়া নিজের জীবন বিলিয়ে দিতে পারে এটা তাদের মাথায় ধরে না। এটা তাদের কাছে অবিশ্বাস্য। একারনে সব কিছুকেই তারা নিজেদের চিনার জায়গা থেকে ব্যাখ্যা করে।
.
জঙ্গি হবার পেছনের কারনটা আরো অনেক সহজ। সিম্পল। কেন উম্মাহর উত্তরণের জন্য অন্য যেকোন দলের চাইতে গ্লোবাল জিহাদের মানহাজ বা কর্মপদ্ধতি সর্বোত্তম সেটা দিয়ে পৃষ্ঠার পর পৃষ্ঠা আলোচনা করা সম্ভব। যারা এই আলোচনায় আগ্রহী তারা দেখতে পারেন আল হিকমাহ পেইজের পোস্টগুলো (https://www.facebook.com/AlHikmahMedia)। কেন শরিয়তের দৃষ্টিকোণ থেকে জিহাদ করা, জিহাদে শরিক হওয়া প্রত্যেক ব্যক্তির উপর ফরজে আইন – এটা নিয়েও দীর্ঘ আলোচনা করা সম্ভব।
.
কিন্তু এসবই হল এক অর্থে আকলের বিষয়। অর্থাৎ যৌক্তিকভাবে, যুক্তিতর্কের ভিত্তিতে ওজন করে বিচার-বিশ্লেষণের বিসয়। এগুলো ছাড়াও আরও কিছু জিনিস আমাদের চিন্তাকে প্রভাবিত করে। এই বিসয়গুলো আমাদের চিন্তাকে নাড়া দেয়, আর কিছু বিসয় আমাদের অন্তরকে নাড়া দেয়। আর অন্তর যদি রাজি না হয় তাহলে আকল যতোই জোর করুক না কেন অন্তর আপনাকে কোন কাজে এগোতে দিবে না।
.
আমি আজকে কোন জিনিসটা আমার অন্তরকে কনভিন্স করেছে সেটা বলবো। ব্যাপারটা আসলে খুব সহজ। আমি যখনই টিভি, পত্রিকা অথবা ইন্টারনেটে মুসলিম উম্মাহর উপর কাফির-মুশরিকদের চালানো অত্যাচারের খবর দেখতাম, এটা আমাকে ব্যাথিত করতো। আমার খুব খারাপ লাগতো এটা ভেবে যে কিভাবে আমার ভাইবোনরা এরকম নির্যাতিত হচ্ছে, আর আমি স্বাভাবিক জীবন কাটিয়ে যাচ্ছি। আমার নিজের মা যদি কোথায় অত্যাচারিত হন তাহলে কি আমি এমনটা করতে পারতাম?
.
একই সাথে আমার মনে হত – কেন আমরা মুসলিম মার খাবো? আর কেন কাফির-মুশরিকরা আমাদের লাশের উপর দাঁড়িয়ে গর্ব করবে? আমরা এক আল্লাহর ইবাদত করি, ওরা মিথ্যা রবের ইবাদাত করে। আমাদের রক্ত আল্লাহর কাছে কাবার চাইতে পবিত্র, আর ওদের রক্ত উমার রাঃ এর ভাষায় কুকুরের রক্ত। আমরা সর্বশ্রেষ্ঠ সম্মানিত জাতি, আমরা মুহাম্মাদের সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর উম্মত, আর ওরা বেহায়া, নোংরা, অসভ্য জাতি।
.
তাহলে কেন ওরা আমাদের মারবে – আর এটা কেউ থামাবে না, কিন্তু আমরা ওদের মারতে পারবো না? এটা কেমন আইন যে ওরা আমাদের নিরীহ লোকদের ডেইলি হত্যা করবে, বছরের পর বছর আর আমরা পাল্টা আঘাত করতে পারবো না?
.
আর যবচেয়ে বেশি যে বিসয়টা আমাকে ভাবাতো তা হল, যখন চারিদিকে মুসলিমদের হত্যা করে হচ্ছে। যখন আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় অর্থাৎ সারা কাফির বিশ্ব একজোট হয়ে মুসলিমদের উপর নির্যাতন করছে – এমন অবস্থায় আমার করণীয় কি?
.
আমি দীর্ঘসময় এই প্রশ্নের উত্তর নিয়ে ভাবলাম। নিজের আকল খাটালাম। বিভিন্ন লোকের বক্তব্য শুনলাম, বিভিন্ন দলের অবস্থান দেখলাম। আর সত্য কথা হল আমার কাছে প্রচলিত এই সবদলকে বিভিন্ন মাত্রায় ভন্ডামিতে লিপ্ত বলে মনে হল। মনে হল এরা যা বলে তার সবটুকু নিজেরাও বিশ্বাস করে না। আমার মনে হল এরা নিজেরাও জানে চিল্লা দিয়ে, কিংবা হালাকায়ে জিকির করে, কিংবা পার্লামেন্ট গিয়ে উম্মাহর উপর চালানো নির্যাতন বন্ধ করা যাবে না। উম্মাহর এক অংশকে জবাই করা হচ্ছে আর এই সময় আমি চিল্লা দিচ্ছি, জিকির করছি, ভোট খুজছি – আর ভাবছি এটা করেই আমার দায়িত্ব পালন হচ্ছে, আল্লাহর পাকড়াও থেকে বাঁচার জন্য যথেষ্ট আমি করে ফেলেছি- এমন চিন্তা আমার কাছে চরম পর্যায়ের কৌতুককর চিন্তা মনে হতো। এখনো হয়।
.
আর তারপর আমি কুরানে এর উত্তর খুজলাম। আর তারপর আমি দেখলাম আল্লাহ স্বয়ং আমার এই প্রশ্নের স্পষ্ট উত্তর দিয়ে দিয়েছেন। তিনি বলেছেন -
.
তোমাদের কী হয়েছে যে, তোমরা আল্লাহর পথে এবং অসহায় নারী-পুরুষ আর শিশুদের (রক্ষার) জন্য ক্বিতাল (লড়াই) করছ না! অথচ দুর্বল পুরুষ, নারী ও শিশুরা বলছে, ‘হে আমাদের রব! আমাদেরকে এ যালিম অধ্যূষিত জনপথ হতে মুক্তি দাও, তোমার পক্ষ হতে কাউকেও আমাদের বন্ধু বানিয়ে দাও এবং তোমার পক্ষ হতে কাউকেও আমাদের সাহায্যকারী করে দাও।’ [সূরা নিসা, ৭৫ ]
.
আল্লাহু আকবর! স্পষ্ট উত্তর। যে প্রশ্নের উত্তর আমি হন্যে হয়ে খুজছিলাম, তার স্পষ্ট উত্তর আসমান-জমিনের মালিক, গায়েবের মালিক আগেই দিয়ে রেখেছেন। তিনি বলছেন নাঃ
.
তোমরা কেন আকিদাহ সহিহ করছো না, তোমরা কেন চিল্লা দিচ্ছ না, তোমরা কেন মিটিং করছ না, তোমরা কেন সাদাকাহ করছো না, তোমরা কেন তাযকিয়াতুন নফস করছো না, তোমরা কেন ইলম অর্জন করছো না।
.
তিনি বলছেন – তোমাদের কি হল! তোমরা কেন ক্বিতাল করছো না?
.
অর্থাৎ প্রতিটা মুসলিম দল যে কাজগুলো করার কথা বলে আমি এগুলোর যা-ই করি না কেন তবুও এই প্রশ্ন আমার উপর প্রযোজ্য হবে। আমার কি হল! আমি কেন ক্বিতাল করছি না!
.
আল্লাহ স্বয়ং বলে দিচ্ছেন করণীয় কি। অথচ আমরা অন্য জায়গায় উত্তর খুঁজে বেড়াচ্ছি!
.
আমি তখন বুঝতে পারলাম আমার আসলে কি করা উচিৎ। আর তখন আমি সিদ্ধান্ত নিলাম, আমি দেখবো কোন দল আসলে ক্বিতাল করছে। আমি তাদের সাথে যোগ দিতে চাই। আর আমি এই দলের খোঁজ করা শুরু করলাম। আর অবাক হয়ে আবিশকার করলাম জঙ্গিরা ছাড়া এই কাজটা আর কেউ করে না!
.
আপনি মিডিয়াতে দেখবেন নানা রঙের বিশ্লেষকরা, নানা ভঙ্গিমায় এই প্রশ্নের উত্তর দেয়ার চেষ্টা করছে। আমাদের দেশি মিডীয়া আপনাকে বলবে – ব্রেইনওয়াশ করার মাধ্যমে একজন মানুষকে জঙ্গি বানানো হয়। তারা আরো বলবে মাদকাসক্তি, প্রেমে ছ্যাকা খাওয়া, জীবনে হতাশা- এইধরনের ঘটনার কারনে একজন মানুষ জঙ্গি হয়।
.
পশ্চিমা মিডিয়া আর পশ্চিমা দালাল “শায়খ”রা আরো যোগ করবে – যৌন হতাশার কারনে তরুণরা জঙ্গি হচ্ছে। তারা হুর চায়।
.
যদিও আলহামদুলিল্লাহ হুর চায়না এমন কেউ আমাদের মধ্যে আছে বলে আমার জানাই নেই, তবে জঙ্গি হবার সিদ্ধান্ত হুর, হতাশা, অথবা এজাতীয় কোন কারনে নেওয়া হয় না। পশ্চিমা ও বস্তুবাদী সেক্যুলার দর্শনের সমস্যা হল এরা নারী-গাড়ি-বাড়ি ছাড়া কিছু চিন্তা করতে পারে না। কেউ কোন নগদ লাভের আশা ছাড়া নিজের জীবন বিলিয়ে দিতে পারে এটা তাদের মাথায় ধরে না। এটা তাদের কাছে অবিশ্বাস্য। একারনে সব কিছুকেই তারা নিজেদের চিনার জায়গা থেকে ব্যাখ্যা করে।
.
জঙ্গি হবার পেছনের কারনটা আরো অনেক সহজ। সিম্পল। কেন উম্মাহর উত্তরণের জন্য অন্য যেকোন দলের চাইতে গ্লোবাল জিহাদের মানহাজ বা কর্মপদ্ধতি সর্বোত্তম সেটা দিয়ে পৃষ্ঠার পর পৃষ্ঠা আলোচনা করা সম্ভব। যারা এই আলোচনায় আগ্রহী তারা দেখতে পারেন আল হিকমাহ পেইজের পোস্টগুলো (https://www.facebook.com/AlHikmahMedia)। কেন শরিয়তের দৃষ্টিকোণ থেকে জিহাদ করা, জিহাদে শরিক হওয়া প্রত্যেক ব্যক্তির উপর ফরজে আইন – এটা নিয়েও দীর্ঘ আলোচনা করা সম্ভব।
.
কিন্তু এসবই হল এক অর্থে আকলের বিষয়। অর্থাৎ যৌক্তিকভাবে, যুক্তিতর্কের ভিত্তিতে ওজন করে বিচার-বিশ্লেষণের বিসয়। এগুলো ছাড়াও আরও কিছু জিনিস আমাদের চিন্তাকে প্রভাবিত করে। এই বিসয়গুলো আমাদের চিন্তাকে নাড়া দেয়, আর কিছু বিসয় আমাদের অন্তরকে নাড়া দেয়। আর অন্তর যদি রাজি না হয় তাহলে আকল যতোই জোর করুক না কেন অন্তর আপনাকে কোন কাজে এগোতে দিবে না।
.
আমি আজকে কোন জিনিসটা আমার অন্তরকে কনভিন্স করেছে সেটা বলবো। ব্যাপারটা আসলে খুব সহজ। আমি যখনই টিভি, পত্রিকা অথবা ইন্টারনেটে মুসলিম উম্মাহর উপর কাফির-মুশরিকদের চালানো অত্যাচারের খবর দেখতাম, এটা আমাকে ব্যাথিত করতো। আমার খুব খারাপ লাগতো এটা ভেবে যে কিভাবে আমার ভাইবোনরা এরকম নির্যাতিত হচ্ছে, আর আমি স্বাভাবিক জীবন কাটিয়ে যাচ্ছি। আমার নিজের মা যদি কোথায় অত্যাচারিত হন তাহলে কি আমি এমনটা করতে পারতাম?
.
একই সাথে আমার মনে হত – কেন আমরা মুসলিম মার খাবো? আর কেন কাফির-মুশরিকরা আমাদের লাশের উপর দাঁড়িয়ে গর্ব করবে? আমরা এক আল্লাহর ইবাদত করি, ওরা মিথ্যা রবের ইবাদাত করে। আমাদের রক্ত আল্লাহর কাছে কাবার চাইতে পবিত্র, আর ওদের রক্ত উমার রাঃ এর ভাষায় কুকুরের রক্ত। আমরা সর্বশ্রেষ্ঠ সম্মানিত জাতি, আমরা মুহাম্মাদের সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর উম্মত, আর ওরা বেহায়া, নোংরা, অসভ্য জাতি।
.
তাহলে কেন ওরা আমাদের মারবে – আর এটা কেউ থামাবে না, কিন্তু আমরা ওদের মারতে পারবো না? এটা কেমন আইন যে ওরা আমাদের নিরীহ লোকদের ডেইলি হত্যা করবে, বছরের পর বছর আর আমরা পাল্টা আঘাত করতে পারবো না?
.
আর যবচেয়ে বেশি যে বিসয়টা আমাকে ভাবাতো তা হল, যখন চারিদিকে মুসলিমদের হত্যা করে হচ্ছে। যখন আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় অর্থাৎ সারা কাফির বিশ্ব একজোট হয়ে মুসলিমদের উপর নির্যাতন করছে – এমন অবস্থায় আমার করণীয় কি?
.
আমি দীর্ঘসময় এই প্রশ্নের উত্তর নিয়ে ভাবলাম। নিজের আকল খাটালাম। বিভিন্ন লোকের বক্তব্য শুনলাম, বিভিন্ন দলের অবস্থান দেখলাম। আর সত্য কথা হল আমার কাছে প্রচলিত এই সবদলকে বিভিন্ন মাত্রায় ভন্ডামিতে লিপ্ত বলে মনে হল। মনে হল এরা যা বলে তার সবটুকু নিজেরাও বিশ্বাস করে না। আমার মনে হল এরা নিজেরাও জানে চিল্লা দিয়ে, কিংবা হালাকায়ে জিকির করে, কিংবা পার্লামেন্ট গিয়ে উম্মাহর উপর চালানো নির্যাতন বন্ধ করা যাবে না। উম্মাহর এক অংশকে জবাই করা হচ্ছে আর এই সময় আমি চিল্লা দিচ্ছি, জিকির করছি, ভোট খুজছি – আর ভাবছি এটা করেই আমার দায়িত্ব পালন হচ্ছে, আল্লাহর পাকড়াও থেকে বাঁচার জন্য যথেষ্ট আমি করে ফেলেছি- এমন চিন্তা আমার কাছে চরম পর্যায়ের কৌতুককর চিন্তা মনে হতো। এখনো হয়।
.
আর তারপর আমি কুরানে এর উত্তর খুজলাম। আর তারপর আমি দেখলাম আল্লাহ স্বয়ং আমার এই প্রশ্নের স্পষ্ট উত্তর দিয়ে দিয়েছেন। তিনি বলেছেন -
.
তোমাদের কী হয়েছে যে, তোমরা আল্লাহর পথে এবং অসহায় নারী-পুরুষ আর শিশুদের (রক্ষার) জন্য ক্বিতাল (লড়াই) করছ না! অথচ দুর্বল পুরুষ, নারী ও শিশুরা বলছে, ‘হে আমাদের রব! আমাদেরকে এ যালিম অধ্যূষিত জনপথ হতে মুক্তি দাও, তোমার পক্ষ হতে কাউকেও আমাদের বন্ধু বানিয়ে দাও এবং তোমার পক্ষ হতে কাউকেও আমাদের সাহায্যকারী করে দাও।’ [সূরা নিসা, ৭৫ ]
.
আল্লাহু আকবর! স্পষ্ট উত্তর। যে প্রশ্নের উত্তর আমি হন্যে হয়ে খুজছিলাম, তার স্পষ্ট উত্তর আসমান-জমিনের মালিক, গায়েবের মালিক আগেই দিয়ে রেখেছেন। তিনি বলছেন নাঃ
.
তোমরা কেন আকিদাহ সহিহ করছো না, তোমরা কেন চিল্লা দিচ্ছ না, তোমরা কেন মিটিং করছ না, তোমরা কেন সাদাকাহ করছো না, তোমরা কেন তাযকিয়াতুন নফস করছো না, তোমরা কেন ইলম অর্জন করছো না।
.
তিনি বলছেন – তোমাদের কি হল! তোমরা কেন ক্বিতাল করছো না?
.
অর্থাৎ প্রতিটা মুসলিম দল যে কাজগুলো করার কথা বলে আমি এগুলোর যা-ই করি না কেন তবুও এই প্রশ্ন আমার উপর প্রযোজ্য হবে। আমার কি হল! আমি কেন ক্বিতাল করছি না!
.
আল্লাহ স্বয়ং বলে দিচ্ছেন করণীয় কি। অথচ আমরা অন্য জায়গায় উত্তর খুঁজে বেড়াচ্ছি!
.
আমি তখন বুঝতে পারলাম আমার আসলে কি করা উচিৎ। আর তখন আমি সিদ্ধান্ত নিলাম, আমি দেখবো কোন দল আসলে ক্বিতাল করছে। আমি তাদের সাথে যোগ দিতে চাই। আর আমি এই দলের খোঁজ করা শুরু করলাম। আর অবাক হয়ে আবিশকার করলাম জঙ্গিরা ছাড়া এই কাজটা আর কেউ করে না!
Comment